প্রসঙ্গ রামু: রামুর সহিংসতা জামাত-শিবিরের সাজানো নাটক ছিল !! ডেইলি স্টারের অনুবাদ সহ !
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
Tweet
পাঠক আজকের ডেইলি স্টারের একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে। যার লিঙ্ক গুলো হলো:
মূল প্রতিবেদন
দ্বিতীয় টি হলো লিঙ্ক
ডেইলি স্টারের রিপোর্টের বাংলা অনুবাদ ধার করে নেওয়া হয়েছে: সিনিয়র ব্লগার ডাঃ আইজুদ্দিন ভাই এর কাছ থেকে।
দেখুন নিচে:
মুক্তাদির শিবিরের কর্মি ছিল:
পুলিশ ডেইলি ষ্টার রিপোটারকে জানায় -মুক্তাদিরের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী এবং তার ডাইরির পাতা হিসাবে সে শিবিরের রামু থানার ক্রীড়া সম্পাদক ছিল ২০০৯ এর সময়ে। মুক্তাদির অবশ্য দাবী করেছেন যে তিনি খেলাধুলায় ভাল হওয়ায় শিবিরের অনুরোধে এ পদ নিয়েছিলেন। মুক্তাদিরে চাচা যিনি চিটাগাং ভার্সিটির শিবির নেতা ছিলেন দাবী করেছেন যে তিনি জামাতের রাজনীতিতে জড়িত নন এবং জামাতের কোন দলিলে তার নাম পাওয়া যাবেনা।
রামুর অধিবাসীরা জানান ২৯শে সেপ্টেম্বরের ঘটনার পরে তোফায়েলের ব্যাক্তিগত গাড়ীটিকে বেশ কয়েকবার রামুতে দেখা গিয়েছে এ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে তোফায়েল দাবী করেন তার স্ত্রী রামুর ডাক্তার দেখান সেজন্য গাড়ী দেখা গিয়েছিল। মুক্তাদিরের আরো দুই চাচা রাকীব এবং রাজীব শিবির নেতা তোফায়েলের সাথে থাকেন এবং রামুর স্হানীয়রা জানান এই দুই চাচার একজন রাজীব রামুতে ২৯ তারিখে সহিংসতার সময়ে দেখা গিয়েছে। শিবির নেতা তোফায়েল এ দাবী উড়িয়ে দিয়ে বলেন ঘটনার রাতে আমি কিংবা আমরা ভাইরা নাইয়াংছড়িতে ছিলাম এবং নিজেদের বাড়িতেই ছিলাম। পুলিশ এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে রাজীব প্রথমে এড়িযে যাওয়ার চেষ্টা করলেও পরে জানান তিনি সেপ্টেম্বরের ২৭ তারিখ পারিবারিক কাজে রামু যান এবং সেদিন রাতেই ফিরে আসেন!
আলিফ কে ?
মুক্তাদির রামু এলাকায় আলিফ নামে পরিচিত সাজেদা বেগম মুক্তাদিরের মা বেশ কয়েকবার এ ডাক নাম ব্যবহার করেন। যদি ও ফেসবুকের "আব্দুল মুক্তাদির" নামে আলিফ ব্যবহার করা হয়নি। তবে ডেইলি ষ্টার সাংবাদিক ফেসবুকে " আব্দুল মুক্তাদির আলিফ" নামে একটি প্রোফাইল খুজে পেয়েছেন রেষ্ট্রিকটেড এ পেইজে একটি ছেলেরে ছবি থাকলেও জেনডারে নিজেকে মেয়ে হিসাবে দাবী করা হয়েছে ফারুক কম্পিউটার তার ফেসবুক পেজে আলিফ নামটি ব্যবহারে করেছেন যদিও ফারুকের নামের আগে পিছে আলিফ নেই। ফারুককে এ বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি জানান তার বন্ধু মুক্তাদির এর প্রতি ভালবাসার নিদর্শন হিসাবে তিনি আলিফ ব্যবহার করেন।
ফারুকের কম্পিউটারের ছবি: ইসলাম বিরোধী অনেক ছবি কম্পিউটার ব্যবসায়ী ফারুকের কম্পিউটারের ফরেনসিক তদন্তে পাওয়া যায়-
তবে ফারুক পুলিশের কাছে বলেন যে তিনি এবং মুক্তাদির বৌদ্ধ উত্তমের অপমানজনক ফেসবুক প্রোফাইলে স্ক্রিনশট ডাউনলোড করেন এই ডাউনলোড করার জন্য ব্যবহার করা হয় বেশ কিছু সফটওয়ার এই ডাউনলোডের সমযে ফারুক দাবী করেন দুজন অপরিচিত ব্যাক্তি এই ছবি গুলো দেখে অপমানিত বোধ করেন তবে ফারুক এবং মুক্তাদির বৌদ্ধ বড়ুয়ার অপমানজনক ছবি ডাউনলোড করায় ব্যস্ত ছিলেন। ফারুক দাবী করেন তারা ছবিগুলো ডাউনলোড করার কারন ছিল স্হানীয় জনসাধারনকে জানানো যে বৌদ্ধ বড়ুয়া ইসলামকে অবমাননা করার জড়িত এবং তার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে ছবি গুলো এসেছ। ফারুক দাবী করেন তারা স্ক্রিন শট নেবার সময়ে ব্যস্ত থাকার সময় খেয়াল করেন যে উত্তমের ফেসবুক একাউন্টি হঠাত নাই হয়ে গিয়েছে। এখানে একমাত্র একাউন্ট মালিক ছাড়া আর কারো দ্বারাই ফেসবুক একাউণ্ড ডিলেট বা ডিসএকটিভেট করার সম্ভব নয়!
ফারুক দাবী করেন তারা ছবি গুলো নেবার সময়ে শয়ে শয়ে মানুষ তার দোকানে আসতে থাকেন ইসলাম অবমাননাকারী ছবি গুলো দেখবার জন্য জনাব ফারুক এ সময়ে তার কম্পিউটারে থাকা ছবি গুলো দেখান এবং নির্দিষ্টভাবে ছবিগুলো যে বৌদ্ধ উত্তমের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে এসেছে সে বিষয়ে বলেন রামুর সাধারন মানুষ যাদের ফেসবুক সাইট সম্পর্কে ধারনা নেই ফারুকের ছবিকে ফেসবুক প্রোফাইল ছবি হিসাবে মেনে নেয়। ফারুক এবং মুক্তাদির শুধু বৌদ্ধ উত্তমের কারসাজি করা ছবিটিই প্রকাশ করেনি এরপরে তারা "ইনসালট্ আল্লাহ" নামক ফেসবুক পেজ থেকে অপমান এবং অবমাননাকর ছবি জনসাধারনের কাছে প্রকাশ করে মোবাইল ইন্টারনেটের মাধ্যমে এই ছবি গুলো ফোন থেকে ফোনে ছড়িয়ে দেয়।
সেপ্টেম্বর ২৯ তারিখে ফারুক এবং মুক্তাদির থেকেই অনেক স্হানীয় সাংবাদিক বৌ্দ্ধ বড়ুয়ার কুরআন অবমাননকারী ছবিটি পান ফারুক দাবী করেছেন বেশীরভাগ স্হানীয় সাংবাদিকরা তার মুখ পরিচিত তবে তিনি সকলের নাম জানেন না! ডেইলি ষ্টার অবমাননাকর ছবিগুলো সংগ্রহ করতে পেরছে স্হানীয় নাজির হোসেনের কাছ থেকে নাজির হোসেন জানান অবমানাকর এবং অপমানজনক ছবিগুলো ২৯শে সেপ্টেম্বর রাতের বেলা ফারুকের দোকান থেকে প্রচার করা হয় এবং তিনি সেখান থেকে সংগ্রহ করেন পুলিশ ডেইলি ষ্টার রিপোটারকে জানান যে নাজির হোসেনের সরবরাহ করা ছবি গুলো ফারুকের কম্পিউটারে পাওয়া গিয়েছে!
