সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ডের কাছে আটতলা ভবন রানা প্লাজা ধ্বস।
নবম পদাতিক ডিভিশনের জেনারেল অফিসার্স কমান্ডিং (জিওসি) মেজর জেনারেল চৌধুরী হাসান সোহরাওয়ার্দী জানিয়েছেন, সাভারে ধসে পড়া ভবনের নিচে চাপা পড়ে আহতদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে রক্তের প্রয়োজন।
অনেক লোক আহত হয়ে মুমূর্ষু অবস্থায় এখন হসপিটালে আছে। তাদের জন্যে বিভিন্ন গ্রুপের রক্তের প্রয়োজন। যারা রক্ত দিতে আগ্রহি দয়াকরে হসপিটালে যোগাযোগ করুন।
...স্থান-
Enam Medical College & Hospital
Address: 9/3, parboti Nagar, Thana Road, Savar
মোবাইল যোগাযোগ- 01681212777 (রন্তু) এবং :০১৭১১৫৪৪৫৪৪ (তাসলিমা ) ঢাকা থেকে যেতে গেন্ডা পার হয়ে থানা স্ট্যান্ডে নামতে আর নামলেই এনাম মেডিক্যাল যে কেউ চিনিয়ে দিবে বা নিজেই দেখতে পারে। আর যারা জাহাঙ্গীর নগরের দিক থেকে আসবেন তার সাভার স্ট্যান্ড পার হয়ে ঠিক পরের স্ট্যান্ডটাই থানা স্ট্যান্ড। দুর্ঘটনাস্থল থেকে এনাম মেডিক্যাল এর দুরত্ব সর্বোচ্চ দশ মিনিট।
সমগ্র বাংলাদেশে হরতাল প্রত্যাহার করছে ১৮ দল, তাই যাতায়াতের সমস্যা হবে না, নিশ্চিন্তে চলে আসুন
ব্লগার কাল্পনিক ভালবাসা সাভারে উদ্দেশ্যে রওনা দিবেন।আপনার বনানি থেকে যদি কেউ সাভার যেতে চান তাহলে তার সাথে যোগাযোগ করেনঃ ০১৭৬৪৩৪০৪৪৭
*মিরপুর থেকে যারা যেতে আগ্রহি তারা ব্লগার কাকতড়ুয়া007 এর সাথে যোগাযোগ করেন 01816559478 ,
*যারা মোহাম্মদপুর কিংবা শ্যামলী অথবা ধানমণ্ডি থেকে যাবেন তারা আমাদের ব্লগার আলাউদ্দিন আহমেদ সরকার ভাইয়ের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন । উনার ফোন নাম্বার ০১৭১২১৪২২৬৩
"যেহেতু আহত'দের প্রাথমিক চিকিৎসা ও অপারেশন করা হচ্ছে সাভার এনাম হসপিটালে তাই সেখানে যাওয়াই ভাল। তবে যারা সাভার যেতে পারছেন না, তারা
১) ঢাকা মেডিক্যল কলেজে গিয়ে রক্ত দিতে পারেন। ডিএমসি ভিকটিমদের জন্য তৈরি। ব্লাড ডোনার রা যেয়ে রক্ত দিতে পারবেন।
২)জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল- শ্যামলি) এখানেও রক্ত দিতে পারেন।
২) জাগরন মঞ্চ শাহাবাগে রক্ত দিতে পারেন। গণজাগরণ মঞ্চে রক্ত সংগ্রহ চলছে।
আমি আমার বন্ধু, শুভাকাঙ্ক্ষী ও সহ ব্লগারদের আহবান করছি সবাই আসুন প্লিজ, আমরা আবারো প্রমান করি আমরা মানুষ, সৃষ্টির সেরা জীব।
সাভারে ধসে পড়া রানা প্লাজার সামনে কথা বলিছিলেন শের আলী, তিনি জানানঃ বিল্ডিং ভাইঙ্গা যাওয়ার খবর শুইনা আমি ছুইটা আসি। তারপর আমার বোনেরে রিং দেই, কল করি। কল রিসিভ করে। শুধু হাউকাউ শুনি। আমার বোনের আওয়াজও শুনি, এরপর ফোন কাইটা যায়। মোবাইল আর ঢুকে না। আমার বোইনেরেও পাই না।’ । তাঁর বোন পারভীন আক্তার রানা প্লাজার পঞ্চম তলায় একটি পোশাক কারখানায় কাজ করছিলেন।
এ ঘটনায় দুপুর একটা পর্যন্ত অন্তত ৮০ জনের মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে। এখনো উদ্ধার তত্পরতা চলছে।নয়তলা ওই ভবনে বিপণিকেন্দ্র, পোশাক কারখানাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কার্যালয় ছিল। ধসে পড়ার সময় সেখানে বহু মানুষ ছিল বলে পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানিয়েছে।
__________________________________________
বিঃদ্রঃ আমি সাভার যাচ্ছি তাই কমেন্টের রিপ্লাই সময় মত দিতে পারছি না বলে কেউ রাগ কইরেন না
সর্বশেষ এডিট : ২৪ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৩:২৪