প্রথম এই হলিউডি নায়িকাকে দেখি "ডেস্পারেড" মুভিতে, তখন থেকেই আমি সালমা হায়েকের ভক্ত, একেবারেই লুল ভক্তওয়েস্টার্ন অ্যাকশন ‘ডেসপারেডো’ দেখেননি এমন দর্শক খুঁজে পাওয়া যাবে না।
আর ‘ডেসপারেডো’ দেখে একবার হলেও সালমা হায়েকের প্রেমে পড়েননি, এমন দর্শক তো পাওয়া দুষ্কর।এই সুন্দরীর জন্ম মেক্সিকাতে।মেক্সিকান সৌন্দর্যে আর মাতাল করা মেক্সিকান যৌনাবেদন, আসলেই যে কারো মাথা নষ্ট হতে বাধ্য !!!
হলিউড সুপারস্টার সালমা হায়েক ২০০৯ সালে বিয়ে করেন ফরাসি বিলিয়নিয়ার অঁরি পিনোকে।স্বামী ও চার বছরের মেয়ে ভ্যালেন্টিনাকে নিয়ে তিনি বর্তমানে প্যারিসে বসবাস করছেন।
জুলাই ২০০৭-এ হলিউডের লাতিন সম্প্রদায়ের মধ্যে “ল্যাটিনো পাওয়ার ফিফটি” (Latino Power 50), অর্থাৎ “পঞ্চাশ লাতিনো ক্ষমতাধর” ব্যক্তিত্বের ওপর দ্য হলিউড রিপোর্টার পত্রিকা প্রথমবারের মতো একটি জরিপ পরিচালনা করে ; জরিপে সালমা হায়েকের অবস্থান ছিলো চতুর্থ। ঐ মাসেই অনুষ্ঠিত আরেকটি জরিপে পুরুষ ও নারী মিলিয়ে ৩,০০০ তারকাব্যক্তিত্বের মধ্যে পরিচালিত এক জরিপে হায়েক “সবচেয়ে যৌনআবেদনময়ী তারকা” নির্বাচিত হন। এই ৬৫% অ্যামেরিকান সালমাকে বর্ণনা করতে “Sexy” (যৌনআবেদনময়ী) শব্দটি ব্যবহার করেন। তারমানে আমি একাই লুল না সালমা হায়েকের জন্য
ডেসপেরাডো’ ছবিখ্যাত অভিনেত্রী সালমা হায়েক নতুন একটি প্রজেক্ট হাতে নিয়েছেন এবং এবার সবাইকে সকালের নাস্তা করায় উদ্বুদ্ধ করবেন তিনি! এখানে তার মূল উদ্দেশ্য হবে কর্মব্যস্ত মানুষদের পুষ্টিকর খাদ্য দিয়ে নাস্তা করার প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি করা। এ নাস্তার মেন্যুতে অবশ্যই থাকতে হবে দুধ। শুধু সালমা একা নন। এই ক্যাম্পেইনে সঙ্গে আছেন তার চার বছরের মেয়ে ভ্যালেন্টিনা। তারা শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে তাদের এ ‘ব্রেকফাস্ট প্রজেক্ট’ উদ্বোধন করেন।
সেখানে সালমা ও তার মেয়ের একটি ভিডিও দেখানো হয়। তাদেরকে দেখা যায় পুষ্টিকর খাবার দিয়ে নিজেরা নাস্তা করছেন এবং সবাইকে নাস্তা করার অনুরোধ করছেন। আর নাস্তার টেবিলে সবার জন্য এক গ্লাস দুধ তো অবশ্যই রাখতে বলেছেন। ৪৫ বছর বয়সী এ অভিনেত্রী সাংবাদিকদের জানান, এই প্রজেক্টে অংশ নেয়ার উদ্দেশ্য হলো মানুষকে সঠিক এবং সুস্থ খাদ্যাভাসের প্রতি উদ্বুদ্ধ করা। তিনি বলেন, আমার অনুপ্রেরণা এবং উৎসাহে যদি কারও জীবনমান উন্নত এবং সুস্থ জীবনযাপনে উদ্বুদ্ধ হয়, তা আমার জন্য অনেক বড় প্রাপ্তি হবে।
‘ডেসপারাডো’খ্যাত মেক্সিকান অভিনেত্রী সালমা হায়েক সম্প্রতি জানিয়েছেন, চেহারায় তারুণ্য ধরে রাখার জন্য কখনোই ওষুধ কিংবা কোনো রকম অস্ত্রোপচারের সহায়তা নেননি তিনি । খবর নিউ ইয়র্ক ডেইলির।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, এ প্রসঙ্গে সালমা বলেছেন, ‘চেহারা থেকে বয়সের ছাপ মুছে ফেলতে কখনোই ওষুধ, ইনজেকশন কিংবা সার্জারির সহায়তা আমি নিইনি।’
জানা গেছে, সালমা আরো বলেছেন, ‘আমি প্রাকৃতিক উপায়েই নিজের সৌন্দর্যকে ধরে রাখার চেষ্টা করছি। এক্ষেত্রে কোনো রকম ছুরি-কাঁচি ব্যবহারের প্রয়োজন নেই।’