ফারুক দাবী করেন, ছবি গুলো তার ফিডে আসে যদিও ফেসবুকের বক্তব্য অনুযায়ী বৌদ্ধ বড়ুয়ার ভিজিট করে আব্দুল মুক্তাদির নামক ফেসবুক আইডিটি এবং তার প্রোফাইল স্ক্রিনশটি নেয়া হয় আব্দুল মুক্তাদির ইউজার দ্বারা।
ইউ আর এল ফেকড:
“www.facebook.com/Insultallahswt” যে ওয়েব এড্রেসটি বৌদ্ধ বড়ুয়ার অবমাননাকার ছবিটিতে ব্যবহার করা হয়েছে! ডেইলি ষ্টারের তদন্তে দেখা যায় যে Insultallahswt শব্দটি সুপারফিসিয়ালী পেসট করা হয়েছে আসল ওয়েব এড্রেসটি লুকানোর জন্য কিংবা বৌ্দ্ধ বড়ুয়ার ইসলাম বিরোধিতা বোঝাবার জন্য। একই ভাবে ছবির ট্যাগের তারিখ যা সেপ্টেম্বরের ১৮ তারিখ হিসাবে দেখানো হয়েছে কপি করে পেসট করা হয়েছে একই ভাবে ২৬ জনের সাথে শেয়ারের বিষয়টি জালিয়াতির ফলাফল! ফারুকের কম্পিউটারের হার্ড ডিস্ক তদন্ত করা ছাড়া বলা অসম্ভব এ জালিয়াতির কাজটি কি ফারুকের কম্পিউটারে মোক্তাদির করেছে নাকি জাল ছবিগুলো অন্য কোথাও থেকে সরবরাহ করা হয়েছে।
অপরিচিতরা কারা?
ফারুকের দাবী অপরিচিত দুই ব্যাক্তি ছবি গুলো ফারুকের দোকানে দেখে এবং অবমাননাকর এ ছবি ছড়িয়ে দেয়! ফারুক দাবী করেন যদিও তিনি রামু স্হানীয় কিন্তু এ দুই অপরিচিতকে রামুতে কখনো দেখেননি মুক্তাদিরের মা একই সময়ে দাবী করেছেন যে দোকানে তখন দুইজন নয় চারজন লোক ছিল ফারুক এবং মুক্তাদির বাদে! নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন জানান যে তিনি অবমাননাকর ছবির সংবাদ পেয়ে ফারুকের দোকানে যান এবং দেখতে পান " একজন যুবক" ছবিটি উপস্হিত সকলকে বোঝানোর চেষ্টা করছে যুবক যখন তাকে বোঝানোর চেষ্টা করেন তিনি তাকে শুধু ছবিটি দেখাতে বলেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এ ব্যাক্তি পরে মুক্তাদির চিহ্নিত করেন সেই যুবক হিসাবে।
মোক্তাদির অসময়ে রামুতে কেন?
ডেইলি ষ্টারের তদন্তে দেখা যায় জনাব মোক্তাদির যিনি কিনা চিটাগাং পলিটেকনিকের ছাত্র্ তার ষষ্ঠ সেমেষ্টারের পরীক্ষা চলছিল সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে যদিও পরীক্ষার সময় তবু ও মুক্তাদির এ সময়ে উপস্হিত হন রামুতে মুক্তাদিরের মা সাজেদা জানান সেপ্টেম্বরের ২৫ তারিখে মোক্তাদির বাড়ি আসেন ২৬ তারিখে তার চাচা জামাত নেতা তোফায়েলের নাড়িয়াংছড়িতে বেড়াতে যান জামাত নেতার বাড়ি থেকে মুক্তাদির রামু তে আবার ফেরত আসে সেপ্টেম্বরের ২৮ তারিখে। মুক্তাদির আবার রামু ছেড়ে চলে যান অক্টোবের ১ তারিখে।
মুক্তাদিরের হল রেকর্ড ঘাটলে দেখা যায় সেপ্টেম্বর মাসে ২২ থেকে ২৬ তারিখ তিনি হলে উপস্হিত ছিলেন না তিনি আবার ২৬, ২৭ তারিখে উপস্হিত থাকেন এবং সেপ্টেম্বরের ২৮,২৯ এবং ৩০ তারিখে অনুপস্হিত থাকেন। তিনি অক্টোবরের ১ তারিখে ফেরত আসেন এবং অক্টোবরের ৫ তারিখে আবার অনুপস্হিত থাকেন অক্টোবরের ৯ তারিখে তিনি হলে ফেরত আসলে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
