রিকশায় চড়ে মাঠে প্রবেশ করবেন অধিনায়করা। পুরো অনুষ্ঠানটি ১ ঘণ্টা ৫৫ মিনিটের হবে। মূল অনুষ্ঠানে ২০১১ বিশ্বকাপের আয়োজক ভারত, বাংলাদেশ এবং শ্রীলঙ্কার সংস্কৃতি, ঐতিহ্য, কৃষ্টি, পর্যটন শিল্প তুলে ধরা হবে। এক্ষেত্রে ভারতের জন্য সময় বরাদ্দ থাকবে ১২ মিনিট, শ্রীলঙ্কার জন্য ১২ মিনিট এবং বাংলাদেশের জন্য সর্বোচ্চ ২০ মিনিট। এই ২০ মিনিট বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন, একুশে ফেব্রুয়ারি, মুক্তিযুদ্ধ, পযর্টন শিল্প তুলে ধরা হবে। দেখানো হবে এমনভাবে যে, বাংলাদেশ একটি ভুখণ্ড। এখানকার আদি মানুষেরা বসবাস করছেন। হঠাৎ ভূখণ্ডটি অশান্ত হয়ে উঠলো। শুরু হলো ভাষার জন্য আন্দোলন। অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত একুশে ফেব্রুয়ারি। এমনই ভাবে আবার শান্ত। এরপর আবার মুক্তিযুদ্ধ। এগিয়ে যাও বাংলাদেশ-এর স্লোগান হিসেবে ডিজিটাল বাংলাদেশের অগ্রগতি তুলে ধরা হবে।আরো থাকবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাষণ, আইসিসি প্রেসিডেন্টের ভাষণ, বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে ভাষণপর্ব। পুরো ভাষণপর্বটি হবে ৭ মিনিটের।
এডিডি কাইস থাকবে। শিল্পব্যাংকের দেয়ালস্ক্রিনে ১ ওভার ক্রিকেট ম্যাচ খেলা দেখানো হবে। পুরো অনুষ্ঠানটি একটি ছন্দের ভেতরে উপস্থাপন করা হবে। কোথাও যেন ছন্দপতন না হয়। দেখতে যাতে নান্দনিক হয়, সে প্রচেষ্টা থাকবে। এ ছাড়া আতশবাজি তো থাকছেই। এমনটাই বললেন আ হ ম মোস্তফা কামাল।