নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খুব সাধারণ একজন মানুষ। বিনয়ে বলা সাধারণ নয়, সত্যিকারের সাধারণ। রূঢ় ভাষায় বললে \"গুড ফর নাথিং\"।

বিষাদ সময়

বিষাদ সময় › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগের সাতকাহন

১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:০১

অনেকদিন হল জানা আপার খবর জানিনা, ব্লগে কোন আপডেটও নেই বা হয়তো চোখে পড়েনি। তাঁর স্বাস্খ্য নিয়ে ব্লগে নিয়মিত আপডেট থাকা উচিত ছিল। এ ব্লগের প্রায় সকলেই তাঁকে শ্রদ্ধা করেন/ ভালবাসেন/ স্নেহ করেন। তাই তার প্রতি সবার শুভ কামনা সব সময়ই আছে। সৃষ্টিকর্তা নিশ্চয় এই সম্মেলিত শুভ কামনার প্রতিদান দিবেন। অনেক সংগ্রাম, ত্যাগ, সাহসিকতা এবং মমতায় এ ব্লগটাকে তিনি চালিয়ে যাচ্ছেন। সে জন্য তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞতা।



প্রত্যেক ব্লগের কিছু বৈশিস্ট থাকে। সাধারণতঃ সে বৈশিষ্টগুলো ব্লগীয় নীতিমালা এবং মডারেটরদের পরিচর্যায় ফুটে উঠে। একটা ভাল ব্লগ সৃষ্টি করার প্রথম পদক্ষেপ হলো ভাল নীতিমালা গ্রহণ ও পালন করা, ভাল মডারেটর প‌্যানেল নিয়োগ এবং ভাল ব্লগার নির্বাচন।
তবে যেহেতু ব্লগের লিখা থেকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ তেমন কোন আর্থিক বেনিফিট পাওয়া যায়না তাই চইলেই উপরে উল্লেখিত সব কিছু পাওয়া যাবে না। তাছাড়া সামাজিক যোাগযোাগ মাধ্যমের ব্যাপকতা এবং সহজলভ্যতা সে পথ আরও সংকির্ণ করে দিয়েছে। আগে নিজের প্রতিভা নিজের মনের কথা প্রকাশের মাধ্যম হিসাবে মানুষ ব্লগকে বেছে নিতো। তবে কখনোই কোন সাধারণ ব্লগে এমন লেখা কেউ লিখতেন না যার ভাল আর্থিক মূল্য আছে। সব সময়ই ব্লগে গড়পড়তা মানের লেখা আসতো আর এখন আসে মানহীন লেখা।

ব্লগে রেজিস্ট্রেশন করা আজ প্রায় এক যুগ হয়ে গেছে। এই এক যুগে তেমন কোন ভাল লেখা লিখতে পারিনি। তবে যখন ব্লগে উপস্খিত থাকি প্রায় সব লেখা এবং মন্তব্য পড়ি। সে দিক থেকে নিজেকে একজন মনযোগী পাঠক হিসাবে দাবী করতে পারি। ব্লগের শুরু থেকে মডারেটরদের কথাগুলো একই রকম; মানসম্পন্ন লেখা দরকার, হাজারটা মানহীন মন্তব্যের চেয়ে একটা মানসম্পন্ন মন্তব্য অনেক ভাল, এমনকি দুষ্টু গরুর চেয়ে শুন্য গোয়াল ভাল। কিন্তু ব্লগের অবস্থা এখন হয়েছে ঠগ বাছতে গাঁও উজাড় এর মতো।

অনেকদিন আগের কথা, হঠাৎ শোরগোল উঠল এই ব্লগের লেখা চুরি হয়ে যাচ্ছে এ কারণে ভাল, ভাল লেখকরা আর লেখা দিতে সাহস করছেন না। যে কোন লেখা চুরি করাকে আমি ঘৃণা করি, এমনকি থিম চুরি কারকেও আমি ঘৃণা করি কিন্তু আমার লেখা কেউ যদি চুরি করে নিজের নামে চালিয়ে দেয় তবে আমার রাগ হয়না, হাঁসি পায় বা চোরের প্রতি করুণা হয়(যদিও আমার লেখা খুবই নিম্ন মানের)। আমার প্রশ্ন যারা লেখা চুরি নিয়ে এত শোরগোল তুলেছিলেন তারা নিশ্চয় পাইরেটেড উইনডোস ব্যাবহার করে এ সব লেখা লিখেননি। যাহোক মূল কথা হলো সেই সোরগোলের পর ব্লগ একরকম বন্ধ রেখে মডারেটর উঠে পড়ে লাগলেন লেখা চুরি বদ্ধ করার জন্য, অনেক প্রচেষ্টার পর সফল হলেন। তারপর থেকে কারও লেখা আর কপি করা গেল না। কিন্তু বিপত্তিটা বাধলো অন্য জাগায়, এ ঘটনার আগে আমরা অনেকে লেখা কোট করে করে চমৎকার সব মন্তব্য করতাম । লেখা কপি করার অপশন উঠে যাওয়ায় সে ধরণের মন্তব্য বন্ধ হয়ে গেল। ফলে মন্তব্যের সংখ্যা গেল কমে, ব্লগ মন্তব্য খরায় ভুগতে থাকলো। আর যারা লেখা চুরির ভয়ে লেখা দিতে পারছিলেন না । লেখা কপি হওয়া বন্ধ করলেই তারা ভাল ভাল লেখা দিয়ে ব্লগ সয়লাব করে দিবেন বলেছিলেন- কবিতার ভাষায় বলতে হয় তারা কেউ কথা রাখেনি।
সেই কার্যক্রমের পর ব্লগ বরং ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। তারপরও নৈতকতার হয়তো জয় হয়েছে তাই বা কম কিসে। ক'দিন আগে জানলাম একটু ভিন্ন পদ্ধতিতে এখনও লেখা কপি করা যায় অর্থাৎ যেই লাউ সেই কদুই রয়ে গেল।

একটা ব্লগে হরেক রকমের ব্লগার প্রয়োজন। যেমন মিরোরডল ব্লগে লেখেনা না, কিন্তু তিনি এসে ব্লগের প্রাণ চাঞ্চল্য বাড়ান, ভাল লেখাকে উৎসাহিত করেন, ব্লগকে ভাইব্রেন্ট করে তুলেন।
ব্লগার নতুন তার চমৎকার নিরপেক্ষ মন্তব্যের দ্বারা মন্তব্যে গতির সঞ্চার করেন।

সেরকম ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো কিছু ব্লগার আছেন ব্লগে, তাদেরও প্রয়োজন আছে। সে রকম ব্লগার হচ্ছেন চাঁদগাজী, কামাল-১৮, রাজীব নূর এবং মহাজাগতিক চিন্তা। ব্লগে তারা যে পরিমাণ সময় দেন/দিতেন সে রকম আর কেউই দেন না।

যদি সিনিয়র ব্লগার ধরি তাহলে আহমেদ জিএস, কামাল-১৮ এবং চাঁদগাজী। যদি ব্লগের প্রতি তাদের একনিষ্ঠা বা সিনিয়টির কথা ধরি তবে কি তারা তাদের যোগ্য সম্মান পেয়েছেন? মনে হয় না।

চাঁদাগাজীর কথায় আসি। কিছু বিষয়ে তিনি চমৎকার লেখা লেখেন আবার অনেক লেখাই তেমন ভাল না । তার অন্যতম অভ্যাস একে তাকে খোঁচা-খুঁচি করা এবং কাউকে কাউকে অবমাননা করা। কিন্ত স্ল্যং ভাষা ব্যাবহার করার নজির মনে হয় তার খুব কম। কিন্তু তার পরিবর্তে হেভিওয়েট এমনকি কচি কাঁচা ব্লগাররা পর্যন্ত তাকে যে ভাষায় আক্রমণ করেন তা দেখে নিজের কাছেই খারাপ লাগে। তার বিরুদ্ধে পরোক্ষভাবে যা ইচ্ছে তাই বলা যায় এটাই হয়ে গেছে ব্লগের কালচার। যদিও এ কারণে কিছু ফালতু নিক ব্যতিত কোন ভাল ব্লগার এর বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে তেমন উদাহরণ নাই। এই দুদিন আগের একটি পোস্টে তার বিরুদ্ধে চরম অবমাননাকর ভাষা প্রয়োগ করা হয়েছে এবং এটা করেছেন হেভিওয়েট দু'জন ব্লগার। এ রকম তারা করতেই থাকেন কিন্তু কখনও তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা নেয়া হয়না। সব ধরণের ব্যাবস্থা নেয়া হয় চাঁদগাজীর বিরুদ্ধে।

