"তারকাঁটা" বাংলা সিনেমা- চকচক করলেই সোনা হয় না
সিনেমার নাম- তারকাঁটা ( স্পয়লারসহ)
শহরের কুখ্যাত মাস্তান হলেন ইব্রাহিম( আরিফিন শুভ)। সবাই তার কথায় উঠবস করে, কিন্তু তিনি নির্দেশ পালন করেন তার বসের- যার সাথে ক্লোজ রিলেশনশিপ বলে তিনি তাকে বস না বলে ভাই বলে ডাকেন, এই ভাইয়ের নাম মুসা ভাই ( ডাক্তার এজাজুল ইসলাম)। এবার ভাইয়ের প্রেম থেকে আসি আসল প্রেমে, নায়িকার সাথে প্রেম। শুভ পছন্দ করেন চাঁদ ( বিদ্যা সিনহা মীম) নামের একটি মেয়েকে- যিনি বারে গান করেন, মীমের মা নেই আর বাবা পঙ্গু। এই মীমকে গোপনে স্পন্সরশীপ দিয়ে , দেশের সেরা মিউজিক ডিরেক্টরকে "ঝাড়ি" দিয়ে রাতারাতি সুপারস্টার বানিয়ে দেন শুভ তার তার মুসা ভাই। ও আচ্ছা! আরেকটা ভালোবাসার কথা বাকি আছে, শুভর সাথে তার বোন, তার বুবুর ( মৌসুমি) ভালোবাসা। এর মাঝে আসলাম শেখ ( ফারুক আহমেদ) নামক এক ভিলেন ও আছেন। শুভ কি পারবে তার অপরাধের জগতের তারকাঁটা ডিঙিয়ে, মীমের সাথে তার বুবুর কাছে ফিরে আসতে? জানতে হলে, দেখতে হবে।
ভালো দিক দিয়ে শুরু করি। ছবির শুরুতে আরিফিন শুভর এন্ট্রি সিন- দুর্দান্ত! এই সিন দেখেই পাবলিক নড়েচড়ে বসতে বাধ্য, তবে এই নড়াচড়ার পরিমাণ এরপর থেকে সমানুপাতিক হারে কমতে থাকে। আরিফিন শুভ ভালো-তবে যা আশা করিছিলাম, সেরকম কিছুই পাই নাই। মৌসুমি মোটামুটি, এই বয়সে এসে নিজের জন্য পারফেক্ট একটা রোল করার জন্য তাকে থ্যাংকস, তবে ইনিও খুব বেশি ভালো করেননি। মৌসুমির মেয়ের চরিত্রে দিয়া মোটামুটি- মেয়েটা কিউট আছে এজাজুল ইসলাম "ওকে"। যার কাছে খুব একটা আশা ছিলনা- সেই মীম সম্ভবত সবচেয়ে ভাল কাজ করেছেন। এতটা গ্লামারাস তাকে এখন পর্যন্ত আর কোন সিনেমাতে দেখা যায়নি, পোস্টারে মীমকে দেখেই মনে হয় অধিকাংশ পুরুষেরা হলে ঢুকেছেন শুভর অ্যাসিসটেন্ট( যিনি তোতলামি করেন) আর মীমের অ্যাসিসটেন্ট চরিত্রে অভিনয়কারী বেশ ভালো করেছেন ও বিনোদন দিয়েছেন। ছবির গান মোটামুটি ভালই, ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিকে আরফিন রুমি ভালো কাজ করেছেন। খায়ের খন্দকারের চিত্রগ্রহণ চোখে বেশ আরাম দেয়। সবার কস্টিউম বেশ ভালো ও মানানসই।
যেইসব জিনিস "অত্যাচার" করেছে প্রায় তিন ঘণ্টার তারকাঁটাতে-
১- ফারুক আহমেদ- তাকে সবসময় কমেডি রোলেই দেখেছি, ভিলেন রোলে ট্রেলারে দেখে যতটা আশা জেগেছিল- তার দ্বিগুণ আশাহত হয়েছি। তিনি জীবনে দুটি কাজই শিখেছেন- মানুষকে কিডন্যাপ করা আর হি হি করে হাসা :/ একটা সময় কানে তালা লেগে যাচ্ছিলো তার হাসির চোটে, ক্ষমতা থাকলে হাসি থামাতে বলতাম! তাছাড়া তিনি বেশ দয়াবান ভিলেন- আরিফিন শুভকে কিডন্যাপ করে তিনি চেয়ারে যেই দড়ি দিয়ে শুভকে বেঁধেছেন- এরকম ঢিলা বাঁধনের দড়ি আমার আর দেখা হয় নাই। শুভর ভাগ্নিকে তিনি কিডন্যাপ করেন দিয়ার স্কুল ছুটির পর- আর দিয়াকে দেখলাম স্কুলের ইউনিফর্ম আর স্কুল ব্যাগ ছাড়া সুন্দর একটা জামা পড়ে বসে আছে! সামনে রোজার ঈদ আসছে, ফারুক সাহেব সম্ভবত এটা দিয়াকে ঈদের গিফট করেছেন সিনেমার মাঝেই! ভিলেনকে দেখে যেরকম ভয় লাগার কথা, সেরকম কিছুই লাগেনি- আর সবচেয়ে বড় কথা তাকে তেমন দেখাই যায়নি সিনেমাতে। অদ্ভুত!
