বান্দরবান হয়ে তিন্দু- রেমাক্রী, যেখানে মেঘ পিয়ন মুগ্ধতা নিয়ে বসে থাকে ...
গত সপ্তাহে বড় পাথরে ধাক্কা লেগে উল্টে যায় একটা নৌকা, একজন ট্যুরিস্ট মারা গেছেন, এর কয়েকমাস আগে তিন জন, বর্ষায় এখানে আসা ঠিক না, প্রায়ই দূর্ঘটনা ঘটে, আপনারা আজকে যেতে পারবেন বলে মনে হয়না - বলে চলেন ইয়াংরাই বিডিআর ক্যাম্পের ক্যাম্প কমান্ডার। সাথে থাকা বন্ধুটির চেহারা দেখলাম শুকিয়ে যাচ্ছে আরো বেশী । এমনিতেই গতকাল থেকে সে মরমর । একরকম জোর করেই তাকে নিয়ে আসা হয়েছে বড় পাথরের মাঝ খান দিয়ে । বেচারা ব্যাপক উৎসাহ নিয়ে বিয়ে করার পর এই প্রথম বউ ছারা ঘুরতে বের হয়েছে, এখন ফিরে যেতে পারবে কিনা এই নিয়ে ব্যাপক দ্বিধান্বিত সে। ক্যাম্প থেকে ফিরে আসার পর তার দিকে তাকিয়ে শুধু একটা গানের কথাই মনে পড়ছে - "আজ ফিরে না গেলেই কি নয় " ।
সকাল সাতটায় ফিরতি পথ ধরার কথা, ব্যাপক বৃষ্টি তাতে বাধ সাধে , উল্টা লাভের লাভ যা হয়েছে তা হল পাহাড়ি ঢল শুরু হয়েছে, ব্যাপক স্রোত, মাঝি এর মাঝে নৌকা নিয়ে কোন মতেই যাবেনা । ধসটার দিকে বৃষ্টি কমলেও প্রবল স্রোতে আমরা খানিকটা উদ্বিগ্ন বটে, পাহাড়ি ঢল কয়দিন চলে তারত কোন ঠিক নেই, মোবাইল নেটওয়ার্ক বিহীন এই অঞ্চলে থাকা মানে সবাইকে টেনশনে রাখা । রেস্টহাউজের বারান্দায় সবাই বসে আড্ডা দিয়ে পরিবেশটা হালকা করার চেস্টা চলছে। সবচেয়ে বেশী ভয় পাওয়া দুই জনের চেহারা পুরা কালো হয়ে আছে। বাকী সাতজন আমরা নানা রকম ফাউ আলাপ করে সময় কাটাচ্ছি , মজাও করছি, আগামী শীত পর্যন্ত পাহাড়ে থেকে যাওয়া যায় কিনা এই সমীক্ষা যাচাই করছি, দু একজনতো সুন্দরী পাহাড়ী কন্যা বিয়ে করে চিরস্হায়ী বন্দোবস্ত নিয়ে ও ভেবে বসে আছে। দশটার দিকে ডিম ডাল আলুর ভর্তার ব্রেকফাস্ট করলাম এক মারমা বাড়ীতে, কে জানে এটাই শেষ ব্রেকফাস্ট কিনা !!!
এরপর আবার বৃস্টি শুরু হওয়াই ফিরে যাওয়া নিয়ে আমাদের দুজন কোন মতেই রাজী না। পানি বাড়ছে। পাথর গুলো ডুবে গেলে তাতে যে কোন সময় নৌকা লেগে যেতে পারে, আর খরস্রোতা প্রবল টানের ঢেউত আছেই, নৌকা উল্টানো তার কাছে কোন ব্যাপারইনা । মরণ নিয়ে আমার ভয়ডর কমে গেছে অনেক আগেই, আসলে যেহেতু ঠেকানোর কোন উপায় নেই, তাই এটা নিয়ে অত ভেবেও কাজ নেই, নির্বিকার থাকাই ভাল। বিয়ে করে সবাই বদলায়না এটা প্রমান করতে যাওয়া বন্ধুটিরত আর এসব ভাবের কথায় ভাল লাগার কথা না । রেস্টহাউজের বারান্দায় বসে অলস সময় পার করছি, একজন আবার সাঁওতালি গান ধরল, পরিবেশের সাথে দারুন লাগছিল সে গান । সাদা মেঘে পাহাড়ি জনপদ ঢেকে যাবার সে মনোমুগ্ধকর দৃশ্য অতুলনীয় । খাতা পেলে আস্ত একখানা কাব্যগ্রন্হ বের করে ফেলা সময়ের ব্যাপার মাত্র। বৃষ্টি একটু কমায় আবার ক্যাম্পে গেলাম, তাদের কথা , না যাওয়াই উত্তম !!!
