All characters including Khalil appearing in this work are fictitious. Any resemblance to real persons or Khalil, living or dead, is purely coincidental.
প্রথাগত ভাবেই খলিলের সাথে থাকা মানে হচ্ছে এখন কার প্রেম কিরকম চলতেসে এরকম খবর পাওয়া। আমার জীবনে আমি অনেক বড় বড় ভুল করেছি। একবার বন্ধুর বাসায় ফোন করে বন্ধুর মায়ের সাথে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনকারী গালি দেওয়ার পর জানলাম সেটা বন্ধু ছিলনা। বন্ধুর বাবা ছিল। তারপরেও সেই ভুলটা মনে হয়না এতবড় ছিল। কেন যে এই রাতে খলিলের সাথে বের হলাম। খলিল একের পর একে দুঃখ ভরা কাহিনি শুনায়েই যাচ্ছে। এরমধ্যে আমাকে জড়ায়েই যাচ্ছে। সবার প্রেম হয়ে যাইতেসে আমাদের কেন হইতেসেনা। আমি তাকে বুঝাইলাম কেন আমার হইতেসেনা। কারন একটাই। আল্লাহ মাটি দিয়ে জোড়ায় জোড়ায় মানুষ বানিয়েছেন। সবার শেষে যে মাটি ছিল সেটাতে না তো একজন বানানো যায় না দুইজন। ঐটা দিয়ে দেড়জন বানানো যায় তাই আমাকে বানানো হইসে এবং এই কারনে আমি সাইজ এ একটু বড় হইসি। তবে কে শোনে কার কথা। খলিল তার কথা বলেই যাচ্ছে। খলিল-কে বিদায় জানিয়ে বাসায় চলে আসলাম। আমার ভুমিকা এখানেই শেষ। খলিল-৬ এর কাহিনি শুরু হইল।
পরের দিন ঘুম থেকে উঠে পেপার এর দ্বিতীয় পেজ এ খলিল একটা অদ্ভুত বিজ্ঞাপন দেখল। গ্যারান্টি সহকারে ১০ দিনের মধ্যে প্রেম ঘটানো হয়। বিফলে মুল্য ফেরত। যে গ্যারান্টি দিচ্ছেন তার নাম পিরীতি বাবা। খলিল তো খুশিতে এমন এক লাফ দিল যে খাট-টা ভেঙ্গে গেল। তারপর শার্ট পরেই দৌড় দিল। পিরীতি আব্বার আস্তানায় বেশ কয়েকজন মুরীদ আছেন। খলিল একজন কে জিজ্ঞেস করলেন ভাই আপনার নাম কি? জবাব আসল, খলিলুল খান। আরেকজন কে জিজ্ঞেষ করল তার নাম ইব্রাহীম খলিলুল্লাহ। পুরা বাবার মুরীদ দের মধ্যে সব ই খলিল-ময়। খলিল পিরিতী বাবাকে কে দেইখাই দৌড়ায় গিয়ে পা ধরল। বাবাআআআআআ বাবাআআআআআআআ, আমার জন্য কিছু করেন বাবাআআআআআআআ। পিরীতি বাবা অঙ্গীকার করলেন খলিলের একটা ব্যাবস্থা তিনি করবেন। অন্য বাবাদের যেমন চাল পড়া, ডাল পড়া, বাটি পড়া থাকে বাবার তেমন আছে প্রেম শরবত। কাউকে প্রেম এর প্রস্তাব দেওয়ার আগে ঐ শরবত আগে খেয়ে নিতে হবে। তাহলেই কাজ হয়ে যাবে।
