চন্দন কাঠের আত্মকথা
মুখোশের নিচের মুখটা দেখতে কিন্তু
অবিকল মুখোশের মতোই।
যদিও আমরা বারবার চেয়ে দেখি
মুখটা অন্যরকম...
কে বেশি গল্প জানে বলত?
লেখক নাকি পাঠক?
উত্তরটা ভাবতে ভাবতে চন্দনকাঠ
কোনোদিন বুঝতে পারেনি
মরার সাথে তাকেও উঠতে হবে চিতায়...
ফাঁসিতে ঝুলে যাবে প্রতিচ্ছবি
ভেজা দিনের ব্যস্ততা মাছের কাঁটার মতো চারদিকে
ছড়িয়ে থাকে। সাবধানে পা না ফেললেই অতীতের
দেখা মিলবে। ফাঁসিতে ঝুলে যাবে প্রতিচ্ছবি। খুব
সাবধানে পার হই প্রতিটি কাঁটার গর্ত। সিঁড়ি গোড়ায়
পা ঠেকলে উপরে উঠে যাই। এক ধাপ, দুই ধাপ,
তিন ধাপ... উঠতেই থাকি। পৌঁছে যাই শিখরে।
ভাবি, এবার হাতের মুঠোয় জমবে প্রজাপতি রেণু...
জানা গেল. সিঁড়ির চূড়ায় ছিল গর্তের অপর প্রান্ত...
মাছের কাঁটার স্তূপ...
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৬