বিউটি পার্লারে স্পা সেবা গ্রহণকারী বেশিরভাগ রমণীই লেসবিয়ান এবং তারা দাম্পত্য জীবনে অসুখী। এমনটিই দাবি করেছে সৌদি আরবের একদল গবেষক। জেদ্দাস্থ আল হারামী ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষকদের সমন্বয়ে গঠিত এ গবেষক দল মনে করে, “যেহেতু বিউটি পার্লারে নারী কর্মীরা এ মেসেজ করে থাকে, সেহেতু ধরে নিতে হবে স্বামী স্পর্শে অসুখী রমণীরাই কেবল স্পা সেবা নিয়ে থাকেন।”
এদিকে স্পা’র মতো বিষয়কে সরাসরি হারাম ঘোষনা করেছে সৌদি আরবের শরীয়াহ বোর্ড। বোর্ড মনে করে নারী শরীরের সব অনুভূতির মালিক তার স্বামী। বিউটি পার্লারে গিয়ে নারী হয়ে আরেক নারীকে দিয়ে শরীর মেসেজ করিয়ে পুলক নেয়ার বৈধতা ইসলাম দেয় না। এর শাস্তি হিসেবে শিরচ্ছেদ হতে পারে বলেও জানান শরীয়াহ বোর্ডের এক মুখপত্র।
শাস্তির বিষয়ে মুখপত্র আরো জানান, একজনের স্পা সেবা গ্রহণ করার শাস্তি স্বরূপ ওই রমণীর স্বামী, দেবর, ব্যাক্তিগত ড্রাইভারসহ কয়েকজনের শিরচ্ছেদ হতে পারে।
সম্প্রতি বাংলাদেশে স্পা নিয়ে কেলেংকারির পর ইসলামী বিশ্বের প্রতিনিধিত্বকারী সৌদি আরব সরকারের টনক নড়ে। এরপরই ওই দেশের স্পা বিষয়ক নীতিমালা প্রণয়নের উদ্যোগ নেয়া হয়। এর আগে বাংলাদেশের স্বনামধন্য বিউটি পার্লার পারসোনার স্বত্তাধিকারি কানিজ আলমাস সৌদিতে হজ্জ্ব করতে গিয়ে স্পা বিষয়ে মত বিনিময় করে আসেন।
*****ছাগু কতৃক সউদি আক্রান্ত !!!!