somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

কোরবানী স্পেশাল লেখকমশাই

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
কোরবানী স্পেশাল লেখকমশাই



এতদিনে আমার কপাল একটু ফিরল বলে। লেখকমাশাই বই-খাতা থেকে মুখ সরিয়ে এবার একটু সংসারে মনোযোগী হয়েছে। নিজ হাতে বাজার করছে, বই-পত্র গুছিয়ে রাখছে, ঘর-দোর পরিস্কার রাখছে, নিজের খাবার প্লেট নিজে ধুচ্ছে, রাতে ঘুমানোর সময় মশারী টানাচ্ছে আরো কত কি? প্রথম দু-একদিন এমন পরিবর্তন দেখে ভালই লেগেছিল কিন্তু পরে রীতিমত ভয় পেয়ে গিয়েছি। গা-কপালে হাত রেখে দেখলাম জ্বর-টর নাকি, শরীর ভাল আছে তো? নাহ দেখলাম অন্যান্য সব কিছু স্বাভাবিক। শরীর ও মন চমৎকার। গুন গুন করে মাঝে মাঝে গানও গাচ্ছে। বলা চলে টেবিল-চেয়ারের দিকে একেবারে যায়-ই না। একদিন একটু ইতস্ততভাবে ওর কাছে গেলাম। জিজ্ঞেস করলাম, “আচ্ছা, তুমি আর আগের মত লেখো না কেন?” ও মুচকি হাসল। বলল, “নাহ, এসব আর ভাল লাগে না। এখন থেকে তোমার প্রতি একটু মনোযোগী হব।” আমার আনন্দে আত্মহারা হয়ে যাওয়ার কথা কিন্তু কেমন যেন অস্বস্থি লাগছে নিজের ভিতর। আমি সবসমই চাইতাম ও একটু সংসারী হোক, একটু আমাকে নিয়ে ভাবুক। কিন্তু এখন খুব বারাবারি মনে হচ্ছে। বারাবারি রকমের সংসারী হয়ে উঠছে ও। আমি ঠিক এডজাস্ট করে উঠতে পারছি না। কেন যেন খুব চিন্তা হচ্ছে। এটা আবার ওর গল্পের কোন প্লট না তো? নাহ ওকে বিশ্বাস করা যায় না। তাই ওর এত ভালমানুষীতে আমি ভুলছি না। এতদিন একা হাতে সব করেছি আজও পারব। ওকে বললাম, “শোন এতসব কাজ করে তোমার কাজ নেই, তুমি এতদিন যা করেছিলে তাই করো।” “এত্ত অভিমান তোমার জমে ছিল আমার প্রতি?” ওর কন্ঠে জলীয়তা টের আমি চমকে উঠলাম। ও আমাকে বলল, “শোন তোমাকে আমি আর কষ্ট দিব না। আমাদের সংসারটা আমরা সুন্দর করে সাজাবো। দুজন মিলে খুব সুখে থাকব।” “আমি সুখেই আছি। তুমি এমন করো না প্লিজ।” আমার কথা শুনে ও আরো এক পা এগিয়ে এলো, “আচ্ছা তুমি দেখি আমার উপর ভীষণ রাগ করে আছো। আমি এ কথা এতদিন টের পাই নি। ছিঃ কি পরিমাণ খারাপ স্বামী আমি।” আমি এক পা পিছিয়ে গেলাম, “না। তুমি মোটেও খারাপ নও। তুমি ভীষন ভাল ছিলে।” “ওটা আমার প্রতি তোমার ভালবাসা, তাই তুমি আমাকে ভাল বলছো। আমি আরো ভাল স্বামী হতে চাই।” ও বলল। মনে মনে মুখ ঝামটা মারলাম। আরো ভাল স্বামী হবেন তিনি। একেবারে স্বামী বিবেকানন্দ। ও আমার হাত ধরল। বলল, “চলো আজ তোমার রান্না বান্নার দরকার নেই। আমরা বাইরে কোথাও খেতে যাই।” না, এ আমার লেখক মশাই হতেই পারে না। কেউ হয়তো ওকে কোথাও আটকে রেখে প্লাস্টিক সার্জারী করে ও হয়ে আমার কাছে এসেছে। আমি ঝট করে হাত সরিয়ে নিলাম। প্রায় চিৎকার করে বললাম, “না।” ও ভ্রু কুঁচকে তাকালো, “কেন না?” আমি কোন উত্তর দিতে পারলাম না। ওর এত ভাল মানুষী আমার সহ্য হচ্ছে না। তবু অনেক কষ্টে বললাম, “ফ্রিজে যা আছে তাই রান্না করব। আমার বাইরে যাতে ইচ্ছে করছে না।” ও মেনেও নিল। টিভি খুলে বসে পড়ল সামনে। আমি রান্না ঘরে কাজ করছি। কিন্তু আমার মাথা জুরে দুনিয়ার যাবতীয় চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছে। কি হচ্ছে, কেন হচ্ছে? হঠাৎ মনে হল একবার ওর ডেস্কটা চেক করা দরকার। কেননা এর আগেও ও নানা অদ্ভুত কান্ড করেছে শুধুমাত্র গল্পের প্লটের জন্য। এবারও সেরকম কিনা এটা আমাকে জানতে হবে। কিন্তু এর জন্য ওকে যেতে হবে বাইরে। তা না হলে কাজটা খুব সহজ হবে না। কিন্তু কি বলে বাইরে পাঠাবো ভাবতে ভাবতে ও নিজেই বলল, “হ্যা গো শুনছো? আমি একটু বাইরে যাই। দরজাটা লাগাও।” আমি দৌরে এসে দরজা লাগালাম। দরজা লাগিয়েই চলে গেলাম ওর ডেস্কের সামনে। বই-পত্র উল্টিয়ে-পাল্টিয়ে কিছু পেলাম না। ও খাতা টাতা খুলে দেখলাম। নাহ। নতুন কোন গল্প-টল্প তো নেই। বেশ একটা গোলক-ধাধায় পড়ে গেলাম।
সামনে ঈদ। প্রতিবছর বাবা আর কাজল-ই ঈদের দায়-দায়িত্ব নেয়। ও গরু কেনা তো দূরের কথা। গরু কেনার পর গরু কেমন হল, না হল কিছুই দেখতে যায় না। আমি কত বলি তুমি হচ্ছো জামাই। সব যদি বাবা-কাজল করে কেমন দেখায়? একটু হাত টাতও তো লাগাতে পারো। আমার কথা শুনে ও একটু বের হয়ে তারপর আবার বাসায় চলে আসে। জিজ্ঞেস করলে বলে, “বাবা বলেছে চিন্তা না করতে সব তিনি সামলে নেবেন।” রাগে আমার শরীর জ্বলে যায়। কিন্তু কি করব? মানুষটা তো এমনি।

