বিবস্ত্র সন্যাসীরা আতুর ঘরে ফিরে যায়
বেহায়ার মত। জন্মকে ঘৃনা করে
ঈশ্বরকে ভালোবাসা আর গর্ভের দায় মুক্তির চিন্তা।
অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো
আজ আতুর ঘরের ছোট্ট কোণে।
মাচাঙের উপর যে টাটিছেড়া স্বপ্ন, তার কোন সাধ নেই।
রঙিন উঠোনে গলায় মেডেল ঝুলিয়ে
নব্য লড়াকু, দানছত্র খুলে বসেছে
চোখে চশমা দেওয়া নব্য হাতেম তাই।
দেশ বাঁচানোর তাগিদে মুক্তির মিছিলে
আতুর ঘরের সন্যাসীরা আর
নির্বোধ কাকের বাসায় কোকিল ছানারা
সুখ খোঁজে, রাষ্ট্রীয়।
উঠোন ভর্তি নব্য লাঠিয়ালের ঠ্যাং
আর যেন মস্তকগুলো হাত সমেত আতুর ঘরে।
তাই জন্মের দোহাই- জন্মদাত্রী ব্যাতিত
আর সব মিথ্যে, আর সব অক্ষম
আর সব পাপাচার।