এই পোস্ট হল http://www.somewhereinblog.net/blog/thinker/28995884 ব্লগের জবাব........... সে ডিলিট করে দিতে পারে আমার কমেন্ট তাই আলাদা করে ব্লগ পোস্ট লিখলাম.......... বোল্ডগুলো তার লিখা......... নরমাল লিখাগুলো আমার উত্তর......
"আমরা যদি উক্ত বক্তব্যের প্রতিটি ছত্র ইতিহাস থেকে তথ্য উপাত্ত আর বিজ্ঞান এর গবেষনালব্ধ জ্ঞানের আলোকে বিবেচনা করে দেখি, তবে তা সন্দেহাতীতভাবে প্রমানিত হবে।"
-- প্রমাণ করতে চান তাহলে /??? দেখা যাক কি প্রমাণ দিলেন....... আপনার লিখা ধরে ধরেই উত্তরটা দিব..... রিলেটেড আরেকটা ব্লগ পোস্ট:
মিথ্যার বেসাতি : নীল আর্মস্ট্রং এর মুসলিম হয়ে ওঠার ইসলামী কল্পকাহিনী
***********************************
" ‘রকি বেল্ট অন দ্যা মুন ’ লিখে সার্চ দিলেই ছবি সহ চলে আসবে বিরাট বিরাট সব প্রবন্ধ, গবেষনা ফলাফল, প্রশ্ন, নিবন্ধ, আর আর্টিকেল। বিশ্বের বড় বড় বিজ্ঞানীদের মতামত, সর্বশেষ গবেষনার তথ্য, উপাত্ত ইত্যাদি। এ ছাড়াও রয়েছে বিবিসি’র ওয়েবসাইটে পুরোনো দিনের সব ডকুমেন্টারির ভান্ডার, আজও তাদের আর্কাইভে আজও রক্ষিত আছে সেই সব টি ভি প্রোগ্রামের তথ্য, আলোচনা আর ডকুমেন্টারিগুলো।"
---- ১৯৭০ সালের একটা মাত্র ছবি নিয়ে লাফানো আপনার মত কাঠমলবী দের পক্ষেই সম্ভব...... এই হল সেই ছবি যেটা ছাড়া আর কোন ছবি নাই:
এই ছবিটা যে কত বড় ইডিয়টিক একটা ছবি সেটা নিচের ছবিতেই প্রমাণিত হয়ে যাবে:
আরো লজ্জ্বা পেতে চাইলে:
http://answers.yahoo.com/question/index?qid=20080414075245AAGlJzv
শোনেন, চাঁদ হল পৃথিবীর মতই রুক্ষ একটা এলাকা, এখানকার একটা ফাটলকে দেখেই সেটা পুরো চাঁদকে কাভার করছে এটা ধারনা করা একটা নির্বোধের পক্ষেই সম্ভব......... উপগ্রহ থেকে আপনি বাংলাদেশের ছবি দেখলে দেখবেন অনেকগুলো জালের মত নদীনালা........ তারমানে কি এই সেই নদীনালাগুলো পুরো পৃথিবীকে প্রদক্ষিন করেছে ????
*******************
"চাঁদ যে দ্বিখন্ডিত হয়েছিল তা’র সাহিত্যিক ও সামাজিক ইতিহাসও রয়েছে প্রাচীন আরবীয় সাহিতের পাতায়। "
ইতিহাস এবং বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যায় পার্থক্য আছে...... জানেন এটা?? আমি আজকে যদি বের করি প্রাচীন গ্রিকরা ১ আর ১ যোগ করে ৩ পেত তাহলে কি সেটা মেনে নিব, যখন আমি নিশ্চিত করে জানি তারা ভুল ছিল........
*********************
"পেরুমল - চেরুমল দেখছিল ঘটনাটা........."
পেরুমল,চেরুমলের রেফারেন্স দেন....... বাকিরা কেন তখন গাঁজা খাইছে সেটাও লিখবেন.......
***********************
" এত কিছুর পরেও যখন কোন মুসলমান কুরআনের বানীর বিপরিতে নিরপেক্ষ কোন রেফারেন্স খোঁজেন, তখন তাদের ঈমান(?) নিয়ে আর কোন সংশয় থাকেনা।"
---- হ্যা ভাই, দুনিয়ায় আপনেই একমাত্র আলেম, আপনেই মুমিন-ঈমানের সার্টিফিকেট দেনেওয়ালা
আপনার সম্পর্কে আমি বলব: আপনি নিতান্তই নির্বোধ এবং উজবুক একটা মানুষ......... আমিও কুরআনে বিশ্বাস করি কিন্তু এটাও স্বীকার করি চাঁদ দ্বিখন্ডিত হওয়ার ঘটনাটা মানবজাতীর এই মুহুর্তের জ্ঞান দিয়ে কোনভাবেই প্রমাণ করা সম্ভব নয় কিন্তু এটা সত্যি....... কিন্তু মানুষ যেটা প্রমাণ দিয়ে প্রমাণিত করতে পারে না সেটাকেও আমি বিশ্বাস করি আমি কারণ আমি বিশ্বাসী, যা কুরআনে আছে তাই ঠিক...... আমার তুচ্ছ জ্ঞান সেটাকে আজ প্রমাণ করতে না পারুক একদিন না একদিন প্রমাণিত হবেই.......। কুরআন শুধু ২০০৯ সালের জন্যে আসেনাই....... এটা কিয়ামত পর্যন্ত থাকার জন্য আসছে............
মাঝখানে আপনার মত মানুষরা নিজের বিশ্বাসকে হাইপোথেটিক্যালি প্রমাণ করার চেষ্টা করতে যেয়ে মুসলমানদেরই হাসির পাত্র করে তুলছে.......... প্লিজ ভাই, থামেন এইবার