
পোস্টটি দিতে গিয়ে খানিকক্ষন হাসলাম। বেশ কিছুদিন আগে এক ব্লগার তার জন্মদিন উপলক্ষে একটি পোস্ট দিয়েছিলেন। সেখানে আরেকজন ব্লগার (নাম মনে নেই) একটি জটিল মন্তব্য করেছিলেন যেটা পড়ে হাসতে হাসতে চোখে পানি এসে গিয়েছিল। মন্তব্যটি ছিল এরকম, “এতদিন হয়ে গেলো, এখনো জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানানোর জন্য কোন ছাইয়া নিক বা চামচা জোগাড় করতে পারলেন না! নিজের দেয়া লাগে?”


আমার ভাগ্য অতি ভালো। বোকা ছেলে আমার দোস্ত মানুষ।কিন্তু তারপরেও আশা করিনি আমার জন্মদিন তার মনে থাকবে। শুভ জন্মদিন ত্রিনিত্রি পোস্টটি দেখে তাই আনন্দে দাঁত সব বের হয়ে গেলো!!! যদিও ব্যাপার আসলে ঠিক শুভ না, বয়স বাড়াটা বড়ই অকাজের কথা।




কিন্তু তারপরো বাচ্চাদের মত আমার জন্মদিন ভালো লাগে। প্রথম কারণ, কেক ব্যাপারটি আমার বড়ই পছন্দ।




দ্বিতীয় কারণ, উপহার পাইতে কার না ভালো লাগে?






আর তিন নাম্বারটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। একদিনের জন্য হলেও আমাকে আমার অনেক প্রিয় মানুষ মনে করে। কয়েক মিনিটের জন্য হলেও তারা ব্যস্ততা থেকে নিজেদের বের করে একটা ফোন দেয় বা এসএমএস করে (বর্তমানে ফেসবুকের আধিক্যের কারনে ফেসবুকে ওয়ালে পোস্ট করে)—সেটাই বা মন্দ কি?


যারা কষ্ট করে ভ্যাজর ভ্যাজর পড়েছেন, তাদের ধন্যবাদ।







স্থানঃ ব্যাঙ্গালোর

এইটা মারমেইড ক্যাফে, বারিধারা

বসুন্ধরা সিটির সাব জিরো

৩৩, বেইলী রোড

আমার প্রিয়, ক্যাফে ম্যাংগো

আবার ক্যাফে ম্যাংগো

এইডা জাপানিজ খাওয়া। কাঁচা ডিমের এত কি কে জানে!


আমাগো দেশী পান্তা

কাপ্পা কফি শপ

ব্লগার শাহরিয়ার কবির ড্যানির জন্মদিনের কেক!

নান্দোস
পুনশ্চঃ আবার সবাই ভাইবেন না ছবি সব আমার তোলা। ক্যাফে ম্যাংগো ছাড়া সবই ফুড-ও-গ্রাফী গ্রুপের সৌজন্যে। আমাদের এই আজাইরা গ্রুপটার মূল কথা হচ্ছে, "খাবার নিয়ে তুলকালাম কান্ড বাধাইয়া দেন"


আরো পুনশ্চঃ পোস্ট দিয়ে দেখলাম ব্লগের সবার প্রিয় কবি গ্যাব্রিয়েল সুমন চমৎকার একটি শুভেচ্ছার পোস্ট দিয়েছেন। তাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ!
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই জুন, ২০১১ রাত ৯:৪১