somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ইসলামে মাল্টি লেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) এর বিধান (শেষ পর্ব)

২৭ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৫২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

মাল্টি লেভেল মার্কেটিং সম্পর্কে বিশিষ্ট পণ্ডিতগণের অভিমত : বিশ্বের প্রায় সকল দেশেই এ ব্যবসাটি প্রচলিত রয়েছে। তাই এর বৈধতা-অবৈধতা ও উপকার-অপকার নিয়ে বিশিষ্ট পণ্ডিতগণ বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন। নিম্নে বিশেষ বিশেষ কতিপয় মন্তব্য প্রদত্ব হলো :
(ক) ইসলামী ফিকহ একাডেমি ১৭ জুন ২০০৩ সালে এর তৃতীয় অধিবেশনে যে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে তা হল : ‘‘বিজনাস কোম্পানি ও এর মত অন্য সকল মাল্টি লেভেল মার্কেটিংয়ের কোম্পানি সমূহের ব্যবসায় অংশগ্রহণ করা শরী‘আতে জায়েয হবে না।.....’’ লিংক:
Click This Link
(খ) সউদি আরবের উচ্চ ওলামা পরিষদ মাল্টি লেভেল মার্কেটিংয়ের ব্যাপারে নিম্নবর্ণিত অভিমত ব্যক্ত করেছেন :
‘‘পিরামিড স্কিমের উপর ভিত্তি করে যে ব্যবসা চলছে, যাকে মাল্টিলেভেল মার্কেটিং বলে অভিহিত করা হয়, তা হারাম। কেননা এ ব্যবসার মূল উদ্দেশ্য হলো কোম্পানির নতুন সদস্য বানিয়ে কমিশন অর্জন, কোম্পানির উৎপাদিত পণ্য বিক্রয় থেকে অর্জিত লাভ মূল উদ্দেশ্য নয়। যখন কমিশনের পরিমাণ পৌঁছে যায় দশ-হাজার (রিয়াল), একই সময় তখন উৎপাদিত পণ্যের মূল্য মাত্র কয়েক শত (রিয়াল)ও অতিক্রম করে না। যে কোন বুদ্ধিমান মানুষকে এ দুটোর কোনটা গ্রহণ করবে জিজ্ঞাসা করা হলে সে অবশ্যই কমিশন এখতিয়ার করবে।
এজন্যই এ কোম্পানিগুলো তাদের পণ্যের প্রচার ও মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে বিশাল কমিশন প্রাপ্তির বিষয়টি উপস্থাপন করে, যা অংশগ্রহণকারী ব্যক্তিরা লাভ করবে এবং কাস্টমারদেরকে পণ্যের সামান্য মূল্যের মোকাবেলায় বড় ধরনের লাভ দেয়ার লোভ দেখায়। আর কোম্পানি যে পণ্যের মার্কেটিং করে বেড়ায়, সেটা শুধুই কমিশন লাভের একটা মাধ্যম মাত্র। কোম্পানির লেনদেনের এ বাস্তবতার কারণে এ ব্যবসাটি হারাম। হারাম হওয়ার কারণগুলো বিস্তারিতভাবে নিম্নরূপ :
১. এ ব্যবসায় দু’ প্রকার সুদই বিদ্যমান :-
ক. রিবা আল-ফাদল
খ. রিবা আন-নাসীআহ
কেননা গ্রাহক অল্প কিছু টাকা দিয়ে অনেক বেশি টাকা অর্জন করে থাকে। ফলে তা টাকার বিনিময়ে পরবর্তিতে অতিরিক্তসহ টাকা প্রদান হয়ে যাচ্ছে। আর এটাই হচ্ছে সে রিবা বা সুদ যা কুরআন, হাদীস ও ইজমা দ্বারা হারাম সাব্যস্ত হয়েছে। আর কোম্পানি কর্তৃক বিক্রীত পণ্য শুধু আড়াল ও মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে, যা ক্রয় করা গ্রাহকের উদ্দেশ্য নয়। সুতরাং পণ্য ক্রয় করা সত্ত্বেও এ লেনদেন বৈধ হবে না।
২. এটা এমন ‘গারার’ ও অশ্চিয়তামূলক লেনেদেনের অন্তর্ভুক্ত যা শরী‘আতে হারাম। কেননা গ্রাহক জানে না সে প্রয়েজনীয় সংখ্যক কাস্টমার যোগাড় করতে পারবে কি-না। আর পিরামিড বা নেটওয়ার্ক মার্কেটিং যতই চলতে থাকুক, তা কোন এক সময় অবশ্যই শেষ পর্যায়ে উপনীত হতে বাধ্য। আর গ্রাহক জানে না যে, সে কি পিরামিড স্কিমে সম্পৃক্ত হয়ে সবের্বাচ্চ স্তর পর্যন্ত পৌঁছে লাভবান হতে পারবে? নাকি সর্বনিম্ন স্তরে থেকে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে? অবশ্য প্রথম দিকের কিছু গ্রাহকই শুধু লাভবান হবেন, আর অধিকাংশই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। এটাই হচ্ছে অনিশ্চয়তামূলক লেনদেনের বাস্তবতা। আর তা হলো দুদিকের এ টানাটানি। তবে খারাপ ও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম লেনদেনের অনিশ্চয়তায় সম্পৃক্ত হতে নিষেধ করেছেন। [সহীহ মুসলিম]
