
একটি রাত,নিদ্রাহীন নিশির শেষ প্রান্তে হেঁটে বেড়ানো।রাতের শেষে রাতের প্রত্যাবর্তন।আঁধারে ডুকরে থাকা কষ্ট পুড়ানো ভর সর্বদায় গ্রাস করে রাখে এক একটি পূর্ণ রজনী।কোথাও যখন পিনপতন নীরবতা ভেঙ্গে শব্দ হয় ,তখন হারিয়ে ফেলি অন্তরালে ভাবনা গুলো।জড়াসয় হয়ে ভয়ে আঁতকে থাকি।সাহস গুলো কে ফিকে মনে হয় ।ভাবার মতো শুধু সাহসী কষ্ট গুলি থাকে আঁধার রাত্রির এপার ওপারে,।আঁধারের আলোয় ক্ষীণ রেখার সাথে জীবনের গল্প গুলো কে সাজাতে সাজাতে অর্ধ রজনীর শেষে গবীর রজনীর গর্ভপাত হয়ে যাই।আর শুধু এই মূহথ গুলো থাকে গল্প লেখার।এই গল্প লেখা শুধু বাঁচবার।
পূর্ণ চাঁদের আলো আর নিকষ কালো রজনী;-সবই সমান যেমন সূর্যের আলো আর নিজের ছায়া।কখনো জানালার ফাঁকে দূরে,বহু দূরে,তার ছেয়েও দূরে ঐ তারা গুলো দেখে ভাবনার অন্তরাল থেকে দু একটি চরণ এই ভাবে আসে
“আমি মানব হয়ে জন্মাই নি..................মানব হয়ার জন্য জন্মেছি .........আর আজ সেই চেষ্টা যেনো বৃথা”
উপলব্ধি করা যাই কত টা কঠিন কঠোর ব্যথিত এই আমি???
অভুক্ত বেদনা কত যে বিস্বাদ তা যে ভুগে সেই বুঝে।
পথহারা,আশাহারা,ক্লান্ত,পরিশ্রান্ত মানুষের জন্য এই রাত গুলো যে একটি পর একটি পদার্পণ হয় ,কি হয় তার সংজ্ঞা ?
জানার মত করে উত্তর নেই আমার,থাকলে ও দিবোনা,এই ত সবই বিদিহীন নিয়তি।
আজ কাল প্রায় প্রতি রাতে সিগারেট খেতে ইচ্ছে করে,ওহ সে কি অভুক্ত বিস্বাদ ।জীবনের বোদ গুলো চিন্তা করে থাকি আর পার করি এক এক রাত করে মহাকালের পথ।অসশ্র অপরাধ এর পাণ্ড্যলিপি জান ভাসতে থাকে চোখের সামনে,মাঝে মাঝে মরে যেতে ইচ্ছে করে ,হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে ।।