বরিশালে ছাত্রলীগের নেতাদের বিরুদ্ধে পরীক্ষার হলে নকল সরবরাহের অভিযোগ উঠেছে। গতকাল শনিবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন স্নাতক (সম্মান) দ্বিতীয় বর্ষের ইংরেজি পরীক্ষায় অংশ নেওয়া সংগঠনের কর্মীদের এই নকল সরবরাহ করা হয় বলে জানা গেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক শিক্ষার্থী জানান, সরকারি সৈয়দ হাতেম আলী কলেজকেন্দ্রে সকাল ১০টায় পরীক্ষা শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যে ছাত্রলীগের নেতারা পরীক্ষার হলে ঢুকে প্রশ্নপত্র নিয়ে যান। পরে প্রশ্নের উত্তর কাগজে লিখে তা সরবরাহ করেন তাঁরা। কিছু শিক্ষক এতে বাধা দেওয়ায় পরবর্তী সময়ে মুঠোফোনে খুদেবার্তার মাধ্যমে উত্তর সরবরাহ করা হয়।
নকল সরবরাহের সময় কলেজে উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সুমন সেরনিয়াবাত, হাতেম আলী কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি রেজাউল ইসলাম, সাংগঠনিক সম্পাদক বাবলু জমাদ্দার, ব্রজমোহন কলেজ ছাত্রলীগের নেতা রফিক সেরনিয়াবাত, মাইনুল ইসলামসহ অনেকে।
পরীক্ষায় অংশ নেওয়া শিক্ষার্থী এবং পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, কলেজ অধ্যক্ষের কার্যালয়ের নিচে হলে নকল সরবরাহ করেন বিএম কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক ক্রীড়া সম্পাদক ফয়সাল বিন ইসলাম। একই সময় কলাভবনে নকল সরবরাহ করেন বনমালী গাঙ্গুলী ছাত্রীনিবাসের ছাত্রলীগের নেত্রী সোনিয়া আক্তার।
কলাভবনের চারতলার এক পরীক্ষার্থী জানান, ছাত্রলীগের কর্মী সাঈদী তাঁদের কক্ষে ঢুকে কয়েকজনকে নকল সরবরাহ করেন।
তবে নকল সরবরাহের অভিযোগ অস্বীকার করে ছাত্রলীগের নেতা বাবলু জমাদ্দার প্রথম আলোকে বলেন, ‘কলেজের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ক্যাম্পাসে আমাদের থাকতে হয়।’
মঈন তুষার বলেন, ‘আমরা ছাত্রলীগের রাজনীতি করি। আমরা ছাত্রপ্রতিনিধি। তাই সাধারণ শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার খোঁজখবর নিতে হাতেম আলী কলেজে গিয়েছিলাম। নকল সরবরাহের অভিযোগ মিথ্যা।’
এ ব্যাপারে কলেজের অধ্যক্ষ ও কেন্দ্রের সচিব এম ফজলুল হক বলেন, ‘কিছু শিক্ষার্থী নকলের সুযোগ নিতে চেয়েছিল। শিক্ষকেরা তা প্রতিরোধে আপ্রাণ চেষ্টা করেন। ছাত্রলীগের নেতারা কলেজে এসেছিল। তারা শুধু বারান্দা পর্যন্ত গিয়েছিল।’
১. ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪ ০
আমরা সত্যর পক্ষে আবেগের আন্দোলন করি অরা দেয় দাবা-পাশা খেলার গুটির চাল। আমরা বিচার চাই আর অরা নানা দিকে দৃষ্টি ঘোরায়- গাঁজা, গান বাজনা, নাস্তিকতা, সাগর রুনী, ছাত্রলীগ, ধর্মীয় অবমাননা, বিশ্বজিৎ, চাউলের দাম, সীমান্ত, 'আর সব'যুদ্ধাপরাধী... এখনো আজো একাত্তুরেও।
রাজীব থাবা বাবা হওয়ায় মারা গেলে অনেক আগে যেত। সে মারা গেছে শাহবাগে যাওয়ায়। সে মারা গেছে বাংলাদেশে একাত্তর সালে যারা ৩০ লাখ খুন, ৪ লাখ নারীকে ধর্ষণ, এখনো মুক্তিযুদ্ধাদের প্রকাশ্যে লাথি দেয়, গৃহযুদ্ধের ঘোষণা দেয় আর একাত্তরের খুনীদের রক্ষা করতে প্রতিদিন আটশো কোটি টাকা গচ্চা দেয় হরতাল দিয়ে সেই জামাতির বিচার চাইতে গিয়ে।
রাজীবের জানাযার কথা ভোলেন। মূল প্রসঙ্গে আসো বাংলাদেশের মানুষ। রাজীব নাস্তিক এইজন্য খুন হয় নাই। রাজীব শাহবাগে যায় তাই খুন হয়েছে।
প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, একজন মুসলমানের পাঁচটি কর্তব্য। তার মধ্যে এক কর্তব্য হল, যখন কোন লাশ যায়, তার যা বিশ্বাসই হোক না কেন, সম্মান দেখিয়ে উঠে দাঁড়াবে।
বাংলার মানুষ, আমরা যদি না জাগি মা কেমনে সকাল হবে। দশটা কথার জবাবে একটা কথা হলেও বল। বাংলাদেশ সবার দেশ। হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রীষ্টান-নাস্তিক-বাংগালী-চাকমা-মারমা সবাই একাত্তুরে খুন হয়েছে পাকিস্তানিদের হাতে। মনে রেখ, তোমার শত্রু তোমাকে চেনে বাংগালী বাংলাদেশী হিসাবে, কিন্তু মুখে বলে, নাস্তিক-আওয়ামী-শাহবাগী
কয়দিন পরে বলবে, খুন হইসে ভাল হইসে, ঠিকই তো করসে, ওই পোলা সিগারেট খায় জিন্সের পেন্ট পড়ে।
এক পলকে একাত্তর---এভাবে দেখাও---এবং এভাবে---পাকিস্তানে উল্লাস---চাই সতর্কতা,---ইনডাইরেক্টলি,---ভিন্নখাত