খলিল বোতল ভরা শরবত নিয়ে বাসায় লুকিয়ে রাখল। এরপর থেকে শুরু হল তার মেয়ে দেখার পালা। কয়েকদিন ধরে সে কয়েকটা মেয়েকে অবসারভেশন এ রাখল। একদিন বাসে উঠল এবং খুবি সৌভাজ্ঞের ব্যাপার একটা সুন্দর মেয়ে তার কাছে এসে বলল এটা মহিলা সিট আপনি উঠুন। খলিল উঠার সাথে সাথে বাস ব্রেক করল কোথায় মেয়েটা খলিলের গায়ে পরবে তা না মেয়েটা পাশের আরেক-টা ছেলের গায়ে পরল আর মেয়েটার হাতে রাখা টক দই খলিলের গায়ে গিয়ে পড়ল। খলিল মনে মনে গালি দিতে লাগল। টক দৈ সিট এও পরে যাওয়ায় ঐ সিট এ বসার মত অবস্থা নাই। মেয়ে-টা, ঐ ছেলেটা এবং খলিল-টা ৩ জন ই বাসে দাড়িয়ে আছে। হটাত একটা সিট খালি হল আর খলিল দৌড়ায় গিয়ে সেটা দখল করার পর বুঝল তার উচিত মেয়েটা কে জিজ্ঞেশ করা। খলিল মেয়েটাকে বলল আপনি বসুন? খুবি আচানক ব্যাপার, মেয়েটা যেই ছেলেটার সাথে ধাক্কা খাইসিল তাকে বলল, আপনি বসুন। আর ছেলেটাও সুন্দর মত বসে পড়ল। মানুশের ভাগ্য বাস্তবে খারাপ হলেও গল্পে ভাল থাকে। খলিলের ভাগ্য গল্পতেও খারাপ। কি আর করার, খলিল তো খলিল ই। ঠিক ঐ সময় মেয়েটার মোবাইলে ফোন আসল। বুঝা গেল মেয়েটার কোনো বান্ধবী তাকে ফোন দিয়েছে। মেয়েটা কথার ফাকে বলল শুন আমার বাংলালিঙ্ক নম্বরে ফোন দিস রাতে। মেয়েটার বান্ধবী সম্ভবত বলল তোর বাংলালিঙ্ক নম্বরটা আমাকে বল। মেয়েটা নম্বর বলা শুরু করল আর পুরা বাস এর সবাই কান খাড়া করে শোনার চেস্টা করল। ০১*** পর্যন্ত বলার পর মেয়েটা বুঝতে পারল সবাই তার দিকে তাকায় আছে। সে তখন বলল আমি মেসেজ করে দিচ্ছি। খলিল বেশ চেস্টা করল মেসেজ টা দেখার। তারপর বাস থেকে নেমে নম্বর টা সেভ করবে কিনা বুঝলনা। নম্বরটা খুবি মজার। ০১***-৩৬২৪৩৬।
খলিল নম্বর টা সেভ করল না তবে কোনো ভাবে কল লিস্ট এ ছিল। মনে হয় একবার ডায়াল এ চাপ পরে গেছে। রাতের বেলা সে অনেক ভাবল প্রেম শরবত খেয়ে ফোন দিবে কিনা। বড়ই আচানক ব্যাপার। মেয়েটাই ফোন দিল। খলিল ফোন রিসিভ করে কোথায় সুরেলা কন্ঠে কথা শুরু করবে তা না তার প্রথম কথা আমার নম্বর পাইলেন কই। মেয়েটা বলল আপনার মোবাইল থেকে একটা মেসেজ আসছে। মেসেজ এ লেখা “ দোস্ত চরম একটা মাল দেখছিলাম আজকে বাস এ, পুরা বাস এ মেয়েটা খালি আমার দিকে তাকাই ছিল”। খলিল ঢোক গিলল, ইয়ে অন্যের মেসেজ পড়া ঠিক না। মেয়েটা বলল, মেসেজ টা আমার এখানে কিভাবে আসল তাই বলুন? খলিল বলল, আমি কিভাবে জানি আমি তো আমার বন্ধুকে মেসেজ দিসিলাম। মেয়েটা বলল, উফফ। শুনুন আপনি এক কাজ করুন আমার নম্বরটা ডিলিট করুন। নাহলে আমি না চাইলেও আপনি বিপদে পরবেন। রাখি ধন্যবাদ।
