ঢাকা ট্রিবিউনের প্রতি বলছি, আপনারা কি বোঝেন ট্রান্সজেন্ডার আসলে কি? এরা কিন্তু হিজড়া নয়! হিজড়াদের জন্য অবশ্যই সমাজের অনেক ভূমিকা নেয়া প্রয়োজন, তাদের কর্মসংস্থান এবং স্বাভাবিক জীবনের জন্য যা দরকার সেটা করা প্রয়োজন। কিন্তু, ট্রান্সজেন্ডার হল একজন সুস্থ মানুষ যখন বিকৃত মানসিকতায় পৌঁছায় এবং নিজেকে বিপরীত লিংগের ভাবতে শুরু করে, সে ধরনের অসুস্থতা/বিকৃতি। এটি সমকামিতাকে ছড়িয়ে দেয়ার একটি প্রয়াস। এটাকে প্রশ্রয় দেবেন না। এই হোচিমিন ইসলাম একজন সুস্থ পুরুষ এবং সে যদি তার লিংগ কেটে না ফেলে তাহলে একজন মহিলাকে গর্ভবতী করে ফেলতে সক্ষম। তাই সে আসলে নারীর বেশধারী পুরুষ। প্রতিটি ট্রান্সজেন্ডারের ক্ষেত্রেই এটা প্রযোজ্য। তাই এদেরকে দয়া করে প্রোমোট করবেন না। নইলে সমাজে ভয়াবহ বিশৃঙ্খলা ছড়িয়ে যাবে।
সারকথাঃ হিজড়ারা জন্মগতভাবে/প্রাকৃতিকভাবেই কোন লিংগের ধারক নয়, কিন্তু ট্রান্সজেন্ডাররা হল “মনে মনে” নারী থেকে পুরুষ বা পুরুষ থেকে নারী।
ধরুন, একটি মেয়ে নিজেকে পুরুষ ভাবা শুরু করল এবং এরপরে সে একজন স্বাভাবিক নারীর সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হল। সেক্ষেত্রে এরা মূলত সমকামী মহিলা জুটি হল, এভাবেই কৌশলে সমকামিতাকে বৈধতা দেয়া হল। ধন্যবা।
রাত্রি নেমেছে শহরের উপর, কিন্তু তিমির কেবল আকাশে নয়—সে বসেছে মানুষের শিরায়, দৃষ্টিতে, শ্বাসে। পুরনো শহরের এক প্রান্তে, যেখানে ইট ভেঙে পড়ে আর... ...বাকিটুকু পড়ুন
পয়লা বৈশাখে ফি বছর চারুকলা অনুষদ আয়োজিত মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম পরিবর্তন প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নিয়াজ আহমেদ খান বলেছেন, ‘আমরা নাম পরিবর্তন করছি না। আমরা পুরোনো নাম... ...বাকিটুকু পড়ুন
লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১১ ই এপ্রিল, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:৫৫
বিগত আম্লিক সরকারের আমলে যে কুখ্যাত আইনের অপব্যবহার করে প্রতিপক্ষকে কোনো অভিযোগ ছাড়াই আটক করে গায়েব করার চেষ্টা চলতো তা হলো ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন। এই আইন ব্যবহার করে... ...বাকিটুকু পড়ুন