৩. এ লেনদেনের মধ্যে রয়েছে কোম্পানি কর্তৃক মানুষের সম্পদ অন্যায়ভাবে আত্মসাৎ; কেননা কোম্পানি ছাড়া প্রকৃতপক্ষে অন্যরা এ ধরনের চুক্তি থেকে লাভবান হয় না। অবশ্য কোম্পানি গ্রাহকদের কিছু সংখ্যককে লাভ প্রদান করে অন্যদেরকে প্রতারিত করার জন্য। এ বিষয়টিকে হারাম বলে কুরআনে ঘোষণা দেয়া হয়েছে, ‘‘হে ঈমানদারগণ! তোমরা বাতিল পন্থায় তোমাদের নিজেদের সম্পদ ভক্ষণ করো না।’’ [আন-নিসা : ২৯]
৪. এ লেনেদেনের মধ্যে রয়েছে প্রতারণা, অস্পষ্টতা ও মানুষকে সংশয়াচ্ছন্ন রাখা। যেমন এখানে পণ্য ক্রয় এমনভাবে দেখানো হয় যেন সেটাই এ লেনদেনের মূল উদ্দেশ্য। অথচ প্রকৃত অবস্থা এর বিপরীত। তদুপরি এখানে বড় ধরনের কমিশনের লোভ দেখানো হয়, যা অধিকাংশ সময়ই বাস্তবায়িত হয় না। আর এটাই হল সে প্রতারণা যা শরী‘আতে হারাম। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, ‘‘যে আমাদেরকে প্রতারিত করল সে আমাদের অন্তর্ভূক্ত নয়।’’ [সহীহ মুসলিম] তিনি আরো বলেছেন, ‘‘ক্রেতা-বিক্রেতা পৃথক না হওয়া পর্যন্ত তাদের এখতিয়ার থাকবে। যদি তারা সত্যবাদী হয় ও সবকিছু বিশদভাবে স্পষ্ট করে তাহলে তাদের বেচাকেনায় বরকত দেয়া হয়। আর যদি তারা মিথ্যা বলে ও গোপন করে তবে তাদের বেচাকেনার বরকত চলে যায়।’’ [সহীহ বুখারী ও সহীহ মুসলিম]
আর যে বলা হয়, এ লেনদেন হচ্ছে এক ধরনের দালালি, সে দাবি শুদ্ধ নয়। কারণ দালালি হচ্ছে এক ধরনের চুক্তি, যার ফলে পণ্য বেচাকেনা সম্পন্ন হলে দালাল তার পারিশ্রমিক পায়। অথচ নেটওয়ার্ক মার্কেটিংয়ের গ্রাহকই পণ্য বিক্রয়ের মূল্য পরিশোধ করে। তদুপরি দালালির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে পণ্যের প্রকৃত মার্কেটিং, অথচ মাল্টি লেভেল মার্কেটিং হল এর সম্পূর্ণ বিপরীত; কেননা এর মূল উদ্দেশ্য কমিশনের মার্কেটিং, পণ্যের নয়। এ কারণেই মাল্টি লেভেলের গ্রাহক চেষ্টা করে একের পর এক এ কমিশন বাণিজ্যের মার্কেটিংয়ের যা দালালির বিপরীত। কারণ দালাল এ ব্যক্তির কাছে মার্কেটিং করে যে প্রকৃতই পণ্য ক্রয় করতে চায়। ফলে উভয়ের পার্থক্য খুবই স্পষ্ট।
অনুরূপভাবে এ কমিশনকে হেবা বা অনুদান হিসেবে মনে করা যাবে না। আর যদি একে হেবা বা অনুদান বলে চালিয়ে দেয়া হয়, তবে মনে রাখতে হবে সকল হেবা শরী‘আতে জায়েয নেই। যেমন ঋণের উপর হেবা দেয়া-নেয়া সুদ বলে গণ্য। এজন্যই আবদুল্লাহ ইবন সালাম রা. আবু বুরদাহ রা.কে বলেছিলেন, ‘‘তুমি এমন যমীনে আছ, যেখানে সুদ প্রচলিত। যখন কোন ব্যক্তির কাছে তোমার কোন পাওনা থাকে< এরপর সে যদি তোমাকে এক বোঝা ঘাস, অথবা যব কিংবা এক বোঝা গো-খাদ্য প্রদান করে তাহলে তা হবে সুদ।’’ [সহীহ বুখারী]
যে উদ্দেশ্যে হেবা প্রদান করা হয় সে উদ্দেশ্যের শরয়ী বিধান কি হবে সে আলোকে হেবার হুকম নির্ধারিত হবে। এজন্যই যাকাত আদায়কারী কর্মচারী যে এসে বলেছিল, ‘এটা আপনাদের জন্য আর এটা আমাকে হাদিয়া দেয়া হয়েছে’, তার ব্যপারে নবী সা. বলেছেন, ‘‘তুমি কেন তোমার বাবা-মায়ের বাড়িতে বসে থাক নি? তাহলে দেখতে তোমাকে হাদিয়া দেয়া হয় কি-না!’’ [সহীহ বুখারী ও মুসলিম]
মাল্টি লেভেল মার্কেটিংয়ের এ কমিশন দেয়া হয় শুধুই নেটওয়ার্ক মার্কেটিংয়ের জন্য, একে যে নামেই অভিহিত করা হোক না কেন, চাই হাদিয়া বা হেবা কিংবা অন্য কোন নামে, তাতে এর প্রকৃত অবস্থা ও বিধানের কোন কিছুই পরিবর্তিত হবে না।...’’
গবেষণা ও ফাতওয়ার স্থায়ী কমিটি, সউদী আরব
সভাপতি :
শাইখ আবদুল আযীয আল-শাইখ
সদস্যবৃন্দ :
শাইখ সালেহ আল-ফাওযান
শাইখ আবদুল্লাহ আল-গুদাইয়ান
শাইখ আবদুল্লাহ আল-মুতলাক
শাইখ আবদুল্লাহ আর-রাকবান
শাইখ আহমাদ আল-মুবারাকী
[ফতওয়া নং- ২২৯৩৫; তাং ১৪-০৩-১৪২৫ হি.]
লিংক: http://www.islamqa.com/en/ref/42579