যাহোক তিনি থাকলে কেচাল বাড়ে আবার ব্লগে চাঞ্চল্যও বাড়ে। এখন তাকে ব্লগে রাখা হবে বা রাখা হবে না সে সিদ্ধান্ত মডারেটরদের। আর তাকে রাখতে হলে কিভাবে সঠিক পথে রাখা যায় তাও মনে হয় মডারেটরদের ঠিক করা উচিত। তবে যে পদ্ধতিতে মডারেটররা তাকে পরিচালিত করার চেষ্টা করছেন সেটা আমার মনে হয় কাজে দিচ্ছে না।

আরেকজন সিনিয়র ব্লগার কামাল-১৮ তিনি ব্লগে বহু মানসম্পন্ন মন্তব্য করে ব্লগকে সচল রাখেন। তার একমাত্র দোষ তিনি ধর্মের সমালোচনা করেন। সে কারণে মাঝে মাঝে বিভিন্ন ব্লগার তাঁকে যে ভাষায় আক্রমণ করেন তা নিন্দনীয়। অথচ এর জন্য কোন ব্লগারকে শাস্তি পেতে হয়নি।

আমরা শক্তের ভক্ত নরমের যম, তাই নাহল তরকারী বানান ভুল করলে বেয়াদব বলে তাকে থাপড়াতে যাই আর হেভিওয়েটদের নিয়মিত বানান ভুল টাইপো হয়ে যায়।

মানসম্পন্ন পোস্ট বলে বলে আমরা চিল্লাতে থাকি। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে মোটমুটি নিরপেক্ষ মান সম্পন্ন পোস্ট প্রায়ই যার কাছে থেকে পাই তিনি শেরজা তপন তার লেখার মান, পর্যবেক্ষণ ক্ষমতা এবং নিরপেক্ষতাও যথেস্ট ভাল লেভেলের এবং তিনি এই ব্লগে যথেষ্ট সমাদৃত।

আরেকজন ব্লগার আমাদের ড. এম আলী তার এক একটি পোস্টে যে পরিমাণ তথ্যের সন্নিবেশ ঘটান তা রীতিমত বিস্ময়কর। তার পোস্ট পড়লেই বোঝা যায় এক একটি পোস্ট বহু মেধা, পরিশ্রমের ফসল। কিন্তু তার পোস্টগুলোর সমাদর পোষ্টের মানের তুলনায় কম।

এর বাইরেও কোন কোন ব্লগার এর কাছ থেকে কিছু মান সম্পন্ন পোস্ট আসে তবে তারা নিয়মিত ব্লগার নন। যেমন মি: বিকেল মনস্তাত্ত্বিক বিভিন্ন বিষয়ে ভাল লেখেন কিন্ত সিন্ডিকেট এর সদস্য না হওয়ায় তার পোস্টের সমাদর নাই।
মোটের উপর সচরাচর মান সম্পন্ন এবং গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট লিখেন এ রকম ব্লগারের সংখ্যা হাতে গোনা।

এ ব্লগের ৮০% পোস্টই মনে হয় কলা বিষয়ক। কলা বিষয়ক পোস্টে অত্যন্ত পারদর্শী শায়মা আমি এটা পজিটিভলিই বলছি। তিনিও ব্লগকে সচল করে রাখেন। কিন্তু তিনি কি সাধারণ ব্লগার না মডারেটর সেটা বুঝা খুব কঠিন। তবে তিনি একজন হেভিওয়েট ব্লগার এটা সবাই নিশ্চিত।

ভ্রমণ বিষয়ে দুজন ব্লগার ভাল লিখেন একজন জুন আরেকজন খায়রুল আহসান। খায়রুল আহসান কবিতাও ভাল লিখেন। খুবই নম্র, ভদ্র, ভাল মানুষ । আমার ব্লগ জীবনের শুরু থেকে তিনি উৎসাহ দিয়ে এসেছেন। কিন্তু নিত্যান্ত ভদ্র মানুষ বলে ঝুট ঝামেলা একেবারে এড়িয়ে চলেন। যদিও তিনি কোন সিন্ডিকেটের সদস্য নন কিন্তু তার ধার এবং ভারের কারণে তিনি সমাদৃত।

রোকসানা লেইস চমৎকার লেখেন। কিন্তু তাঁর লেখার মানের তুলনায় এ ব্লগে তিনি আন্ডাররেটেড বলা যায়।

আর কবিতা আমি তেমন বুঝিনা তাই কে ভাল লেখেন কে খারাপ লিখেন খুব একটা বুঝতে পারিনা। তাই এ নিয়ে আলোচনা না করাই ভাল।

এই ব্লগ থেকে তো জ্ঞান-বিজ্ঞান, প্রযুক্তি একবারে বিতাড়িত বলা যায়। আগেই বলেছি এটা মূলতঃ কলা ব্লগ। কলার ভিতরে যে সব পোস্ট এ ব্লগে প্রাণ সঞ্চার করে তা হলো সিন্ডিকেট মেম্বারদের আড্ডা, কেচাল, ভ্রমন এবং রোজনামচা। যার বেশিরভাগই থাকা উচিৎ নিজস্ব ফেসবুকে সীমাবদ্ধ। আর এখানে সামাদৃত মন্তব্য মানে একজন আরেকজনের পিঠ চাপড়ানো। এই যখন একটা ব্লগের কালচার হয়ে যায় তখন সেখানে ভাল কিছু আশা করা যায় কি করে!

কোন একটি ভাল লেখা মন্তব্যবিহীন পড়ে থাকার পরও যখন সেটা নির্বাচিত পাতায় দেখি তখন বুঝি মডারেটর এর ব্লগের উন্নতির জন্য চেষ্টা আছে। আবার মডারেটর এর কোন কোন আচরনে হতাশ হই। যদিও বুঝি তার সীমাবদ্ধতা আছে। তারপরও যখন নিদিষ্ট কিছু চিন্তা চেতনার লোকজন ব্লগে প্রমোটেড হন তখন একটু হতাশা আসে বৈকি।

দিনের পর দিন ব্লগ ঝিমাতে থাকে। যেন ম্যারাথন ঝিমানি প্রতিযোগীতায় নেমেছে ব্লগ। তারপর কেউ কেউ বিভিন্ন রকম সমালোচনা এবং নিদিষ্ট কিছু বিষয়ে ফোকাস করলে ব্লগ হঠাৎ একশ মিটার ম্পিন্টে দৌড়ানো শুরু করে । তখন সিন্ডিকেটের সদস্যদের ডোপ টেস্ট করতে ইচ্ছে করে। বুঝতে পারি এটা স্বাভাবিক দৌড় না এনার্জি বর্ধক ওষুধের ফল। এ দৌড়ে কাজ হবে না। ব্লগ টিকিয়ে রাখতে হলে সঠিক পরিচর্যা, পুষ্টিকর খাবার এবং সমতার ভিত্তিতে যত্ন নিতে হবে। না হলে ব্লগ ঝিমাতে ঝিমাতে ঢলে পড়বে।

এ ব্লগের প্রায় সকল ব্লগার ব্লগকে ভালবাসেন। সবাই চান ব্লগটা টিকে থাকুক। অভাব হলো ঐক্যের, সঠিক নীতিমালা প্রয়োগের এবং সকলকে পরিচর্যার। যতই কেচাল করিনা কেন আমি আশাবাদি দিন শেষে আমরা সবাই সামু পরিবারের সদস্যই হয়ে উঠবো এবং ব্লগকে সজীব রাখার সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।

বিঃ দ্রঃ- নিজের মেমরি থেকে ব্লগারদের নাম লিখেছি। বানান ভুল থাকতে পারে সেজন্য আগেই দুখ প্রকাশ করছি। এখানে উল্লখিত ব্লগারদের বাইরে আরো অনেক ব্লগার এ ব্লগে অবদান রাখছেন, লেখার সময় তাদের নাম মনে না আসায় তাদের কথা উল্লেখ করতে পারিনি, সে জন্য দুঃখিত।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:৩৬

মিরোরডডল বলেছেন:





গতমাসে জানাপু আপডেট জানিয়ে একটা পোষ্ট লিখেছিলেন।
সময় হলে হয়তো সামনে আবারও লিখবেন।

যদিও আমার লেখা খুবই নিম্ন মানের

নিজেকে এতো আন্ডারএস্টিমেট করা কেনো?