মুক্তাদিরের মাযের বক্তব্য :
২৯ সেপ্টেম্বর ঘটনা সম্পর্কে কি জানেন? এমন প্রশ্নের উত্তরে সাজেদা বেগম শিমুল জানান, আব্দুল মুক্তাদির আলিফ চকরিয়া কোরক বিদ্যাপীঠ থেকে এসএসসি শেষ করে চট্টগ্রামে ভর্তি করিয়ে দেওয়া হয়। সে চট্টগ্রাম মুরাদপুরস্থ শ্যামলী পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটের ৬ষ্ঠ সেমিস্টার শেষ করে সপ্তম সেমিস্টারে অধ্যয়নরত রয়েছে। আলিফ চট্টগ্রামে হোস্টেলে থাকেন। ওখানে পরীক্ষা চলছে। পরীক্ষার ৪ দিনের ছুটির ফাঁকে টাকার জন্য ২৮ সেপ্টেম্বর সে চট্টগ্রাম থেকে রামুতে আসে। ২৯ সেপ্টেম্বর ঘটনার দিন সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টার দিকে আমার বোন (আলিফের খালা) এর মোবাইল সেট মেরামত করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে ফকিরা বাজারে ফারুকের কম্পিউটার দোকানে যায়।
২৯ তারিখ রাতে কি হয়েছিল?
ফারুক এবং মুক্তাদির দাবী করেন যে তারা ২৯ তারিখ রাতে রামু বাজারে চা নাস্তা খেয়ে একসাথে তার দোকানে যান এবং ফেসবুকে জনাব বড়ুয়ার প্রোফাইলে অবমাননাকরন ছবিটি দেখতে পান। অবমাননাকর ছবিটি দেখার পরে ইমানী দায়িত্বে তারা ছবিটি অন্যদের সরবরাহ করেন!
মুক্তাদিরের মা সাজেদা দাবী করেন, আলিফ যে তথ্য তাকে জানিয়েছে ওই তথ্য মতে মোবাইল মেরামতের ফাঁকে সে ফারুকের দোকানের কম্পিউটারটিতে বসে। ওখানে ফারুক এর ফেইসবুকের পৃষ্ঠাটি খোলা ছিল। আর ফারুকের ফেইসবুকেই ছিল পবিত্র কুরআন শরীফ অবমাননার সেই বির্তকিত ছবিটি। ওটা উত্তম কুমার বড়–য়ার ফেইসবুক ছিল না। ফারুকের ফেইসবুকে ছবিটি দেখেই তার ছেলে আব্দুল মুক্তাদির আলিফ চিৎকার দিয়েছে ছিল এটা সত্য। ধর্মীয় অনুভূতির কারণে তার ছেলে এ চিৎকার দেয় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ডেইলি ষ্টারের তদন্তে দেখা যায় দাঙ্গাr প্রথম মিছিলটি শুরু হয় ফারুকের দোকান থেকে হাফেজ আহমেদ যিনি মুক্তাদির এবং ফারুকের প্রতিবেশী এ মিছিলটি শুরু করেন হাজেজ আহমেদ বর্তমানে পলাতক হাফেজ আহমেদের শালীর সাথে কথা বলার সময় মুক্তাদিরের মা সাজেদা বেগম ডেইলি স্টারের রিপোটারকে অপমান করেন এবং এ বিষয়ে লেখালেখি না করার জন্য অনুরোধ এবং দাবী জানান। হাফিজ আহমেদের মিছিলের ছবি পত্রিকায় আসে অক্টোবরের ২ তারিখে এবং অক্টোবরের তিন তারিখ থেকে তিনি নিখোজ।
উত্তম কুমার বড়ুয়ার বিষয়ে :
তবে উত্তম কুমার বড়ুয়ার ফেসবুক একাউন্ট কেন মুক্তাদির এবং আলিফ তাক করলো সে বিষয়ে কোন নির্ভরযোগ্য কোন তথ্য এখনো এ রিপোর্টারের কাছে আসেনি এখানে উল্লেখ্য উত্তম যিনি একজন অবহেলিত সহকারী দলিল লেখক, ঘটনার রাতে থেকেই তার স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে নিখোঁজ! তবে ফেসবুকের উত্তমের পেজে আব্দুল মুক্তাদিরের প্রবেশের ঘটনা সন্দেহাতীত এবং আরো জানা যায় যে উত্তমের ফেসবুক প্রোফাইল রেষ্ট্রিকটেড না হওয়ায় মুক্তাদির উত্তমের সমস্ত ফেসবুক তথ্য দেখতে পারছিলেন এবং কপি করতে পারছিলেন সহজলভ্যতার কারনেই বড়ুয়ার প্রোফাইলটি হয়তো ফারুক এবং মুক্তাদির তাক করেন। "আব্দুল মুক্তাদির" ফেসবুক একাউন্ট বর্তমানে ডিএক্টিভেটেড এখানে উল্লেখ্য মুক্তাদির " আব্দুল মুক্তাদির" নামেই চিটাগাং পলি টেকনিকে নিবন্ধিত। মুক্তাদির অক্টোবরের ৯ তারিখে গ্রেফতার হন ।
উত্তম কুমার বড়ুয়ার সেই ফাকে প্রোফাইলের স্কিনশর্ট
মুক্তাদিরের মাযের একটি সাক্ষাত্কার পড়ে নিতে পারেন
৫টি মন্তব্য ৩টি উত্তর
আলোচিত ব্লগ
শাহ সাহেবের ডায়রি ।। ভারত থেকে শেখ হাসিনার প্রথম বিবৃতি, যা বললেন
জেলহত্যা দিবস উপলক্ষে বিবৃতি দিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (২ নভেম্বর) বিকালে দলটির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এটি পোস্ট করা হয়। গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার... ...বাকিটুকু পড়ুন
এখানে সেরা ইগো কার?
ব্লগারদের মাঝে কাদের ইগো জনিত সমস্যা আছে? ইগোককে আঘাত লাগলে কেউ কেউ আদিম রোমান শিল্ড ব্যবহার করে,নাহয় পুতিনের মত প্রটেকটেড বুলেটপ্রুফ গাড়ি ব্যবহার করে।ইগো আপনাকে কোথায় নিয়ে গিয়েছে, টের পেয়েছেন... ...বাকিটুকু পড়ুন
এবং আপনারা যারা কবিতা শুনতে জানেন না।
‘August is the cruelest month’ বিশ্বখ্যাত কবি টিএস এলিয়টের কালজয়ী কাব্যগ্রন্থ ‘The Westland’-র এ অমোঘ বাণী যে বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এমন করে এক অনিবার্য নিয়তির মতো সত্য হয়ে উঠবে, তা বাঙালি... ...বাকিটুকু পড়ুন
=বেলা যে যায় চলে=
রেকর্ডহীন জীবন, হতে পারলো না ক্যাসেট বক্স
কত গান কত গল্প অবহেলায় গেলো ক্ষয়ে,
বন্ধ করলেই চোখ, দেখতে পাই কত সহস্র সুখ নক্ষত্র
কত মোহ নিহারীকা ঘুরে বেড়ায় চোখের পাতায়।
সব কী... ...বাকিটুকু পড়ুন
মার্কিন নির্বাচনে এবার থাকছে বাংলা ব্যালট পেপার
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলার উজ্জ্বল উপস্থিতি। একমাত্র এশীয় ভাষা হিসাবে ব্যালট পেপারে স্থান করে নিল বাংলা।সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর খবর অনুযায়ী, নিউ ইয়র্ক প্রদেশের ব্যালট পেপারে অন্য ভাষার সঙ্গে রয়েছে... ...বাকিটুকু পড়ুন