খলিলদের প্রেম এ পরতে বেশি সময় লাগেনা। খলিলও তখন থেকেই প্রেম এ পরে গেল। অইদিন যেখান থেকে মেয়েটা বাস এ উঠেছিল খলিল আবার সেইখানে গেল। মেয়েটাকে দেখে খলিল ও বাসের টিকিট কাটল। বাস আসার সাথে সাথে খলিল জোর করে উঠে গেল আর দেখল মেয়েটা বাসে উঠতেই পারেনায়। পরের সিগনাল এ নেমে খলিল যখন দৌড়ায় দৌড়াই আগের সিগনাল এ আসল তখন আবার বাস এ মেয়েটা উঠতে পারসে কিন্তু খালিল পারল-না। খলিল কি করবে বুঝতে পারল না তখনি পিছন থেকে একটা বলিষ্ঠ হাত খলিলের কাঁধে পরল। বলিষ্ঠ হাত যার সেই কন্ঠ বলল, কোনো দর্শক যাকে অভিকর্ষ বল হিসেবে দেখবেন, অন্য দর্শক তাকে জড়জনিত বল হিসেবে দেখতে পারেন। খলিল অবাক হল এবং বলল, এইসব কি বলেন আপনি!! কিছুই বুঝলাম না। লোকটা জবাব দিল, আসলে অভিকর্ষ বল যে ভালবাসার জন্য দায়ী কিনা ব্যাপারটা আমি নিজেই এখন ও নিশ্চিত নই। খলিল বলল, নিশ্চিত নন তাইলে বলতে গেলেন কেন!! কারন ঐ যে অনেকে আমাকে নতুন কোপারনিকাস বলা শুরু করল। কোপারনিকাস এর পরিনতিটা আবার কিছুটা ভয় ধরে গিয়েছিল। খলিল বেশ সন্দেহ নিয়ে জিজ্ঞেস করল, সত্যি করে বলুন তো আপনি কে? “সেটা জানার আগে আরেকটা জরুরী জিনিষ জান, নিউটন যেটাকে অভিকর্ষ বল বলেছিল সেটা আসলে অ-ইউক্লিডের বৈশিষ্টের পরিচয়, কাজেই অভিকর্ষের জ্যামিতির প্রকৃত চিত্রায়ন ছাড়া হৃদয় এবং প্রেম এর সাথে অভিকর্ষ বলের সম্পর্ক মিলানো সম্ভব নয়”। খলিল খুশিতে আত্মহারা হইয়া গেল, আমি জানতাম, একদিন আইন্সটাইন আমার প্রেম কে সাহায্য করার জন্য আসবে , আমি জানতাম। লোকটা তার পকেট থেকে পিস্তল বের করল, হ খাইয়া দাইয়া কাম নাই, আইন্সটাইন আইব তোমারে প্রেম এ সাহায্য করার জন্য!! আমি গোলাপি জাহাঙ্গির। কয়েকদিনব ধইরা দেখতেসি রুমার পিছনে দৌরাইতেসস? আরেকবার যদি দেখি একদম ফুটা কইরা ফালামু। খলিল বলল, ভাই ভাই , রুমা কে? গোলাপি জাহাঙ্গির বলল, আবার কয় রুমা কে!! ০১***৩৬২৪৩৬ এ মেসেজ দিসিলি ক্যান? খলিল বলল,ভাই সত্যি কইতাসি ঐটা আমি আমার এক বন্ধুকে দিসিলাম ক্যামনে রুমার কাছে গেসে আমি জানিনা। গোলাপী জাহাঙ্গীর বলল, জানস না মানে। দে তোর মোবাইল দে। ঐটা আজকে থেকে আমার কাছে থাকবে।