যেমন মি: বিকেল মনস্তাত্ত্বিক বিভিন্ন বিষয়ে ভাল লেখেন কিন্ত সিন্ডিকেট এর সদস্য না হওয়ায় তার পোস্টের সমাদর নাই।

I don't think so.
এটা সত্যি, বিকেলের অনেক ভালো লেখা আছে কিন্তু অন্যদের পোষ্ট পড়া বা মন্তব্য করা হয়না বলে তার পোষ্ট অনেকে পড়লেও হয়তো কমেন্ট করে না।

মন্তব্য প্রতিমন্তব্যের মধ্যে দিয়ে ব্লগাররা একে অপরকে জানে।
not necessarily মন্তব্য করতেই হবে কিন্তু যে বা যারা করেনা, তাদের পোষ্টেও অন্যরা কম আসে।
এর সাথে সিন্ডিকেট থাকা না থাকার কোন সম্পর্ক নেই।


১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ১০:০২

বিষাদ সময় বলেছেন: গতমাসে জানাপু আপডেট জানিয়ে একটা পোষ্ট লিখেছিলেন।
সময় হলে হয়তো সামনে আবারও লিখবেন।


নিজের জীবনের বেশিরভাগ সময় অসুস্থ থাকতে হয়েছে। সে কারণে ব্যাগ্রতাটা একটু বেশি।

নিজেকে এতো আন্ডারএস্টিমেট করা কেনো?
আন্ডার এস্টমেট না বলে এটাকে মনে হয় এস্টিমেট বলাই ভাল।

I don't think so.

হয়তো এক্ষেত্রে আপনার যুক্তিই সঠিক।

এর সাথে সিন্ডিকেট থাকা না থাকার কোন সম্পর্ক নেই।

আমিও "সিন্ডিকেট" রূঢ় শব্দটা ব্যবহার করতে চাইনি। কিন্ত সব ইকুয়েশন গুলো এতা সহজ সরল না।

ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।





২| ১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:৪২

শায়মা বলেছেন: হা হা ভাইয়া দেখছি ভালোই কলার পিছে পড়ে আছো....... সেদিনও কলা নিয়ে লিখলে নৃত্যকলা চিত্রকলা আরও কত শত কলা!!! হা হা হা

আমি কলা ব্লগার আর তুমি কি কাঁচকলা ব্লগার!!!!

হা হা রাগ করো না আবার কিন্তুক! :P



এই যে তোমার কলা পোস্টখানা

১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ১০:০৫

বিষাদ সময় বলেছেন: কলাবরিষ্ঠা কে কলা বলায় দোষের কিছু দেখছি না।
আর আমি তো আত্মম্বীকৃত কাঁচকলা। :(

৩| ১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ৮:৪৬

শায়মা বলেছেন: আমি কি সাধারণ ব্লগার নাকি মডারেটর!!! 8-|

ভাবছি!!! আরও ভাবছি মডারেটর হিসাবে আমার কাজ কি কি মনে হয় তোমার?? মানে কি জন্য মডারেটর মনে হয় বলোতো শুনি দু একটা?


সিন্ডিকেটগুলোর নাম বলোতো দেখি..... সব সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দেই........ হাজার হোক আমি তো .......:)

১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ১০:১১

বিষাদ সময় বলেছেন: এই ব্লগ পরিচালনার জন্য আমার বিশ্বাস একটা প‌্যানেল আছে। কে কে যে সে পা্ানেলের সদস্য তা বলা কঠিন.. B:-)

আর সবচেয়ে বড় সিন্ডিকেট হচ্ছে শায়মা-মিরোরডল সিন্ডিকেট । এখন আমি যাদের আক্রমনের শিকার। :)

৪| ১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ৯:১২

মিরোরডডল বলেছেন:




খেলাঘরের লেখা ভালো লাগে, কিছু লেখা হয়তো ভালো না কিন্তু সেইগুলো তীব্র সমালোচনা করার মতো খারাপও না।
মন্তব্য প্রতিমন্তব্যে যখন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, সেগুলো নিয়ে কিছু ব্লগারের সাথে সমস্যা হয়।

একটা কথা না বললেই না, খেলাঘরকে বিভিন্ন ব্লগারেরা যেই ভাষায় গালিগালাজ করে, তুলনামূলকভাবে খেলাঘর কখনোই সেই ভাষায় কাউন্টার ব্যাক করে না। এই কন্ট্রোল তার আছে।

আর হেভিওয়েটদের নিয়মিত বানান ভুল টাইপো হয়ে যায়।

একদম সঠিক বলেছে ।
কিছু ব্লগার অন্যদের নিয়ে খুবই নেগেটিভ সমালোচনা করে কিন্তু তাদের নিজেদের অনেক ঘাটতি আছে।
নিজের সমস্যার সমাধান না করে অন্যকে নিয়ে ক্রিটিসাইজ করা কতটা যুক্তিযুক্ত, এই প্রশ্ন আসতেই পারে।

অভাব হলো ঐক্যের, সঠিক নীতিমালা প্রয়োগের এবং সকলকে পরিচর্যার।

এতো ভাবনার কিছু নেই।
জীবনে যেমন ভালো মন্দ পাশাপাশি চলে, ব্লগেও তাই।
আজ ভালো কাল মন্দ, তারপর আবারও ভালো এভাবেই চলছে চলবে।

১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ১০:২১

বিষাদ সময় বলেছেন: আমার কথা হচ্ছে খেলাঘরের মন্তব্যে প্রায় বেশির ভাগ ব্লগার অভ্যস্ত হয়ে গেছে।এখন তার যে কোন বাজে মন্তব্য দেখলেই তা মুছে দিতে হবে প্রয়োজনে তাকে সাবধান করতে হবে এবং স্বল্প সময়ের জন্য ব্যান করতে হবে। কিন্তু তাকে দীর্ঘ্য সময় আটকে রেখে ব্লগের অন্যদেরকে তার বিরুদ্ধে মন্তব্য করতে দেয়ার সুযোগ দেয়াটা অন্যায় মনে হয়।
অনেক অনেক শুভকামনা।

৫| ১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ৯:৪৯

জনারণ্যে একজন বলেছেন: কে হেভিওয়েট আর কে লাইটওয়েট, কখনো মেপে দেখার সুযোগ হয়নাই। মনে হয় এরপর থেকে হাতে দাড়িপাল্লা এবং বাটখারা নিয়ে এখানে আসতে হবে। এবং তারপর ওজন মেপে; সেই অনুযায়ী কথা বলতে হবে।

আপনার এই স্টেটমেন্টটা (আমরা শক্তের ভক্ত নরমের যম, তাই নাহল তরকারী বানান ভুল করলে বেয়াদব বলে তাকে থাপড়াতে যাই আর হেভিওয়েটদের নিয়মিত বানান ভুল টাইপো হয়ে যায়) পছন্দ হয়েছে বেশ। অতীব সত্য কথন।

