বান্দরবানের দুর্গম থানচি উপজেলায় খাদ্য সংকটের কবলে পড়ে প্রায় ৩ হাজার পরিবারের মানুষ জঙ্গলী আলু, মিষ্টি কুমড়া ও কলাগাছ খেয়ে বেঁচে থাকার সংগ্রাম করছে!!
বান্দরবানের থানচি উপজেলার অতি দুর্গম রেমাক্রী ও তিন্দু ইউনিয়নে বসবাসরত পাহাড়ীদের জীবিকা নির্বাহের একমাত্র মাধ্যম হল জুম চাষ।সাধারণত জুম চাষের মাধ্যমে তারা সারা বছরের ধান সংগ্রহ করে রাখেন। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত বছর পাহাড়ে জুম থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণ ধান না পাওয়ায় জুমিয়া পরিবারগুলোতে এ বছরের মার্চ মাস থেকেই খাদ্য সংকটে দেখা দেয়। বর্তমানে এ সংকট আরো প্রকট হয়ে উঠার ফলে এক বেলা-আধা বেলা খেয়ে বা সারাদিন জঙ্গলি আলু, মিষ্টি কুমড়া আর কলা গাছ খেয়ে বেঁচে থাকার সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হচ্ছে উপজেলার প্রায় ৩ হাজার পরিবারকে।
জানা গেছে, বান্দরবান জেলা প্রশাসন থেকে ৮০০ পরিবারের বিপরীতে ১৬ মে. টন খাদ্যশষ্য বরাদ্দ পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু ভুক্তভোগীদের জন্য তা খুবই অপ্রতুল।
তাই আসুন এই সংকটাপন্ন পরিবারের মানুষগুলোকে বাঁচাতে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিই।
সহযোগিতা পাঠাতে যোগাযোগ করুনঃ-
১. রাজুময় তঞ্চঙ্গ্যা- বিকাশ নং ০১৮১৮৭৩৪৮৬১ (পারসনাল)
২. ডি.সি মং মারমা-বিকাশ নং -০১৮২৫৬৫৪৮৭৮ (পারসনাল)
বিস্তারিত জানতে কল করুনঃ-
১. ক্যহ্লাচিং মারমা, মাননীয় চেয়ারম্যান, থানচি উপজেলা পরিষদ।
মোবাইল নং-০১৫৫৬৫৮১১০২
২. মংপ্রু অং মার্মা,মাননীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান,তিন্দু ।
মোবাইল নং- ০১৮৪০৭২৫৬০৪
৩. মুইসইথুই মার্মা,মাননীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান,রেমাক্রী ।
মোবাইল নং- ০১৫৫৭৫৮৪৪৬৩
৪. রাজুময় তঞ্চঙ্গ্যা, চীফ ইভেন্ট ক্রিয়েটর,
মোবাইল নং-০১৮১৮৭৩৪৮৬১
কিছু দিন আগেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পার্বত্য অঞ্চলের লোকদের আবাসনের জন্য কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন করলেন। কি লাভ তা দিয়ে যদি মানুষকেই বাঁচানো না যায়।সকলকে যার যতটুকু সামর্থ্য আছে তা দিয়ে এগিয়ে আসার আকুল আবেদন জানাচ্ছি।
বিষয়টি নিয়ে বাংলা ট্রিবিউনেও লেখা হয়েছে। নিশ্চিত হওয়ার জন্য পড়ে নিতে পারেন।
লিংক : Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে মে, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