somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সেকালের বিয়ের কেনাকাটা

১৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:৫৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

বিয়ের দিন তারিখ অনুযায়ী সাত দিন আগেই মোফাত ভাইয়ের বাবা মোফাত ভাইকে সাথে নিয়ে সকাল বেলা আমাদের বাড়ি এসে হাজির হলো। বিয়ের কেনা কাটা করতে হবে। বিয়ের কেনা কাটায় বাবাকে সাথে নেয়ার উদ্দেশ্য হলো, ফুলছড়ি বাজারের সব চেয়ে বড় কাপড়ের দোকানের মালিক ছিলেন আমার দাদার বন্ধু। উনার নাম জালাল সরকার। ব্রিটিশ আমলে উনারা পাবনা থেকে এখানে এসে কাপড়ের ব্যাবসা শুরু করেছিলেন। সেই সময় থেকেই তাদের সাথে আমাদের একটা পারিবারিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। একাত্তর সালের যুদ্ধের সময় তারা আমাদের বাড়িতেই আশ্রয় নিয়েছিল। কাপড়ের দোকানের পাশাপাশি বড় বড় মুদি দোকানগুলোও বাবার পরিচিত ছিল। বাবা থাকলে হয়তো কাপড়ওয়ালা মুদিওয়ালা ঠকাবে না এমন ধারনা নিয়েই তারা বাবার কাছে এসেছিল।

দশ এগারোটার দিকে ফুলছড়ি বাজারের দিকে রওনা হলাম। আমি পিছু না ছাড়ায় বাবা আমাকে রেখে যেতে পারলেন না। আমার যাওয়ার উদ্দেশ্য কিন্তু বিয়ের কেনাকাটা দেখা নয়, ফুলছড়ি বাজারের পূর্ব পাশের ছতিশ পালের মিস্টির দোকানের দুই আনা দামের দুইখান রসগোল্লা খাওয়া। সাড়ে তিন মাইল পথ হেঁটে বাজারে গিয়ে দুইখান রসগোল্লা পেলেই আমি বড় তৃপ্তিবোধ করতাম।

(অনেকেই হয়তো দুই আনা দামের রসগোল্লার দাম শুনে চোখ কপালে তুলতে পারেন। তখন দুই আনা দামের রসগোল্লা সাইজে অনেক বড় ছিল। ষোলটায় এক শের। এক শের রসগোল্লার দাম ছিল দুই টাকা। আমার যতটুকু মনে পড়ে কাউকে আমি পুরোপুরি এক শের রসগোল্লা কিনতে দেখি নাই। আমি যেসময়ের ঘটনা বলছি সেটা ১৯৬৮সাল, পাকিস্তান আমল। সেই সময়ে চর অঞ্চলের একটি নি¤œ মধ্যবিত্ত পরিবারের বিয়ের কি ধরনের বাজার করা হতো এবং তখন জিনিষপত্রের দাম এবং কোয়ালিটি কেমন ছিল তার একটি মোটামুটি ধারনা এই লেখার মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আমি অতিরঞ্জিত কিছুই বলছি না আমি যা দেখেছি যতটুকু মনে আছে তাই বলার চেষ্টা করেছি।)

প্রথমেই আমরা আমাদের পরিচিত জালাল সরকারের কাপড়ের দোকানে গেলাম। দোকানটি অনেক বড়। প্রায় চল্লিশ ফুটের মতো লম্বা। ঘরের অর্ধেকটাই শাড়ি লুঙ্গির রেক দিয়ে সাজানো। এতো লুঙ্গির ভিতর থেকে বেছে বেছে মোফাত ভাই হলুদ রঙের একটি লুঙ্গি পছন্দ করলেন। লু্িঙ্গর নাম টুইস্টি লুঙ্গি। তখন এই নামেই লুঙ্গিটি পরিচিত ছিল। হলুদ কালারের ভিতরে চিকচিকে ভাব থাকায় রোদের আলোতে রেশমি কাপড়ের মতো জ¦লজ¦ল করে সোনালি আভা ছড়াতো। দেশ স্বাধীনের পরেও এই লুঙ্গির প্রচলন ছিল। বর্তমানে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ায় এখন আর চোখে পড়ে না। সেই সময় এই লুঙ্গিটির দাম ছিল এগারো টাকা। আরও একটি চিকন সুতার চেক লুঙ্গি পাওয়া যেত, তার নাম মুসা মন্ডল। এই লুঙ্গিটির দামও ছিল এগারো টাকা। তবে বিয়ের জন্য সবাই টুইস্টি লুঙ্গিই বেশি কিনতো। তখন গ্রামের মধ্যবিত্ত বা নি¤œ মধ্যবিত্তের বিয়েতে লুঙ্গি ছাড়া পায়জামা পরার প্রচলন খুব একটা ছিল না। বেশিরভাগ বরের বিয়ে লুঙ্গি পরেই হতে দেখেছি। দামি লুঙ্গি হওয়ায় এই লুঙ্গিগুলো সচারচর কেউ পরতো না। বিয়ের পরে শ^শুরবাড়ি যাওয়ার সময় অনেককে টুইস্টি লুঙ্গি পরে যেতে দেখেছি। এই লুঙ্গি পরে সেজেগুজে কেউ যদি রাস্তা দিয়ে হেঁটে যেত তাকে ধরেই নেয়া হতো সে শ^শুরবাড়ি যাচ্ছে। তবে ক্ষেত খামারে কাজ করার জন্য সবাই যে লুঙ্গি পরতো তার নাম ছিল নালপিন। মোটা সুতার লাল রঙের লুঙ্গিটির দাম ছিল সাড়ে তিনটাক। গরীব মানুষদের একমাত্র পরনের লু্িঙ্গ ছিল এই নালপিন।

