পাশ করে যায় এখন সকল আন্দু কুদ্দুস আবুল,
যে যা পায় দিয়ে দেওয়া হয় নাম্বার তারে ডাবল।

চাকরী এখন সোনার হরিণ যায়না পাওয়া তারে,
তার উপরে পাশের হার দিন দিন খালি বাড়ে।

সকাল বেলা মুখস্থ করে বিকেল বেলাই ফর্গেট!!
তার ও এখন বোর্ড পরীক্ষায় A প্লাস এর টার্গেট।

সকল বিষয়ে ৮০+ স্বপ্ন ও ছিলনা আগে।
এর কম কেউ পাইলে এখন মিষ্টিই খাওয়ায় না রাগে।

বাবা বলেন আমরা যখন করতাম মেট্রিক পাশ,
দশ গায়ের লোক দেখতো এসে বলতো ব্যাটা সাবাশ।

এখন সবাই পাশ করে যায় নাকে দিয়ে তেল।
ক’দিন পরে দেখতে আসবে করলে কেউ ফেল।

পড়ালেখার মান কমে কমে নাই কোন আর মান-ই,
আর কিছু নাই বলার শুধু বলবো হাউ ফানী!!

সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:০০