২- কোন জিনিস যতই ভালো হোক, আপনি যদি তাকে মাত্রাছাড়া ব্যবহার করেন- তখন তা অসহ্যতার সীমা ছাড়িয়ে যাবে! এই জিনিসটা হয়েছে সিনেমার গানের ক্ষেত্রে- ওরে গান রে! গান আর শেষই হয়না- কতোগুলা গান এটা গুনতে মনে হয় ক্যালকুলেটর নিয়া বসতে হবে। ভাইয়ের সাথে বোনের ভালোবাসা বোঝাতেই তিন তিনটা গান ব্যবহার হয়েছে- বুঝেন অবস্থা! আর ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক এর যাচ্ছেতাই ব্যবহার মাথা ব্যথা করে দিসে। আরফিন রুমি বেশিরভাগ গানের শেষে একটা শব্দ ধরে সেই লেভেলের একটা টান দেন। (নারে নাআআআআআ, আহা আআআআআআআআ - এই টাইপ)। রুমি সাহেব, সব জায়গায় এই টান দিলেই গানে সুফিজম আসে না বা গান শুনতে ভাল্লাগে না। রবার টানলে বড় হয়, গান এমনে টানতে থাকলে সেটা গান না হয়ে "মেশিনগান" হয়ে যায়, যা অনবরত কানের মাঝে গুলিবর্ষণ করে, মধু না! যদিও ইন্টার্ভিউতে পরিচালক রাজ বলেছিলেন- এটা আন্ডারওয়ার্ল্ড দুনিয়ার সিনেমা, সাথে নাচ, গান, রোমান্স সব আছে- কিন্তু এখানে গান ছাড়া আসলেই কিছু নাই। যদি বলতেন- এটা একটা মিউজিক্যাল ফিল্ম, তাহলেও মেনে নিতাম। কিন্তু সিনেমা শেষ করে বুঝলাম, এটা মিউজিক্যাল ফিল্ম না, এটা আন্ডারওয়ার্ল্ড এর ফিল্ম তো কোনভাবেই না( একশন একেবারেই আনাই বলতে গেলে- দুইটা লাত্থি বা তিনটা ঘুষি ছাড়া!) , এটা মিউজিক ভিডিও ও না, এটা আসলে "ছায়াছন্দ"! :/ এত গান- ক্যামনে কি?! আইটেম সং এর শুরুটা ভালো হলেও পড়ে আনাড়ি নাচের স্টেপ আর অনাড়ম্বর ষ্টেজ এর কারণে গানটি আর ভালো লাগেনি। ছবির ছেলে কণ্ঠের সবগুলো গান আরফিন রুমি নিজে না গেয়ে অন্য কেও গাইলে আরও ভালো লাগত।
৩- আরিফিন শুভকে নিয়ে একটু কথা আছে, সে ভালো , কিন্তু কিছু বিশেষ দৃশ্যে ( যেমন মৌসুমির হাত থেকে পড়ে যাওয়া কাঁচের জগ উঠাতে গিয়ে তার হাত কেটে যাওয়া) তার ন্যাকামি বেশ চোখে পড়ে ও পিড়া দেয়। আর কেন জানি মনে হচ্ছে বাংলাদেশের পরিচালকেরা তাকে ঠিকমতো বা পূর্ণভাবে ইউজ করতে মারছেন না- যদিও তার বেশ ভালো দক্ষতা আছে বলে মনে করি।
৪- একটা গানে আশিকি ২ এর মত সেট ডিজাইন, অগ্নিপথের (অমিতাভেরটা না, ২০১২ এর ঋত্বিকেরটা) ঋষি কাপুরের মত এজাজুল ইসলামের গেট আপ না করলেও ক্ষতি ছিল না।
৫- আপনি চাকরির ইন্টার্ভিউ দিতে যান এককানে দুল পরে-ভাল কথা, দুল না পড়লে হয়ত "কুল" হওয়া যায়না ( ইব্রাহিমের সাথে দুল যায়, ভালো ছেলে ইবুর সাথে দুল কেমন জানি চোখে লাগে), সেখানে গিয়ে একদম অপিরিচিত কোন ব্যক্তিকে খুন করে পুলিশের কাছে ধরা পড়লেই আপনার বোন আর আপনার গার্লফ্রেন্ড আপনার কোন কথা, আই রিপিট- কোন কথা না শুনেই আপনাকে "খুনি" বলবে- এতটাই ভালোবাসা আপনার প্রতি তাঁদের! অথচ জেলে থাকা এক উর্দু বাংলা মিশিয়ে বলা গডফাদার( এজাজুল ইসলাম)- যার সাথে আপনার এর আগে ইহজনমে দেখা হয়নাই- তিনি আপনার কথা অন্ধের মত বিশ্বাস করবেন। এত ভালো গডফাদার যদি বাংলার ঘরে ঘরে থাকতো- আফসোস!
