somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কিছু আশা, কিছু হতাশা, কিছু বাস্তবতা

২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:০৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বাংলাদেশ যেন একটা রোলার কোষ্টারে সওয়ার হয়ে চলছে এখন। প্রতিনিয়ত পরিস্থিতির পরিবর্তন হচ্ছে; একটা সংযোজন-বিয়োজনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দেশ। আমরা সরকারের কর্মকান্ডে আশান্বিত যেমন হচ্ছি, তেমনি হতাশায়ও নিমজ্জিত হচ্ছি; তবে বাস্তবতা হচ্ছে গন-অভ্যুত্থানের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় আসা এই সরকার বিবিধ দেশী-বিদেশী চক্রান্তের কারনে ঠিকমতো কাজই করতে পারছে না। পক্ষান্তরে প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকান্ডে হতাশার পরিমানই বেশী। একটা গন-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ২০২৪ এর ৫ই অগাষ্ট স্বৈরাচার হাসিনার পতন হয়েছিল। সেই গন-অভ্যুত্থানের প্রধানতম উদ্দেশ্য ছিল একটা মাফিয়াতন্ত্রকে সমূলে উৎপাটন করে এমন একটা গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করা..........যেখানে রাজনৈতিক গুম-খুন, লুটপাট, বিদেশে সম্পদ পাচার, নব্য স্বৈরাচারের উত্থান আর ভারতীয় আধিপত্যবাদের কবর রচিত হবে। ''নির্বাচন'' কিংবা ''দ্রুত নির্বাচন'' সেখানে মুখ্য বিষয় ছিল না। ছিল একটা কমপ্লিমেন্টারী বিষয় যেটার মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে পুরোটা সিস্টেমকে একটা প্রক্রিয়ার মধ্যে ফেলে সর্বশেষে পূর্ণতার দিকে নিয়ে যাবে।

কিন্তু এখন কিছু রাজনৈতিক দলের প্রধান লক্ষ্যই হয়ে দাড়িয়েছে যেনতেনভাবে ক্ষমতায় গিয়ে আবার সেই পুরানো ব্যবস্থাকে ফিরিয়ে আনা। এদের মিশন-ভিশন সেই পুরানো..........দখল, লুটপাট আর চাদাবাজি। এদের কথাবার্তা সেই পুরানো ফ্যাসিস্ট স্টাইলের। দেশের প্রকৃত উন্নয়ন আর আগামীর চ্যালেন্জ মোকাবেলা কিভাবে করা হবে, সেই সম্পর্কে এদের না আছে কোন ধারনা, কিংবা সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা অথবা রোডম্যাপ। এরা শুধুমাত্র নির্বাচনের রোডম্যাপে বিশ্বাসী। একটাই লক্ষ্য এদের..........নির্বাচন; নির্বাচন হলেই নাকি সব ঠিক হয়ে যাবে। এরা বুঝতেই পারছে না, জনগনকে আবাল মনে করার দিন শেষ। ভাবখানা এমন, দেশের মানুষ এর আগে কখনও নির্বাচিত সরকার আর তাদের কর্মকান্ড দেখে নাই!!! আচ্ছা, হলোই না হয় নির্বাচন, কিন্তু তারপরে? তারপরে সেই একই পুরানো বৃত্তে ঘুরপাক খাওয়া। জনগন কি এই ফাইজলামি দেখার জন্য এতো রক্ত দিয়েছে? দরকার হলে জনগন আবার রাস্তায় নামবে, আবার ঝেটিয়ে বিদায় করবে বর্তমান আর ভবিষ্যতের সকল ধান্ধাবাজদের। আগামীর বাংলাদেশ হবে প্রকৃত দেশপ্রেমিক তথা বাংলাদেশপন্থীদের।

বর্তমান যুগ, সামাজিক মিডিয়ার যুগ। এই মিডিয়াতে ক্রমাগত বিভিন্ন ট্রেন্ডের আবির্ভাব ঘটে, কিছু সময় প্রচুর আলোচনা-সমালোচনা হয়, তারপরে মিলিয়ে যায়। আমি এই শিরোনামের পোষ্টগুলোতে আমার দৃষ্টি আকর্ষণ করে, এমন কিছু বিষয় নিয়ে কিঞ্চিৎ তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরার চেষ্টা করবো। এই ইস্যুগুলোকে সময়ের ফ্রেমে ধরে রাখার একটা চেষ্টা বলতে পারেন। এই ধরনের আলোচনা কন্টিনিউ করা যায় কিনা দেখা যাক।

চলেন, তাইলে সৃষ্টিকর্তার নামে শুরু করি!!!

