সম্প্রতি পুলিশ পদক অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দম্ভোক্তিটি ছিলো যে, হারুন রশিদকে মেডেল দেওয়ার ক্ষেত্রে জয়নাল আবেদিন ফারুককে নির্যাতনের বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে। এ জাতীয় মন্তব্যের কারণে ভিন্নমতের অনেকেই আতংকিত হবেন তো বটেই, আম্লীগেরও বহু নিবেদিতপ্রাণ নেতাকর্মী বিব্রত হয়েছেন। কারণ তারা জানেন কোনোদিন কোনো শাসকের বিরোদ্ধে তাদের যদি দাড়াতে হয়, আন্দোলন সংগ্রাম করতে হয়-সেদিন যদি কোনো হারুন এভাবে তাদের উপর ইতরবৎ ঝাপিয়ে পড়ে-তা কি মানতে পারবেন তারা!! বাংলাদেশের কোনো সুস্থ্য মানুষ এই উক্তিকে সাধুবাদ জানাতে পারেন না। ঘৃণ্য প্রতিহিংসুক স্বৈরাচারী শাসক-যার পায়ের তলায় মাটি থাকেনা, কেবল সে-ই এরকম ভাবে একটি বাহিনীকে ব্যবহার করতে পারেন, এ ধরণের কার্যকলাপকে পুরষ্কৃত করতে পারেন।
প্রতিহিংসায় রাষ্ট্রীয় বাহিনীকে দলীয় সম্পত্তিকরণের লোভনীয় ইশারাঃ
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ঐ উক্তিতে পুলিশবাহিনীতে এরকম ম্যাসেজ যেতে পারে যে, সরকারের পক্ষ হয়ে যেকোনো অপরাধ করলে শাস্তিতো দূরের কথা, পুরষ্কার কনফার্ম। পুরষ্কারের লোভে বা ভালো পোস্টিংয়ের লোভে আগামী দিনে পুলিশ অধিকতর দূর্বিনীত হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবেনা। ক্রোধোন্মাদ মন্ত্রীর ঐ উক্তিটি বিভিন্ন বাহিনীর প্রতি ইশারাপূর্ণ লোভনীয় নির্দেশ হিসাবে প্রতিভাত হওয়ার সুযোগ আছে। আগামী দিনে সমাজের যেকোনো পক্ষের ন্যায্য দাবীতে আন্দোলন সংগ্রামকে বুটের তলায় পিষ্ট করতে আম্লীগ সরকার পুলিশবাহিনীকে উৎসাহিত করলো, পদকের লোভ দেখালো। কিন্তু জনতার কাছে আম্লীগকে যেতে হবে, ব্যক্তিকেও যেতে হবে। পুলিশবাহিনীর ভিতর দায়িত্বশীল অফিসারদের ভাবতে হবে-যে খেলা আজ আম্লীগ শুরু করলো এর শেষটা কোথায় যাবে, কারা লাভবান হবেন এবং অনিবার্যভাবে কত সৎ অফিসার মিথ্যা রাজনৈতিক হয়রানির শিকার হবেন ভবিষ্যতে। সরকার পরিবর্তন হলে কত দেশপ্রেমিক অফিসারকে কতভাবে অপদস্ত হতে হবে!! সুবিধাবাদীরা চিরকালই সুবিধার মধ্যেই থাকবে, তখনো হয়তো কোনো রাষ্ট্রমন্ত্রী আগবাড়িয়ে ১টির বদলে ২টি পুরষ্কারের ব্যবস্থা করবেন!! পুলিশবাহিনী হয়ে যাবে আমাদের সরকার গুলোর দলদাস-গণতন্ত্রের পরিপন্থী। সর্বোপরি দরিদ্র এ দেশের পুলিশবাহিনীর পেছনে জনগণের যে ব্যয়-তার রিটার্নটি আসবে অশ্বডিম্ব হিসাবে। একদিন সকল নিয়মনীতি ভেঙ্গে সচিবালয় থেকে যিনি জনতার মঞ্চ তৈরী করেছিলেন, তিনিই আজ পুলিশকেও সেদিকে ধাবিত হওয়ার জন্য ইশারা করছেন, পুরষ্কারের লোভ দেখালেন। দলীয় আনুগত্য এবং সরকারের অভিপ্রায় বাস্তবায়নসহ আগামী নির্বাচনে এই হারুনরা দায়িত্ব পালন করলে নির্বাচন কতটা নিরপেক্ষ হবে তা পাগলও বুঝে-কিন্তু শরম পায়না আম্লীগ!