৬- সিনেমার প্রায় সবাই, বিশেষ করে মৌসুমি সম্ভবত হুমায়ুন আহমেদের "হিমু" চরিত্র দ্বারা বেশ মোটিভেটেড। হুমায়ুন লিখেছিলেন- হিমুদের ঘরের দরজায় "ছিটকিনি" থাকেনা। মৌসুমির ঘরেও কোন ছিটকিনি নাই- তিনি আবার এককাঠি সরেস- তার ঘরের দরজা বেশিরভাগ সময়ই খুল্লাম খুল্লা থাকে- ইব্রাহিম, তার চ্যালারা, মুসা ভাই- যার যখন ইচ্ছা তার বাসায় আসছেন!
৭- একটি দৃশ্যে মীমের বাসায় গিয়ে মীমকে গান গেয়ে শুনান শুভ, গীটার বাজিয়ে। বাপের জন্মে এমন গীটার দেখি নাইরে ভাই- গীটার বাজাইলে সেটা থেকে পিয়ানোর আওয়াজ বের হয়! এরকম একটা গীটার থাকলে মন্দ হতনা!
৮- মীমের অ্যাসিসটেন্ট চরিত্রে অভিনয়কারী মেয়েটি পুরো ছবিতে ভুল্ভাল ইংরেজি আর আঞ্চলিক ভাষা বলে একদম শেষ দৃশ্যে পরিস্কার শুদ্ধ বাংলা ভাষায় কথা বলে- হাউ কাম?
৯- শুভকে দড়ি দিয়ে বেঁধে চলে যাওয়ার সময় তিনি ফারুক আহমেদকে চিৎকার করে ডেকে বলেন- ঐ! কই যাস? খুলে দিয়ে যা, খুলে দিয়ে যা!- আরে আজিব! খুলেই যদি দেয়ার দরকার পড়ত- তাইলে কি আর তোরে বাইন্ধা রাখত? এই অবস্থায় দড়ি দিয়ে বাঁধা মীম, দড়ি দিয়ে বাঁধা শুভকে প্রশ্ন করে- তোমার কি কষ্ট হচ্ছে বেশি? আমি শুভর পক্ষ থেকে হলে বসে বললাম- নাহ! খুব আরাম লাগছে দড়ি দিয়া বাঁধার পড়ে, আর পাশে আপনে থাকলে কষ্ট হয় ক্যামনে?!
১০- ছবিজুড়ে মাত্রাতিরিক্ত পণ্যের বিজ্ঞাপন- প্রাণ আপ, সিম্ফোনি মোবাইল, আশিয়ান সিটি, ভাটিকা চুলের তেলের বোতল - কিছু বাদ যায় নাই! মীম যে বারে গান করেন- সেখানেও মদের বোতলের পাশে প্রাণ আপের বোতল- সিরিয়াসলি ম্যান? ভাটিকা তেলের পাশে বসে মৌসুমি কাঁদছেন- তার কান্নার চেয়ে ঐ বোতলকেই মনে হয় ফোকাস করা হচ্ছে বেশি! মীম যেই বারে গান করেন- সেখানে তবলা আর হারমোনিয়াম আছে- বারে কোনদিন তবলা হারমোনিয়াম থাকতে পারে- এটা আমার চিন্তার বাইরে ছিল। এখনও জানার অনেককিছু বাকি।
১১- নায়ক- নায়িকা হুটহাট করে একজন আরেকজনের প্রেমে পড়ে যান, বেশিক্ষণ লাগে না প্রেমে পড়তে। মীমের মত সুপারস্টার গায়িকা কিডন্যাপ হওয়ার পড়েও পুরো দেশের মিডিয়ার বা আইন রক্ষাকারী লোকদের কোন খবর নাই, তিনি ফিরে আসার পড়েও কারো কোন রিএকশন নাই!