বাই দ্য ওয়ে, সোনাগাজী সম্পর্কে আপনার মন্তব্য ঠিক আছে। আমি নিজেই ওনাকে কত গালি-গালাজ করেছি, মন্তব্য করতে যেয়ে সীমা ছাড়িয়ে গেছি কতবার। উনি কখনোই আমার ভাষায় আমাকে প্রতিউত্তর দেন নাই। ওনার ব্যক্তিত্বের এই দিকটা বেশ পছন্দ আমার। আর বাকিটা? নাই বা বললাম (মুচকি হাসির ইমো হবে এখানে)।

আগেও বলেছি এখনো বলছি - কাউকে বেঁধে রেখে তার সম্পর্কে নেতিবাচক কিংবা ব্যাঙ্গাত্মক মন্তব্য অথবা ঠাট্টা-তামাশা করা উচিত নয় বলেই আমি মনে করি। কাপুরুষোচিত আচরণ বলে মনে হয় এটাকে আমার।

এনিওয়েজ, দিন শেষে যার যার তালগাছ তার কাছেই থাকবে।

১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ১০:৩৮

বিষাদ সময় বলেছেন: ব্লগে এসে মন্তব্য করায় এবং প্রায় সহমত প্রকাশ করায় আন্তরিক ধন্যবাদ। অনেক অনেক ভাল থাকবেন।

৬| ১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ১০:০৭

খায়রুল আহসান বলেছেন: ব্লগের হালচিত্র নিয়ে এত মাথা ঘামাবার কিছু নেই বলে মনে করি। এ নিয়ে যাদের ভাবা দরকার, তারা ভাবছেন, ভাববেন। না ভাবলে ব্লগের পরিণতি যা হবার তাই হবে। ব্লগাররা জোর করে তাদের ভাবাতেও পারবে না, ইপ্সিত কার্যক্রমের দিকে ধাবিত করতেও পারবে না। পাদুকা যার পায়ে, কেবলমাত্র সেই জানে কোথায় কাঁটা খোঁচায়। পাদুকা খুলে কোথায়, কখন, কিভাবে কাঁটা দূর করবে, অথবা খোঁচানো কাঁটা নিয়েই পথ অতিক্রম করবে কিনা, সেটা তার সিদ্ধান্ত। তার অনেক সীমাবদ্ধতা সম্পর্কেই পথের দর্শক অবহিত থাকে না।

চৌর্যবৃত্তি মানুষের একটি আদি অনাচার। অনন্তকাল থেকে মানুষ এ অনাচার মোকাবিলা করে এগিয়ে চলেছে। চোর চুরি করতে প্রবৃত্ত হবেই; শত বাধা দিয়েও তাকে নিবৃত্ত করা যায় না। তাই বলে গেরস্থ ঘরের অর্গল খোলা রেখে ঘুমাতে যায় না। গেলে তাকে মাশুল গুণতে হয়। চৌর্যবৃত্তিকে ইনিয়ে বিনিয়ে সমর্থন করাও, কিংবা মৌন সমর্থন দেয়াও অনৈ্তিক, তাই অনুচিত। চৌর্যবৃত্তি রোধকল্পে ব্লগ কর্তৃপক্ষ তখন সময়ের দাবীতে কিছু পদক্ষেপ নিয়েছিল; সেগুলো ঠিক আছে। আগেই বলেছি, একজন দৃঢ় সংকল্পবদ্ধ চোরকে হয়তো কিছুতেই আটকানো যাবে না, কিন্তু কিছু পদক্ষেপ নিয়ে তার চুরি করার পথটাকে কঠিন করে তোলা যেতে পারে। ব্লগ কর্তৃপক্ষ সেটাই করেছে। তার কিছু ফলও পাওয়া গেছে। লেখা চুরি সম্পূর্ণ রোধ করা না গেলেও, অনেক কমে গেছে। সুতরাং, এখনকার অবস্থাটা "যেই লাউ সেই কদু" নয় মোটেও। আর পোস্ট থেকে কপি-পেস্ট করা যায় না বলে মন্তব্যের ঘরে (চমৎকার মন্তব্যের) খরা নেমে এসেছে, এ কথাটাও মোটেই সত্য নয়। এখনও অনেক পাঠককে দেখি, তারা মূল পোস্ট থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু লাইন উদ্ধৃত করে মন্তব্য করেন; আমিও স্বয়ং করে থাকি। এতে কিছুটা অসুবিধে হলেও, বৃহত্তর কল্যাণের স্বার্থে এটুকু মেনে নিতে অসুবিধে নেই।

১৫ ই জুন, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬

বিষাদ সময় বলেছেন: প্রথমেই নিঃঙ্কোচে আপনার সুচিন্তিত মতামত প্রদানের জন্য ধন্যবাদ। আশা করি আপনার এ রকম ক্ষুরধার মন্তব্য অব্যহত থাকবে।

ব্লগের হালচিত্র নিয়ে এত মাথা ঘামাবার কিছু নেই বলে মনে করি। এ নিয়ে যাদের ভাবা দরকার, তারা ভাবছেন, ভাববেন। না ভাবলে ব্লগের পরিণতি যা হবার তাই হবে। ব্লগাররা জোর করে তাদের ভাবাতেও পারবে না, ইপ্সিত কার্যক্রমের দিকে ধাবিত করতেও পারবে না।

আমাদের আশেপাশের প্রায় সকল প্রতিষ্ঠানের`ই একটা অথারিটি থাকে । তারমানে কোন জাগায় প্রতিবাদ বা মতামত না জানিয়ে অথরিটির উপর ভরসা করে নির্লিপ্ত থাকা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।

পাদুকা যার পায়ে, কেবলমাত্র সেই জানে কোথায় কাঁটা খোঁচায়। পাদুকা খুলে কোথায়, কখন, কিভাবে কাঁটা দূর করবে, অথবা খোঁচানো কাঁটা নিয়েই পথ অতিক্রম করবে কিনা, সেটা তার সিদ্ধান্ত। তার অনেক সীমাবদ্ধতা সম্পর্কেই পথের দর্শক অবহিত থাকে না।

চমৎকার উপমা প্রয়োগ !!!

চৌর্যবৃত্তি মানুষের একটি আদি অনাচার। অনন্তকাল থেকে মানুষ এ অনাচার মোকাবিলা করে এগিয়ে চলেছে। চোর চুরি করতে প্রবৃত্ত হবেই; শত বাধা দিয়েও তাকে নিবৃত্ত করা যায় না। তাই বলে গেরস্থ ঘরের অর্গল খোলা রেখে ঘুমাতে যায় না। গেলে তাকে মাশুল গুণতে হয়। চৌর্যবৃত্তিকে ইনিয়ে বিনিয়ে সমর্থন করাও, কিংবা মৌন সমর্থন দেয়াও অনৈ্তিক, তাই অনুচিত।


এখানে আমার প্রতি ইনজাসটিস করা হলো। চুরিকে আমিও ঘৃণা করি। ওখানে শুধু বলতে চেয়েছি চোরের ভয়ে থালা-বাটি সিন্দুকে রেখে মাটিতে ভাত খেতে আমি রাজি না। হরহামেশা পুকুর চুরি হচ্ছে কিছু করতে পারছি না, আর ছিঁচকে চোর নিয়ে মহারণ।

আমার সম্পদ আমি রক্ষা করবো সেটা আমার দায়িত্ব। তার চেয়ে বড় দায়িত্ব হলো নিজে ঠিক থাকা। আমি কি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারবো- কখনো পরিক্ষার খাতায় কারো এক লাইন দেখে লিখিনি, কখনও আমার কম্পিউটারে পাইরেটেড সফ্টওয়ার ব্যবহার করিনি।

তাছাড়া ভার্চুয়াল জগতে শত শত কন্টেন্ট, ইমেজ, সফটওয়ার এমনকি অনেক বিজ্ঞানী তাদের মহামূল্যবান আবিষ্কার আমাদেরকে ফ্রিতে দিয়েছেন বা দিচ্ছেন দেখে আমরা অনেকে চলতে পারছি। আর আমরা আমাদের অতি তুচ্ছ লেখার মেধাস্বত্ব রক্ষা করতে আর চুরি ঠেকাতে মহাযজ্ঞ শুরু করে দিয়েছি!!!

