খেয়াল করে দেখলাম হতচ্ছাড়া নচ্ছাড় ব্লগারদের লেখায় সামু ভরে যাচ্ছে। দখল হয়ে যাচ্ছে প্রথম পাতা। কিচ্ছুক্ষন আগেই জনৈক হাসান মাহবুব নামে এক ব্লগারের লেখা দীর্ঘক্ষন ব্যাপি প্রথম পাতার জায়গা নষ্ট করবার পর এখন রীতিমত আতঙ্কজনক ভাবে সাম্প্রতিক মন্তব্যের জায়গা দখল করে রাখবে আগামি বেশ কয়েকদিন। এনাদের জন্য ভাল লেখকরা আড়ালেই থেকে যায়।
খালি হাসান মাহবুব না আরো আছেন। এক আছে পিচ্চি রাঝাস। খুবই বিরক্তিকর। একে ব্লগ ছাড়া করতেই হবে। অমিত চক্রবর্তী তো আরেক পাবলিক। শিরীষ দা , রিজ ওরফে কাউয়া ওরফে সৎকার বিহীন, ফাহাদ চৌ নামক কবি সমাজের অত্যাচারে ব্লগজাতী কান্না করছে। রুদ্রপ্রতাপ নামক ভয়াবহ ঢাল তলোয়ার বিহীন নিধিরাম সর্দারের মাতবরী তে আমরা আজ জাঁতাকলে পিষ্ঠ। পাপ্পু ওরফে পাপতাড়ুয়া, হুহ। কিসের পাপ্তাড়ুয়া? পাপগল্প লিখে লিখে পাপ তাড়ানি নয় ডেকে আনছে রীতিমত। আরেকজন আছে লিরিসিস্ট। নস্টালজিক, নস্টালজিয়া এসব ইংরেজি কথা বলে যুব সমাজে অবক্ষয় ডেকে আনছেন। একজন তো আছেন মেঘ বলেছে যাবো যাবো নামে। অথচ কিছু আতেল পোলাপাইনরা তাকে ভেবু ভেবু বলতে বলতে জান কিমা কিমা করে ফেলেছে। যদিও তাদের মধ্যে কেউ কেউ অত আঁতলামির ধার না ধেরে তাকে ভ্যাবলা বলে ডাকে। জীবুদা ওরফে মডুদার কথা আর কি বলব? ইনাকে অনেক আগেই ভাল ঘুম কিভাবে হয় এই নিয়ে পোস্ট দেবার কারনে ইনসম্নিয়াক ক্লাব থেকে বিতাড়ন করা হইসে
শেষমেরষ একজন দুর্বোধ্য লেখিকার কথা বলি। ৯০০-৪-ই। ইনার বুলেট লেখা মাথার উপ্রে দিয়ে যায় না। কপাল দিয়ে ঢুকে ডাইরেক্ট খুলি ব্রেইন ভেদ করে বেরিয়ে যায়। লোকজন ওনার পোস্ট পড়ে আজকাল মাফ চাওয়া শুরু করেছে।
এইসব আজেবাজে লেখকদের কিভাবে সামু ছাড়া করা যায় তা নিয়েই দ্যা গ্রেট ইন্সমনিয়াক ক্লাবের এই আড্ডা পোস্ট। খামান গাইজ। লেটস ডু আওয়ার জিহাদ এগেন্সট দিইজ টাল্টিফাল্টি ব্লগারয।
ওহ আরেকটা কথা। টাল্টিফাল্টি ব্লগারদেরই কথা বললাম, আসল জনের কথা বললাম না। সে সামুর শ্রেষ্ঠ ব্লগার। কি রোমান্টিক গল্প, কি স্মৃতিচারন, কি খোচাখুচি সব কিছুতেই লা জওয়াব। চিনে নেন তাকে।
আসল কতাঃ জাতির ইতিহাসে এক বেকুবিয় ইতিহাস স্বর্নাক্ষরে লেখা থাকবে। কারো অরিজিনাল নিক থিকা পোস্ট দিলাম। যে আইডি পাস দিসে সে নাকি ভুলে দিসে। আমিও খিয়াল করিনাই ভাবসিলাম রাঝাসের সেকেন্ড নিক
যতসব ষরযন্ত্র
সর্বশেষ এডিট : ১৩ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:০১