ছেলেটি তখন ক্লাশ টু তে পরে।তার এক মামা প্রায়ই তাদের বাসায় আসত।মামা ছাএলীগ কমী।মামার গল্প শুনতে তার খুব ভাল লাগে।সে নিজে মনে মনে ঠিক করল সে বড় হয়ে ছাএলীগ করবে।এ ভাবেই সে বড় হতে লাগল।যত দিন যাচ্ছে সে সব কিছু বুঝতে লাগল।এরই মধ্যে তার সে মামাকে নিয়ে অনেক কথা সে শুনতে লাগল।তার মা বাবা তো তার আরালে এসব কথা বলত।একদিন সে শুনল তার মামা-------।এরপর এইচ এস সি ,কলেজ লাইফ,এখানে এসে পরিচয় হয় তার খালাতো ভাই এর সাথে,সে তো তাকে আশ্বাস দিল কোন চিন্তা না করে ক্লাশ কর সমস্যা হলে আমি আছি।একপযায়ে ছেলেটি সমস্যায় পরল সে তার ভাই কে খোজ জরল পেল না দুদিন পর জানল তার ভাই জেলে কারন জানতে পারল না।এরমধ্যে অনেক কিছু হল ছেলেটি অনেক পরিপক্ক হয়ে উঠল।ক্যাম্পাসে বড় নেতাদের সাথে উঠাবসা শুরু করল।একসময় সে উদঘাটন করল তার খালাটো ভাইটি ধষণ মামলায় জেলে গেছে।এবার বিশ্ববিদ্যালয় ভতি এখানে এসে পরিচয় হল তার বড় ভাই এর বন্ধুর সাথে।তিনি ছেলেটিকে সব ব্যবস্হা করে দিলেন।এ পযায়ে এসে ছেলেটি চিন্তা করল তার এ বিশ্ববিদ্যালয়ে আসার আগে যাদের সাথে পরিচয় হয়েছিল তারা এবং এ বিশ্ববিদ্যালয়ে যাদের সাথে পরিচয় হল এ দুপযায়ের লোকের মধ্যে পাথকটা কোথায়।সে অনুসন্ধানি দৃষ্টিতে খুজতে লাগল।বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকা কালিন এক রাতে সে হাটছিল এমন সময় সে শুনতে পেল কিছু ছেলে মসজিদের মধ্যে কান্নাকাটি করছে,তা দেখে সে অন্ধকারে দারিযে শুনতে লাগল তারা কি বলে।তারা য়া বলছে তা শুনে ছেলেটির চোখ দিয়ে পানি পড়তে লাগল।প্রিয় পাঠক তারা কি বলছিল শুনবেন তারা বলছিল '' হে আল্লাহ আমাদের চলার পথে যদি কোন ভুল হয়ে থাকে তবে তুমি মাফ করে দাও -------''।তাদের মুনাজাত শেষ হতে দেখে ছেলেটি চলে গেল।পরদিন ফজর নামাজে তাইসলামিকে ডেকে ডেয়া হল নামাজের জন্য।ছেলেটি চিন্তা করছে এরা কি করে?কেন এরা গভীর রাতে এত কান্নাকাটি করছিল আল্লাহর কাছে,এতগুলো ছেলে কি চায় আল্লাহর কাছে,তাদের কিসের অভাব?এরপর সে দেখল ওদের টেবিলের উপর একটি খাতার মত কি জানি,উপরে লেখা রিপোট বই।সে সেটি খুলে দেখল।তাতে লেখা কোরান হাদীস ইসলামী সাহিত্য,পাঠ্যপুস্তুক,নামাজ, এ রকম ১১ টা ঘর।ছেলেটি ভাবল এরা আবার এগুলো লেখে কেন?এক পযায়ে সে তাদের জিঈ্গাস আপনারা এগুলো রাখেন কেন? তারা তাকে বলল ইসলাম সঠিক ভাবে মানার জন্য ।তাদের কথা শুনে সে চিন্তা করতে লাগল।ধীরে ধীরে ছেলেটি তথাকথিত শিবির ক্যাডারে পরিনত হল ।এই শিবির ক্যাডারটি (তথাকথিত)দাওযাত দেয় ইসলামের,ডাকে তার সংগঠনের দিকে কারন কোরানে আল্লাহ বলেন ''তোমরা আল্লাহোর রজ্জুকে দৃড় ভাবে ধারন কর পরস্পর বিচ্ছিন্ন হয় না'',প্রশিক্ষণ নেয় আল কোরান ও হাদীসের আলোকে কিভাবে নিজের জীবন গঠন করা যায়।আল্লাহোর দেয়া দায়িত্ব কিভাবে যথাযথভাবে পালন করা যায়, যাতে সে ইহকালিন শান্তি ওপরকালিন মুক্তি লাভ করতে পারে ,ছেলেটি এ প্রশিক্ষন টি শিবির থেকে নিচ্ছে।আর এ প্রশিক্ষন শব্দটি থাকার কারনে শিবিরের ছেলেদের নামের সামনে ক্যাডার শব্দটি যোগ হয়।আর আজকে যারা শিবির করছে তাদের অপরাধ হল তারা অন্য ছাএ সংগঠন গুলোর মত চাদাবাজি,ধষণ,রাহাজানি করে না।
প্রিয় পাঠক একটি অনুরোধ
''নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে বাংলাদেশ ইসলামী ছাএশিবির কে জানুন''।
আপনারা আমাকে (-) দিবেন জানি তাও আমার অনুরোধ টা রাইখেন।