তার কিছু ফলও পাওয়া গেছে। লেখা চুরি সম্পূর্ণ রোধ করা না গেলেও, অনেক কমে গেছে

যদি মোটা দাগে বলি তাহলে কথাটা ঠিক। কিন্তু আপনি কি বিষয়টি ভাল করে ভেবে দেখেছেন। আসলে লেখা যে চুরি হচ্ছে সেটা তখনও আমরা সেভাবে জানতাম না। দু`জন ব্লগার যাদের আমরা ব্লগীয় গোয়েন্দ বলতাম। বিষয়টি তারা আমাদের নজরে আনেন এবং এর পর থেকে দীর্ঘ্যদিন নিরলস ভাবে তারা এ কাজ করে গেছেন দেখে বিষয়গুলো আমাদের সামনে আসতো। এখন ব্লগে ও রকম কেউ নাই। তাছাড়া ব্লগে চুরি করার মতো লেখাই এখন তেমন একটা আসে না। বরং এখন ঘটে উল্টোটা, অন্য জায়গার লেখা চুরি করে কেউ কেউ এ ব্লগে আনে।

আর পোস্ট থেকে কপি-পেস্ট করা যায় না বলে মন্তব্যের ঘরে (চমৎকার মন্তব্যের) খরা নেমে এসেছে, এ কথাটাও মোটেই সত্য নয়। এখনও অনেক পাঠককে দেখি, তারা মূল পোস্ট থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু লাইন উদ্ধৃত করে মন্তব্য করেন; আমিও স্বয়ং করে থাকি। এখনও অনেক পাঠককে দেখি, তারা মূল পোস্ট থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু লাইন উদ্ধৃত করে মন্তব্য করেন; আমিও স্বয়ং করে থাকি।

আমার নিজের মন্তব্য করাই সে সময় কমে গেছিল । তখনকার ব্লগ, মন্তব্য এবং মন্তব্যের পরিসংখ্যান দেখলেই আমার কথার সত্যতা পাবেন। পোস্ট থেকে কপি করার পদ্ধতিটা জানলাম আমি বছর খানিক আগে, এখন আমিও কোট করে মন্তব্য করি।

এতে কিছুটা অসুবিধে হলেও, বৃহত্তর কল্যাণের স্বার্থে এটুকু মেনে নিতে অসুবিধে নেই।
মেনে নিতে কোন অসুবিধা নেই। তবে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্লগারের চাপে পড়ে এডমিন কে অনেক কাজ করতে হয়েছে যে কাজের তেমন কোন সুফল পা্ওয়া যায়নি সমস্যাটা সেখানে।

অনেক অনেক শুভকামনা।

৭| ১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ১০:২৮

জনারণ্যে একজন বলেছেন: আর ও হ্যাঁ, আরেকটা ব্যক্তিগত মতামত দেই আপনার পোস্টে। অপ্রাসঙ্গিক যদিও (এজন্য দুঃখিত) কিন্তু কি আর করা বলুন, লেখা দেখেই তো চিনতে হয় এখানে সবাইকে।

"আলু" জাতীয় ইউজার্সদের মন্তব্য/পোস্ট আমার বেশ অপছন্দের। আলু হলো সেই সবজি, যেটা সব তরকারিতে চমৎকার মানিয়ে যায়।

এখানে যদিও ম্যাক্সিমাম মন্তব্য আসে ব্যক্তিগত পছন্দ-অপছন্দ থেকে।

১৫ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৪:১৫

বিষাদ সময় বলেছেন: প্রাসঙ্গিক বা আপ্রাসঙ্গিক কোন বিষয়ে কথ বলতেই কোন মানা নাই, শুধু কথাগুলো নীতিমালা পরপন্থী না হলেেই হলো।
আলুকে হেলা ফেলা করার কিছু নাই, আলু ছাড়া বিরিয়ানিও জমেনা।
ধন্যবাদ, ভাল থাকুন।

৮| ১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ১০:৩২

নিমো বলেছেন: কিছু কিছু মন্তব্য পড়ে হাসি থামানো মুশকিল। ব্লগ নিয়ে মাথা ঘামাবার দরকার নাই, তো দেশ নিয়েই বা মাথা ঘামাবার কী দরকার! ব্লগ কর্তৃপক্ষ নিজে দায়িত্ব না নিয়ে, অপরিপক্ক দুই ব্লগারকে দিয়ে ব্যক্তি আক্রোশ চরিতার্থ করার প্রয়াস কিভাবে সঠিক কাজ হয়, বুঝলাম না।! এই ব্লগে বৃহত্তরটা ঠিক কারা আর কিভাবে যে কল্যাণ সাধিত হচ্ছে, কে জানে! ।সরকার করলে স্বৈরচারি, ব্লগ হলে সব ঠিকঠাক! হা-হা! =p~

১৫ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৪:২১

বিষাদ সময় বলেছেন: হাসুন কোন সমস্যা নাই। হাসি আপনার গনতান্ত্রিক অধিকার, তাই আপনার হাসি আমি থামানোর চেষ্টা করবো না বা আপনার হাসির সাথে আমি যোগও দিব না।

ধন্যবাদ, অনেক অনেক ভাল থাকবেন।

৯| ১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ১০:৪৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আসলে ব্লগে কবির সংখ্যা বেশি। আর কবিতা পাঠক আর মন্তব্য পান কম। ভালো লেখা কমে গেছে। কিছু ব্লগার যারা ব্লগ জমিয়ে রাখতেন মারা গেছেন যেমন নুরু তাই আবু হেনা ভাই। চাদগাজী সবসময় আলোচনায় আছেন। তিনি অন্য ব্লগারদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করেন এটা নেতিবাচক। তিনি যথেষ্ট গুরুত্ব পেতেন একসময়। তবে তিনি ব্লগ অন্ত প্রাণ মানুষ। কান্ডারি অথর্ব মামুন রশিদ ভাই মঈনুদ্দিন ভাই শিপু ভাই অভি তারা অনুপস্থিত। তাই ব্লগ নিষ্প্রভ।

১৫ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

বিষাদ সময় বলেছেন: কবির সংখ্যা খুব বেশি তা কিন্তু না। তবে কবিতা লেখার চেষ্টা করেন অসংখ্য ব্লগার। তাদের আপনি কবি বলতে পারেন না। নুরু ভাই সারাদিন চাঁদাগাজি ভাইকে খোঁচা খুচি করে ব্লগ জমিয়ে রাখতেন। হেনা ভাই চমৎকার লেখা লিখতেন। আর বাকিদের মনে হয় আমি এসে পাইনি।
সাথে থাকায় খুশি হলাম। ভাল থাকবেন।

১০| ১৪ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:০১

জনারণ্যে একজন বলেছেন: @ নিমো - চমৎকার লজিক্যাল কমেন্ট; ক্যান্ট এগ্রি মোর উইথ ইউ!!