অনেক লিখলাম, আর ইচ্ছা করছে না। নিজের দেশের সিনেমা বলেই চোখে আঙ্গুল দয়ে ভুল ধরিয়ে দেয়া... নাহলে এত বড় করে লেখা লিখিনা তেমন। নিজের দেশের সিনেমা ভালো চাই বলেই এই লেখা, অনেক হতাশ করেছেন পরিচালক মুহমদ মোস্তফা কামাল রাজ। এতটা হতাশ হব ভাবিনি- শুরুটা মন্দ ছিলনা, এমনকি ফার্স্ট হাফও মোটামুটি, তবে সেকেন্ড হাফে শুধু হুটহাট কিডন্যাপ দৃশ্য ছাড়া আর কিছু দেখি নাই। ছবির ফিনিশিং অনেক বেশি হতাশাজনক, আরিফিন শুভ গুলি খ্যে ডাক্তারের কাছে না গিয়ে বা হাসপাতালে না গিয়ে নিজের বুবুর কাছে এসে মারা গেলেন, ফারুক আহমেদের কি হল বা মুসা ভাইয়েরই বা কি হল- কিচ্ছু জানিনা- সেলুকাস! দুর্বল চিত্রনাট্য, দুর্বল পরিচালনা, দৃশ্যের কন্টিনিউটি এর অভাব, মাত্রাতিরিক্ত গান আর আবহসঙ্গীত- ছবির তেরটা বাজিয়ে ছেড়েছে!
গত প্রায় দেড় বছরের কাছাকাছি সময় ধরে আমি প্রায় নিয়মিত হলে গিয়ে সিনেমা দেখি, তাও একা না, বন্ধুবান্ধব সহ। বাংলা সিনেমার একটু হলেও চেঞ্জ দেখতে পাচ্ছি, স্লথ পদক্ষেপে সে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। অগ্নির মত নারীকেন্দ্রিক একশন সিনেমা, বা দবির সাহেবের মত এঞ্জয়েবল "কমেডি" সিনেমা কয়েকবছর আগে চিন্তাও করতে পারতাম না- তাও এগুলো আবার মোটামুটি ভালই ব্যবসাসফল হচ্ছে। আশায় একটু করে বুক বাঁধি, আমার খুব শখ নিজের দেশের সিনেমা নিয়া প্রাণভরে প্রশংসা করে একদিন একটা লেখা লিখি- কিন্তু তারকাঁটার মত সিনেমা হলে সেই আশা টিকবে না বলেই মনে হয়। রাজকে বলব- তাড়াহুড়ো না করে, সময় নিয়ে ভালো করে একটা সিনেমা বানান- সমালোচনাকে গুরুত্বের সাথে নিন। আমরা কেও আপনার শত্রু না, বাংলা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির ভালো চাই বলেই এতকিছু, এতভুলগুলো পয়েন্ট আকারে লেখা। আমরা তারকাঁটার নামে "বিনোদন" চাই, "কাঁটার" যন্ত্রণা সহ্য করতে পারব না।
জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা
বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন
আত্মপোলব্ধি......
আত্মপোলব্ধি......
একটা বয়স পর্যন্ত অনিশ্চয়তার পর মানুষ তার জীবন সম্পর্কে মোটামুটি নিশ্চিত হয়ে যায়। এই বয়সটা হল পঁয়ত্রিশ এর আশেপাশে। মানব জন্মের সবকিছু যে অর্থহীন এবং সস্তা সেটা বোঝার বয়স... ...বাকিটুকু পড়ুন
জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি !
হঠাৎ ইলিশ মাছ খেতে ইচ্ছে হল । সাথে সাথে জিভে ..জল... চলে এল । তার জন্য একটু সময়ের প্রয়োজন, এই ফাঁকে আমার জীবন থেকে নেয়া ইলিশ মাছের কিছু স্মৃতি... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রাম্প ক্ষমতায় আসছে এটা ১০০% নিশ্চিত। আমেরিকায় ইতিহাসে মহিলা প্রেসিডেন্ট হয়নি আর হবেও না।
আর এস এস সহ উগ্র হিন্দুদের লিখে দেওয়া কথা টুইট করেছে ট্রাম্প। হিন্দুদের ভোট-আর ইন্ডিয়ান লবিংএর জন্য ট্রাম্পের এই টুইট। যার সাথে সত্যতার কোন মিল নেই। ট্রাম্প আগেরবার ক্ষমতায়... ...বাকিটুকু পড়ুন
ট্রাম্প জিতলে কঠোর মূল্য দিতে হবে ইউসুফ সরকারকে?
ডোনাল্ড ট্রাম্পের এক মন্তব্যে বাংলাদেশের মিডিয়ায় ঝড় উঠেছে। ৫ তারিখের নির্বাচনে ট্রাম্প জিতলে আরেকবার বাংলাদেশের মিষ্টির দোকান খালি হবে।
আমি এর পক্ষে বিপক্ষে কিছু না বললেও ডায়বেটিসের রুগী হিসেবে আমি সবসময়... ...বাকিটুকু পড়ুন