আমরা টাকা পয়সা দিয়ে নিজের ছেলে মেয়ে বাবা মা বউকে বিশ্বাস না করলেও আমরা সবাই ব্যাংকে সবাই বিশ্বাস ঠিকই করি। কারন আমরা ব্যাংককে টাকা পয়সা দিয়ে ঠিকই আবার সেটা বুঝে নিতে পারি।
এটা শুরু হয়েছে ঠিক প্রচীন যুগ থেকে । যুগের পর্যায়ক্রমে আধুনিকতায় সব কিছুর পাশাপাশি আধুনিক হয়েছে ব্যাংকিং ব্যবস্থাও পাশাপাশি বেড়েছে নিরাপত্তার দেওয়াল। যার ফলে একটি দেশের মানুষ এবং রাষ্ট্র চোখ বন্ধ করে বিশ্বাস করি ব্যাংকে।
কিন্তু কথা হলো আমাদের দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে যখন টাকা চুরি হয় তখন আর কিছুই বলার থাকে নাহ। এবং অনেক সংবাদ মাধ্যম বলছে যে তদন্ত রিপোর্ট অনুযায়ী যে এই অর্থ চুরির পিছনে ব্যাংক কর্মকর্তারা জড়িত। কতখানি জড়িত তা আমরা হয়তো জানি নাহ কিন্তু আমরা আম জনতারা ঠিকই জানি দেশের কারো না কারো হাত তো রয়েছেই।
যাই হোক সেটা দেশের গোয়েন্দা বিভাগের কাজ। আমাদের মাথা ঘামিয়ে কাজ নেই।
আমরা যারা দেশের জনগণ আমাদের একটা জানার অধিকার থাকতেই পারে সেটা হলো, এই যে দেশের মানুষের রাষ্ট্রের এত টাকা ক্ষতি হলো এটার ক্ষতিপূরণ কে দিবে??
ব্যংক কে নিয়ন্ত্রন করে?? আমাদের অর্থ মন্ত্রি। সেই অর্থমন্ত্রী hallmark কেলেংকারির সময় যে বলে ২০০ কোটি টাকা কোনো টাকাই নাহ। সে যদি দেশের মানুষের টাকার রাষ্ট্রের টাকার নিরাপত্তাই দিতে পারে নাহ সে তার মন্ত্রীর দায়িত্ব কি ঠিক মতো পালন করছে?? যদি পালন করে থাকে তাহলে তার অবহেলার জন্য যে পরিমাণের টাকা ক্ষতি হয়েছে তার সেই পরিমানের টাকা সরকারকে দিয়ে দিক না হয় সে পদত্যাগ্ করুক। দেশের এতো বড় ক্ষতির দায় তার নিজেরই দিতে হবে । তার কাছে তো ২০০ কোটি টাকা কিছুই নাহ তাহলে দিয়ে দিক ২০০ কোটি টাকা নিজ পকেট থেকে তাহলেই তো কিছু হলেও দেশের ক্ষতি পূরণ হবে ।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মে, ২০১৬ রাত ৯:০৫