কিন্তু এবছর ঘটেছে ব্যাতিক্রমী কান্ড। গরু কবে কিনা হবে, না হবে সব তিনি নিজেই আগে থেকে ফোন টোন দিয়ে খোঁজ খবর নিচ্ছেন। বাবা-কাজল বাসায় এলে একেবারে বাবার হাত ধরে বসে বলল, “না বাবা, এবার আপনি যাবেন না। আবার আমি আর কাজল-ই কেবল গরুর হাটে যাব। দেখবেন আমরা ঠিক পারব। কঠিন কিছু তো না । আপনি এবছর বিশ্রাম করুন। এ বছর সব দায়িত্ব আমার।” ওর কথা শুনে ওদের কি অবস্থা জানি না। আমার কেন জানি মনে হচ্ছে আমি জ্ঞান হারাব।
ঈদের দুদিন আগে বাবুমশাই মহোৎসবে হাটে গেলেন। আমি বাবাকে বারবার বলেছি “তোমাদের জামাইয়ের হাতে এত বড় দায়িত্ব দিও না। ও পারবে না। শেষ পর্যন্ত গরু কিনতে গিয়ে কিনে আনবে ছাগল। বলবে এক ছাগলে সবাই কোরবানী দাও।” বাবা উলটো আমাকে ধমক দিয়ে বসিয়ে রাখে, “চুপ কর তুই। এতদিন পর ছেলেটা একটু শখ করেছে আর তুই যা-তা বলছিস।” মনে মনে বললাম, “বাবা, বাবুমশাইয়ের সাথে তো সংসার করি আমি। তুমি কি করে ওকে বুঝবা?” খুব টেনশন হচ্ছে সারাদিন। এখনো গরুর হাট থেকে আসছে না কেন? ফোন দিচ্ছি কয়েকবার ধরছে না। ও পারল তো সব ঠিক-ঠাক? কাজল নিশ্চই ওর মত বোকা না। ও সব বুঝে শুনে কাজ করবে। কিন্তু ফোন কেন ধরছে না। একসময় ফোনটা বন্ধও পেলাম। আমার টেনশনের মাত্রা বেড়ে গেল। কি হচ্ছে ওখানে? আমার এত টেনশন দেখে মা বলল, “তুই ও জামাইয়ের সাথে যেতে পারতি। তাহলে ঘরে বসে আর টেনশন করতে হতো না।” আমিও ভাবলাম সেটাই ভাল হত। তারাতারি তৈরি হয়ে নিলাম। বেরুনোর আগে মা বলল, “কিরে কই যাচ্ছিস।” আমি বললাম, “তোমার জামাইকে আনতে। নিশ্চই গরুর গুতা-টুতা খেয়ে কোথাও পড়ে আছে।” মা খেইয়ে উঠল, “পাগল হয়েছিস নাকি? ও কি ছোট ছেলে? তাছাড়া কাজল তো সাথে আছেই। খবরদার তুই বেরুবি না।” আমি মার কোন কথা শুনলাম না। ছুটে বেরিয়ে পরলাম। রাস্তায় নামতেই দেখি মহাপুরুষ আমার বীর দর্পে গরু ছুটিয়ে আসছেন। আমার সামনে এসেই চোখ নাচিয়ে বলল, “দেখো তো কেমন গরু কিনেছি।” আমার চোখ সরু হয়ে গেল। “গরু তো ভাল। তবে এবার কি গরুর দাম কম?” “নাহ কম না। যখন কিনেছি এতটা বড় মনে হয়নি। হাট থেকে বেরুতেই মনে হচ্ছে বিশাল গরু কিনেছি আমি।” বুক ফুলিয়ে উত্তর দিল ও। জিজ্ঞেস করলাম, “আচ্ছা তোমার ফোন কোথায় শুনি? আর কাজল-ই বা কোথায়?” “ও হো ফোনটা কোথায় তা আমিও খুজে পাচ্ছি না। গরুর হাটে যা ভীর। পিকপকেটিং হওয়া কোন ব্যাপার না। আর কাজল, ও তো এখনো হাট থেকেই আসে নি। কি যেন ইয়ে টিয়ে পেল। তাই আমি একাই গরু নিয়ে চলে এসেছি।” বেশ আনন্দের সাথে ও কথাগুলো বলছিল। কিন্তু ওর চোখে মুখের আনন্দ আমাকে বিন্দু মাত্র আনন্দিত করিছে না। কোথায় যেন একটা খটকা লাগছে।

