মহান ভারত সার্বক্ষনিক ব্যস্ত প্রতিবেশীদের সহায়তা প্রদানে। বাংলাদেশের প্রশাসনের সকল কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষন দেয়ার জন্য হাজার কোটি টাকা খরচ করে তারা প্রশিক্ষন দিচ্ছে ( Click This Link )।
অথচ আশ্চর্যের বিষয়, সীমান্তে প্রতিদিন ৪-৫ জন বাংলাদেশী মুসলমানদের নির্মম ভাবে হত্যা না করতে পারলে যেন সে দেশের অখন্ড ভারতীয় নীতি নির্ধারকদের রাতে ঘুম আসেনা। ঠিক একি ভাবে পাকিস্তানের প্রচুর কর্মকর্তারাও আমেরিকাতে প্রশিক্ষনের জন্য গমন করে এবং সেই আমেরিকা প্রতিনিয়ত ড্রোন দিয়ে ৭-৮ জন পাকিস্তানী মুসলমানদেরকে নির্মমভাবে হত্যা করে। ( Click This Link )।
মুসলমান দেশ সমূহের নেতৃবৃন্দ ধারনা করে যে, সকল ক্ষমতার উৎস হচ্ছে ইহুদী/নাছারা আর মুশরিকরা। মুখে বলে সকল ক্ষমতার উৎস জনগণ তবে অন্তরে বলে অন্য কথা। তাই তারা দেশের জনসাধারনের মনজগৎ শত্রুর মগজ ধোলাইয়ের জন্য উন্মুক্ত করে রাখে। কিভাবে একটি দেশের মগজ ধোলাই করা যায় জানতে ক্লিক করুন ( Click This Link )।
জাতীয় উন্নতিতে হঠাৎ করে কি জরুরত দেখা দিলো যে, প্রশাসনের সকল কর্মকর্তাদেরকে ভারতীয় প্রশিক্ষনের প্রয়োজন!? বাংলাদেশী পুলিশের কেন ভারতীয় প্রশিক্ষনের প্রয়োজন?( Click This Link )।
যে দেশের রাজনৈতিক নেতারা জনগনকে আদেশ করে মুসলমান নারীদেরকে কবর থেকে তুলে ধর্ষন করতে ( Click This Link ) সে দেশে আমাদের দেশের কর্মকর্তাদের প্রেরন করে আমরা তাদের কি প্রশিক্ষন দিতে চাচ্ছি?
আসলে বিষয়টি হচ্ছে পরিকল্পিত মগজ ধোলাইয়ের একটি অংশ বিশেষ। এদেশের যুব সমাজকে ঘোরের মধ্যে রাখা হয়েছে অবিরত ক্রিকেট খেলা, ফেন্সী আর ইয়াবাতে। সমাজ ডুবে আছে হিন্দি সিরিয়ালে, পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিবি সকলকেই প্রেরন করা হচ্ছে ভারতীয় প্রশিক্ষনের জন্য।
বিষয়টা কি উপলব্ধি করা যাচ্ছে? দেশ কোন দিকে যাচ্ছে।????? স্বাধীন সিকিম নামের দেশটির বেইমান প্রধানমন্ত্রী লেন্দুপ দর্জি এভাবেই ব্যাপক ভারতীয় প্রশিক্ষনের আয়োজন করেছিলো দেশটিকে পরাধীন করার পূর্বে ( Click This Link )।
হে মহান আল্লাহ পাক মুসলমানের ছদ্মবেশে কাফিরদের হাত থেকে এ দেশের আপামর মুসলমানদের হেফাজত করুন।