লুঙ্গি কেনার পর গায়ে হলুদ দেয়ার জন্য কনের জন্য একটি ত্যালাই কাপড় (আঞ্চলিক নাম) কেনা হলো। কপড়টি নকসি পাইরওয়ালা কচুপাতা কালার। ব্রান্ডের নাম শাহী লাস্টিং। দাম ১০ টাকা। সাড়ে আট টাকা, নয় টাকা দামের শাড়িও ছিল, কিছুটা নি¤œ মান হওয়ায় বাবা সেটি কিনতে দিলেন না।

গেঞ্জির দোকানে গিয়ে একটি হাফ হাতা কোড়া গেঞ্জি কেনা হলো। গেঞ্জির দাম পুরোপুরি মনে করতে পারছি না। বরযাত্রায় বরের মুখে নিয়ম অনুযায়ী একটি রুমাল থাকা দরকার, সেই জন্য একটি রুমালও কেনা হলো। রুমালটি প্রিন্টের ভিতর চারদিকে একই ডিজাইনের পাইর দিয়ে তৈরী হওয়ায় দেখতে খুব সুন্দর ছিল। এতবছর পরে গেঞ্জির দামটি পুরোপুরি মনে না থাকলেও রুমালের দামটি এখনো মনে আছে। আট আনা নিয়েছিল । এর পর যাওয়া হলো সার্ট কিনতে। তখন রেডিমেট সার্ট পাওয়া যেত না। কাপড় কিনে সেলাই করতে হতো। কাটা কাপড়ের জন্য নূর আলী খলিফার দোকানটি বেশ বড় ছিল। সবাই তাকে সংক্ষেপে নূরালী খলিফা নামে ডাকতো। তার কাছ থেকে সার্ট বানানোর জন্য সবচেয় ভালো কাপড়টিই কেনা হলো। তবে টেট্রন, টরে, টিস্যু নয় পিওর সুতি কাপড়। সুতি কাপড় ছাড়া অন্য কোন কাপড় সেই সময় গ্রাম গঞ্জে খুব একটা চোখে পড়তো না।

শার্ট প্যান্ট সেলাই করার জন্য তখন আলাদা কোন সেলাই ঘর ছিল না, প্রত্যেকটা কাপড়ের দোকানেই সেলাই মেশিন থাকতো, যে দোকানে কাপড় কেনা হতো তারাই সার্ট প্যান্ট পায়জামা সেলাই করে দিত। শার্ট সেলাই করার জন্য অনেকক্ষণ অপেক্ষা করতে হলো না। নূর আলী খলিফা তার আধা বয়সি কর্মচারি দিয়ে এক ঘন্টার মধ্যেই শার্ট সেলাই করে দিলেন। কাপড় চোপর কেনার পর মানানসই একজোড়া জুতাও দরকার। খরম পায়ে দিয়ে তো আর বিয়ে করতে যাওয়া যায় না। জুতার দোকানে গিয়ে বেছে বেছে মাঝারি মানের একজোড়া চামড়ার জুতার সাথে এক জোড়া সুতির মুজা কেনা হলো। মুজা কেনার পরেই মনে হয় বরের কেনা কাটা শেষ হলো।

কেনাকাটা শেষে বাপসহ বরকে বিদায় দিয়ে কিছুদূর আসতেই কনের বাপের সাথে দেখা। সাথে উনার দুই জামাই আছে। উনারাও কনের জন্য কেনাকাটা করতে যাচ্ছিলেন। কনের বাবাও বিয়ের কেনাকাটা করার জন্য বাবাকে ছাড়লেন না। তাদের অনুরোধে আবার বাজারে ফিরে যেতে হলো।

