somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঢাকা থেকে সিংগাপুর

২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বাংলাদেশ থেকে সিংগাপুর যেতে ১৯৯৭ সালের ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত কোন ভিসাই লাগত না । সিংগাপুর পোর্ট এন্টি ভিসা দিত । ঢাকা থেকে সিংগাপুর চাংগি বিমান বন্দর ৩ ঘন্টার মত পথ। পথে ব্যাংককে ১ ঘন্টার যাত্রা বিরতী ছিল। ব্যাংকক থেকে উড়ার পর ১ ঘন্টার মধ্যে বিমান সিংগাপুরের চাংগি এয়ার পোর্টে ল্যান্ড করে । সিংগাপুরে নামার পর সবচেয়ে যে জিনিষ আমাকে আকৃষ্ট করে তা হলো এদের ডিসিপ্লিন । সব কিছু যেন সাজানো এবং নিয়ম মাফিক সব চলছে । যাত্রীদের সাথে আমিও ইমিগ্রেশনের লাইনে দাড়ালাম এবং দেখলাম সুশৃংখল ভাবে সবাই অপেক্ষায় আছে। ইমিগ্রেশন থেকে ভিসা নিয়ে এয়ারপোর্টের ভেতর গেলাম লাগেজ নিতে । পথেই সিংগাপুর পর্যটন কর্তৃপক্ষ অনেক আকর্ষণীয় বুকলেট সাজিয়ে রেখেছে ভ্রমন কারীদের বিভিন্ন ধরনের প্রয়োজনীয়তার দিকে লক্ষ্য রেখে । কয়েকটা বুকলেট/ম্যাপ সংগ্রহ করলাম । এগুলো তথ্যবহুল চিত্তাকর্ষক এবং সহজ পাঠ্য । যে কেউ এগুলো পড়ে সিংগাপুরে নির্বিঘেœ চলাচল করতে পারে ।

এয়ারপোর্ট থেকে শহরে সবার জন্য বাস এবং টেক্সির ব্যবস্থা আছে । বাসগুলো বিভিন্ন হোটেলে যাত্রীদের নামীয়ে দেয় । হোটেলের তালিকা দেখে জায়গা চিনে আশে পাশের এলাকায় যাওয়া সম্ভব । হোটেলের লিষ্টও এয়ার পোর্টে বুকলেট আকারে আছে। এছাড়া টেক্সি আছে । টেক্সিকে গন্তব্যের ঠিকানা বললে নিয়ে যাবে । যাত্রীরা লাইন দিয়ে আছে । টেক্সিও লাইনে দাড়াচ্ছে এবং সিরিয়াল অনুযায়ী যাত্রী নিয়ে যাচ্ছে । এয়ার পোর্ট থেকে টেক্সি নিলে দুই সিংগাপুর ডলার বেশী ফি দিতে হয়। এছাড়া টেক্সিতে পিক বা ব্যস্ত আওয়ার এর অতিরিক্ত ভাড়ার তালিকা রয়েছে । বিল মিটারে উঠে এবং এ ব্যাপারে তেমন কোন সমস্যা হয়না । টেক্সিতে বা বাসে গেলে প্রথমে কথা বুঝতে একটু কষ্ট হয় । মনোযোগ দিলে তা বোঝা যায় ।একটু চাইনিজ টান আছে তাদের ইংরেজী উচ্চারণে । বিমান বন্দরেই টাকা ভাংগানোর ব্যবস্থা আছে এবং যাত্রীদের সেবা প্রদানের জন্য সব সময় তা খোলা থাকে । এছাড়াও পর্যটনের কাউন্টার আছে বেশ কটি । তারা বিভিন্ন ধরনের হোটেল , ট্র্যাভেল এজেন্ট ও ভ্রমন বৃত্তান্ত সম্বন্ধে উপদেশ বা সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে । সব মিলিয়ে সুন্দর ব্যবস্থা ।

