১ম পর্বটি না পড়ে থাকলে দয়া করে সেই পর্বটিতে একবার চোখ বুলিয়ে নিন। লিংকটি হলো: Click This Link
মনে রাখবেন, অল্প পরিশ্রমে ডলার উপার্জন করতে চাইলে বা ওয়েব প্রোগ্রামার বা এপ্লিকেশন ডেভলপারদের মত কাজ এর খোঁজে থাকলে এই লেখাটি আপনার জন্য না। এই লেখাটি তাদের জন্য যারা ইংরেজিতে দক্ষ হয়েও বেকার।
আজ আমরা নীচের ক’টি বিষয় দেখব। এরপর আগামী পর্ব থেকে কাজগুলো কিভাবে করতে হয় তা শিখব। ধৈর্য রাখুন, ৭ম পর্বে সামগ্রিক কিছু টিপস থাকবে এবং আলোচনা হতে পারে।
আজ দেখব:
২ ক) কি কাজ করতে হবে?
১ খ) কতখানি আয় হতে পারে?
১ গ) কতখানি শ্রম দিতে হবে?
১ ঘ) টাকা পাবার নিষ্চয়তা কতখানি?
১ ঙ) কতখানি যোগ্যতা লাগবে?
১ চ) আমি কি কাজ পাবো? ভারতীয় আর ফিলিপিনোদের সংগে কুলোব কিভাবে?
১ ছ) কাজ পাবার জন্য কেবল ২টি সাইটের উদাহরণ দিন।
=========================================================
২ ক) কি কাজ করতে হবে?
বহু রকম কাজের সুযোগ থাকলেও আমি আগামী পর্ব থেকে শুরু করে আগামী চারটি পর্বে চার ধরনের কাজের কথা বলব। সেগুলোর ২টি কম পারিশ্রমিকের আর বাকি ২টি বেশী পারিশ্রমিকের। স্বাভাবিকভাবেই আপনার ভাষাজ্ঞান কম হলে, যোগ্যতা কম থাকলে পরের ২টি কাজ পাবেন না।
কম পারিশ্রমিকের কাজ ২টি হলো: ১) rewriting এবং ২) snippet or short article writing।
এক কথায় rewriting হলো একটি ৩০০-৬০০ শব্দের লেখার মূল তথ্য ঠিক রেখে আর্টিকেলটিকে নিজের ভাষায় লেখা যেন পরের লেখাটি প্রথম লেখার নকল না হয়।
আর snippet or short article writing হলো কোন বিষয়ে ১০০-১৭০ শব্দের লেখা তৈরী করা। এক্ষেত্রে একটি বিষয়ের ওপরই ৫/১০/২০/৩০টি লেখা চাইতে পারে।
বেশী পারিশ্রমিকের কাজ ২টি হলো: ১) Article writing বা Content writing
এবং ২) Proofreading এবং Editing।
এক কথায় Article writing বা Content writing হলো কোন বিষয়ে ৪০০-৬০০ শব্দের লেখা তৈরী করা যা কোনভাবেই কোথাও থেকে হুবহু নিয়ে তুলে দেয়া যাবে না। এটি ধরা পড়ে যাবে। ক্যারিয়ার শেষ হয়ে যাবে।
আর Proofreading হলো কোন লেখার বানান, গ্রামার, স্টাইল ইত্যাদির ভুল শুধরে দেয়া। এসংগে Editing হলো লেখাটিকে আরো আকর্ষণীয় ও শুদ্ধ করে তোলা।
১ খ) কতখানি আয় হতে পারে?