(গ) বিশিষ্ট লেখক, অধ্যাপক ও মাল্টি লেভেল মার্কেটিং বিশেষজ্ঞ রবার্ট লরেন্স ফিৎসপ্যাট্রিক এ ব্যবসার ওপর ১৪ বছর গবেষণা করেছেন এবং নিজেও কানাডার একটি প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত থেকেছেন। তিনি লিখেছেন, 'Its promoters would like you to believe that it is the wave of the future, a business model that is gaining momentum, growing in acceptance and legitimacy, and will eventually replace most other forms of marketing. Many people are led to believe that success will come to anyone who believes in the system and adheres to its methods. Unfortunately, the MLM business model is a hoax that is hidden beneath misleading slogans.' অর্থাৎ ‘এর উদ্যোক্তারা চায় আপনি এ বিশ্বাস করবেন যে, এটা ভবিষ্যতের ধারা, একটা বিজনেস মডেল, যা গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে, এর আইনি যৌক্তিকতা বাড়ছে এবং অচিরেই এটি মার্কেটিংয়ের অন্য সব ধরনের স্থান দখল করে নেবে। অনেককে এটাও বিশ্বাস করানো হয় যে, যারা এ সিস্টেমের প্রতি আস্থা রাখে, সাফল্য তাদেরকেই ধরা দেবে। দূর্ভাগ্যক্রমে, এমএলএম বিজনেস মডেল হল একটি প্রতারণা যা লুকিয়ে আছে ভুল শ্লোগানের আড়ালে।’ [সূত্র : ইন্টারনেট] তার একটি বিখ্যাত প্রবন্ধ রয়েছে যার শিরোনাম ‘‘এমএলএম ব্যবসায় ১০টি বড় মিথ্যা’’।
(ঘ) ওয়াল্টার জে কার্ল ওয়েস্টার্ন জার্নাল অব কমিউনিকেশনে লিখেছেন ‘‘MLM organizations have been described by some as cults, pyramid schemes or organizations rife with misleading, deceptive, and unethical behavior, such as the questionable use of evangelical discourse to promote the business, and the exploitation of personal relationships for financial gain’’ [সূত্র : ইন্টারনেট]
(ঘ) মালেশিয়ার বিশিষ্ট পন্ডিত যাহারুদ্দীন আব্দুর রহমান এমএলএম-এর কমিশন ভোগকে হারাম গণ্য করে বলেন, “Generally, commission that is earned through sales of goods and services (like brokerage fee) is permissible in Islam. …However the commission in MLM and pyramid schemes may convert to haram status if (1) sales commission of the network is tied to his/her personal sale….” (2) Commission originates from an unknown down line because the network is too big. As a result, the upline seem to enjoy commission without the need to put any effort. This could be classified as compound brokerage (broker on broker on broker…) which falls under the category of eating up another’s property unjustly and has an element of gambling in it.” [www.zaharuddin.net ]
উপসংহার:
সবশেষে আমরা এ কথা বলতে পারি যে, এ ব্যবসা শুধু শরী‘আতের সাথেই সাংঘর্ষিক নয় বরং স্বাভাবিক বুদ্ধি বিবেচনায়ও এটি অসংগতিপূর্ণ। মুখরোচক গল্প শুনিয়ে, ধনী হওয়ার স্বপ্ন দেখিয়ে শর্তের বেড়াজালে আটকে এ ব্যবসার ধ্বজাধারীরা শত শত মানুষকে সর্বস্বান্ত করছে, ছিনিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা। সরকার, মসজিদের ইমাম-খতীব, সমাজের নেতা, বুদ্ধিজীবী ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের দায়িত্ব হল এ ব্যাপারে সমাজের লোকদের সচেতন করা। আল্লাহ আমাদের সকলকে এ ব্যবসার খপ্পরে পড়া থেকে রক্ষা করুন। আমীন!!
[1] এটি একটি প্রসিদ্ধ মত। এর বিপরীত মত হচ্ছে যে, যতক্ষণ শরী‘আতসম্মত না হবে, ততক্ষণ কোন কিছুই হালাল নয়।
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে মার্চ, ২০১২ দুপুর ২:৫৬
১টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

