প্রথম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন
[ প্রথম পর্বের পর ]
৩)ধুলা-বালিঃ হার্ডডিস্কের হেড এবং ডিক্স সাধানত এনক্লোজার দ্বারা আবৃত থাকে । এটি হেড ও ডিক্সকে ধূলাবালি, তরল বা আঠালো পদার্থ জমা থেকে রক্ষা করে । ডিক্স এনক্লেজারে একটি ব্রিদিং ফিল্টারএ থাকে । এই ফিল্টার দিয়ে বাতাস আসা-যাওয়া করে । ক্সিতু বাতাসের প্রবাহের তারতম্য ঘটলে তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটে এবং ধূলাবালি জমার সম্ভাবনা দেখা যায় । এর ফলে হার্ডডিক্সের গুরুতর সমস্যা দেখা যায় ।
৪) ভাইব্রেশনঃ হার্ডডিস্কের জন্য একটি নির্দিষ্ট ভাইব্রেশনের মাত্রা থাকে । ভাইব্রেশন বেশী হলে হেডের পজিশনিং কন্ট্রোল সিস্টেম ক্ষতিগ্রস্থ হয় এবং হেডের রিড/রাইট পারফরমেন্স ব্যাহত হয় ।
৫) শকঃ যদি কোন কারনে শক-এর মাত্রা বৃদ্ধি পেয়ে নির্দিষ্ট সীমা ছাড়িয়ে যায়, তাহলে স্পিন্ডল নর্মাল পজিশনিং কেমানিজমকে ক্ষতিগ্রস্থ করে । ফলে হার্ডডিস্ক ড্যামেজ হয় এবং সংরক্ষিত ডেটার ব্যাপক ক্ষতি সাধন হয় ।
৬) হেড ক্র্যাশঃ হার্ডডিস্কের হেড রিড/রাইট করার জন্য ডিস্ক সারফেসের অতি সামান্য ওপর দিয়ে ভেসে বেড়ায় । হেড সারফেসে কোন ধূলাবালি জমলে হেডের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যাহত হয় ।
৭) মিডিয়া এররঃ ম্যানুফেকচারিং ত্রুটির কারনে বা অমার্জিত আচরনের কারনেও অনেক সময় প্লটারের নির্দিষ্ট কিছু অংশ ড্যামেজ হতে পারে । এসব ক্ষেত্রে ডেটা রিকভার ছাড়া হার্ডডিস্ক অকার্যকর হয়ে পড়ে ।
৮) কনডেনশনঃ হার্ডডিস্কের আকস্মিক তাপমাত্রার পরিবর্তনের কারনে কনডেনশন হতে পারে । কনডেশনের কারনে ইলেকট্রিক্যাল সার্কিটের ইনসল্যুশনের ক্ষতি হতে পারে কিংবা ক্ষয় হতে পারে যা পরিবর্তিতে অবিরামভারবে এররের সূত্রপাত ঘটাতে পারে ।
পরবর্তী পর্ব পড়তে ক্লিক করুন
সর্বশেষ এডিট : ২১ শে অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৮:১০