প্রেমিকার মধ্যে মানুষ খোঁজে- সৌন্দর্য, স্বভাব ভাল, বাচনভঙ্গি সুন্দর আরো অনেক কিছু। কিন্তু দেখা যায় যে অধিকাংশ প্রেমিকা সামনে একরকম, মোবাইল আর একরকম, পেছনে অন্যরকম।
মানুষ প্রেমিকা খুজে যে শুধু তাকেই ভালোবাসবে। অথচ ভালোবাসা প্রথমে একটু দেখা গেলাও ধীরে ধীরে এটা প্রথমে টাকা > সপিং> বিছানা(সেক্স)>বিচ্ছেদ
কিছু লোকের ভিন্নরকম হয়- প্রথমে টাকা > সপিং> বিছানা(সেক্স)>বিচ্ছেদ> মিলন(কয়েকদিনের জন্য)> টাকা> পলায়ন
প্রেমিকার জন্য করা হয- ফুল কেনা, হোটেলে খাওয়ানো, সপিং করানো, বাড়ি পৌছে দেওয়া (বাড়ী একটু নামতে প্রেমিকদের) জুতা খাওয়া, মার খাওয়া, লাথি খাওয়া, রাতের বেলা গিয়ে দেখা করা, প্রকৃতি ডাকের নাম বলে ভয়ে ভয়ে গিয়ে দেখা করা, হাসপাতাল থাকা, জেলাখানায় থাকা সহ বিভিন্ন প্রকার সুকর্ম ও অপকর্ম করা হয়ে থাকে।
বউ- বউ ২ প্রকার হয়ে থাকে, একটা প্রেমিকা থেকে বউ আর একটা অদেখা মেয়ে অথ্যার্ৎ লাভ মেরেজ আর এরেঞ্জ মেরেজ
লাভ মেরেজ- প্রেমিকা যেরকম থাকে সেই মেয়ে বউ হয়ে আসলে সম্পর্ন বিপরীত হয়ে যায়। কিছু দিন পর তাদের ভালোবাসা জানালা দিয়ে পালিয়ে যায়। যেহেতু সে আপনার দূর্বল জিনিস গুলো জানে সেহেতু সে আপনাকে তার সুবিধামত খোঁচাবে। তাকে আপনি উচু গলাই বকা দিতে পারবেন না কারন সেও প্রতি উত্তর করতে পারে। আপনি বাবা মার কাছে উচু গোলাই কথা বলতে পারবেন না কারন আপনি পছন্দ করে নিয়ে এসেছেন।
এ্যারেন্জ মেরেজ- মনে মধ্যে শঙ্খা থাকলেও একটা অপরিচিত মেয়ের সঙ্গে আপনাকে জোর করে ভালোবাসতে হবে কিংবা দৈহিক সম্পর্ক করতে হবে। ধীরে ধীরে এটা ভালোবাসার রুপ নিতেও পারে নাও নিতে পারে।
বউ জন্য করা- তেল-গহনা পর্যন্ত আপনার ভরনপোষন করতে হবে, মা বাবার বকা খেতে হবে, বউয়ের অভিমান ভাংগাতে হবে, মা বউয়ের ঝগড়াকে কন্ট্রল করতে হবে-এতে উভয় দিক থেকে চাপ আসতে পারে, বউয়ের জন্য সঞ্চয় করতে হবে, পাড়া প্রতিবেশীর সঙ্গে তাকে মানিয়ে নেওয়া মত করে গড়ে তুলতে হবে, তার সাথে ভালোবাসার সম্পর্ক করতে হবে এটা জোর করেই হোক কিংবা ভালোবেসেই হোক