প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এজন্য যে, আমি দেশের সামগ্রিক অবস্থা নিয়ে লিখলাম। কোন ব্যক্তি বা দলের পক্ষে না লেখার জন্য। এবং এটা এজন্যই যে, কোন দল বা ব্যক্তির প্রতি অন্যায় হয়ে থাকলেও আমি মনে করছি সামগ্রিকভাবে দেশের অবস্থা নিয়েই এখন সবার লেখা উচিত। নইলে ব্যক্তি বা দলকে বাচাতে বা রক্ষা করতে গিয়ে দেশের বারোটা বেজে যাবে। এটা হতে দেয়া যাবেনা।
মুলত সামগ্রিকভাবে কে বা কারা আজকের অবস্থা নিয়ে দায়ী সেটা নিয়ে সবার লেখা উচিত। এবং যে বা যারা দায়ী তাদেরকেই নমনীয় হতে বাধ্য করতে লেখা উচিত। নইলে আখেরে কোন পক্ষেরই মঙ্গলজনক কিছু হবেনা ভাবীকালে। এটা সবাইকে উপলব্ধি করতে হবে। অনেকে ইতোমধ্যে লিখেছে কিন্তু এখন থেমে গেছে, চলছে দোষাদোষি। এটা বাদ দিয়ে সত্য বলে বরং দোষিকে দোষ স্বীকারে বাধ্য করে সামনে এগুনো উচিত। এজন্য করনীয় সকল কিছু করবো এই অঙ্গীকারে আসা উচিত সকল ব্লগারকে।
দেশ এমন একটা অবস্থায় উপনীত হয়েছে যে, কেউই পিছিয়ে গিয়ে একটু ছাড় দিতে চাইছে না। এটা দেশের জন্য অমঙ্গলজনক। দুই পক্ষকেই ছাড় দিতে হবে। সে বিষয়ে অন্যদিন লিখবো।
আজকে অবস্থাটা একটু ঘুরেফিরে দেখি। পাঠকদের বলে রাখি, আমি নিয়মিত দুরের কথা ন্যুনতম মানের ব্লগারও নই। সেই যে সামু আমকে প্রথম পাতায় পোষ্টের অনুমতি দিলো তারপরে আর লিখিনা। আমার কখনোই লিখতে ভাল্লাগেনা, যতটা লাগে পড়তে।
কিন্তু এমন এক সময়ে দেশ যে, দুই একটি কথা না লিখে পারলাম না। তাই লেখা।
ইতিহাসের কোন ব্যাখ্যাই এর সমাধান দিতে পারছে না। একমাত্র সমঝোতা মনে হয় অনিবার্য।
সরকার আগে গনজাগরনের পক্ষে ছিল, এখন কৌশলী অবস্থান নিয়েছে। অবশ্য রাজনৈতিক দল হিসেবে তারা তাদের স্বিদ্ধান্ত নিতেই পারে। উপরন্তু তারা ক্ষমতায়। ফলে তাদেরকে সকল পক্ষের নিরাপত্তা এবং সাধারন মানুষের শান্তি ও নিরাপত্তার কথা ভেবেই স্বিদ্ধান্ত নিতে হবে।
এখন আবার হেফাজতকে নিয়ন্ত্রনে মাঠে নেমেছে। যদিও এটা সময়ের দাবী। নিয়ন্ত্রিত হওয়া জরুরি। নইলে সংকট বাড়বে। পাশাপাশি ব্লগারদের গ্রেফতার চলছে। এদেরকেও নিয়ন্ত্রন প্রক্রিয়া চলছে বলে মনে হচ্ছে।
সরকার ঠান্ডা মাথায় খেলছে। তবে খেলার সুফল ও কুফল কখন কোথায় যাবে সেটা আল্লাহ ছাড়া কেউ বলতে পারবে বলে আমার মনে হয় না।
আওয়ামী লিগের মহাজোট, বিএনপির ১৮দলীয় জোট, হেফাজতে ইসলাম ও গনজাগর এই চারপক্ষের চারমুখি খেলায় সরকার হলো সবার। অবশ্যই তারা আওয়ামী লীগের জোটের সরকার। তাদের দুইদিকের নজর আওয়ামী জোটের অবস্থান এবং সরকারের অবস্থান। ফলে দাড়িয়েছে পাচ মুখি খেলা।
কারো কোটেই স্থায়ীভাবে বল থাকছে না। একেক সময় একেক পক্ষের হাতে বল চলে যাচ্ছে। সরকার বাহাদুর যার পায়ে যখন বল সেদিকেই দৌড়াচ্ছে।
এতে কী যে হবে বলা মুশকিল।
ইতিহাসের কোন ব্যাখ্যাই এর সমাধান দিতে পারছে না। একমাত্র সমঝোতা মনে হয় অনিবার্য।
সরকার আগে গনজাগরনের পক্ষে ছিল, এখন কৌশলী অবস্থান নিয়েছে। অবশ্য রাজনৈতিক দল হিসেবে তারা তাদের স্বিদ্ধান্ত নিতেই পারে। উপরন্তু তারা ক্ষমতায়। ফলে তাদেরকে সকল পক্ষের নিরাপত্তা এবং সাধারন মানুষের শান্তি ও নিরাপত্তার কথা ভেবেই স্বিদ্ধান্ত নিতে হবে।
এখন আবার হেফাজতকে নিয়ন্ত্রনে মাঠে নেমেছে। যদিও এটা সময়ের দাবী। নিয়ন্ত্রিত হওয়া জরুরি। নইলে সংকট বাড়বে। পাশাপাশি ব্লগারদের গ্রেফতার চলছে। এদেরকেও নিয়ন্ত্রন প্রক্রিয়া চলছে বলে মনে হচ্ছে।
সরকার ঠান্ডা মাথায় খেলছে। তবে খেলার সুফল ও কুফল কখন কোথায় যাবে সেটা আল্লাহ ছাড়া কেউ বলতে পারবে বলে আমার মনে হয় না।
আওয়ামী লিগের মহাজোট, বিএনপির ১৮দলীয় জোট, হেফাজতে ইসলাম ও গনজাগর এই চারপক্ষের চারমুখি খেলায় সরকার হলো সবার। অবশ্যই তারা আওয়ামী লীগের জোটের সরকার। তাদের দুইদিকের নজর আওয়ামী জোটের অবস্থান এবং সরকারের অবস্থান। ফলে দাড়িয়েছে পাচ মুখি খেলা।
কারো কোটেই স্থায়ীভাবে বল থাকছে না। একেক সময় একেক পক্ষের হাতে বল চলে যাচ্ছে। সরকার বাহাদুর যার পায়ে যখন বল সেদিকেই দৌড়াচ্ছে।
এতে কী যে হবে বলা মুশকিল।