কমলার জয়ের ক্ষীণ ১টা আলোক রেখা দেখা যাচ্ছে।

লিখেছেন সোনাগাজী, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:১৮



এই সপ্তাহের শুরুর দিকের জরীপে ৭টি স্যুইংষ্টেইটের ৫টাই ট্রাম্পের দিকে চলে গেছে; এখনো ট্রাম্পের দিকেই আছে; হিসেব মতো ট্রাম্প জয়ী হওয়ার কথা ছিলো। আজকে একটু পরিবর্তণ দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

বিড়াল নিয়ে হাদিস কি বলে?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:২৪



সব কিছু নিয়ে হাদিস আছে।
অবশ্যই হাদিস গুলো বানোয়াট। হ্যা বানোয়াট। এক মুখ থেকে আরেক মুখে কথা গেলেই কিছুটা বদলে যায়। নবীজি মৃত্যুর ২/৩ শ বছর পর হাদিস লিখা শুরু... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। বকেয়া না মেটালে ৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না আদানি গোষ্ঠী

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৯:৪১





বকেয়া বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে কোটি কোটি টাকা। ৭ নভেম্বরের মধ্যে তা না মেটালে বাংলাদেশকে আর বিদ্যুৎ দেবে না গৌতম আদানির গোষ্ঠী। ‘দ্য টাইম্স অফ ইন্ডিয়া’-র একটি প্রতিবেদনে এমনটাই... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১২:৩২



জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন

=বেলা যে যায় চলে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:৪৯



রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।

সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন

×