- প্রেমের কবিতা (বিশেষ করে ন্যাকা-ন্যাকা) হইতে ভীত - অপাদান কারকে সপ্তমী বিভক্তি।

- ইনফরমেশন ডাম্পিং জাতীয় পোস্ট (লেখকদের নাম নাই বা উল্লেখ করলাম) হইতে ভীত - অপাদান কারকে সপ্তমী বিভক্তি।

১৫ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৪:৩২

বিষাদ সময় বলেছেন: নিমো আসা করি আপনার মন্তব্য পড়েছেন।
ধন্যবাদ।

১১| ১৫ ই জুন, ২০২৪ রাত ২:৫১

আরইউ বলেছেন:




আমি বুঝিন রাজীবের মত একটা লেখাচোরের পক্ষে কেন লোকে সাফাই গায়! সোনাগাজীর মত একটা টং দোকানের আড্ডাবাজ বুলি-র পক্ষে নির্লজ্জের মত সাফাই গাইবার কারণও আমি বুঝিনা।

একটা মন্তব্য দেই পড়ে দেখুনঃ

“রাজীব লিখতে ভালোবাসতেন; আমি এউ্ই ব্লগে আসার আগে "আমার ব্লগ" নামে কিছু ডাকাত যুবলীগারদের ব্লগে এক সাথে ছিলাম; সেখান থেকে ভালো সম্পর্ক। উনাকে সবাই ভালোবাসতো, উনি বিপদে পড়েছেন আমার ব্যান, সেমিব্যানের বিপক্ষে প্রতিবাদ করে। অপু নামে ( নকলবাজ, সীমান্তের লোক ) তথাকথিত ব্লগার রাজিবকে মিথ্যা অপবাদ দেয়ার শুরু করে; উহাতে শায়মার সিন্ডিকেটও যোগ দেয়।”

রাজীবের সাথে সোনাগাজীর ভালো সম্পর্ক ছিল বলেই রাজীব ভালো হয়ে গেল! রাজীব লেখা চুরির প্রমান ব্লগে ভরা। অথচ রাজীবকে নাকী মিথ্যা অপবাদ দেয়া হয়েছে আর অপু তানভীর নকলবাঁজ!

আরেকটা মন্তব্য দেই পড়ুনঃ

“সামুটিম পরোক্ষভাবে আমাকে বলেছিলো, রাজিবকে কপি থেকে দুরে থাকতে; আমি আসলে জানি না, উনি কপি করেন কিনা; আবার অভিযোগটা ব্লগার অপু থেকে আসায় আমি উহা কখনো বিশ্বাস করিনি; কারণ, অপু প্রাকৃতিকভাবে অসৎ ও ক্রিমিনাল টাইপের বাংগালী তরুণ।”

“অপু প্রাকৃতিকভাবে অসৎ ও ক্রিমিনাল টাইপের বাংগালী তরুণ” এটা কেমন কথা! এটা ব্যক্তি আক্রমন না হলে ব্যক্তি আক্রমন জিনিসটা কী? আবারও বলছি রাজীবের লেখাচুরির প্রমান ব্লগে ভরা। উনি প্রমানিত লেখাচোর। কিন্তু রাজীবের চুরি নিয়ে কথা বলতে গেলে অন্য মানুষ “অসৎ ও ক্রিমিনাল টাইপের“ হয়ে যায়!!

সোনাগাজীর মত লোকের জন্য ব্লগ নয়। ওনাকে পোক করতে হয়না, উনি নিজে যেচে একে ওকে এটা সেটা বলতেই থাকেন। উনি যেমন কুকুর ওনার জন্য তেমন মুগুর দিলেই উনি গোস্বা করেন। কনস্ট্রাকটিভ ক্রিটিসিজম নিতে না পেরে অন্যকে আক্রমন করলে অন্যরা বসে থাকবেনা নিশ্চই!

ব্লগ টিমের ভুলটা হয়েছে সোনাগাজীকে বারবার সুযোগ দেয়া। সভ্য সমাজে এই ধরনের লোকের জায়গা হওয়া উচিত না।

১৫ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪৬

বিষাদ সময় বলেছেন: আপনি মনে হয় ভুল করছেন। রাজীবের ব্লগ ঘেটে দেখুনতো আমার কয়টা মন্তব্য আছে আর যে গুলো আছে সে মন্তব্যের বেশির ভাগ তীর্যক না পিঠ চাপড়ানো। রাজীব চোর বা ডাকাত সেটা আপনি এসে প্রমাণ করেছেন তার আগে এ সম্পর্কে বেশিরভাগ ব্যাক্তিই তেমন কিছু জানতেন না। তিনি চোর বা ডাকাত যাই হন ব্লগে তিনি অফুরন্ত সময় ব্যায় করেছেন এবং এক সময় ব্লগকে সচল রেখেছিলেন। তার অধিকাংশ লেখা নিজের অভিজ্ঞতা কেন্দ্রিক যে গুলো কোন ভাবেই চুরি না। শেষের দিকে এসে তিনি সাহিত্যিক হওয়ার বাসনায় হয়তো কাজগুলো করেছেন। তাতেও তার ব্লগকে সময় দেয়ার বিষয় শুন্য হয়ে যায়না।

আপনার মোটিভ কি লেখা চুরি ধরা না রাজীব নূরকে ধরা? রাজীব চলে যাওয়ার পরও তো এখানে কপি পেস্ট হচ্ছে তাহলে আপনার সক্রিয়তা দেখছি না কেন? আমি লেখা চুরিকে সমর্থন করি না। লেখা চুরি যেমন চুরি তেমনি ছবি চুরিও চুরি, প্রায় প্রতিটা পোস্টে আমরা নেট থেকে নিয়ে ছবি দিচ্ছি ক`জন সেটার সূত্র উল্লেখ করছি। সমস্যা তো এখানেও থেকে গেছে।

একটা কথা না বললেই না, খেলাঘরকে বিভিন্ন ব্লগারেরা যেই ভাষায় গালিগালাজ করে, তুলনামূলকভাবে খেলাঘর কখনোই সেই ভাষায় কাউন্টার ব্যাক করে না। এই কন্ট্রোল তার আছে।

এটা আমার পোস্টে করা মিরোরডলের উক্তি। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে যে তার নিচে নামার একটা সীমা আছে, কিন্তু তাকে যারা আক্রমণ করে তাদের সে রকম কোন সীমা নাই। তিনি ব্যাক্তি আক্রমণ করেন, তিনি তার চিন্তার বাইরে সহজে কিছু বুঝতে চাননা এটা না বুঝার মতো তো কিছু নাই।
অপুকে করা যে মন্তব্যটা এখানে কোট করেছেন সেটা দীর্ঘদিন চলা গেমের একটা পার্ট। সাইন ইন করি বা না করি বেশিরভাগ পোস্ট এবং মন্তব্য আমি পড়ি। এক সময় তো অপু তার প্রিয়ভাজন ছিলেন পরে নানা কারণে দ্বন্দের ফলে তার বিরাগ ভাজন হয়েছেন। তিনি একা নানা বিরূপ মন্তব্য করেন ওদিকে অপু এবং তার সাথের ব্যাক্তিরা বিভিন্ন রকম কটুক্তি করেন। সেটা নিয়ে আমার কোন অভিযোগ নাই।
কিন্তু ৭০ বা তদুর্ধ বৎসরের একজন ব্যাক্তিকে ব্যান করে ব্লগীয় গলু উপাধি দিয়ে যারা হাস্যরস করেন তাদের মনুষত্ব নিয়ে আমি সন্দিহান। যদি তাকে পার্মানেন্টলি ব্যান করলে ব্লগের সমস্যার সমাধান হয় তবে সে চাপ্টার ক্লোজ করা হোক। কিন্তু তাকে আটকে
রেখে তার সাথে এ রকম মনুষত্বহীন আচরণ কেন!!