কনের জন্য প্রথমেই কেনা হলো লাল রঙের জরি পাইরওয়ালা টিস্যু শাড়ি। দাম সম্ভাবত ষোল টাকা নিয়েছিল। এরপর কেনা হলো পাতা ডিজাইনের প্রিন্টের ব্লাউজের কাপড় এবং লাল রঙের পেটিকোটের কাপড়। যতটুকু মনে পড়ে তখন মেয়েদের ব্লাউজ বানানোর জন্য কেউ দর্জির কাছে মাপ নিয়ে যেত না, স্বামী বা মেয়ের বাবার মৌখিক বর্ননা শুনেই ঢিলে ঢালা করে ব্লাউজ বানিয়ে দিত। এখানেও কনের বাপের মৌখিক বর্ননা অনুযায়ী ব্লাউজের কাপড় কেনা হয়েছিল। এ কাপড়গুলোও নুরালি খলিফার দোকান থেকেই সেলাই করা হলো।
কাপড় কেনার পরে কসমেটিকস কেনার জন্য মুদির দোকানে গেলাম। তখন গ্রামগঞ্জে কসমেটিকসের জন্য আলাদা কোন দোকান ছিল না। মুদির দোকানের যা পাওয়া যেত সেটাই কসমেটিকস। প্রথমেই কেনা হলো একটি পামরুজ সুগন্ধি সাবান, যার দাম ছিল আট আনা। পামরুজ সাবান আমরা নিজেরাও ব্যাবহার করতাম। সাবানের মোরকের চেহারা আজো মনে আছে। মরুভুমির মাঝে তিনটি উটের হেঁটে যাওয়ার ছবি। মোরকের ভিতরে সাবানের গায়েও খোদাই করা উটের লগো থাকতো। পামরুজ সাবান গায়ে মাখলে শরীর দিয়ে সুন্দর ঘ্রাণ বের হতো। গোসলের পরও সাবানের সুঘ্রাণ অনেকক্ষণ থাকতো। কারো পাশ দিয়ে হেঁটে গেলে সে বুঝতে পারতো পামরুজ সাবান দিয়ে গোসল করেছে। গ্রামের মহিলাদের এই সাবানের প্রতি দুর্বলতা ছিল কিন্তু তখন আট আনা দাম দিয়ে পামরুজ সাবান কেনার সামর্থ অনেকেরই ছিল না। গরীবদের ভাগ্যে মনে হয় শুধু বিয়ের অনুষ্ঠানেই এই সাবান কপালে জুটতো। বাকি জীবন তাদের মাখতে হতো কোহিনুর শিল্প গোষ্ঠীর ৫৭০ সাবান।

এরপর কেনা হলো কনের জন্য মাথায় দেয়া সুগন্ধী তেল। এই তেলের নামটি আজো মনে আছে, দেশ স্বাধীন হওয়ার পরও এই তেলটি বাজারে ছিল। এখন প্রচলিত আছে কিনা জানি না। তেলের ব্রান্ডের নাম ত্রিগুণ তেল। দুই তিন আউন্সের গোল বোতলে এই তেলটি মোড়কজাত করা হতো। দাম ছয় আনা। এর পর ছিল ত্রিফলা তেল। এই তেলের বোতলটি একটু সাইজে বড় ছিল এবং অন্য ধরনের ঘ্রাণ ছিল। তেলের সুগন্ধ নাকে এলেই ত্রিগুণ আর ত্রিফলা তেলের পার্থক্য বোঝা যেত। দাম ত্রিগুণ তেলের চেয়ে দুই আনা বেশি ছিল। সব চেয়ে দাম বেশি ছিল কদুর তেল। কদুর তেলের দাম বেশি হওয়ায় এই তেলটি সবাই ব্যাবহার করতে পারতো না।

তেল সাবান কেনার পর কেনা হলো ছয় আনা দামের একটি কাঠের ফ্রেমে বসানো ঢাকনা ওয়ালা লাল রঙের আয়না। কেনা হলো দুই আনা দিয়ে একটি চিরুনী. একটি তিব্বত ¯েœা, একটি তিব্বত টেলকম পাউডার। কসমেটিকস কেনাকাটা এখানেই শেষ। সেই সময় কাজল নামের কসমেটিকসটি গ্রামের মানুষ কিনতো না। কলার পাতায় সরিষার তেল মেখে জ¦লন্ত কেরোসিন ল্যাম্পের শিখার উপরে উল্টো করে ধরলে যে কালি তৈরী হতো সেটাকেই সবাই কাজল হিসাবে ব্যাবহার করতো।

