বিল গেটস পৃথিবীর অন্যতম ধনী বেক্তি সেটা সবাই জানে আমিও জানতাম কিন্তু তাকে নিয়ে রিসার্চ করে এমন সব তথ্য পেলাম যাতে নিজেই অবাক হয়ে বসে আছি । এতো ধনী মানুষ কি আসলেই থাকতে পারে!
-প্রতি সেকেন্ডে তিনি নাকি ২৫০ ইউ এস ডলার আয় করেন, মানে এক দিনে ২০ মিলিয়ন আর এক বছরে ৮ বিলিয়ন মাথা ঘুরছে আমার
-তিনি পৃথিবীর প্রত্যেক মানুষকে যদি ১৫ টাকা করে দান করেন তবুও তার পকেটে ৫ মিলিয়ন ইউ এস ডলার পড়ে থাকবে !!
-আমেরিকা ৫.৬২ ট্রিলিয়ন ডলার ঋণী অন্য কিছু দেশের কাছে অনেকদিন থেকে। বিল গেট্স এর কাছে যদি এই ঋণ শোধ করার দায়িত্ব দেওয়া হয় তাহলে তিনি তা ১০ বছরের আগে শোধ করে দিতে পারবেন । মারহাবা মারহাবা !!
- বিল গেটস যদি একটি দেশ হতেন তাহলে তিনি পৃথিবীর ৩৭ তম ধনী দেশ হিসেবে স্বীকৃতি পেতেন
-তার হাত থেকে যদি ১ হাজার টাকা পড়ে যায় তবে তার সেই টাকা তুলার কোন দরকারই পরবে না কারন যে ৪ সেকেন্ডে তিনি টাকা তুলবেন সেই সময়ের ভেতর অলরেডি তার থেকে অনেক বেশি আয়ই হচ্ছে অন্যদিকে।
-তিনি তার ইউনিভার্সিটির এক টিচারকে তার নিজের কথা উল্লেখ করে বলেছিলেন তার যখন ৩০ বছর হবে তখন তিনি মিলিয়নার হবেন কিন্তু তিনি বিলিওনার হন ৩১ এর আগে ।
-যদি বিল গেট্স এর সব টাকাকে এক ডলারের নোট করা হয়, তাহলে সেই টাকা দিয়ে চাঁদ থেকে পৃথিবী পর্যন্ত ১৪ টা রাস্তা বানানো যাবে । কিন্তু সেই রাস্তা নন-স্টপ ১,৪০০ বছর ধরে বানাতে হবে!!!!
-তিনি যদি ৭৭ বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকেন তাহলে তাকে ৬.৭৮ মিলিয়ন ডলার প্রতিদিন খরচ করতে হবে স্বর্গে যাবার আগে শেষ করতে চাইলে ।
তার সম্পর্কে কিছু বেক্তিগত তথ্য
জন্ম :২৮ শে অক্টোবর ১৯৫৫
ডাক নাম : ট্রেয়
লেখাপড়া : ১৩ বছর বয়সে তিনি লেকসাইড স্কুলে ভর্তি হন। এখান থেকে ১৯৭৩ সালে পাশ করেন।তিনি SAT পরীক্ষায় ১৬০০ এর মধ্যে ১৫৯০ পান এবং ১৯৭৩ এর শুরুতে হার্ভার্ড কলেজে ভর্তি হন।
তার বিখ্যাত কিছু উক্তি
Life is not fair, so get used to it.
Patience is a key element of success.
Life is not divided into semesters. You don't get summers off and very few employers are interested in helping you, find yourself.
Be nice to nerds. Chances are you'll end up working for one.
I believe that if you show people the problems and you show them the solutions they will be moved to act.
তার পরিবারের ছবি ।