১৯১৯ সালে স্যার ষ্টামফোর্ড র‌্যাফেলস যখন ব্রিটিশ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানীর জন্য এই দ্বীপ ক্লেইম করে তখন সিংগাপুর জলমগ্ন জলাভূমি ও ঘন জঙ্গলে পরিপূর্ণ একটা দ্বীপ ছিল যাতে হাতে গোনা কিছু জেলে ও সাগরের বেদেরা বাস করত । আজ সিংগাপুর একটা অত্যাধুনিক নগর রাষ্ট্র এবং এতে ২.৮ মিলিয়ন লোক বাস করছে। এটা এশিয়ার মধ্যে অর্থনৈতিক দিক থেকে শক্তিশালী একটা রাষ্ট্র এবং আঞ্চলিক ব্যবসা , যোগাযোগ,ব্যাংকিং ও পর্যটন কেন্দ্র । সিংগাপুর ব্যস্ততম সামুদ্রিক যোগাযোগ পথে অবস্থিত বলে এর গুরুত্ব এত এবং এর আজকের উন্নতি এই গুরুত্বকে সঠিক ভাবে ব্যবহার করার কারণেই সম্ভব হয়েছে । ১৪শ শতকের দিকে এই জায়গাটা সী টাউন হিসেবে পরিচিত ছিল পরবর্তীতে এটাকে সিংগাপুরা বা লায়ন সিটি হিসেবে নামকরণ করা হয় । সিংগাপুর মাত্র ৬৪৬ বর্গ কিলোমিটারের ছোট একটা দ্বীপ । এর সী পোর্টটা পৃথিবীর একটা অন্যতম ব্যস্ত পোর্ট এবং এয়ারপোর্ট ও পৃথিবীর ভিতর অন্যতম ব্যস্ত একটা বিমান বন্দর । বছরে লক্ষ লক্ষ পর্যটক এই দেশ দেখতে আসে । অধিবাসীদের বাসস্থান কর্মসংস্থানের পাশাপাশি এদেশ পর্যটকদের আকর্ষন করার জন্য সব ব্যবস্থা করে রেখেছে। অনেক হোটেল, বিনোদন কেন্দ্র পার্ক, প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম ভাবে যতœ ও রাক্ষণাবেক্ষণ করা হচ্ছে এদেশে । আমার থাকার ব্যবস্থা হলো এক ভাইয়ের বাসায় । টেক্সি নিয়ে ঠিকানা মিলিয়ে চলে গেলাম। পথ হারানোর কোন সুযোগ নেই এখানে । থাকা নিয়ে কোন সমস্যা না থাকায় দেশটাকে ঘুরে দেখার সখটা পুরণ করতে লেগে গেলাম । আবাসিক এলাকা থেকে রাস্তাগুলো বের হয়ে মুল রাস্তার সাথে মিলেছে । মূল রাস্তার কাছাকাছি আসলে টেক্সি পাওয়া যায় । টেক্সিতে মিটার আছে গন্তব্যে নিয়ে যায় । আবাসিক এলাকার এপার্টমেন্ট গুলো সব আকাশচুম্বী । অনেক নতুন নতুন আবাসিক ভবন এগুলোকে কনডো বলে স্থানীয়রা । সে সময় নতুন আবাসিক ভবন, অফিস ভবন ও মার্কেট নির্মাণ কাজ এগিয়ে চলছিল।

মানুষের স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য ট্রেন লাইন ও বাস স্টপ এমন ভাবে বানানো হয়েছে যে আবাসিক এলাকা থেকে ২০/২৫ মিনিট পথ হেঁটে সেখানে যেতে হবে এবং অফিসেও সেভাবে হেঁটে পৌঁছাতে হবে। কাজেই সুস্থ্য থাকার ব্যবস্থা নগর পরিকল্পনার ভিতরই করা হয়েছে । সবাই হাতে সময় নিয়ে কাজের উদ্দেশ্যে বের হয় । বেড়ানো ও কিছু কেনাকাটার জন্য সিংগাপুর আসা তাই দুটোকেই প্রাধান্যদিয়ে সময় ভাগ করে নিলাম । অনেক সুন্দর সুন্দর ডিপার্টমেন্টাল ষ্টোর আছে সিংগাপুরে । সব কিছুই পাওয়া যায় । তবে দাম মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ড এর তুলনায় অনেক বেশী । ভাল হোটেলও বাংলাদেশীদের জন্য বেশ ব্যয়বহুল মনে হবে । ঘুরে বেড়ানো ও কেনাকাটার জন্য অনেক ফ্রি গাইড বই আছে । সেগুলো একটু ষ্ট্যাডি করে টেক্সি নিয়ে বের হয়ে পড়লাম । বড় বড় ডিপার্টমেন্টাল ষ্টোর গুলোতে সুন্দর সুন্দর জিনিসে পুর্ণ । এলাকা পরিচ্ছন্ন ও পরিবেশ বান্ধব । যে যার মত ঘোরাফেরা ও কেনাকাটা করছে । কোলাহল মুক্ত শান্তিপুর্ণ পরিবেশ । সিংগাপুরে থাকাকালীন সান্তোষা আইল্যান্ড ও জুরং বার্ড পার্ক দেখার প্লান করলাম । এছাড়াও আন্ডার ওয়াটার ওয়ার্ল্ড দেখার জন্য মনস্থির করলাম। নাইট সাফারীও বেশ আকর্ষণীয় তবে সময়ের অভাবে তা দেখা হলো না ।