কোথায় সাহস দিবে তা না, ভয় লাগানো বিপদের কথা বলেই সম্ভবত মানুষ সবচেয়ে বেশী মজা পাই । অত ভয় পেলে চলে নাকি । আমরা ব্যাগ গুছিয়ে নিলাম । যেতে পারি কিন্তু কেন যাব টাইপ নয় আমরা যাবই, যা হবে হউক। আরেক দফা খাওয়া দাওয়া সেরে নিতে না নিতেই আবার বৃষ্টি শুরু হল। বেলা তিনটার দিকে আমরা রওয়ানা দেবার জন্য প্রস্তুত, আর দেরী করলে ফেরা হবেনা । আল্লাহ ভরসা করে নৌকায় উঠে বসলাম, ইঞ্জিন চালু হল, মাথায় ঝুম বৃষ্টি । আসার সময় দেখা অপরূপ রেমাক্রী ফলসটা পানির তোড়ে তলিয়ে গেছে । সকাল থেকে আমাদের একজন ক্ষনে ক্ষনে পানির উচ্চতা মাপছিল, তার চক্ষুত চড়কগাছ হয়ে গেল। যায় হউক প্রথম খরস্রোতা বাক মাঝি ব্যাপক দক্ষতার সাথে পাড়ি দিল। ঢালু হয়ে নিচে নামতে থাকা পানির মাঝে নৌকার সামনের অংশ পড়ার সাথে সাথে স্পীড কমিয়ে দিয়ে যখনই নৌকার মাথা একটু উপরে উঠল তখনই পুরা স্পীড দিয়ে সে ঢাল অতিক্রম করে গেল। টিভিতে দেখা রেফটলিং এর মজা পাচ্ছিলাম। ক্যামেরাটা যখন বের করতে গেলাম একজন এমন ঝাড়ি দিল আমি আবার তা ব্যাগে ঢুকিয়ে রাখলাম। অবশ্য ভালই হল, কারন পরের বাঁকে নৌকা এমন ভাবে পড়ল আমাদের সবার উপর দিয়ে পানি চলে গেল ।ফেরার পথে আর ছবি তোলাই হলনা ।
দূর থেকে বড় পাথর দেখার সাথে সাথে মাঝি আমাদেরকে নৌকার রেলিং থেকে নেমে নীচে বসতে বলল । স্রোতের টানে একটু এদিক ওদিক হলেই কর্ম সাড়া । চমৎকার ভাবে নৌকা নিয়ন্ত্রনে রেখে মাঝি দুই পাথরের মাঝ বরাবর এগিয়ে গেল । পানি আরও বেড়ে এই পাথর এর মাথা যদি ডুবে যেত তাহলে পরিস্হিতি আসলেই ভয়ানক হয়ে যেতে পারত । যায় হউক একে একে বাঁকগুলো পাড়ি দিয়ে আমরা তিন্দু এসে পৌঁছালাম । যে পথ যাবার সময় আড়াই ঘন্টা লেগেছিল সেটা পাড়ি দিলাম পঁচিশ মিনিটে, স্রোতের গতি সহজেই অনুমেয়।
তিন্দু এসে মাঝি বলল আরেকটা নৌকা কে আমাদের সাথে নিয়ে যাবে, ওটার হাল ভেঙ্গে গেছে । আমাদেরত মাথা নস্ট, বলে কি, নিজে যাইতে পারিনা , সাথে আবার আরেকটা অচল নৌকা। আমাদের দিকে ভ্রুক্ষেপ না করে অন্য নৌকাটি বেঁধে ফেলা হল, যার ফল শেষ পর্যন্ত আসলে ভালই হল ।দুটো নৌকা হওয়াতে পানির চাপ কিছুটা কমল, আর স্রোতের উম্মাতাল ধাক্কা দুই নৌকার দুই পাশে লাগাতে চাপ কিছুটা কমল, যদিও বারে বারে পানি দুই নৌকার উপর দিয়েই যাচ্ছিল। নৌকা থেকে পানি সরানোর কাজে নেমে পড়লাম আমরা। সবচেয়ে বেশী ভয় পাওয়া বন্ধুটি কিছু না পেয়ে দুই হাত দিয়ে পানি ফেলা শুরু করল, আরেক জনত বাকরুদ্ধ হয়ে আছে গত বার ঘন্টা ধরে।