গোলাপি জাহাঙ্গির খলিলের মোবাইল নিয়া চইলা গেল। খলিল এখন কি করবে ঠিক বুঝলনা। মোবাইল হারানোর কারনে বাসাতেও বেশ একটা বকা খেল সে। পরের দিন আবার বাসের ঐখানে যাবে কিনা সে বুঝতে পারল না। আবার যদি গোলাপি জাহাঙ্গির চলে আসে। হটাত করে খাটের নিচে তার আওয়াজ হল।
খলিল দেখতে গেল তার প্রেম শরবত ঠিক আছে কিনা। মাথা তুলেই দেখে গোলাপি জাহাঙ্গির। খলিল বেশ ভয় পেল। “বুঝলা খলিল, আমি বাস্তবিক নিঃসংগ। কোনোদিন ই আমি পরিবারের মধ্যে অন্তরভুক্ত ছিলাম না। বরং এসব সম্পর্কই আমার মধ্যে একটা বিচ্ছিন্নতার অনুভূতি একাকিত্বের প্রয়োজনীয়তা এনে দিয়েছে। আমি দুঃখিত আমি তোমাকে কোনো সাহায্য করতে পারছিনা”। খলিল কি বলবে ঠিক বুঝলনা। সে বলল, আরে না জাহাঙ্গির ভাই কি বলেন। “ জাহাঙ্গিরটা কে? কোনো নতুন পদার্থবিদ নাকি? আমি অবশ্য নতুন কাউকে চিনিনা। রাদারফোর্ড এর সাথে আজকে আমার দাবা খেলার কথা। আমি গেলাম।“ বলেই তিনি চলে গেলেন।
খলিল ঘুম থেকে উঠে ঠিক করল আজকে বাস ধরবেই। এবং রুমাকে প্রপোজ করবেই। আসুক পারলে জাহাঙ্গীর। সে বাস এ উঠার যায়গায় গিয়ে জানতে পারল গোলাপী জাহাঙ্গির আর তার দলবল রুমাকে তুলে নিয়ে গেছে। তবে রে...... খলিল বুঝতে পারল না কি করবে। হটাত কোথেকে অ্যাভাতার এর জ্যাক সুলি চলে আসল তার ওই পঙ্গিরাজ পাখি নিয়ে। খলিল ভাই আমারে চিনসেন? ঐ যে আমি বাস এ ছিলাম রুমা আমাকে বসতে দিসিল। রুমাকে গোলাপী জাহাঙ্গির তুইলা নিয়া গেসে। আপনি উঠেন আমার পিছনে। খলিল-রা গোলাপি জাহাঙ্গির এর আস্তানায় গেল। সেখানে রুমাকে আটকায় রাখা হইছে ঠিক আসে কিন্তু হিন্দি ইংলিশ বাংলা কোনো সিনেমারি তেমন কোনো ভাব ছিল না। গোলাপি জাহাঙ্গির এর পিস্তল টাই জানি কেমন আজব। ঐটা জানি নতুন লেসার এর টেকনিক এ তৈরি যে ত্রিগার চেপে গুলি হয় না, গুলি করতে গেলে মুখ দিয়ে আওয়াজ করতে হয়। গোলাপি জাহাঙ্গির আওয়াজ করে কিন্তু পিস্তল দিয়ে তাড়াবাতির মত কিছু বের হয়। গুলি আর বের হয় না। জ্যাক সুলিও তার তীর ধনুক ভুলে আসছে তাই সেও কিছু না করে দূরে গিয়ে বেনসন ধরাইল। হিন্দি সিনেমা, বাংলা সিনেমার সাথে খলিলদের ব্যাপারটা আরেকটা দিক দিয়ে খুব পার্থক্য ছিল। পুলিস ঘটনার ঘটানোর পরে না আইসা আগেও আসছিল কিন্তু তারাও কিছু না করে জ্যাক সুলি’র সাথে পান খাইতেসিল। খলিল ই যা একটু তিন চারটা গুন্ডার সাথে মারামারি করল। তবে একটা ভাল ব্যাপার ঘটল রুমার সামনেই সব হল। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর জ্যাক সুলি খলিল কে এসে বলল, খলিল ভাই, এইবার আমি আপনারে আগে সুযোগ দিতে চাই, আপনি রুমাকে আপনার মনের কথা বলেন। ৫ টা খলিল সিরিজ ধরে ট্রাই করতেসেন একটা জিএফ ও হইল না আপনার। খালিল প্রেম শরবত খেয়ে নিল। যাতে আর কোনো রিস্ক ই না থাকে। খলিল বেশ আবেগ আপ্লুত হয়ে প্রপোস করল, “চুমা, আমি তোমাকে ভালবাসি”। সবাই অবাক হয়ে গেল। রুমা খলিল কে থাপ্পর দিতে গিয়েও দিল না। খলিল আবারো রুমা বলতে গেল গলা দিয়ে চুমা বের হইল। রুমা বিরক্ত হয়ে জ্যাক সুলি এর পিছনে বসে পঙ্খিরাজ পাখির পিছনে বসে চলে গেল। গোলাপি জাহাঙ্গির কে পুলিস ধরে আসে সেই অবস্থায় বলল, খালিল ভাই কি প্রেম শরবত খাইসেন? খলিল বলল, হা। গোলাপী জাহাঙ্গির বলল, ভাই ওইটা এক্সপায়ার ডেট এর পর খাইতে হয়না। কোনো কাজ ই হইনা উলটা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এরকম দেকসি আগে কথার শব্দ উলটা বালটা হয়ে যায়। আপনার “র” এখন “চ” হয়ে গেসে। তাড়াতাড়ি পিরীতি বাবার কাছে গিয়া ভাক্সিন নিয়া আসেন। খলিল কান্নাকাটি শুরু কইরা দিল। গোলাপী জাহাঙ্গির কে পুলিস ধরে নিয়ে যাইতেসে এই অবস্থায় বলল, এখন “র” টা “চ” হইসে আস্তে আস্তে আর বাড়বে, ভ্যাক্সিন নিতে ভুইলেন না।
দেবদাস ছ্যাকা খেয়ে মদ ধরসিল। খলিল কোক খেয়েই মাতলামি শুরু করসে। একটু পর পর “ মাচ দিমু, মাইচা ফালামু। কাউচে ছাচমুনা” এইরকম কিসু একটা বলতেসে। সে এখন তার বাসার ছাদে। মনের দুঃখ ভুলার জন্য ৫ লিটার কোক সে আজকে খাবে। পিরীতি বাবা ভন্ড পীর হিসেবে ধরা পরসে তাই জেল এ গোলাপী জাহাঙ্গির এর সাথে একি সেল এ আছে। খলিলের সমস্যা আরও বাড়তেসে। সে আম্মা-ও বলতে পারতেসেনা চাম্মা হয়ে যাইতেসে। তবে জ্যাক সুলি বলসে তাদের গ্রহ এর কোন এক অচিন বৃক্ষ আসে সেইটার পাতা খাইলে খলিল ঠিক হয়ে যাবে। জ্যাক সুলি ১০ দিনের মধ্যে পাঠায় দিবে। কারন ঐটার এক্সপায়ার ডেট চলে গেলে আর ভয়ঙ্কর সমস্যা হবে।
আইন্সটাইন আর রাদারফোর্ড তখনো দাবা খেলে চলছেন। খলিল ইহকাল থেকে “ মাইচা ফালামু, মাইচা ফালামু “ করতেসে সেটা তারা শুনতেসে কিন্তু তাদেরকে সেটা খুব বিচলিত করতেসেনা।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুন, ২০১০ রাত ১২:১৪