নয়ন্তী...
আমার চোখের জলে একটা দুঃখ নদী বানিয়ে
আসছে গ্রীষ্মে তোমার তেইশতম জন্মদিনে শুভেচ্ছা উপহার দিতে চাই।
যেন আমার বিরহগুলো জল রঙে টইটম্বুর হয়ে শান্ত নদীর মতো বয়ে যেতে পারে তোমার মনের উঠোনে।
নয়ন্তী....
আমার ভেঙে যাওয়া স্বপ্নগুলো দিয়ে দীর্ঘতম জোছনার গালিচা বিছিয়ে দিতে চাই তোমার জন্মদিনে,
তুমি অপার আনন্দে হেটে যাবে ঐ দুঃখ নদীর উপর দিয়ে
আর মুচকী হেসে বলবে দুঃখ করোনা, বাস্তবতা মেনে নিতে শিখো।
অথচ তুমাকে জানতেই দিবোনা কতো যন্ত্রনা আর অবহেলায় এই আমি আজ দুঃখ নদী বয়ে চলি।
নয়ন্তী .....
গ্রীষ্মের প্রচন্ড তাপদাহে আমার বিষাদের মেঘমালা গুলো
আনন্দের বার্তা বাহক হিসাবে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি হয়ে
দুঃখ নদীতে আছড়ে পরবে তোমার এক "উফ্ বিচ্ছিরি গরম বলাতে।"
তবুও যদি
"বিষন্ন বিকেলে ভাবনাতে একাকার হয়ে আমায় মনে পড়ে,
স্মৃতির পৃষ্ঠায় হাতছানি দিয়ে দুঃখ নদীতে দিয়ো হাত বুলিয়ে।"
আমি বিষ্মিত হবোনা, দিনরাত কে থমকিয়ে দিবোনা,
নিঃশব্দে মৃত্যুদণ্ড মেনে নিয়ে শুধু একবার বলবো
তোমার চুলের মৃদু গন্ধে আরেকবার ডুবে যেতে দিয়ো।
সর্বশেষ এডিট : ১২ ই জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৩৯