দক্ষতা সংক্রান্ত প্রধানমন্ত্রীর ফতোয়া- পুলকিত দেশবাসীঃ
মেডেল পরাতে পারায় ধন্য প্রধানমন্ত্রী খুশিতে অকারণ মিথ্যাচার করলেন, বললেন পুলিশবাহিনী অনেক দক্ষ হয়েছে চার বছরে, দায়িত্বশীলও হয়েছে, এমনকি তার সরকার পুলিশকে রাজনৈতিক ভাবে ব্যবহার করতে চায়না। দেশের প্রধানমন্ত্রীর দিন যদি মিথ্যা দিয়ে শুরু হয়, তাহলে সেদেশের জনগণের কাছে সততা আশা করা রীতিমতো অন্যায়। হারুনকে পদক দেওয়ায় নিলর্জ্জভাবে সরকার প্রমান করলো যে, সরকার কিভাবে পুলিশকে ভিন্নমত দমনের জন্য পুরষ্কৃত করছে। আম্লীগ সরকারের ক্ষমতাসীন হওয়ার পর থেকে কোথায় পুলিশ নির্যাতন চালায়নি? মির্জা আব্বাসের বেডরুম থেকে শুরু করে লিমনের পা পর্যন্ত এই সরকারের নির্যাতনের চিহৃ নিয়ে মানুষ বসে আছে গুম হওয়ার আতংকে। প্রধানমন্ত্রী যদি দলীয়বাহিনী হিসাবে, দাসোচিত সেবা পাওয়ার দিক থেকে পুলিশবাহিনীকে বিবেচনা করেন-তাহলে স্বীকার করতেই হচ্ছে যে, পুলিশ দলদাস হিসাবে সফল!! এমন নজির আমাদের সামনে আছে যে, আম্লীগের এমপি সামান্য ওসির হাতে নাজেহাল হয়ে বিচার না পেয়ে দলীয় পদ ছেড়ে দিয়েছেন, সাংবাদিক সম্মেলন করতে বাধ্য হয়েছেন। সেখানে বিরোধী দলের নেতাকর্মীরা কিভাবে বিগত চারটি বছর অতিক্রান্ত করেছে-সচেতন ব্লগার আন্দাজ করতে পারেন সহজেই। তারপরও বাকশালী মেশিন থেকে মিথ্যাচার শুনতে শুনতে দেশবাসী ক্লান্ত হতে বাধ্য হচ্ছেন!!
ক্লান্তিতে দেখুন কিছু ছবি-
কোহিনুর মিয়ার পথে আজকের পুরষ্কৃত হিরোরাঃ
গত বিএনপি সরকারের আমলের এসপি কোহিনুর মিয়াকে আজ পালিয়ে থাকতে হচ্ছে গ্রেফতারী পরোয়ানা নিয়ে-যা পত্রিকায় এসেছে। অথচ তার চেয়ে শতগুন বেশী অপরাধ করেও কেউ কেউ পুরষ্কার পাচ্ছে-এভাবে একটি বাহিনী দলীয় বিবেচনায় বিবেচিত হলে বাহিনীটির নৈতিক মনোবল হারিয়ে যায়। যারা জানেন, তারা নিশ্চয় স্বীকার করবেন কোহিনুর বাকশালীদের মতো কোনো ফারুকের উপর পশুবৎ আক্রমন করেননি। আজকে কোথাও কোথাও পুলিশ আর ছাত্রলীগ এক হয়ে কাধেঁ কাধঁ মিলিয়ে ভিন্নমত দলনে-দমনে ভূমিকা রাখছে-যা সাধারণ জনতাকে আতংকিত করে, সাবেক রক্ষীবাহিনীর আতংককে মনে করিয়ে দেয়। পুলিশের কার্যকলাপ ও জনসেবা সম্পর্কে এই পোস্টের ছবি গুলো কিঞ্চিত ধারণা দিবে, বাকীটা ভূক্তভোগী ছাড়া বনর্ণাতীত!! অথচ এই পুলিশের আন্ডারে ক্ষমতায় থেকে আম্লীগ জাতীয় নির্বাচন করার মতো আব্দার করে!! এই পুলিশের কাছে সরকার এমন বার্তাই দিলো যে, আগামীতে তারা যত বেশী অত্যাচার নির্যাতন চালাতে পারবে, ততবেশী পুরষ্কৃত হবে। কিন্তু ইতিহাস সাক্ষী রক্ষীবাহিনীও রক্ষা করতে পারেনি ক্ষমতার মসনদ-কিন্তু আমরা শিক্ষা নিইনা, কেবল শিক্ষা দিয়ে থাকি-এ নীতিতে আম্লীগ আজ উন্মাদ।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হিংস্র দৃষ্টিতে দায়িত্বপালন এবং কোড অব কনডাক্টঃ
মখারা রাষ্ট্রীয় দায়িত্বপালনের গীত গেয়ে জাতিকে ঘুমাতে বলে এবং নিজেও ঘুমিয়ে যায়। পুলিশের উপর অর্পিত দায়িত্ব যে কায়দায় পালন করা হয়, এবং যে নির্লজ্জভাবে তাকে পুরষ্কৃত করা হলো-তাতে সাবেক এই আমলাকে জিজ্ঞাসা করা যায়, আপনি কোন প্রক্রিয়ায় জনতার মঞ্চ তৈরী করে রাষ্ট্রীয় দায়িত্বপালন করেছিলেন? কিভাবে কোড অব কনডাক্ট ভেঙ্গে রাজনৈতিক মঞ্চ তৈরী করেছিলেন? আপনার কাছ থেকে আইন, ন্যায়-নীতি, দায়িত্ববোধ শেখার মতো দুভার্গ্য আমাদের যেন না হয়। কাদের সিদ্দিকী জীবিতাবস্থায় ময়মনসিংহের রাজাকার রিক্রুটকারী পাকসরকারের সাবেক অফিসার/সেবাদাসের মুখে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা শেখার মতো দুভার্গ্য এখনো হয়নি, আগামীতেও হবেনা। কতটা হিংস্র, জঘন্য মানসিকতার হলে এভাবে কাউকে পুরষ্কৃত করা যায়, আবার দম্ভোক্তিও করা যায়!! আম্লীগ ছাড়া এই দেশে দ্বিতীয় কারোর পক্ষে এমন নির্লজ্জতার প্রকাশ আশা করা যায়না!!
