চাঁদের পৃষ্ঠে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। কোন রকম ফটোশপ ছাড়াই পৃথিবীর মানুষ তা দেখতে পায়। কিন্তু বিস্ফোরণটি মাত্র ১ সেকেন্ড স্থায়ী থাকায় অনেকেই তা দেখতে পাননি। কেবল যে কলিজু সম্প্রদায় সাঈদীকে দেখার জন্য সবসময় চাঁদের দিকে তাকিয়ে থাকেন, তাঁরাই দেখতে পেয়েছেন।
বিস্ফোরণ সম্পর্কে নাসা জানিয়েছে, চাঁদের যে অঞ্চলে সাঈদী অবস্থান করেন, কোন কিছু বুঝে উঠার আগে সেই অঞ্চলে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। বিস্ফোরণের উৎপত্তিস্থল ছিলো সাঈদীর মেশিন থেকে মাত্র ২২ গজ দূরে।
নাসা জানায় ৪০ কেজি ওজনের প্রায় এক মিটার প্রস্থের একটি মেটিওরয়েড ঘন্টায় ৫৬ কিলোমিটার বেগে চন্দ্রপৃষ্ঠে আঘাত হানে। এতে আল্লামা সাঈদীর সাড়ে সাত ইঞ্চি দীর্ঘ মেশিনের বটম লাইনে ফাটল ধরে। নাসার বিজ্ঞানীরা প্রায় দেড় ইঞ্চি দীর্ঘ ফাটল পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখছেন।
এদিকে বিস্ফোরণের কারণে চাঁদে নতুন করে পানির অস্তিত্ব দেখা গিয়েছে। মাঝারি আয়তনের কমপক্ষে তিনটি জলাশয়ের সন্ধান পেয়েছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীরা। সেখানে প্রচুর লইট্টা ফিশ কিলবিল কিলবিল করতে দেখা গেছে।
মেশিনের বটম লাইনে ফাটলের দৃশ্য সরাসরি দেখার পর কলিজু সমাজে শোকের ছায়া নেমে আসে। দেখা দেয় মানবিক সংকট। তীব্র থেকে তীব্রতর এই মানবিক সংকট মোকাবেলায় হাজার হাজার স্বেচ্ছাসেবক নিরলসভাবে কাজ করছেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত কলিজুরা একে অপরকে জড়াজড়ি করে ধরে কান্নাকাটি করছেন ও কিছুক্ষণ পর পর শোকে ভেঙে পড়ছে। ভেঙে পড়লে স্বেচ্ছাসেবকরা আবার টেনে তুলে দিলে কলিজুরা আবারো কান্নাকাটি করতে করতে ভেঙে পড়ছেন। এভাবে স্বেচ্ছাসেবকরা টেনে তুলে দিচ্ছেন, আর কলিজুরা ভেঙে পড়ছেন।
বিস্ফোরনের ঘটনায় এখন পর্যন্ত স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কোন মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তার সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে ব্যবহৃত মুঠোফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
স্বরাষ্ট্রপ্রতিমন্ত্রী টুকু জানান, “আচমকা সাঈদীর মেশিন নড়িয়া উঠিলে চন্দ্রের পৃষ্ঠে এই বিস্ফোরণ কর্ম ঘটিয়া যায় বলে ধারনা করা হচ্ছে।”
সূত্র- Click This Link