আন্ডার ওয়াটার ওয়ার্ল্ড ঃ সাগরের বিচিত্র প্রাণী ও মাছদেরকে কখনো এতো কাছে থেকে দেখা হয়নি আগে । সিংগাপুরের এই সাগর প্রাণিকুলের মনে হয় অ্যাকুরিয়াম এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বড় । এখানে প্রায় ৬০০০ এর মত সামুদ্রিক প্রাণী ও ৩৫০ টা প্রজাতির জীবজন্তু আছে । আস্তে আস্তে সময় নিয়ে অপূর্ব এই সৃষ্টিকে শুধু কাঁচের দেয়ালের এপার থেকে দেখা যায় । ভিতরে গেলে এমন অনুভুতি হয় যে আমি নিজেই ওদের সাথে আছি । ইঞ্চি খানেক দুর দিয়ে হাংগর ও অন্যান্য প্রাণী সাঁতরে বেড়াচ্ছে । সুন্দর ভাবে রাস্তা করে দেয়া আছে এবং পর্যটকরা নিরাপদে এসব সাগরের প্রাণী দেখতে দেখতে এগিয়ে যেতে পারে । ষ্টিংরে মাছ, ঈল মাছ, হাংগর ও অন্যান্য অচেনা চেহারার বিভিন্ন বর্ণের মাছ ও প্রাণী দেখে মনটা সাগরতলের অতল রহস্যের জগতে হারিয়ে যায়। ঘন্টাখানেক এখানে থেকে বাইরে এলাম । দেখার মত জিনিস বটে। মনটা ভরে গেল ।


সানতোসা আইল্যান্ড

সানতোসা আইল্যান্ডে কয়েক ঘন্টা ঃ সিংগাপুরে বেড়াতে গিয়েছিলাম নভেম্বর/ডিসেম্বর ৯৭ এর দিকে। সিংগাপুরের নিয়মানুবর্তিতা ও সময়জ্ঞান মুগ্ধ হওয়ার মত । এয়ারপোর্টে নামার সাথে সাথেই সবকিছু নিয়ম মোতাবেক হচ্ছে । অযথা কোন ঝামেলা, হয়রানি বা দুর্ভোগ নেই । এয়ার পোর্টে ঢুকেই দর্শনীয় স্থানগুলো ভ্রমনের অজস্র লিফলেট।বেড়াতে এসেছি কাজেই ঘুরে দেখব ভেবে লিফলেটগুলো সংগ্রহ করলাম । সিংগাপুরে অবস্থানের দিনগুলোতে কখন কি দেখব সে রকম একটা পরিকল্পনা করে নিলাম । সে রকমই একটা বিকেলে সান্তোসা আইল্যান্ড দেখতে বের হলাম । টেক্সিতে করে ক্যাবল কার টাওয়ারে এলাম। ট্যাক্সি ড্রাইভারকে সান্তোসা আইল্যান্ডের কথা বললেই নিয়ে আসে । বিশাল টাওয়ারের উপর কেবল কার ষ্টেশন , নীচে সান্তোসা দ্বীপে যাওয়ার টিকেট কাউন্টার ও বেশ কিছু স্যুভেনির শপ আছে। টিকেট করে লিফ্টে চড়ে বসলাম । লিফ্্ট সময় মত ষ্টেশনে চলে এল। লোকজন জড়ো হচ্ছে। ক্যাবল কারে সিট ক্যাপাসিটি অনুযায়ী মানুষ উঠছে ও ক্যাব ছেড়ে দিচ্ছে। আমরাও একটা ক্যাবে চড়ে সান্তোসার দিকে রওয়ানা হলাম । ক্যাবল কার,ফেরী ,বাস কিংবা টেক্সিতে সান্তোসা আইল্যান্ডে যাওয়া যায় । ফেরীর জন্য ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের কাছে ফেরী টার্মিনাল আছে । সেখান থেকে টিকেট করে ফেরীতে চড়তে হয় । বাসেও সান্তোসা যাওয়ার ব্যবস্থা আছে । ট্যাক্সিতে করে সান্তোসায় থাকার হোটেলে যাওয়া যায় সেখান থেকে পুরো দ্বীপ ঘুরে দেখা সম্ভব । ক্যাবল কারে করে শুন্যের উপর দিয়ে চলছি । প্রায় ৬০ মিটার উচু দিয়ে ক্যাবল কার এগিয়ে চলছে । নীচে সিংগাপুরের পোতাশ্রয় । অনেক অনেক জাহাজ নোঙ্গর করা । ফেরী চলছে নীল সাগরের বুকে । দুরে তেল শোধনাগার গুলোর চিমনি দেখা যাচ্ছে । অনেক তেল শোধনাগার রয়েছে সিংগাপুরে । খুবই মজা লাগল ক্যাবল কার ভ্রমন । এগুলো খুব নিরাপদ । বহু পর্যটক ক্যাবল কারে করে দ্বীপে যাচ্ছে ও ফেরত আসছে ।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×