আমজনতার আতংকিত দিন-রাত, আজ কেউ নেই পাশেঃ
ব্রুটমেজরিটিতে ক্ষমতাসীন হয়ে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত নেওয়ার মানসিকতায় রাষ্ট্রের সংবিধানকে, গণতন্ত্রকে সরাসরি তছনছ করার মহড়ায় নামে গণতান্ত্রিক সরকার, মামলার দোহাই দিয়ে রায় আসার আগেই পরিবর্তন করে নির্বাচন পদ্ধতি, সকল এ্যামিকাস কিউরি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পক্ষে রায় দিলে অজানা কারণে রায় আসে বিপরীত-প্রথম বারের মতো আমরা রাষ্ট্রের এ্যাটর্নীকে মামলায় হেরে হাসতে দেখি, খুশীতে আত্মহারা হতে দেখি!! নির্যাতন শুরু হলো দলীয় থেকে সরকারী বাহিনী দিয়ে সারা দেশে, প্রতিটি সেক্টরে। সাংবাদিক থেকে শুরু করে গার্মেন্টস শ্রমিকনেতাসহ এমনকোনো শ্রেণী নেই-যেখানে বির্তকিত গুম বা হত্যাকান্ড নেই। অথচ এই গণতন্ত্র, এই দিনবদলের চেহারা মানুষ কল্পনাও করতে পারেনি বিগত ভোটের আগে। চার বছর পর আমজনতা হিসাবে আজ বড়ই আতংকিত- যেখানে দেশের বৃহত্তম দলের একজন ভদ্রসজ্জন মহাসচিব ময়লার গাড়িতে আগুন দেওয়ার মতো মিথ্যাচারী কল্পিত মামলায় জেলে আছেন, অবরুদ্ধ আছে সহ সম্পাদক, অবরুদ্ধ আছেন একজন সম্পাদক, নিউজ করার কারণে বৃটেনে পালিয়ে থাকতে হয় সাংবাদিককে-সেখানে ক্ষমতাসীনদের মুখে গণতন্ত্রের বুলি শুনলে বমি আসে। কার নিরাপত্তা ছিলো বিগত চার বছর- দর্জি বিশ্বজিত, নেতা ইলিয়াস, সানাউল্লাহ বাবু, চৌধুরী আলম, সাংবাদিক সাগর-রুনি? হুইপ ফারুকের মিছিল ঠেকাতে এতটা পশুবৎ দায়িত্বশীল হতে পারলে উক্ত হত্যাকান্ড গুলোতে কোথায় ছিলো আমাদের চৌকস পুলিশ? সেদিনই আম্লীগ সরকার রাষ্ট্রীয় বাহিনীর সকল নৈতিক শক্তিকে ধ্বংস করেছে, যেদিন পুলিশ প্রকাশ্যে আদালতে দাড়িয়ে সাগর-রুনির খুনীকে বের করতে অপারগতা প্রকাশ করেছে। সেদিন থেকেই পুলিশ কেবল দলীয় সম্পত্তি হিসাবে, দলীয় লাঠিয়াল হিসাবে বিরোধীদের দমনে নিবেদিতপ্রাণ, অথচ এই পুলিশ বাহিনীতে আছে বিসিএস পরীক্ষায় সবচেয়ে ভালো করা মেধাবী অফিসাররা। সাধারণ মানুষ কিংবা ভিন্নমতের উপস্থিতির সুযোগের ক্ষেত্রে সমকালীন যেকোনো স্বৈরাচারকেও হার মানিয়েছে এ সরকার। অস্বীকার করার সুযোগ নেই যে, সব সরকারই পুলিশকে নিজেদের প্রয়োজনে ব্যবহার করার সুযোগ নেন। তাই বলে এভাবে, এত উলঙ্গভাবে, এত জঘণ্য কাজে পুরষ্কার দিয়ে!! দুঃখ হয় এমন পুলিশের লাত্থি খাওয়ার জন্য একদিন মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিল, গলাটিপে বাকরুদ্ধ করার জন্য মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিলো, গুম হওয়ার জন্য মুক্তিযুদ্ধ হয়েছিলো-এটা আজ বিশ্বাস করতে হচ্ছে।