১। ১৭ বছরের কিশোর ফাইয়াজ। আটক হয়েছিল জুলাই অভ্যুত্থানের সময়ে হাসিনার পেটোয়া পুলিশ বাহিনীর করা মামলায়। সে এখনও জেলে। আইন উপদেষ্টাকে সাংবাদিকরা এর কারন জিজ্ঞেস করায় তার উত্তর, এটা আপনারা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে জিজ্ঞেস করেন। সরকারের যেই দুই মন্ত্রণালয়ের সবচাইতে বেশী কো-অর্ডিনেশান দরকার তার মধ্যে আইন ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অন্যতম। এটা যদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব হয়, তাহলেও কি আইন মন্ত্রণালয় তাদের দায়িত্ব এড়াতে পারে? আসিফ নজরুলের কি করণীয় কিছুই নাই?

আরেকটা উদাহরন দেই...........জনাব মাসুদ করিম। ৫ই অগাষ্টের পর থেকে তাকে ডিএমপি'র সিটিটিসি (কাউন্টার টেরোরিজম এন্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম) এর প্রধানের পদে বসিয়ে রাখা হয়েছে। পুলিশের ইউনিফর্ম পড়ে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে হাজিরা দেয়া এই আওয়ামী পুলিশ কর্মকর্তা সিটিটিসি'র মতো গুরুত্বপূর্ণ একটা বিভাগে এখনও কি করে?

আমার প্রশ্ন...........স্বৈরাচারের ছুপা দোসর নপুংসক এইসব উপদেষ্টাদের লইয়া এই জাতি কতোদূর কি হাসিল করিবে?

২। বাংলাদেশের চিকেন নেক ফেনী জেলা, আমাদের অন্যতম দুর্বল জায়গা। ভারতীয় গোদি মিডিয়া ক্রমাগত উস্কানি দিচ্ছে এই এলাকা দখল করে সেভেন সিস্টারের জন্য সমুদ্রের এক্সেস উন্মুক্ত করার। এখানেই ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার একটা অংশ নিয়ে মীরসরাইয়ের অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে উঠেছে। আর এখানেই ভারতকে ৯০০ একর ভূমি দেওয়া হয়েছে অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার জন্য। দুঃখের বিষয় হলো, যে ১০ টি অর্থনৈতিক অঞ্চল বাতিল হয়েছে তার মধ্যে এটা নাই। সংশ্লিষ্ট সূত্র থেকে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরীকে যথাযথ তথ্য না দিয়ে অন্ধকারে রাখার মূল হোতা কারা?

৩। উপদেষ্টা ফরিদা আক্তারের বলা একটা উক্তি ''বৈশাখে ইলিশ না খাওয়াই বাঙালি সংস্কৃতি'' নিয়ে সামাজিক মিডিয়াতে কিছুদিন তোলপাড় হলো। এই কথাকে হাসিনার বিভিন্ন সময়ে বলা বিভিন্ন অদ্ভুত উপদেশ আর রেসিপির সাথে তুলনা করে মজা করা হলো। ব্লগেও দেখলাম একই অবস্থা, ফজা মিয়া হয়ে মজা লোটার অদ্ভুত প্রচেষ্টা!! অথচ কথাটা ঠিক হোক বা না হোক, বৈশাখে ইলিশ খাওয়ার সংস্কৃতি যে প্রকারান্তরে ইলিশের বাজার ধ্বংস করার পায়তারা, এটা মূর্খরা বুঝতেই পারলো না।

ইলিশ ডিম পাড়ে অক্টোবরে। এই ডিম থেকে যে পোনা হয় তা পূর্ণ ইলিশে রুপ নিতে কমপক্ষে আট মাস লাগে। কাজেই পরের বছর জুলাইয়ের আগে এগুলো কোনভাবেই পূর্ণতা পায় না। ফলে এপ্রিলে যারা নতুন ধরা ইলিশ খাবে.........তারা জাটকা খাবে, যেটা ধরা এবং বিক্রি করা নিষিদ্ধ। আর যদি পুর্ণতাপ্রাপ্ত ইলিশ খায়, তাহলে সেটা আগের বছরে ধরে কোল্ড স্টোরেজে রাখা ইলিশ। এটা তখন হবে পহেলা বৈশাখে বেশী দামে বিক্রি করার জন্য মজুতদারী, এটাও বেআইনী। দু'টাই তথাকথিত সংস্কৃতির নামে অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয়া। কিছু বঙ্গসন্তানের মূর্খতা কোন মাত্রার সেটা কি পরিস্কার করতে পারলাম?