লাইফ জ্যাকেট বিহীন রেফটলিংটা আসলে দারুন লাগছিল। সাড়ে পাঁচ ঘন্টার যাবার পথ আমরা দেড় ঘন্টায় ফিরে আসলাম । নেমেই সবাই কোলাকুলি, যেন নতুন জীবন পেলাম। থানচি থেকে তখন আর বান্দরবন ফেরার কোন গাড়ি নেই। রাতে থাকতে আর মন চাইলনা। ঐ রুটে চলা একটা বাস আমরা ভাড়া করে ফেললাম। এই বাস কি করে ঐ উঁচু নিচু পাহাড়ি পথ পাড়ি দেয় সে আরেক বিস্ময় , তাও আবার বলি পাড়ার পর সে যাবেনা। সেখান থেকে আমরা চান্দের গাড়ি ভাড়া করলাম বাস ড্রাইভারের বদৌলতে। ওয়াইফার বিহীন গাড়ির সামনে মাঝে মাঝে কিছুই দেখা যায়না, সাদা মেঘে ঢেকে যাওয়া পুরো পথ । মেঘের দেশে সে এক চমৎকার যাত্রা । যতক্ষন বেঁচে আছি ততক্ষনই উপভোগ্য , এই ব্রত নিয়ে আমরা এগিয়ে চলি । চিম্বুক আর্মি পোস্টে আমাদের কে আটকানো হল, সন্ধ্যা ছয়টার পরে এই পথে গাড়ি চালানোর অনুমতি নেই এই বলে। বললাম আমাদের কোন উপায় নেই, ফিরতে হবে। আটকিয়ে রাখলে রাতে ওদেরকেই খাওয়াতে হবে এই ভেবে মনে হয় ছেড়ে দিল । কিছুদূর এসে এবার গাড়ি নস্ট হয়ে গেল। পাহাড়ের চূড়ায় আঁধার নেমেছে সে অনেক আগেই, হীমশীতল বৃষ্টি বাতাসত আছেই। আধা ঘন্টা পর আবার শুরু হল আমাদের নিঃসঙ্গ যাত্রা , অন্ধকার রাতে পাহাড়ের বুক চিড়ে। রাতে যখন বান্দরবন পৌঁছালাম তখন আর ঢাকা বা চিটাগং ফেরার কোন বাস নেই। কি আর করা পরের দিনের অপেক্ষা !!!
ঢাকা থেকে বান্দরবন পৌঁছেই দেখা পেয়েছিলাম বৃষ্টির। রি সাং সাং রেস্তোরায় দুপুরের খাবার খেয়ে বান্দরবন শহরে বাইরে পাহাড়ের কোলে সাকুরা কটেজে থাকার বন্দোবস্ত করে আমরা বেড়িয়ে পড়ি স্বর্ণমন্দির দেখার জন্য। পাহাড়ের কোলে বৃষ্টি ভেজা জোছনায় রাত কাটিয়ে সকালে রওয়ানা হই আমাদের গন্তব্য তিন্দু আর রেমাক্রীর পথে। যাত্রা পথে নীলগিরিতে কিছু সময় কাটিয়ে আমরা আগাই থানচির পথে । সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ দিতেই হয় এত সুন্দর রাস্তার জন্য, হউকনা তাদের নিজেদের চলার সুবিধার জন্য, কাজে লাগছেত সবারই । থানচি যাবার পথে হঠাৎ করে অনেক নীচে নেমে আবার অনেক উপরে উঠতে হয়। বায় চাপে তারতম্যের জন্য একটা সময় দেখা যায় কানে কিছুই শুনছিনা। থানচি থেকে বাকিটা নৌকার পথ। শুরুটা সাবলীল হলেও কিছু সময় পর আমরা টের পাই বিপরীত দিক থেকে আসা স্রোতের প্রবাল্য, মাঝিকে বেশ কসরতই করতে হয়। বাস্তবে না দেখলে লিখে আসলে বোঝানো যাবেনা। তিন্দু গিয়ে দুই ভাগ হয়ে গেলাম আমরা। একদল আর সামনে না যাবার পক্ষে, আর আমরা যাবই, যা হবে হউক ।
পাহাড়ের বুকে লেগে থাকা মেঘের সে রূপসুধা উপভোগ শেষ হবার আগেই মাঝি বলল এবার আপনাদের নৌকা টানতে হবে। এর আগে কয়েকটা বাঁক আমরা নেমে হেঁটে পাড় হয়েছি, এবার নাকি নৌকা টেনে পাড় করতে হবে। নেমে পড়লাম কাজে।
