এটা সামুতে আমার প্রথম ১৮+ কৌতুক, তাই পোস্টের ভাষার অচলীলতা নিজগুণে মার্জনা করিবেন! :#>
(ছোটদের এবং বিবাহিতদের পড়া নিষেধ)
অনেক আগের কাহিনী, যখন পাল তোলা জাহাজ চলাচল করতো সাগরে। তো, শুভেচ্ছা মিশনে পাঠানো ৪০০ জন সৈন্য সহ তাদের কমান্ডার ইংল্যান্ড থেকে নিউইয়র্কে ফিরছে। পালতোলা জাহাজ, তাতে আবার ইঞ্জিনও নেই, আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে এই জাহাজে কোন নারী সৈনিক বা ক্রু ও নেই। যেহেতু পালতোলা জাহাজ যাত্রায় প্রচুর শারীরিক পরিশ্রমের দরকার হয়, তাই সৈন্যরা যাতে দুর্বল না হয়ে পড়ে, সেজন্য কমান্ডার তাদের উপর কড়া আদেশ দিলো যে, জাহাজ নিউইওর্কে না পৌছা পর্যন্ত কেউ হাত মারতে পারবেনা। সে নিজেও মারবেনা, সেটাও গলা উচু করে বললো। তো, এইভাবে তাদের জাহাজ যাত্রা চলছে। ১ম সপ্তাহ গেলো, ২য় সপ্তাহ গেলো, ৩য় সপ্তাহ যাবার পর বেটা কমান্ডার নিজেই অস্থির হয়ে গেলো, হাত না মেরে যে আর পারা যাচ্ছেনা! অবশেষে, সে সব সৈন্যদের ডেকে বললো, জাহাজ অর্ধেক পথ চলে এসেছে, এখন সবাই হাত মারতে পারবে। তারপর সে নিজে একটা ড্রামের মাঝে হাত মেরে ইয়ে ফেললো। তার পরে বাকি সৈন্যরাও হৈ হৈ করে মনের আনন্দে হাত মেরে ঐ ড্রামে ইয়ে ফেলে অনেক দিনের কষ্ট লাঘব করলো। তো, ৪০১ জনের ইয়ে, তাই ড্রাম একেবারে ভর্তি হয়ে গেলো। তারপর, সবাই আবার নিজেদের কাজে মনোযোগ দিলো, ড্রামের দিকে আর কোনো খেয়াল রাখলো না। তার আরো ৩ সপ্তাহ পর জাহাজ যখন নিউইয়র্ক বন্দরে পৌছালো, ততোদিনে ড্রামের ইয়ে শুকিয়ে মোমের মতো হয়ে গেছে। সেটা দেখে কমান্ডারের মাথায় একটা আইডিয়া আসলো। ঐ সময় নিউইয়র্কে মোমের প্রচুর চাহিদা ছিলো, সে ড্রামের ইয়ে দিয়ে অনেক গুলো মোমবাতি বানিয়ে নিলো এবং বন্দরেই পাইকারি দোকানে চালান দিয়ে দিলো। দৈবক্রমে, সেই মোমবাতির চালানটা নিউইয়র্কের চার্চের জন্য পাঠানো হলো, যেহেতু প্রতি রবিবারে চার্চে প্রার্থনার সময় প্রচুর মোমবাতির প্রয়োজন হয়।
তারপর বেশ কিছুদিন, প্রায় ৩ মাস কেঁটে গেলো, একদিন চার্চের ৫০ জন নান একসাথে উধাও! ঘটনা কি!
কিছুদিন পর জানা গেলো তারা সবাই নাকি একসাথে প্রেগন্যান্ট!
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৪