৪। কিছুদিন আগে আমরা অত্যন্ত সফল একটা ইনভেস্টমেন্ট সামিটের আয়োজন দেখলাম। এই সামিটে মোট বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছে ৩১০০ কোটি টাকার। সদিচ্ছা থাকলে যে এই ধরনের একটা আয়োজন বিদেশী বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে, তাদের বিশ্বাস অর্জন করে, সেটার বাস্তব উদাহরন দেখলাম আমরা। আর বিগত মাফিয়া সরকারের দুই নাম্বারীর একটা উদাহরন হলো, অসহযোগিতার কারনে স্যামসাংয়ের ২২ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ ভিয়েতনামে চলে যাওয়া। দেশপ্রেমের কি অপূর্ব নজীর স্থাপন করেছিল বিগত ফ্যাসিজম কোটেড মাফিয়া সরকার!!!!

৫। এবার বিএনপি'র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের আবালতার একটা নমুনা নিয়ে কয়েকটা কথা বলি। বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে কিছু মানুষের জ্ঞান, বিচক্ষণতা আর অভিজ্ঞতা বাড়ে; আর কিছু মানুষের বাড়ে আবালতা। ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য একজন আপাতঃদৃষ্টিতে সন্মানীত মানুষ কতোটুকু নীচে নামতে পারে, কতোটা প্রতারণামূলক মিথ্যা আশ্বাস দিতে পারে এটা তার একটা উদাহরনও বটে!! উনি বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থান করবে। অর্থাৎ প্রতি মাসে ৫,৫৫,৫৫৫ কর্মসংস্থান!!!! আর এটাকে ৩০ দিয়ে ভাগ দিলে দাড়ায় ১৮,৫১৮ (এটা শুক্র/শণি বন্ধের দিনেও কাজ করলে প্রতিদিনের কর্মসংস্থানের হিসাব)। আমি আসলেই খানিকটা কনফিউজড...........উনি নিজে আবাল, নাকি জনগনকে আবাল মনে করেন?

৬। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতের একটা বিশাল আশার কথা বলি এবার। চীনের অর্থায়নে দেশে হচ্ছে তিনটা অত্যাধুনিক হাসপাতাল। অন্যদিকে ২.২ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগে যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোক্তাদের এক বিশাল হাসপাতাল কমপ্লেক্স নির্মানের পরিকল্পনা চুড়ান্ত। এই দুই প্রকল্প যদি সফলভাবে সমাপ্ত করা সম্ভবপর হয়, তাহলে দেশের চিকিৎসাখাতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন সাধিত হবে। কথা হলো বিএনপি যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে ভারতকে চটিয়ে তারা এই কাজগুলো কি ঠিকমতো হতে দিবে, নাকি স্যামসাংয়ের মতো ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটাবে!!! বিলিয়ন ডলারের প্রশ্ন, নয় কি?

খুনী হাসিনা গং পালিয়েছে। কিন্তু তাদের দোসররা সরকারের প্রশাসনে, পুলিশে আর সেনাবাহিনীতে এখনও পূর্ণমাত্রায় সক্রিয়। এদের সরাসরি মদদ দিচ্ছে ভারতের ''র'' আর তাদের কাছ থেকে ক্ষমতা দখলের আশ্বাস পাওয়া আমাদের দেশের কয়েকটা প্রধান রাজনৈতিক দল। এদের কাজই হলো এই সরকারের প্রতিটা কাজে পদে পদে বাধার সৃষ্টি করা আর ড. ইউনুসকে বিতর্কিত করা। এই ড. ইউনুসের জন্যই বিশ্বমঞ্চে ভারত কোন সুবিধা করতে পারছে না। কাজেই তাদের প্রধানতম একক শত্রু এখন ড. ইউনুস।

আরো উদ্বেগের বিষয় হলো, খোদ উপদেষ্টা পরিষদের কয়েকজন উপদেষ্টাও তলে তলে এই একই এজেন্ডা দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। অন্ততঃ তথ্য-উপাত্ত তাই বলছে!!! সব দেখে মনে হচ্ছে ড. ইউনুস যেন খুব একটা সফল না হতে পারেন, সেইজন্য কিছু উপদেষ্টা উনাকে বিতর্কিত করার লক্ষ্যে ইচ্ছাকৃতভাবে সমস্যা সৃষ্টি করছে, যাতে করে জনগন একপর্যায়ে মনে করে যে, ড. ইউনুস বিদায় হয়ে ভালোই হয়েছে...........আপদ বিদায় হয়েছে!!! কিন্তু এরপরে যা ঘটবে, তার জন্য কি সবাই প্রস্তুত?

