আগ্রা ফোর্ট, ভারত (কালচারাল,১৯৮৩)
ইউনেস্কো এ পর্যন্ত দক্ষিণ এশিয়ার ৫৩টি স্থানকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভূক্ত করেছে।এই ছয়টি দেশ হচ্ছে আফগানিস্তান, বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা ও নেপাল।
অজন্তা কেভ, ভারত (কালচারাল, ১৯৮৩)
ভূটান দক্ষিণ এশিয়ার অর্ন্তভূক্ত হলেও দেশটির এ ধরনের কোন সাইট বা স্থাপনা নেই।
প্রাচীন শহর পুলুন্নারুয়া, শ্রীলংকা(কালচারাল, ১৯৮২)
এই ৫৩টি বিশ্ব ঐতিহ্যের মধ্যে ৩০টি রয়েছে ভারতে। তারপরই শ্রীলংকার স্থান। রয়েছে ৮টি বিশ্ব ঐতিহ্য।
প্রাচীন শহর সিজিরিয়া, শ্রীলংকা(কালচারাল, ১৯৮২)
এরপর যথাক্রমে পাকিস্তান, নেপাল, বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের স্থান।
মহেনজুদারু, পাকিস্তান (কালচারাল, ১৯৮০)
সাধারণত দুটি ক্যাটাগরি অর্থাৎ প্রাকৃতিক ও সাংস্কৃতিক ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে এ তালিকা করা হলেও এই দুটির মিশ্রণে আর একটি ক্যাটাগরি রয়েছে। তবে এই মিক্সড ক্যাটাগরিতে দক্ষিণ এশিয়ার কোন স্থাপনা তালিকাভূক্ত হয়নি।
শানচির বৌদ্ধ মন্দির, ভারত (কালচারাল, ১৯৮৯)
কোন স্থাপনা বা সাইটকে বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকাভূক্ত হওয়ার জন্য ১০টি পূর্ব শর্ত পূরণ করতে হয়।
তাখত-ই - বাহী, পাকিস্তান(কালচারাল, ১৯৮০)
এই দশটি শর্তের মধ্যে প্রাকৃতিক বা ন্যাচারাল ক্যাটাগরির জন্য ৬টি এবং সাংস্কৃতিক ক্যাটাগরির জন্য ৪টি পূর্বশর্ত পূরণ করতে হয়।
সেন্ট্রাল হাইল্যান্ড, শ্রীলংকা (ন্যাচারাল, ২০১০)
ইউনেস্কো প্রতি বছর এই তালিকাভূক্তির কাজ করে থাকে। আবার পূর্বে তালিকাভূক্ত কোন বিশ্ব ঐতিহ্য শর্তসমূহের যে কোন ১টির বরখেলাপ করলে সেটাকে তলিক থেকে বাদ দিয়ে থাকে।
চাম্পানের পাভাগাদ পার্ক, ভারত (কালচারাল, ২০০৪)
বর্তমানে তালিকাভূক্ত ৪টি বিশ্ব ঐতিহ্য এ কারণে ইউনেস্কোর পর্যবেক্ষণে রয়েছে। হচ্ছে আফগানিস্তানের বামিয়ান ভেলী, পাকিস্তানে শালিমার গার্ডেন ও আর্কিওলজি অব জাম এবং নেপালের কাঠমুন্ডু ভেলী।
ছত্রপতি শিবাজী টার্মিনাস, মুম্বাই, ভারত(কালচারাল, ২০০৪)
চিত্তান ন্যাশনাল পার্ক, নেপাল(ন্যাচারাল, ১৯৮৪)
চার্চ এন্ড কনভেন্ট, গোয়া, ভারত(কালচারাল, ১৯৮৬)
বামিয়ান ভেলী, আফগানিস্তান(কালচারাল, ২০০৩)
এলিফ্যান্ট কেভ, মহারাষ্ট্র, ভারত (কালচারাল, ১৯৮৭)
ইলোরা কেভ, মাহারাষ্ট্র, ভারত (কালচারাল, ১৯৮৩)
ফতেহ পুর সিক্রী, আগ্রা, ভারত(কালচারাল, ১৯৮৬)
শালামার গার্ডেন, পাঞ্জাব, পাকিস্তান (কালচারাল, ১৯৮১)