আয় নির্ভর করবে ৩টি বিষয়ের উপর: ১) কতটা কাজ পাচ্ছেন ২) কাজের রেট কেমন এবং ৩) আপনি প্রতিদিন কত ঘন্টা সময় দিতে পারছেন।
ধরুন রিরাইটং কাজের কথা। প্রায় প্রতিদিনই এমন কাজের বিজ্ঞপ্তি থাকে। ধরুন: নিম্নতম রেট ৫০০ শব্দের রিরাইটিং ৫০ সেন্ট বা আধ ডলার। একটি কাজ করতে প্রথম প্রথম আধাঘন্টা বা বেশী সময়ও লাগবে। আপনার ভাষাজ্ঞান ভাল ও টাইপিং স্পিড বেশী হলে ৩টি বা প্রায় ৪টি করতে পারেন এক ঘন্টায়। তবে এই কাজ ১ ডলার রেটেও বেশ থাকে। কখনো তা ১.৫ এবং ২ ডলার রেটে থাকে।
ঘন্টায় আপনি ২ ডলারের কাজ করলে, ৩ ঘন্টায় ৬ ডলার অর্থাত মাসে ১৫০ ডলার (১৮০ নয়, কারণ সপ্তায় একদিন বাদ দিয়ে ধরলে হিসাবটি বাস্তব হবে) হবে। এটি হচ্ছে বলতে গেলে ন্যুনতম আয় যদি আপনি ভাষাগত দক্ষতা প্রমান করতে পারেন। আর হ্যাঁ, ভাল রেটে কাজ পেলে তা অবশ্যই বেশী হবে। যেমন ধরুন, একজন কাজ পেল ৬ মাসের জন্য 4 articles x 3 rewrites daily = 4x$3 এর। তাহলে এই এক কাজেই প্রতিদিন ৪ ঘন্টা খেটে ১২ডলার গুণ৩০=৩৬০ ডলার পাবে। তবে হ্যাঁ, শুনুন। আপনার আমেরিকান এমপ্লয়ারও সপ্তায় একদিন হয়ত কাজ করবে না, হয়ত কাজ দিয়ে রাখবে। আপনারও বিশ্রামের প্রয়োজন আছে। নাহলে কোয়ালিটি কমবে। কাজ কমবে তথন।
তাহলে যা দাঁড়ালো: প্রতিদিন ৩/৪ ঘন্টা সময় দিলে ১৫০-৪০০ ডলার আয় করতে পারেন। ফুলটাইম সময় দিলে হাতে কাজ থাকলে ২.৫ডলার গুণ ৮ঘন্টা গুণ ২৮ দিন = ৫৬০ ডলার হতে পারে। এসব হলো কম রেটের রিরাইটিং এর কথা। ৫০০-৬০০ শব্দের আর্টিকেল রাইটিং এর রেট গড়ে ২.৫ ডলার এবং প্রায়ই ৩-৫ ডলারও হয়ে থাকে। ভাল মানের আর্টিকেল রাইটিং এর কাজ পারলে মাসে ৮০০ এর বেশী ডলার আসতে পারে।
তবে সব মাসে এক ভাবে কাজ থাকবে না- একথা মাথায় রাখতে হবে। কোন মাসে প্রতিদিন এক/দু’ঘন্টার বেশি পরিমান কাজ না থাকতে পারে, আবার কোন মাসে দিনে ১৫ ঘন্টা কাজ করার মত কাজ পেতে পারেন। কতটুক পারবেন এবং করবেন, কতখানি কাজ করলে কোয়ালিটি ধরে রাখতে পারবেন, কতটুকু লোভ করবেন- সব আপনার বিচার।
১ গ) কতখানি শ্রম দিতে হবে?
যতটুকু ইংরেজি জানলে এমন কাজ করতে পারবেন, তার চেয়ে কম ইংরেজি জেনে বাংলাদেশে ট্যুইশনি করে হয়ত বেশী টাকা আয় করতে পারবেন। এজন্য প্রথমেই বলেছিলাম, এই লেখাটি ইংরেজিতে দক্ষ হয়েও যারা বেকার তাদের জন্য।
আপনাকে ধরে নিতে হবে আপনি এক ঘন্টায় ১৫০০ বা আরো বেশী শব্দ টাইপ করতে পারবেন। দ্রুত একটি লেখা পড়ে আরেকটি লেখা লিখতে পারবেন। ক্লান্তি কতখানি সামাল দিতে পারবেন। কত ঘন্টা এভাবে কাজ করবেন তা নির্ভর করছে আপনি কতখানি কাজ পাচ্ছেন এবং নিজে কতক্ষণ করতে পারছেন কার উপর। আর ১ খ অংশে শ্রম কতটুকু দিতে হতে পারে তা বুঝে ফেলেছেন।
১ ঘ) টাকা পাবার নিষ্চয়তা কতখানি?