১২| ১৫ ই জুন, ২০২৪ রাত ৩:২১

কামাল১৮ বলেছেন: অনেক খাটাখাটনি করে একটা সুন্দর পর্যালোচনা করেছেন।এই জন্য ধন্যবাদ।
আমি বয়স্ক মানুষ।কোন কাজ কর্ম নাই। ধারাবাহিকভাবে চিন্তা করতে পারি না ।তাই লিখতে পারি না।ব্যক্তগতভাবে ধর্ম পালন করি না।তবে ধর্ম সম্পর্কে জানি।তাই উল্টা পল্টা কিছু বললে তার জবাব দেই।
আগে সময় কাটাতাম বই পড়ে।এখন পড়তে ভালো লাগে না।তাই ব্লগে এবং ইউটিউবেই দিন কাবার।

১৬ ই জুন, ২০২৪ সকাল ৯:০৪

বিষাদ সময় বলেছেন: আমি আপানার বিভিন্ন সময়ের বক্তব্য থেকে আপনার সম্পর্কে মোটামুটি জানি। আপনার বয়স হয়েছে এবং অবসর সময় ব্লগ পড়ে কটাচ্ছেন। এটা পজিটিভ একটা দিক। ব্লগে সময় দেয়ায় আপনার যেমন সময় কাটছে তেমনি ব্লগও সচল থাকছে। তাই ব্লগের প্রতি আপনার যেমন মমতা থাকা উচিত ব্লগ কর্তৃপক্ষের আপনাদের দিকে খেয়াল রাখা উচিত।
আমি ধর্ম পালন করি, কিন্তু ধর্ম নিয়ে কোন বাড়বাড়ি নাই। তাছাড়া ধর্মের চেয়ে আমি যুক্তিকে প্রধান্য দেই। আমার দৃষ্টিকোণ থেকে বললে আপনি ধর্মের সমালোচনা করতেই পারেন কিন্তু সেটা হওয়া উচিত ব্লগীয় নীতিমালার মধ্যে থেকে।

ভাল থাকবেন, অনেক অনেক শুভকামনা।

১৩| ১৫ ই জুন, ২০২৪ ভোর ৪:১৬

জনারণ্যে একজন বলেছেন: আরইউ এবং অনেককেই দেখছি বেশ সিরিয়াস এখানে, বিশেষ করে রাজীব আর সোনাগাজী কে নিয়ে।

অকপটে স্বীকার করছি (কিঞ্চিৎ লজ্জা মিশ্রিত কনফেশন) - খোঁচা-খুঁচি করতে আমার দারুন লাগে। পুরোনো ত*লো&$য়া@রে শান দেয়া আর কি - নিশ্চিত করা, যেন মরিচা না পড়ে যায়। ওই ভালোলাগা থেকেই মনে করেন অনেকেই মাঝে মধ্যেই খোঁচাই। এর বেশি কিছু নয়।

মুড়ি এবং মুড়কির সমান দর এখানে। এখানে কেউ আমাকে চেনে না, আমিও কাউকে চিনি না, আমার সিরিয়াসনেসে কারো কিচ্ছুটি যাবে আসবে না - তবে কেন হুদাই....!

সোনাগাজীর আশু শুভ-মুক্তি কামনা করছি, এবং আশা করছি আমাদের মধ্যে পুরোনো সেই বাগযুদ্ধ (উপভোগ্য) আবার শুরু হবে।

মোটা বুদ্ধির, লোয়ার আইকিউ সম্পন্ন, মগজ পশ্চাৎদেশে নিয়ে হাঁটা কারো সাথে গতানুগতিক আলাপ করতেই বিরক্ত লাগে। সারাদিন কাজের মধ্যে থেকে যখন বোরড হই, এখানে কারো কারো মন্তব্য/পোস্ট তখন চরম বিনোদন দেয়।

মৃতসঞ্জীবনী যাকে বলে আর কি!

১৬ ই জুন, ২০২৪ সকাল ৯:০৮

বিষাদ সময় বলেছেন: আরইউ আশা করি আপনার মন্তব্যটা দেখেছেন। খোঁচা খুঁচি করলে সমস্যা নাই। রক্তা রক্তি না হলেই চলে।
ব্লগে কম বেশি মৃতসঞ্জীবনী থাকবেই উপভোগ করতে থাকুন। ধন্যবাদ।

১৪| ১৫ ই জুন, ২০২৪ সকাল ৮:২৭

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা...... হালকা ছিলে লবন দিয়েছেন বেশী দেন নাই :P

আমি ব্লগের মতই চলছে চলবে। এতো এতো ডিজিটাল প্লাটফর্মের ভীড়ে ব্লগ টিকে আসে সেটাইতো অনেক কিছু। আর হেভি ওয়েট বা সাধারন ওয়েট নিয়ে ভাবি না। যারা লিখবে/পড়বে তারা সবাই ব্লগার। হাঁ, আরো হয়তো কিছু করা যেত কিন্তু যতটুকু চলছে সেটাই বা কম কি।

জানা আপু নিশ্চয় ভালো আছে এবং আবারো হাসি মুখে আমাদের সামনে দাঁড়াবে...... সেই প্রতীক্ষায়।

১৬ ই জুন, ২০২৪ সকাল ৯:১৫

বিষাদ সময় বলেছেন: হাহাহাহা...... হালকা ছিলে লবন দিয়েছেন বেশী দেন নাই :P
এটা কিন্তু আমার নামে অপবাদ দেয়া হলো। :)
আমি শুধু বিষয়গুলো আনবক্সিং করেছি।
ব্লগ মোটমুটি খারাপ চলছে না। তবে ঝিমুনি ধরলে একটা ঝাকুনি দিতে হয় এতে ঝিমুনি কেটে যায়।

জানা আপা নিশ্চয় ভালো হয়ে আবার আমাদের মাঝে আসবেন এবং আমাদের আরো বেশি সময় দেবেন সেটার ব্যাপারে আমিও আশাবাদী।
নিরন্তর শুভকামনা।

১৫| ১৫ ই জুন, ২০২৪ দুপুর ২:২৫

নতুন বলেছেন: ব্লগের মজা আলোচনা সমালোচনাতে।

ক্যাচাল না লাগলে ব্লগ পড়ে বা লিখে কি মজা বলুন?

আপনি মোটামুটি একটা কবিতা লিখলেন, তাতে যদি সবই ঠিক থাকে তবে কি হবে? বেশির ভাগ মানুষই কোন মন্তব্যই কবেনা।

কিন্তু যখন ভিন্ন মতের কিছু থাকবে তখন পাল্টা যুক্তি আসবে...

কিছু মানুষ চাদগাজীকে দেখতে চান না। তারা কি চান বুঝি না। তারা তাদের বেশিরভাগই সমালোচনা সহ্য করতে পারেন না।

চাদগাজীর সমস্যা উনি সবাইকে খোচায়। কিন্তু সেটা করতে হলে নিজেও খোচাখুচি হজমের অভ্যাস থাকতে হবে। উনি সেটা ম্যানেজ না করতে পেরে বিভিন্ন সমস্যায় পড়েন। কিন্তু উনি বিভিন্ন বিষয়ে লেখেন সেটার ধারেন কাছেও উনার সমালোচকেরা যেতে পারবেন না।

রানু ভাই মানুষ ভালো, উনাকে ফিরে আসতে অনুরোধ করেছি। উনি হয়তো কিছু লেখা কপি করেন, সেটা সামনে করলে সবাই মিলে তাকে সুধরে দিবো।

উনি প্রতিদিন ব্লগে পোস্ট লিখেন, লিখতে পছন্দ করেন।

কিছু মানুষ আছেন যারা ভিন্নমত পছন্দ করেন না। তারা মতে কিছু ব্লগাদের লেখা বন্ধের পক্ষে।

চাদগাজী, রানুভাই, অথবা আমি যদি না লিখি তবে তাদের কি লাভ হবে? কিছুই না।

যদি কেউ ব্লগের নিয়ম ভাঙ্গে তবে তাকে সেই নিয়মে সাজা দেওয়া যেতে পারে।

কিন্তু কাউকে পছন্দ হয় না বলে তাকে ব্লগ ছাড়া করতে হবে এটা পুরাই শিশুসুলভ আচরন।

১৬ ই জুন, ২০২৪ সকাল ৯:২১

বিষাদ সময় বলেছেন: কিন্তু এ ব্লগে আলোচনা সমালোচনা একবারেই সমাদৃত না। বিশেষ করে হেভিওয়েট ব্লগাররা তো সমালোচনা একেবারে নিতেই পারেন না। এখানে যা হয় সেটা হয় একে অন্যের পিঠ চাপড়ানো, না হয় ক্যাচাল।
কিছু মানুষ আছেন ব্লগটাকে এক পথ এক মতের দখলে রাখতে চান।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন।

১৬| ১৫ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৩:৩৪

আরইউ বলেছেন:




