পোস্টটি শুধু মাত্র বিশ্বাসীদের জন্য। তাই কোন নাস্তিক যারা আল্লাহতে বিশ্বাস করেন না তেমন কেউ যদি পোস্টটি পড়েন এবং ভালো না লাগে তাহলে এড়িয়ে যান। ইসলাম ধর্ম এমন একটি ধর্ম যে ধর্মে না দেখে আল্লাহকে বিশ্বাস করতে হয়। আল্লাহকে না দেখে আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্বে বিশ্বাস করতে হয়। বিশ্বাস করতে হয়" আল্লাহ এক , আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন মাবুদ নেই, এবং মোহাম্মদ সঃ আল্লাহর প্রেরিত রসুল"। যারা এই কালিমা বিশ্বাস করেন তাদের উদ্দেশ্যে শুধু মাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য পোস্টটি লিখছি।
শুক্রবার দিন এভাবে ভাবে কাটালে কেমন হয়:
প্রথমে বলছি নামাজে যে সুরা গুলো আপনি পড়েন সেগুলোর বাংলা অনুবাদ জানা না থাকলে আজ মুখস্থ করে নিন। মোটেও কঠিন কিছু নয়। আপনি মন থেকে চাইলে আল্লাহ আপনাকে মুখস্থ করা সহজ করে দিবেন।
*৬১৪৮৯; হযরত রসূল পাক (সাঃ) বলেছেন(হাদিসে কুদসী) আল্লাহ তায়ালা বলেন, আমি বান্দার উপর যা ফরজ করে দিয়েছি তা হতে অধিকতর পছন্দনীয় কোনো কাজ করে আমার নৈকট্য লাভ করতে পারে না| আবার (ফরজ আদায়ের পর) বান্দা যদি সর্বদা নফল ইবাদত করে আমার নৈকট্য লাভের চেষ্টা করে তবে আমি তাকে ভালবাসি| [বুখারী শরীফ]
রাত ১২ঃ০৫ - ওযু করে পবিত্র হয়ে দুই রাকাত সালাতুত তওবার নামাজ পড়ুন।যারা নিয়্যত জানেন না তারা পড়ুনঃ হে আল্লাহ আমি কেবলা মুখি হয়ে আল্লাহর ওয়াস্তে দুই রাকাত সালাতুত তওবার নামাজের নিয়ত করছি। নিয়ত করে সানা পড়ে যথারীতি সুরা ফাতিহার পর অন্য যে কোন একটি সুরা পড়ে রুকু এবং সিজদা করে পুনরায় ২য় রাকাতে সুরা ফাতিহার পর অন্য একটি সুরা পড়ে রুকু সিজদা করে বসে আত্তাহিয়্যাতু পড়ে সালাম ফিরিয়ে কয়েকবার দরুদ পড়ে আল্লাহর কাছে অতীত বর্তমানের সকল গোনাহর মাফ চান এবং ভবিষ্যতের সকল গোনাহ থেকে হেফাজত করার জন্য আল্লাহর কাছে দোয়া করুন।
এরপর যদি মনে করেন আপনি তাহাজ্জুদ এর নামাজের জন্য জাগতে পারবেন না তাহলে অন্তত দুই রাকাত একই নিয়মে তাহাজ্জুদের নামাজ আদায় করে ঘুমিয়ে পড়ুন। তবে সবচেয়ে ভালো হয় তাহাজ্জুদের নামাজ রাতের ৩ ভাগের দুই ভাগ অতিক্রম হওয়ার পর পড়লে। যদি আপনার নিজের উপর আস্তা থাকে যে আপনি উঠতে পারবেন তাহলে রাত ২ টা ৩০ থেকে ৩ টার মধ্যে উঠে তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ে নিন। অথবা ফজরের আজান দেওয়ার ২০ মিনিট আগে উঠে প্রথমে তাহাজ্জুদ পড়ুন। নামাজ শেষে কয়েকবার দরুদ পড়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করুন। তাহাজ্জুদের নামাজের সময় আল্লাহ বান্দাকে বলতে থাকে " তোমরা কেউ কি আছো যে আমাকে ডাকবে আমি তার ডাকে সাড়া দিবো"? কেউ কি আছে যে আমার কাছে কিছু চাইবে আমি তাকে তা দিবো।
কল্পনা করতে পারেন? আল্লাহ আপনাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তিনি আপনি যা চাচ্ছেন তা আপনাকে দিবেন। আপনি ক্ষমা চাইলে আল্লাহ আপনাকে ক্ষমা করে দিবেন। মহান আল্লাহ মিথ্যা বলেন না মিথ্যা বলতে পারেন না । তাই আল্লাহর প্রতি পূর্ণ বিশ্বাস রেখে তাকে ডাকুন ইনশাআল্লাহ দোয়া কবুল। (কোন পাপ কাজের দোয়া ছাড়া)।
এরপর ফজরের নামাজ আদায় করুন। নামাজ শেষে কারো সাথে কোন কথা না বলে আল্লাহর জিকির বা কোরান পড়ে সূর্য উঠার ২০ মিনিট পর দুই রাকাত করে মোট চার রাকাত সালাতুল ইশরাক এর নামাজ পড়ুন। ’মালাবুদ্দা মিনহু’ কিতাবে আছে, ফজরের নামাজের পর কিছু সময় জিকির -ফিকর, দোয়া-দরূদ, মোরাকাবা-মোশাহাদা ইত্যাদির মধ্যে মশগুল থাকার পর যে ব্যক্তি (সূর্যোদয়ের পর) দুই রাকাত এশরাকের নামাজ পড়বে তার আমলনামায় একটি পূর্ণ হজ্ব ও একটি পূর্ণ উমরার ছওয়াব লেখা হয়| তিরমিজী শরীফে হযরত আনাস (রাঃ) হতে মরফু সূত্রে এ হাদিসখানা বর্ণিত আছে| উক্ত কিতাবে আরো উল্লেখ রয়েছে, হাদিসে কুদসীতে আছে, আল্লাহ বলেন- যদি ঐ ব্যক্তি চার রাকাত এশরাকের নামাজ পড়ে তাহলে আমি আল্লাহ সারাদিন তার সাহায্যকারী হয়ে যায়| [তিরমিযী শরীফ]
যেহেতু ছুটির দিন তাই চাশতের নামাজ পড়তে পারেন। চাশতের নামাজকে শরীয়তের পরিভাষায় ছালাতুদ্দোহা বলা হয়| তরীকতপন্থী ভাই-বোনদের মধ্যে যারা পারিবারিক ও সাংসারিক দায়-দায়িত্ব ও কর্তব্য হতে মুক্ত তাদের জন্য এশরাকের নামাজ আদায়ের পর কিছু সময় কালামে পাকের তিলাওয়াত বা আল্লাহ পাকের ফিকর বা মুরাকাব -মুশাহাদায় মশগুল থেকে ছালাতুদ্দোহার নামাজ পড়াও উচিত| কেননা, হাদিস শরীফে এ নামাজের বিরাট ফজিলত বর্ণিত হয়েছে|
’দূর্রেমুখতার’ কিতাবে আছে, সহীহ রেওয়ায়েত অনুযায়ী সূর্য যখন এক প্রহর উপরে উদয় হবে তখন চাশতের নামাজ পড়বে| ’মুনিয়া’ কিভাবে আছে নিম্নে দু’রাকাত, মধ্যম ৮ রাকাত এবং ঊর্ধ্বে ১২ রাকাত চাশতের নামাজ পড়লে তাকে অলস হীন ব্যক্তিদের মধ্যে গণ্য করা হবে| চার রাকাত পড়লে তাকে আবেদীনের মধ্যে গণ্য করা হবে| ছয় রাকাত পড়লে সে যেনো সারাদিন ইবাদত করলো| আট রাকাত পড়লে তাকে অনুগত বান্দাদের মধ্যে গণ্য করা হবে| আর যে ব্যক্তি ১২ রাকাত চাশতের নামাজ আদায় করবে তার জন্য বেহেশতে একটি স্বর্ণের ঘর তৈরি করা হবে| [তাবরানী]
যত দ্রুত সম্ভব মসজিদের উদ্দেশে রওনা হোন। জুমার নামাজ এর সময় শুরু হয়া থেকে শেষ হওয়া পর্যন্ত এমন একটি মুহূর্ত আছে যে মুহূর্তে দোয়া কবুল হয়। অন্তত আজান এর শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মসজিদে অবস্থান করুন। শুধু ফরজ পড়ে চলে আসবেন। সুন্নত এবং নফল নামাজ গুলো পড়ুন।
জুমার নামাজের পর থেকে আসর পর্যন্ত যেহেতু ২ থেকে ৩ ঘণ্টা সময় আছে এই সময় টুকুতে সালাতুল তসবিহ আদায় করতে পারেন। এ নামাজে রয়েছে অসংখ্য ছওয়াব| এর মর্যাদা শ্রবণ করে ঐ সব লেকেরাই উহা তরক করতে পারে যারা দ্বীনের কাজে অলস ও উদাসীন| একদা হযরত নবী করীম (সাঃ) তাঁর চাচা হযরত আব্বাস (রাঃ)-কে বললেন, চাচা! আমি কী আপনাকে দান খয়রাত করবো না? আমি কী আপনার সাথে সদ্ব্যবহার করবো না? এমন দশটি নিয়ামত আছে যখন মহান আল্লাহ আপনার গুনাহ মাফ করে দিবেন| ১. পূর্ববর্তী গুনাহ ২. পরবর্তী গুনাহ ৩. পুরাতন গুনাহ ৪. নতুন গুনাহ ৫. ভুলবশতঃ গুনাহ ৬. ইচ্ছা পূর্বক গুনাহ ৭. ছোট গুনাহ ৮. বড় গুনাহ ৯. বাতেনী গুনাহ ও ১০. জাহেরি গুনাহ-এ সমুদয় গুনাহ ক্ষমা হয়ে যাবে| অতঃপর তিনি তাঁকে সালাতুত তাসবীহের নিয়ম শিক্ষা দিয়ে বললেন, সম্ভব হলে আপনি উহা দৈনিক একবার আদায় করবেন, তা সম্ভব না হলে সপ্তাহে একবার, তা সম্ভব না হলে মাসে একবার, তাও সম্ভব না হলে বছরে একবার এবং বছরে একবার সম্ভব না হলে জীবনে একবার আমল করবেন| এ নামাজের নিয়ম সম্পর্কে তিরমিজী শরীফে হযরত আবদুলস্নাহ বিন মুবারক হতে বর্ণিত আছে, তিনি বলেন, প্রথমে নামাজের নিয়ত করতঃ আল্লাহ আকবার বলে তাহরীমার পর যথারীতি ছানা পাঠ করবে| অতঃপর নিম্নোক্ত দোয়াটি ১৫ বার পাঠ করবে|
সুবহানালস্নাহি ওয়াল হামদু লিল্লাহি ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার|
অতঃপর আউজুবিল্লাহ ও বিসমিল্লাহ সূরা ফাতিহা ও অন্য সূরা পাঠ করবে| অতঃপর দাঁড়ানো অবস্থায় দশবার উক্ত দোয়া পাঠ করবে| তারপর রুকুতে গিয়ে রুকুর তারবীহ পাঠ করার পর ১০ বার উক্ত তাসবীহ পাঠ করবে, রুকু হতে সোজা দাঁড়িয়ে ১০ বার উক্ত তাসবীহ পাঠ করবে| অতঃপর সিজদায় গিয়ে সিজদার তাসবীহ পাঠ করার পর ১০ বার উক্ত দোয়া পাঠ করবে| তারপর দুই সিজদার মাঝখানে ১০ বার উক্ত দোয়া পাঠ করবে| দ্বিতীয় সিজদায় গিয়ে আবার আগের নিয়মে উক্ত দোয়া ১০ বার পাঠ করবে| মোট ৭৫ বার উক্ত দোয়া প্রত্যেক রাকাতে পাঠ করতে হয়| এভাবে দুই বৈঠকে ৪ রাকাত নামাজ পড়াকে সালাতুত তাসবীহ বলে| রুকু ও সিজদায় গিয়ে প্রথমে রুকু ও সিজদার তাসবীহগুলো কমপক্ষে ৩ বার পাঠ করে নিবে| তারপর উক্ত দোয়া পাঠ করবে| হযরত ইবনে আব্বাস (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল যে, এ নামাজে কোন সূরাহ পড়তে হয় তা কি আপনার জানা আছে? উত্তরে তিনি বলেন, সূরা হাশর, সূরা সাফ ও সূরা তাগাবুন পাঠ করার কথা আছে| তবে ইহা হাফেজ লোকের পক্ষ সম্ভব| উল্লেখ্য যে, তাসবীহগুলো পাঠের সময় হাতের অঙগুলীতে গণনা করবে না বরং দেলে দেলে হিসাব করবে| এটা মেটেই অসম্ভব নহে| [আলমগীরী ও শামী]
এরপর আসরের নামাজ । পবিত্র কোরানে আসরের নামাজের কথা স্পেশালি বলা হয়েছে। আসরের নামাজের পর দোয়া কবুল হয় । তাই আসরের-নামাজের পর ৩৩ বার করে সুবাহানাআল্লাহ , আলহামদুলিল্লাহ , লাইলাহা ইল্লাহু , ওয়াল্লাহুয়াকবার পড়ে দরুদ পড়ে আল্লাহর কাছে দোয়া করুন।
আসরের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত দুনিয়াবি কোন কিছু চিন্তা না করে আল্লাহর জিকিরে অথবা রসুল সঃ এর উপর দরুদ পড় অথবা পবিত্র কোরান থেকে তেলাওয়াত করে মাগরিবের নামাজ পড়ুন।
মাগরিবের নামাজের পর কোন কথা না বলে পবিত্র মনে সালাতুল আওয়াবিন আদায় করুন। ছালাতুল আউয়াবীন
’নূরুল ইজাহ ও বাহরে রায়েক’ কিতাবে লেখা আছে, মাগরিবের ফরজ ও সুন্নত নামাজের পর দু’রাকাত করে মোট ৬ রাকাত নামাজ তিন সালামে পড়তে হয়| ইহাই হলো আউয়াবীনের নামাজ| হযরত ইবনে উমর (রাঃ) ও হযরত আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত আছে, যে ব্যক্তি তিন সালামে উক্ত ছয় রাকয়াত নামাজ পড়বে এবং মাগরিব ও উক্ত নামাজের মধ্যবর্তী সময়ে দুনিয়াবি কথাবার্তা হতে পরহেজ করবে সে ১২ বছর নফল ইবাদতের সমান ছওয়াব প্রাপ্ত হবে|
’মারাকীল ফালাহ’ কিতাবে আছে, যে ব্যক্তি মাগরিবের সুন্নতের পর ২০ রাকয়াত নফল নামাজ পড়বে তার জন্য জান্নাতে খাঁচ কামরা বা স্বতন্ত্র ঘর তৈরি করা হবে|
এরপর এশারের নামাজ পড়ে রাতের খাবার শেষ করে বাংলা অনুবাদ সহ বুঝে বুঝে কোরান পড়ুন অন্তত ৫০ আয়াত । এরপর সালাতুল হাজত আদায় করুন। হযরত হুজায়ফা (রাঃ) হতে বর্ণিত, হযরত রসূল পাক (সাঃ) যখন কোনো সমস্যার সম্মুখীন হতেন তখন তিনি নামাজ পড়তেন| এ নামাজকে সালাতুল হা’জত বলে| এ নামাজ দু’রাকয়াত বা চার রাকয়াত পড়া যায়| হাদিসে বর্ণিত আছে, প্রথম রাকয়াতে সূরা ফাতিহার পর তিনবার আয়াতুল কুরসী পাঠ করবে| পরবর্তী তিন রাকয়াতে সূরা ফাতিহার পর সূরা এখলাছ, সূরা ফালাক ও সূরা নাছ পাঠ করবে| এ চার রাকয়াত নামাজ যেন শবে কদরে ৪ রাকাত নামাজ পড়ার মতো| মাশায়েখে কেরাম বলেন, আমরা এ নামাজ পড়েছি এবং সাথে সাথে আল্লাহ পাক আমাদের হাজত পূর্ণ করেছেন| আলস্নামা তিরমিজী ও আল্লামা ইবনে মাজা (রহঃ) হযরত আব্দুল্লাহ বিন আবী আওফা (রাঃ) হতে মরফু সূত্রে বর্ণনা করেছেন যে, যদি কোন ব্যক্তি মহান আলস্নাহর নিকট বা কোন মানুষের নিকট হতে কিছু লাভের প্রয়োজনিয়তা উপলব্ধি করে তাহলে সে যেন ভাল করে অজু করতঃ হা’জত পূরণের নিয়তে দু’রাকয়াত নামাজ আদায় করে|
সর্বশেষ আল্লাহর কাছে কাকুতি মিনতি করে আপনার মনের চাওয়া সম্পর্কে বলুন। ইনশাল্লাহ আল্লাহ তো দোয়া কবুল করবেনই বরং অন্যান্য সপ্তাহের চেয়ে এই পোস্ট অনুযায়ী কাটানো সপ্তাটি মাহাত্ম্য আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন ।
এই পোস্টে যত টুকু বিবরণ দেওয়া হয়েছে ততটুকু করতে হবে তার কোন বাধ্যবাধকতা নেই। আপনি যতটুকু পারেন বা যতটুকু সম্ভব ততটুকুই নিয়মিত করার চেষ্টা করুন।
*৬১৪৮৯; নফল ইবাদত ব্যতীত বান্দা আল্লাহর মহব্বত লাভ করতে পারে না| [বাখারী শরীফ]
*৬১৪৮৯; নফল ইবাদত (নামাজ, রোজা, জিকীর ও মোরাকাবা) সমূহের মধ্যে আল্লাহ পাকের নিকট সবচে’ প্রিয় বান্দার ঐ আমল যা সে সর্বদা চালু রাখে, যদিও পরিমাণে উহা কম হয়| [আল হাদিস]
*৬১৪৮৯; হে অলসগণ! হে অমনোযোগী গণ! ওঠ এবং ইবাদত কর| তোমরা নফল ইবাদত করে আল্লাহ পাকের প্রিয় হও|
এই পোস্টে মন্তব্য বা লাইক না দিয়ে শুধু শেয়ার করলে কৃতজ্ঞ থাকবো। আপনার শেয়ারের ফলে এই পোস্টের মাধ্যমে একজন ও যদি হেদায়েত প্রাপ্ত হয় তাহলে আপনিও সওয়াবের ভাগীদার।
পোস্টটি সংকলিত এবং পরিমার্জিত। পোস্টটি আংশিক অগোছালো ভাবে ফেসবুকে প্রকাশিত হয়েছিলো। আমি যতটুকু সম্ভব শুদ্ধ করে লেখার চেষ্টা করেছি।