একজনত ক্ষেপে আগুন। নৌকা টানতে বলল , আর তোরা টানা শুরু করে দিলি, কি আজব। চল আর ঐ পথে গিয়ে কাজ নেই তিন্দু ফিরে যায়। আধাঘন্টার কসরতে নৌকা প্রবল স্রোত পাড়ি দিয়ে সুস্হির হল। দুই জনের ব্যাপক চিল্লাচিল্লিতে ভোটাভুটি হল আমরা আর যাব কিনা। এ্যাডভেঞ্চারের নেশারই জয় হল । মানুষ হিমালয়ে যেতে পারলে আমরা রেমাক্রী যেতে পারবনা, এটা হয় নাকি !!!
খরস্রোতা নদীর বিপরীতে পাড়ি দেয়া আসলেই টাফ, আর মাথা নস্ট করে দেয়া বাঁক গুলো দেখলে সুস্হির থাকা টাফ। শীতে যে পথে মাঝে মাঝে নৌকা মাথায় তুলে পাড়ি দিতে হয় সে পথে আমরা নৌকা টেনে নিয়ে পাড়ি দিচ্ছি। উম্মাদ না হলে নাকি কেউ এমন করেনা !!! এমনতর কথা শুনেও আমরা এগিয়ে যাচ্ছি, পাথুরে সৌন্দর্যগুলোকে দুপাশে রেখে । সবশেষের ঐ জাংশানটা দেখে আমিও থমকে গেলাম। বলেই ফেললাম বামে যেতে হলে আর যাবনা, এখানেই পাহাড়ের বুকে রাত কাটাব । না সে পথে যেতে হয়নি, ডান দিকের স্রোতে গা ভাসিয়ে আমরা রেমাক্রী পৌঁছে গেলাম।
রেস্টহাউজের চাবি যার কাছে সে নেশার ঘোরে বুদ হয়ে আছে। শেষমেষ আরেকজন পাহাড়ি এসে তালা ভেঙ্গে আমাদের ঢুকার ব্যবস্হা করে দিল ।
পাহাড়ের বুকে রাত নেমেছে অনেক আগেই। মেঘের বুকে ষোড়শী চাঁদের লুকোচুরি চলছে। পাহাড়ের বুক চিড়ে চাঁদ জাগা এই রাত আমরা বসে বসে দেখি রেস্টহাউজের বেলকনি থেকে।
রাত্রি ভরে গেছে জলে, ডুবোপাথরের গায়ে ঘষা লেগে লেগে
তুমি আজ ভেসে উঠলে ধাক্কায় চুরমার মুখ নিয়ে
মুখ থেকে নেমে যাওয়া লতানো রক্তের ধারাগুলি
মাছেরা অনুসরন করে আর আসছেনা পিছনে।
এইবার প্রাণপন সাঁতরে উঠে চরের মাটিতে
শুয়ে পড়ো; রাত্রি বেয়ে বেয়ে ওই চূড়ার মাথায়
উঠে গেছে চাঁদ...........................................
আঁকাবাঁকা অঙ্গগুলি শুয়ে শুয়ে ভিজছে বৃষ্টিতে ........। ।
সকালের হালকা আলোয় যখন ঘুম ভাঙ্গল রেস্টহাউজের জানালা দিয়ে বাইরে দেখি ঝুম বৃষ্টি নেমেছে পাহাড়ের বুকে। আবার চোখ বুঝলাম, ঘুমিয়ে নিই এমন ক্ষনে আরও কিছুক্ষন পাহাড়ের বুকে, ভুলে সব শহুরে মায়াজাল । ।
জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা
বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন
আত্মপোলব্ধি......
আত্মপোলব্ধি......
একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন
জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !
হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।
আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?
ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।
আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন