তবে মনের মধ্যে প্রচণ্ড আতঙ্ক ঢুকে গেছে তাঁর৷ বাংলাদেশে আর নিজেকে নিরাপদ মনে করেন না এই ব্লগার৷ তিনি বলেন, ‘‘যে কোনো সময় যে কোনো মানুষকে, বিরুদ্ধ মতকে এখানে হত্যা করে ফেলা খুব সহজ৷ কেউ এগিয়ে আসবে না, কেউ কিছু বলবে না৷''
অবশেষে হিসাবটা মিলে গেল। এটা আজকের ডয়েচভেলের রিপোর্টে পড়লাম। কিছু বুঝলেন? সমঝদারকে লিয়ে ইশারাই...
এভাবে ধীরে ধীরে প্রতিষ্ঠিত করা হবে আসিফ বাংলাদেশে নিরাপদ নয়। তারপর.......তারপর আসিফকে আর রিকশা করে অফিসে যেতে হবে না। অ্যাসাইলামের বদৌলতে, সোশ্যাল সিকিউরিটির টাকায় ইউরোপের কোন ফ্লাটে বসে অন্যের বিশ্বাস, শ্রদ্ধেয় রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে গালাগাল করে বমি করলেও আর কেউ ওকে কিচ্ছুটি করতে পারবে না।
যাক, ছেলেটার একটা গতি হল। এরকম নিচুমানের সাহিত্যিক প্রতিভা নিয়ে ও কখনও হুমায়ুন আজাদ হতে পারত না। এটা ও নিজেও জানত। তাই প্রথম থেকেই চেষ্টা ছিল বিতর্কিত কিছু করে যদি দেশের বাইরে একটা ব্যবস্থা করা যায়। অবশ্য তসলিমাকে দেখেই ওর মাথায় প্রথম এই আইডিয়াটা আসে বলে ওয়াকিবহাল মহলের বিশ্বাস।