গরু বাধিয়ে রেখে ওকে নিয়ে বাসায় চলে এলাম। বাসায় এসে ও বাবা-মাকে যেভাবে গরুর হাটের গল্প শুনাচ্ছিল তাতে মনে হল এভারেস্টে জয় করে মুসা ইব্রাহীমও এতটা খুশি হয়নি। আমি সবার জন্য চা করে আনলাম। কিন্তু কাজলটা তখনো ফিরছে না। মোবাইলটাও হারালো। নাহ, পরে ভাবলাম মোবাইলটা হারিয়ে অন্তত লেখকমশাই নিজের ট্র্যাকটা বহাল রেখেছে।

রাত হয়ে গেল তখনো কাজল ফিরছে না। চিন্তায় আমি আধমরা হয়ে গেছি। আমার ভাইটাকে কোথায় ফেলে এল ও। কিন্তু ওর মধ্যে কোন চিন্তা নেই। বলল, “আরে চলে আসবে। পথে হয়তো বন্ধু-বান্ধবের সাথে দেখা। গরু-টরু দেখতে বেরিয়েছে হয়তো।” কিন্তু তাই বলে এতক্ষন? একটু বাসায় বলে যাবে না? রাত নয়টা বাজে বাবা বাসায় ফোন দিল। বলল, “জামাই কই? ওকে ফোন দে তো।” আমি ও কে ফোন দিতেই বাবা ওপাশ থেকে কি না কি বলল ওর মুখটা কাল ছাই হয়ে গেল। আমি বারবার জানতে চাইলাম কি বলেছে বাবা, কিন্তু ও কোন উত্তর-ই করল না। শেষ্পর্যন্ত উপায় না দেখে আমি কাদতে বসলাম। আমার ভাইয়ের না জানি কি হয়েছে। বাবাকে ফোন দিচ্ছি বাবা ফোন ধরছে না। মাকে ফোন দেই, ওয়েটিং। কি করি আমি? আর অপেক্ষা করলাম না। চলে গেলাম ঐ বাসায়। তারপর...

তারপর আর কিছুই না। আমার লেখকমশাইয়ের দুদিনের ভীমরতি কয়েকঘন্টার মধ্যে ছুটে গেল। সে আবার আগের ফর্মে ব্যাক করল। কিন্তু কিভাবে?
ঐ বাসায় গিয়ে শুনি থানা থেকে ফোন এসেছে। কাজলকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বাবা গেল ওকে ছাড়াতে। কাজল ছাড়া পেলে যা শুনলাম- কাজল আর লেখকমশাই হাট থেকে গরু কিনে বের হওয়ার পথে খুব ইয়ে পাওয়ায় কাজল গরুটাকে একটা গাছের সাথে বেঁধে লেখককে দাড় করিয়ে গেল ইয়েতে। আর অধৈর্য্য লেখক কিছুক্ষন অপেক্ষা করে আমাদেরকে গরু দেখানোর উত্তেজনায় গরু নিয়ে ছুটে চলে এল বাড়িতে। ওদিকে কাজল এসে দেখে লেখক নাই।কি করবে কাজল একা কা দাঁড়িয়ে রইল অনেক্ষন। কিন্তু কিছুক্ষন পরেই একটা হই-চই পরে গেল ওখানে। কার যেন গরু চুরি গেছে। কাজল তখন গাছ থেকে নিজেদের গরুটাকে খুলে যেই চলে আসতে যাবে ওমনি লোকজন ধরল ওকে। বলল, আপনার সাথে না একটা লোক ছিল সে কোথায়? কাজল জানালো সেও তাঁকে খুজে পাচ্ছে না। তখন লোকজন বলল, আপনার সাথের লোকই আমাদের গরু চুরি করেছে। আশপাশ থেকে কয়েকজন স্বাক্ষীও দিল, হ্যা তারা দেখেছে ঐ লোককে একটা গরু নিয়ে চলে যেতে। তারপর আর কি গরু আর কাজল দুজনেই হাজতে। অবশেষে বাবা লেখকমশাইয়ের নিজেদের মনে করে ভুল করে আনা গরু ওদেরকে ফেরত দিতেই ওরা গরু আর কাজলকে ছাড়ল। আর ঘটনা শুনে আমার লেখকমশাইয়ের মুখটা ফুটো বেলুনের মত চুপসে গেল। তবে আমি খুশি এই ভেবে যে কেউ তবে প্লাস্টিক সার্জারী করেনি। ইনি-ই আমার সত্যিকারের লেখকমশাই।
১৭টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×