আহা, সোনাগাজী আর লেখাচোর রাজীব নুরের আশেকানাদের যুক্তির বহর দেখে “আবেগে কাইন্দা দিতে“ ইচ্ছা করে। সোনাগাজী যুক্তির ধার ধারেন? ওনার মতের বিপক্ষে কথা বললেই উনি ব্লগারদের পেছনে লেগে যান। যুক্তিতে না পারলে কমেন্ট ব্লক করে দেন।

রাজীব নুর দু’ একটা কপি-পেস্ট করেন— আহা আহা, মধু। উনি চুরি করলে ওনাকে আমরা “আদর করে“ বুঝিয়ে বলবো! আহা!! রাজীব নুরের লেখাচুরির প্রমানের অভাব নেই ব্লগে। উনি নাকে খত দিয়ে এসেছিলেন আর চুরি করবেননা বলে। তারপরও লেখা চুরি করেছেন, কমেন্টও চুরি করেছেন।

জাদিদ পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেন, সোনাগাজী/ রাজীব নুর এরা ব্লগে থাকবে কি থাকবেনা তা সম্পূর্ণ তাদের হাতে। সোনাগাজীকে ব্যক্তিআক্রমন বন্ধ করতে হবে, রাজীব নুরকে চুরির অভ্যাস বাদ দিতে হবে। আর ওনাদের বিপক্ষে কথা বলা মানে ওনাদের অপছন্দ করা নয়— ওনাদের স্বভাব, চরিত্রকে অনুৎসাহিত করা। সভ্য সমাজে থাকতে হলে সভ্য মানুষের মত থাকতে হয়, জানোয়ারের মত একে ওকে কামড়ানো বা এরটা ওরটা না বলে নিজের বলে চালিয়ে দেয়া সভ্য সমাজের মানুষের কাজ নয়।

১৬ ই জুন, ২০২৪ সকাল ৯:৫৩

বিষাদ সময় বলেছেন: আহা, সোনাগাজী আর লেখাচোর রাজীব নুরের আশেকানাদের যুক্তির বহর দেখে “আবেগে কাইন্দা দিতে“ ইচ্ছা করে। ।

আমি অন্ততঃ তাদের আশেকান না। কিন্তু তাদের প্রতি আপনার বিদ্বেষ দেখেও আমি বিষ্মিত।
জাদিদ পরিষ্কার করে বলে দিয়েছেন, সোনাগাজী/ রাজীব নুর এরা ব্লগে থাকবে কি থাকবেনা তা সম্পূর্ণ তাদের হাতে।
জাদিদ সাহেব তো এসব কথা বলার কেউ নন। তিনি একজন সাধারণ ব্লগার। কোন কিছু যদি বলতে হয় তবে তা বলবে কাল্পনিক ভালবাসা, কারণ ব্লগের মডারেটর তিনি। যতই জাদিদ আর কাল্পনিক ভালবাসা একজন হন না কেন অফিসিয়ালি তারা আলাদা।
আর এই "তাদের" বলতে কাদের বুঝানো হচ্ছে ১২ বছর ব্লগিং করেও সেটা বুঝতে পারলাম না।

১৭| ১৫ ই জুন, ২০২৪ বিকাল ৫:০৪

কিশোর মাইনু বলেছেন: আরইউ ভাই ও এক পিস। :D :D বাদ দেন না ভাই। একটা দুটো এরকম না হলে কি চলে? তাদের কারণে ব্লগের মধ্যে নাটকের অভাব হয়না, বিতর্কের অভাব হয় না, এবং যদি ও মাঝে মধ্যে সেটা বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, কিন্তু বেশীর ভাগ সময় ই সেটা হাসির ই খোরাক জোগায়। তাদের কেউ ডিফেন্ড করার চেষ্টা করুক আর না করুক তাদের মত এক্টিভ যে খুভ কম ব্লগার ই ছিল সেটা তো অস্বীকার করার উপায় নেই ভাই

"সামুটিম পরোক্ষভাবে আমাকে বলেছিলো, রাজিবকে কপি থেকে দুরে থাকতে; আমি আসলে জানি না, উনি কপি করেন কিনা; আবার অভিযোগটা ব্লগার অপু থেকে আসায় আমি উহা কখনো বিশ্বাস করিনি; কারণ, অপু প্রাকৃতিকভাবে অসৎ ও ক্রিমিনাল টাইপের বাংগালী তরুণ।” এবং “রাজীব লিখতে ভালোবাসতেন; আমি এউ্ই ব্লগে আসার আগে "আমার ব্লগ" নামে কিছু ডাকাত যুবলীগারদের ব্লগে এক সাথে ছিলাম; সেখান থেকে ভালো সম্পর্ক। উনাকে সবাই ভালোবাসতো, উনি বিপদে পড়েছেন আমার ব্যান, সেমিব্যানের বিপক্ষে প্রতিবাদ করে। অপু নামে ( নকলবাজ, সীমান্তের লোক ) তথাকথিত ব্লগার রাজিবকে মিথ্যা অপবাদ দেয়ার শুরু করে; উহাতে শায়মার সিন্ডিকেটও যোগ দেয়।” এই দূটো কমেন্ট আমি আসলে পড়িনি। কোন মহাজ্ঞানী এই কমেন্টগুলো করেছেন জানতে খুব ইচ্ছা করছে। কিন্তু একটা কথা আছে, পাগলে কী না বলে, ছাগলে কি না খায়। কত পাগল-ছাগল কত কিছুই বলবে তাদের কথায় অপু ভাই, শায়মা আপুদের বা তাদের সিন্ডিকেটের এক বিন্দু পয়সা ও যায় আসে না।

বাই দ্যা ওয়ে, চিন্তা করছি শায়মা সিন্ডিকেটে যোগ দিব। কীভাবে দিতে হয় কেউ জানেন?

১৮| ১৫ ই জুন, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:৫৩

শায়মা বলেছেন: মাইনুভাইয়ু আমার সিন্ডিকেটে অটো ইন হতে হয়। কেমনে অটো ইন হয় সেটা আমার চাইতেও সোনাগাজী ভাইয়া ভালো জানে।

উপরের মন্তব্য সোনাগাজী ভাইয়া দিয়েছেন। আরও আমার সিন্ডিকেটের মেম্বারদের নামও বলেছেন আমি জানতে চাওয়ায়। আমার সিন্ডিকেটে কে কে মেম্বার সেটাও আমার চাইতে সোনাগাজী ভাইয়ুমনিতাই বেশি জানেন।

১৬ ই জুন, ২০২৪ সকাল ৯:৫৭

বিষাদ সময় বলেছেন: কিশোর, তরুণদের সিন্ডিকেটের মেম্বার করা একদমই ঠিক হবে না। তাদের বরং কচি-কাঁচার আসরে পাঠিয়ে দিন। :)

১৯| ১৬ ই জুন, ২০২৪ রাত ১১:০২

জনারণ্যে একজন বলেছেন: দ্বারা দিয়া কর্তৃক - তৃতীয়া বিভক্তি।

ঠিক জানা নেই, সোনা-দানা-তামা ইত্যাদি কর্তৃক মারার পরিমান কোন পর্যায়ের হইলে শয়নে-স্বপনে বেচারার ছায়া দেখেও চিৎকার করে ওঠে।

শুভ কামনা রইলো, ব্যাথা যেন তাড়াতাড়ি সেরে ওঠে। আর নয়তো দিগ্বিদিগ জ্ঞানশূন্য হয়ে এরে-তারে 'সোনা-দানা-তামা'র সাথে রিলেট করতেই থাকবে।

তবে এটা ঠিক সোনা-দানা-তামা এবং মারা খাওয়া পার্টি - উভয়েই অসাধারণ রকম সিরিয়াস এখানে। পোস্ট/মন্তব্যে দেশ-জাতি উদ্ধার করার মহান ব্রত নিয়েছেন।

মুগ্ধ হওয়ার মতো ব্যাপারটা বেশ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.