নীচে উল্লেখ করা দু’টি সাইট থেকেই বাংলাদেশীরা টাকা ঘরে তুলছে। এ ব্যাপারে এখন আর কোন দ্বিধা নেই। পদ্ধতি সম্বন্ধে কথা বলা হবে সবশেষ ৭ম পর্বে।
তবে হ্যাঁ, ওডেস্কডটকম-এ দু’ধরনের কাজের মধ্যে একটি ধরনের ক্ষেত্রে কখনো কখনো টাকা মার যায়। একাজগুলো ফিক্সড প্রাইস ধরনের। সাবধানতার জন্য এমপ্লয়ারের অতীত কাজের ইতিহাস পর্যবেক্ষণ করে নিতে হবে। ছোট ছোট ভল্যুমে কাজ পাঠিয়ে ধাপে ধাপে পেমেন্ট নিতে হবে। আর ফ্রিল্যান্সারডটকম-এ আবেদনের সময় কিছু অংশ এস্ক্র করে নিতে হবে অর্থাত এমপ্লয়ার কিছু ডলার ঐ সাইটে গ্যারান্টি হিসেবে জমা রাখবে।
অন্য বাংলাদেশীরা টাকা পাচ্ছেন, আপনিও পাবেন। উপায়গুলো সম্বন্ধে জানা হবে ৭ম পর্বে।
১ ঙ) কতখানি যোগ্যতা লাগবে?
প্রথমত: ধৈর্য।
দ্বিতীয়ত: শুদ্ধ বানান। এক্ষেত্রে MS Word এর spell checker এর সাহায্য কিছুটা নেযা যায়। American spelling শুদ্ধভাবে জানতে হবে।
তৃতীয়ত: শুদ্ধ গ্রামার। ছোট, মাঝারি এবং লম্বা সেনটেন্স লিখতে হবে। কখনো কখনো আমেরিকান গ্রামারই চাইবে।
চতুর্থত: উপস্থাপন দক্ষতা। নিজকে আবেদন পত্রে ভালভাবে তুলে ধরতে হবে।
পন্চমত: যোগাযোগ দক্ষতা। প্রতিদিন দু’বার মেইল চেক করতে হবে। দ্রুত উত্তর দিতে হবে।
ষষ্ঠত: ডেডলাইন সচেতনতা। কাজ সঠিক সময়ের আগেই প্রস্তুত করতে হবে যেন এমপ্লয়ারের কাছে যেতে দেরী না হয়।
সপ্তমত: টাইপের কাজ হয় এবং ইন্টারনেট মোটামুটি ভালই চলে এমন কম্পউটার।
অষ্টমত: টাইপিং স্পিড যত ভাল তত ভাল।
নবমত: আপনি http://www.ezinearticles.com এর লেখা পর্যবেক্ষণ করে সেখানে কয়েকটি আর্টিকেল পাবলিশ করে রাখতে পারেন। কাজের আবেদনের সময় সেই লেখার লিঙক দিতে পারেন আপনার লেখার নমুনা দেখানোর জন্য। সেখানে পাবলিশ না করলেও সেরকম মানের লেখা তৈরী করে রাখতে হবে কয়েকটি যেন নমুনা হিসেবে দেখাতে পারেন।
১ চ) আমি কি কাজ পাবো? ভারতীয় আর ফিলিপিনোদের সংগে কুলোব কিভাবে?