সইতে সইতে সরতে সরতে পিঠে দেয়াল ঠেকায় উপলব্ধিতে আসছে আজ----
যেদিন ক্ষমতাসীন দল ও রাষ্ট্রীয় বাহিনী ধর্মভিত্তিক দল গুলোর ন্যায্য সমাবেশকে রক্তাক্ত করেছে, সেদিন আমি কিছুই বলিনি। কারণ আমি ধর্মভিক্তিক রাজনীতি চাইনি।
যেদিন ক্ষমতাসীন দল ও রাষ্ট্রীয় বাহিনী বিশ্ববিদ্যালয়-বুয়েটে নির্মমৃ নির্যাতন চালিয়েছিলো, সেদিনও আমি কিছুই বলিনি। কারণ আমি এখন আর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নই।
যেদিন ক্ষমতাসীন দল ও রাষ্ট্রীয় বাহিনী শেয়ার মার্কেটের অসহায়দের উপর গরমপানি দিয়েছিলো, সেদিনও আমি কিছুই বলিনি। কারণ আমি শেয়ার ব্যবসা করতাম না।
যেদিন ক্ষমতাসীন দল ও রাষ্ট্রীয় বাহিনী মাল্টিলেভেল মার্কেটের ক্ষতিগ্রস্তদের দাবিকে উপহাস করেছে, সেদিনও আমি কিছুই বলিনি। কারণ এসব ব্যবসায় আমি ক্ষতিগ্রস্ত ছিলাম না।
যেদিন ক্ষমতাসীন দল ও রাষ্ট্রীয় বাহিনী তেল-গ্যাস-জ্বালানী নিয়ে আন্দোলনকারীদের উপর লাঠি তুলেছে, সেদিনও আমি কিছুই বলিনি। কারণ সেসব নিয়ে আমার ব্যক্তিগত লাভ ছিলোনা।
যেদিন ক্ষমতাসীন দল ও রাষ্ট্রীয় বাহিনী নিরীহ হরতালে সমাজতন্ত্রীদের নির্মমভাবে পিটিয়ে বুকে পা তুলেছে, সেদিনও আমি কিছু বলিনি। কারণ আমি সমাজতন্ত্রীদের সাথে ছিলাম না।
যেদিন ক্ষমতাসীন দল ও রাষ্ট্রীয় বাহিনী বিরোধীদলের শীর্ষ নেতৃত্বকে মিথ্যা মামলায় আটক করেছে, সেদিনও আমি কিছু বলিনি। কারণ আমি তাদের দলের কেউ ছিলাম না।
যেদিন ক্ষমতাসীন দলের ক্যাডার ও পুরষ্কৃত করিৎকর্মা রাষ্ট্রীয় বাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশের প্রযোজনায় বিশ্বজিতকে খুন করা হয়, সেদিন আমি প্রথম ভয় পাই। আজ যখন হিংস্রতা পুরষ্কার পায়, আমার বুকে সরকার দলীয় খুনীর চাপাতি ধরা কিংবা পুলিশের বুট আমার গলায় - তখন কেউ আমার পাশে নেই। না কথা বলার, না বাধাঁ দেওয়ার। নপুংশক বুদ্ধিজীবী, সুবিধাবাদী দলীয় মিডিয়া, পলায়নপর জনতা-যাদের জন্যই এই গণতন্ত্র আজ মৃতপ্রায়, ইতিহাস কলংকিত, হিংস্রতা সদাজাগ্রত, প্রতিহিংসা দূর্বিনীত-তাদের সর্বশেষ জবাবটির জন্য আরো একটি বছর কোনো মতে বাঁচতে চাই।
বি।দ্রঃ শ্রদ্ধেয় সাংবাদিক ব্লগার ধীবর ভাই-যিনি আমার মতো নগণ্য ব্লগারকে অন্যায্য জেনারেল করার প্রতিবাদে সেইফ করার দাবীতে পোস্ট দিয়েছিলেন। পোস্টটি তাকে উৎসর্গ করা হলো।
সর্বশেষ এডিট : ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