বিভ্রান্ত কালপঞ্জিতে সময় শূন্যের বৃন্তে ঝুলে থাকে
শূন্য থেকে শুরু । তারপর একে একে অপরিণত ব্লুজম; শৈশবের মিনিট সেকেন্ড, কৈশোরের ঘণ্টা দিন, যৌবনের ত্রৈমাসিক, প্রৌড় প্রজন্ম এবং মুমূর্ষ জয়ন্তী ।
তারপর সাদাকালোর প্রত্যাবর্তন .....
জান্তব আর্তনাদ, বুলেটের তীক্ষ্ণ শিস
নির্মল সন্ধ্যা উগলে দেয় বিষ ।
পরিবাহী অক্সিজেনে ভাগ বসায়
রাজ্যের ইউক্যালিপটাস,
সংকীর্ণ কাঁটাতারে আঁটকে থাকে
অদম্য সাহস আর আত্নবিশ্বাস ।
ছুটন্ত দেহে অগ্নি স্ফুলিঙ্গ ভেদ করে যায়, তবু
অসময়ের বেড়ে ওঠা এই অরাজকতা নাশকতায়
বনসাই দেহমনো প্রাঙ্গণে জ্বলে ওঠে সংগ্রাম ।
অদৃশ্য দেয়ালে ঝুলে থাকে সাময়িক পেন্ডুলাম
নেশাগ্রস্থ ধারালো তুলির স্পেকট্রাম
রাত্রের গভীর অন্ধকারকে পুঁজি করে
রক্তপাত ঘটায় প্রতিটি সাইটোপ্লাজমে ।
এ যেন অজন্তির বিভীষিকাময় তীব্রতার ফ্রেস্কো
যন্ত্রণাহীন নিস্তব্দ একেকটি মুখে ।
অতঃপর সব শূন্যে মিলিয়ে যায়!
উৎসর্গঃ প্রজন্ম চত্ত্বর ।
ছবিঃ Waltz with Bashir
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:২১