আশংকাটি অমূলক নয়। বহু ফ্রিল্যান্সিং এডভার্টে স্পষ্ট লেখা থাকে: Filipinos preferred কারণ তারা কমিটেড, ডেডিকেটেড, এমপ্লয়ারের কাজে ফাঁকি কম দেয় এবং কম রেটে কাজ করে দেয়। এছাড়া তারা ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ইংরেজি ভাল বোঝে। নিজেকে আপ-টু-ডেট রাখে। এই ফিলিপিনো এবং বহু ভারতীয়রা খুব কম রেটে কাজ করে দেয়। এরাই ফ্রিল্যান্সিং-এ কাজের রেট কমিয়েছে।
এদের সংগে পাল্লা দিতে হলে তাদের কাছাকাছি রেটে কাজ করতে হবে, তবে আপনার ভাষাগত দক্ষতা খুব ভাল থাকলে তা করতে হবে না। আপনি ওদের করা কাজের চেয়ে বেশী রেটের কাজ করতে পারবেন। কিন্তু একই কাজে যদি ওরা ৫০ সেন্টে একটি ৪০০ শব্দের লেখা পুনর্লিখন করে দিতে চায় এবং এমপ্লয়ারের অতীত ইতিহাসও যদি তেমন হয়, তাহলে আপনার ইংরেজি ভাল হলেও আপনাকে অবশ্যই ১ ডলার বা এমনকি ৬০ সেন্ট এ কাজটি দেবে না।
আপনাকে এক্ষেত্রে এমপ্লয়ারের অতীত কাজের রেট সম্বন্ধে ধারনা নেয়ার চেষ্টা করতে হবে। অন্য আবেদনকারীদের গড় রেট কেমন বা প্রত্যেকের রেট কত ঐ কাজের জন্য তা দেখতে হবে। এরপর আপনার রেট ঠিক করতে হবে।
এছাড়া ইংরেজির বিভিন্ন পরীক্ষাগুলো ভাল স্কোরসহ পাশ করে ভারতীয়, ফিলিপিনোদেরকে পেছনে ফেলতে হবে।
এছাড়া যত ছোট বা বড় কাজই পান, এমপ্লয়ারের সংগে সঠিক যোগাযোগ রাখতে হবে, কাজের মান খারাপ করা চলবে না। এমপ্লয়ারের দেয়া ফিডব্যাক রিপোর্ট খারাপ করা চলবে না। আপনি চাইলেই ওই দু’দেশের লোককে পেছনে ফেলতে পারবেন।
এছাড়াও আপনি http://www.ezinearticles.com সাইটটি পর্যবেক্ষণ করে সেখানে কয়েকটি আর্টিকেল পাবলিশ করে রাখতে পারেন। কাজের আবেদনের সময় সেই লেখার লিঙক দিতে পারেন আপনার লেখার নমুনা দেখানোর জন্য। এভাবে আপনি এমপ্লয়ারের মন কাড়তে পারেন। নিজের ব্লগ সাইট থাকলে তার রেফারেন্স দিতে পারেন। এভাবেই আপনার চাহিদা তৈরী করে নিতে হবে।
১ ছ) কাজ পাবার জন্য কেবল ২টি সাইটের উদাহরণ দিন।
বেশ কিছু সাইট থাকলেও আমার জানামতে দু’টি সাইটে অনেক বাংলাদেশী সফলভাবে ইংরেজী লেখালেখির কাজ করছেন।
প্রথমত: http://www.freelancer.com সাইট।
দ্বিতীয়ত: http://www.odesk.com সাইট।
এখানে যে দু’টি সাইটের উল্লেখ করা হলো, আপনি এখন এই সাইট দু’টিতে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করবেন – পরীক্ষামূলক। আপনার পূর্ণাংগ নাম ঠিকানা সহ রেজিস্ট্রেশন পরে করবেন যখন আপনি নিজকে প্রস্তুত করে ফেলবেন। এই পরামর্শটি হয়ত কিছুটা অনৈতিক মনে হতে পারে, কিন্তু আমরা বাংলাদেশীরা প্রায়শই তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে খারাপ অবস্থান তৈরী করি। আমাদের ধৈর্য কম। এথেকে নিজেকে যেন বাঁচাতে পারেন সেজন্যই এমন পরামর্শ। কাল থেকে শুরু করুন এবং এই লেখার ৭ম পর্ব প্রকাশ হওয়া পর্যন্ত কাজগুলো করতে থাকুন। আরো বেশী সময় লাগাটাই স্বাভাবিক। দেশে একটি চাকরির জন্য কতটা সময় ধরে প্রস্তু হতে হয় তার সংগে তুলনা করলে এটুকু সময় খুব অল্প।