কসমেটিকস কেনা শেষ হলেও কেনাকাটা পুরোপুরি শেষ হলো না। আর একটি জিনিষ কেনা বাকি ছিল। সেটা হলো, হাতে বহন করার মতো রুপভান টিনের একটি স্যুটকেস। বিয়ের পরে স্যুটকেস ছাড়া বর কনে শ^শুর বাড়ি আসা যাওয়া করবে কি নিয়ে। তাছাড়া কনের তেল, সাবান, স্লো, পাউডারসহ বিয়ের রঙিন শাড়ি রাখার জন্যও একটি স্যুটকেস দরকার। সেই সময় শ^শুরবাড়ি যাওয়ার জন্য হাতে বহন করার মতো এর চেয়ে দামী বাক্স আর ছিল না। কেনা হলো রংচংওয়ালা স্যুটকেস। স্যুটকেস যখন কেনা হলো তখন সূর্যের আলো নাই বললেই চলে। বেলা পশ্চিম দিকে গড়িয়ে সন্ধ্যার অন্ধকার শুরু হয়েছে। যতটুকু মনে পড়ে স্যুটকেস কেনার পরেই বিয়ের কেনাকাটা শেষ হয়েছিল।

(চলবে)
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৩:০০
১১টি মন্তব্য ১১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কামাল আতাতুর্ক: ইসলামী তাহযীব-তামাদ্দুন ও স্বকীয়তা ধ্বংসকারী এক বিতর্কিত শাসক

লিখেছেন নতুন নকিব, ১৩ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:৪২

কামাল আতাতুর্ক: ইসলামী তাহযীব-তামাদ্দুন ও স্বকীয়তা ধ্বংসকারী এক বিতর্কিত শাসক

তুরষ্কের বিখ্যাত আয়া সোফিয়া মসজিদের ছবিটি অন্তর্জাল থেকে সংগৃহিত।

মুস্তাফা কামাল আতাতুর্ক (১৮৮১-১৯৩৮) তুরস্কের ইতিহাসে এক প্রভাবশালী ও বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব। তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

=স্নিগ্ধ প্রহর আমার, আটকে থাকে স্মৃতিঘরে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৩ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:০০


কিছু স্নিগ্ধ প্রহর স্মৃতির ঝুলিতে বন্দি রাখি,
শহরের ক্লান্তি যখন ঝাপটে ধরে,
যখন বিষাদ ব্যথা আঁকড়ে ধরে আমায়,
স্বস্তি শান্তি দিয়ে যায় ফাঁকি
ঠিক তখনি উঁকি দেই স্মৃতিঘরে,
মুহুর্তেই সময় পরিণত হয় সুখ... ...বাকিটুকু পড়ুন

ক্ষমা করো মা'মনি

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ১৩ ই মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:২৩

এখন অনেক রাত। বিছানায় শুয়ে শুয়ে আইপ্যাডে নিউজ পড়ছিলাম আর সেহরির অপেক্ষা করছি। মাগুরার ছোট্ট শিশুটির হাসপাতালে জীবন-মরন যুদ্ধের খবর বিভিন্ন পত্রিকায় দেখছিলাম। মন থেকে চাইছিলাম মেয়েটি সুস্থ হয়ে যাক।

আমার... ...বাকিটুকু পড়ুন

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন: প্রতারকদের ভীড়ে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে প্রকৃত ভুক্তভোগীদের সহায়তা কার্যক্রম !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৪


জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত হওয়ার ভুয়া দাবি করে সহায়তার টাকা নিতে গিয়ে ফাঁস হয়েছেন মামি-ভাগনে ফারহানা ইসলাম ও মহিউদ্দিন সরকার। তাঁদের জমা দেওয়া এক্স-রে রিপোর্ট যাচাই করে দেখা যায়, দুটো... ...বাকিটুকু পড়ুন

সামনে বিপুল, বিশাল চ্যালেঞ্জঃ মোকাবেলায় কতটুকু সক্ষম বিএনপি?

লিখেছেন শেহজাদ আমান, ১৩ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:৪৯



১. ভুল রাজনৈতিক বিশ্লেষণ, দূরদর্শিতার অভাব

বিএনপি বাংলাদেরশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল। লোকবল ও জনপ্রিয়তায় তাঁর ধারেকাছেও নেই অন্যকোনো রাজনৈতিক দল। মধ্যপন্থী গণতান্ত্রিক ধারায় আছে বলেই বাংলাদেশের মধপন্থী ও উদারপন্থী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×