আমাদের মনে রাখতে হবে যে, প্রথম স্বাধীনতার পরে দ্বিতীয় স্বাধীনতা আসতে ৫৩ বছর লেগে গিয়েছে। আমরা কি তবে আবার তৃতীয় স্বাধীনতার জন্য অপেক্ষা করবো? কতো বছর? হাজারো ছাত্র-জনতা তাদের বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়ে আমাদেরকে খোলা আকাশের নীচে প্রাণভরে নিঃশ্বাস নেয়ার যেই সুযোগ করে দিয়ে গিয়েছে, সেটাকে বাচিয়ে রাখার দায়িত্ব এখন আমাদের। এখানে যদি আমরা ব্যর্থ হই, তাহলে তাদের অভিশাপ আমাদেরকে তাড়া করে ফিরবে প্রতিনিয়ত। আমরা কি সেটাই চাই? ভাবেন, ভাবেন............ভাবতে থাকেন। সঠিক সিদ্ধান্ত আমাদেরকেই নিতে হবে, আর সেটা এখনই। নয়তো অনেক দেরী হয়ে যাবে। মনে রাখতে হবে, যেই সময় চলে যায় তাকে আর কখনও ফিরিয়ে আনা যায় না।

আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি হোক শুধুই আমাদের!!! বাংলাদেশপন্থীদের!!!!!

ছবি কৃতজ্ঞতা।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:০৯
২৮টি মন্তব্য ৩০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

আব তেরা ক্যায়া হোগা কালিয়া!

লিখেছেন জুল ভার্ন, ২৩ শে মে, ২০২৫ সকাল ১০:৪১

আব তেরা ক্যায়া হোগা কালিয়া!"


অনেকেই আপত্তি জানাচ্ছেন, কেন সেনাপ্রধান নির্বাচনের প্রসঙ্গ তুললেন? কিন্তু বিষয়টা একটু ভেবে দেখা দরকার, তিনি কি কোনো টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে বা জনসমক্ষে বক্তব্য দিয়েছেন? না।
তিনি শুধুমাত্র অভ্যন্তরীণ... ...বাকিটুকু পড়ুন

আজকের ডায়েরী- ১৫৫

লিখেছেন রাজীব নুর, ২৩ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১২:০০



১। একজন নামকরা ডাক্তার আছেন।
তার সিরিয়াল পেতে দুই-তিন মাস সময় লাগে। এই ডাক্তার আমার মাকে দেখানো হবে। কিন্তু সিরিয়াল পাচ্ছিলাম না। শেষে একজন বললেন, যে ব্যাক্তি... ...বাকিটুকু পড়ুন

ওরা সাতজন - বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে প্রধান অন্তরায় !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২৩ শে মে, ২০২৫ দুপুর ১:২৬


সংকট ঘনীভূত; ড. ইউনূস কে ঘিরে একটি চক্র সক্রিয়-শিরোনামে মানবজমিন পত্রিকা একটা এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট করেছে। ড.ইউনূস কে ব্যবহার করে ইন্টেরিম সরকারের ভিতরে চারজন ও বাইরে তিনজন এক... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিএনপি - জুলাই বিপ্লবের বিশ্বাসঘাতক

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ২৩ শে মে, ২০২৫ বিকাল ৩:০১



ডক্টর ইউনুস এই দেশের ক্ষমতায় আর থাকতে চাচ্ছেন না। তবে এর দায় ভারতের নয়, পলাতক স্বৈরাচারী আওয়ামিলীগেরও নয়। এই দায় সম্পুর্নভাবে এই দেশের বৃহত্তম রাজনৈ্তিক দল বিএনপির। অথচ... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশের দরীদ্র সমাজ এখনো ফুটপাতে ঘুমাচ্ছেন

লিখেছেন সত্যপথিক শাইয়্যান, ২৪ শে মে, ২০২৫ রাত ১:৪৪

বেরিয়েছিলাম উত্তরা যাওয়ার উদ্দেশ্যে। মানিক মানিক মিয়া এভিনিউ পার হওয়ার সময়ে, খামারবাড়ির সামনে গোল চত্বরে হঠাৎ চোখ গেলো। চত্বর ঘিরে সারি সারি মানুষ শুয়ে আছেন। গত সরকারের আমলে আমার এলাকার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×