এই পরীক্ষামূলক একাউন্ট দিয়ে আপনি সাইট দু’টি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে নীচের বিষয়গুলো বোঝার চেষ্টা করবেন:
১) লেখালেখি অংশে কি কি ধরনের কাজের বিজ্ঞাপন দেয়া হচ্ছে। আপনি rewriting, snippet, short article, proofreading শব্দগুলো দিয়ে সার্চ করতে পারেন। http://www.i-freelancer.org সাইটটিতে সার্চ করলে একসংগে সব ফ্রিল্যান্সিং সাইটে থাকা কাজের রেজাল্ট দেখাবে। মূল কথা হলো, আপনি বিজ্ঞাপনগুলো খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়বেন।
২) যারা আবেদন করছেন তাদের যোগ্যতা কেমন তা জানার চেষ্টা করবেন। আবেদনকারীরা কোন দেশের তা http://www.freelancer.com সাইট এ সরাসরি দেশের পতাকা দেখে বুঝতে পারবেন। এছাড়া দু’টি সাইটেই আবেদনকারীদের প্রোফাইল দেখে অনেক কিছু বুঝতে পারবেন।
৩) কোন ধরনের কাজে রেট কেমন তা বুঝবেন।
৪) এছাড়াও সাপোর্ট ফোরামে ঢুকে বিভিন্ন জনের বিভিন্ন সমস্যার ব্যাখ্যাগুলো পড়তে হবে যেন কিছু সমস্যা সম্পর্কে আগাম অনুধাবন করতে পারেন।
৫) এছাড়াও ফ্রি পরীক্ষা দেয়ার যতটুকু সুযোগ আছে তা কিছুটা সময় নিয়ে ব্যবহার করুন। সরি, এটিকে এখন আর চিটিং বলছি না, মুক্তবাজার অর্থনীতি দুনিয়াটাকে পাল্টে দিয়েছে। এতে করে আপনি বুঝবেন আপনার ইংরেজি ভাষাজ্ঞান এর দুর্বলতাকে কাটাতে কোন ক্ষেত্রে মনোযোগ দিতে হবে। আপনার ভাষাগত দক্ষতা অবশ্য অবশ্যই বাড়াতে হবে। ওডেস্ক সাইটটিতে চমতকার সব ফ্রি পরীক্ষার ব্যবস্থা আছে। সেসব পরীক্ষায় ভাল করার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে হবে।
তাহলে ঐ দু’টি সাইটে পরীক্ষামূলকভাবে একাউন্ট ওপেন করে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করুন। এই লেখার ৭ম পর্ব পর্যন্ত ধৈর্য ধরে নিজের সংগে থাকুন, নিজকে চিনুন, আপনি অলস না পরিশ্রমী পরখ করে নিন, নিজকে তৈরী করুন।
৭ম পর্বে আমরা উম্মুক্ত আলোচনা করব। এজন্য এখন মন্তব্য দেয়ানেয়া হচ্ছে না। আপনার ধৈর্যের জন্য ধন্যবাদ।[/sb
১ম পর্ব: Click This Link
২য় পর্ব: Click This Link
৩য় পর্ব: Click This Link
৪র্থ পর্ব: Click This Link
৫ম ও ৬ষ্ঠ পর্ব: Click This Link
৭ম পর্ব: Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই মার্চ, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩২