এই পর্বের গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট বিশেষ করে ভালো ছেলেদের একটি কমপ্লেক্স নিয়ে । খুব মন দিয়ে লক্ষ্য করবেন – সাইকোএনালাইসিস এর জনক সিগমান্ড ফ্রয়েড প্রথম পুরুষদের মাঝে ম্যাডোনা/হোর কমপ্লেক্স নামের এই মনস্তাত্বিক জটিলতা আবিস্কার করেন – যেটাকে বলা যায় এক ধরণের সোশাল ভাইরাস । এবং ট্রেডশনালি এই ভাইরাসটা এক জেনারেশন থেকে জেনারেশনে ট্রান্সফার হয়ে আসছে । ম্যাডোনা/হোর কমপ্লেক্স এর প্রধান কারণ আমাদের হাজার বছরের পুরুষশাসিত সমাজে মেয়েদের ওপর চাপিয়ে দেয়া ট্রেডিশনাল দুটি রোল । ম্যাডোনা শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে পবিত্র নারীর ক্ষেত্রে আর হোর নিয়ে বলার কিছু নেই । পুরুষদের অবচেতনে নারীর এ-দুটো রোল এত গভীর ভাবে গেঁথে যায় যে তার জীবনে সৃষ্টি হয় একটি প্যারাডক্স এর । একদিকে সামাজিক যুক্তি অনুযায়ী একটি ভালো চরিত্রের নারীকে স্ত্রী হিসাবে পাবার আকাঙ্ক্ষা আর অন্যদিকে যৌনতাকে স্বাধীনভাবে উপভোগ করা মেয়েদের প্রতি তার মনের গভীরে তৈরি চাহিদা পুরুষ মানুষের জীবনে তৈরি করতে পারে সব ধরণের ঝামেলা । এই ইন্টারনেটের যুগে পর্ণের প্রতি ছেলেদের ( ভাল + খারাপ) আসক্তি ওপেন সিক্রেট থেকেও ওপেন । দূর থেকে তাই এই খারাপ নারীর প্রতি বিশেষ করে ভাল ছেলেদের মনে তৈরি হয় যৌনতা নিয়ে এক ফ্যান্টাসি আর অরদিকে তার মা এর শুন্যস্থান পূরণ করবার জন্য সে বেছে নেয় সামাজিক ভাবে ভাল চরিত্রের নারীকে আর এর ফলাফল হিসাবে তার জীবনে নেমে আসতে পারে বিশাল বিপর্যয় ।
“We're a generation of men raised by women. I'm wondering if another woman is really the answer we need.”– Tyler durden ( Fight club)
সিগমান্ড ফ্রয়েড এর সাইকোএনালাইসিস অনুযায়ী এই জটিলতার প্রধান কারণ ছোটবেলায় মা এর সাথে ছেলের তৈরি হওয়া খুব জটিল বন্ধন । আর যেসব ফ্যামিলিতে ছেলের সাথে পিতার সম্পর্ক খুব শক্তিশালী নয় সেসব পরিবারের ছেলেদের বেলায় এ জটিলতা আরো বেশি। আবার ফ্রয়েড পরবর্তী যুগের ডেফিনিশন অনুযায়ী এ কমপ্লেক্স সেইসব ছেলেদের মাঝেও তৈরি হতে পারে যারা ছোটবেলায় মা এর ভালোবাসা থেকে বঞ্চিত এবং ফলাফল হিসাবে সেই শুন্যস্থান টুকু পুরণ করবার জন্য তৈরি হয় তার এই কমপ্লেক্স । সার্বিক ফলাফল হিসাবে তার মনে তৈরি হয় সেক্স এবং ভালোবাসাকে ভিন্নভাবে দেখার । আর দেহ এবং মনের চাহিদাগত এই পার্থক্য ভালো ছেলেদের জীবনের এক বিরাট ট্র্যাজেডি বলেই আমার বিশ্বাস । বিয়ের পর পরকীয়া প্রেমের একটা বড় কারণও এই ম্যাডোনা/হোর কমপ্লেক্স । যেখানে স্ত্রী একটা পুরুষের জীবনে ম্যাডোনা স্থান এবং প্রেমিকা পুরণ করে তার খারাপ নারীদের প্রতি ফ্যান্টাসি । আমার লেখায় পরবর্তীতেও এই কমপ্লেক্স নিয়ে অনেক লেখা আসবে । তবে আপাতত জেনে রাখুন এই কমপ্লেক্সের একটি বড় সাইড এফেক্ট । প্রেম সফল নাহলে প্রায়ই যে ছেলেরা তার প্রাক্তন প্রেমিকাকে স্লাট, হোর অথবা আরো বাজে বাজে গালী দেয় তার জন্য দায়ী এই কমপ্লেক্স । কারণ এই দুই রোলের বাইরে নারীকে সার্বিক ভাবে আরেকটি মানুষ হিসাবে দেখতে ব্যর্থ হয় ছেলেরা । চলুন সেই ব্যাড বয় দের নিয়ে বিশ্লেষণ এগিয়ে নেয়া যাক ।
৯। মেয়েদের যৌনতাকে( প্রেমিকা সত্বাকে স্বাভাবিকভাবে গ্রহণ করতে পারবার ক্ষমতা ):
সমাজের ট্রেডিশনাল শিক্ষাগুলো ব্যাড বয়ের মনে স্বাভাবিক থেকে কম প্রভাব ফেলে আরএ কারণে নারীকে খুব পবিত্র হিসাবে দেখতে শেখা ভাল ছেলেদের থেকে তার একদমই আলাদা । নারীর সবচাইতে খারাপ রোলটাকেই ব্যাড বয়রা সাধারণত স্বাভাবিক হিসাবে ধরে নেয়, এককথায় বলা যায় যে নারীর যৌনতাকে আপাত দৃষ্টিতে স্বাভাবিক ভাবে গ্রহণ করবার ক্ষমতা থাকে এই ছেলেগুলোর । যদিও সব মেয়েরাই যে মন্দ মেয়ের মত মনোভাব নিয়ে চলে এমন নয় তবে যেসকল মেয়েরা সমাজের এত মিক্সড মেসেজের কারণে কিছুটা দিকভ্রান্ত হয়ে পড়ে এবং নিজের যৌনতাকে সরাসরি মন্দ বলে ধরে নেয় তাদের ক্ষেত্রে এসব ব্যাড বয় এর ফাদে পড়বার চান্স খুব বেশি থাকে । ভালো ছেলেদের তাকে দেবী হিসাবে দেখতে চাওয়ার চাহিদা ভয় পাইয়ে দেয় এসব মেয়েদের । আর ব্যাড বয়দের সাথে নিজের প্রেমিকা সত্বাকে খোলাখোলি ভাবে প্রকাশ করবার পূর্ণ স্বাধীনতা পায় তারা , যা তাকে সমাজের হাজার বছরের বিধিনিষেধের বন্ধন থেকে মুক্ত হবার অনুভুতিও দেয়, যেখানে একটা মেয়ে পূর্ণভাবে স্বাধীন হবার অভিজ্ঞতা কিছুটা হলেও অনুভব করে থাকে । মেয়েদের সম্বন্ধে ভাল ছেলেদের ওয়ান-ডাইমেনশনাল পারস্পেক্টিভ যে রোমান্সের ক্ষেত্রে কত বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায় তা বুঝতে পারছেন এবার? তবে সবকিছুর ওপর যেটা আসলেই দুঃখজনক সেটা হলো ব্যাড বয়দের কাছে প্রেমের কোন পর্যায়েই শেষ পর্যন্ত আর সেই সম্মানটা মেয়েরা পায় না যেটা একটা ভালো ছেলের থেকে পাওয়া সম্ভব।
[ একটা মেয়ের প্রতিটা সত্বাকেই সঠিকভাবে গ্রহণ করবার মত মানসিকতা অর্জন করতে হবে ছেলেদের, সাথে নিজের মনের কমপ্লেক্স গুলোর ব্যপারে সচেতন হতে হবে । যৌনতা জীবনের খুব বড় একটা সত্য এবং অন্য কারোর ক্ষতি না হলে এর ফলে অপরাধবোধে ভোগার কোন মানেই হয় না । সচেতন হতে হবে এ ব্যপারে যে সমাজের কাছে গ্রহণযোগ্যতার থেকেও বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো নিজের কাছে গ্রহণযোগ্য হবার । আর এই গ্রহণোগ্যতা বাড়াতে হবে আরো খোলা মনের অধিকারী হয়ে কিন্তু সচেতন থেকে । সচেতন হতে হবে অন্যের মন-মানস্বিকতার লিমিটেশনের ব্যপারে । আর বুঝতে হবে মেয়েরাও আমার আপনার মতই বায়োলজিকালী প্রোগ্রামড ভাল-মন্দের সংমিশ্রণে তৈরি মানুষ। সমাজের ট্রেডিশনাল দৃষ্টিকোণ থেকে কাউকে না দেখে নিজস্ব দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে হবে আমাদের চারপাশের প্রতিটা জিনিসকে । আজকের সমাজে যেটা সঠিক, হতে পারে আগামীকাল সেটাই হবে ভুল। ]
১০। মেয়েদের কাছে নিজের আকর্ষনীয়তা প্রমাণ করা
ওপরের সবগুলো কারণই এই ব্যাড বয়দেরকে মেয়েদের কাছে আকর্ষনিয় করে তোলার ক্ষেত্রে অবদান রাখে আবার ব্যাড বয়রা যে কাজটি প্রায়ই করে থাকে তা হলো একই আথে অন্য মেয়েদের সাথেও প্রেম করা এবং ধরা খেলে মুখের ওপর “হ্যাঁ, করেছি তো তাতে কি হয়েছে” এমন মনোভাব প্রদর্শন করা । আর যেহেতু তারা অন্য সবগুলো চাহিদা খুব ভাল মতই পূরণ করে তাই মেয়েরা তাদের ক্ষমা করতে বাধ্য হয় এবং সে চলে যেতে পারে ভেবে তাকে বরং আটকে রাখার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে তখন তারা আর এখানেই খেলা পাল্টাতে শুরু করে। প্রায়ই মেয়েদের বলতে শোনা যায় যে, যেসব ছেলে মেয়েদের সাথে বেশি মেশে না তাদেরকেই তারা পছন্দ করে অথচ বাস্তবে দেখা যায় সম্পূর্ণ আলাদা । প্লেবয় হিসাবে খ্যাত ছেলেদের দিকে নয়ত মেয়েরা তাকাতোও না। এ কারণে এসব ছেলেকে বেশিদিন সিঙ্গেল অবস্থায়ও দেখা যায় না। একজন গিয়েছে তো কি হয়েছে আরও আছে। এমন মনোভাব হয় এদের। অন্যদিকে ভালো ছেলেরা একটা মেয়ের কাছে ছেকা খেয়ে হয় দেবদাস নয়ত বা রাগবশত প্লেবয় রুপ ধারণ করে । এবং দুটোর একটাও শেষ পর্যন্ত তার জীবনে সত্যিকারের ভালোবাসা এনে দেয় না বলেই আমার ধারণা । যারা দেবদাস হয়ে গর্ব করেন যে সত্যিকারের ভালোবাসা প্লেটোনিক তাদের আসলে আমার কিছুই বলবার নেই – শুধু বলে রাখি যে মেয়েরা তাদের প্রকৃতিপ্রদত্ত ইনটিউশন থেকে এটুকু বুঝে যায় যে দেবদাসেরা আসলে মানসিক ভাবে অত্যন্ত দুর্বল আর তার দেবদাস এটিচিউড তার নিজের এই দুর্বলতাটাকে না দেখতে চাওয়ার একটি অযুহাত যাকে সাইকোলজি তে বলা হয় ডিফেন্স মেকানিজম । আর ওপর দিয়ে প্লেবয় রুপ ধারণ করা ছেলেরা আপাতত হয়ত কিছুটা সফল হবেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত আপনার মনের ভেতরের জগত আর বাইরের জগত দু-রকমের হবার কারণে আপনিসহ আপনার চারপাশের সবাই কষ্ট পাবে ।
১১। সমকামী পুরুষের প্রতি মেয়েদের ভয় -
আধুনিক সাইকোলজি এবং জেনেটিক বিজ্ঞানের বেশ কিছু অপ্রমাণিত থিউরীর মধ্যে সমকামীতাও একটি । অনেকের মতেই এটি জেনেটিকাল একটা ফল্ট যার মানে হলো এটা দুর্বল জ্বিন । আর এ কারনেই মেয়েরা বায়োলজিকালী দুর্বল জ্বিন সনাক্তকরণে প্রোগ্রামড যেহেতু তার কাছে এটার কোন মূল্য নেই। ব্যাড বয়রা যেহেতু প্রথম থেকেই মেয়েদের ব্যপারে প্রচন্ড উৎসাহী সেহেতু তাদের নিয়ে এ ভয়টা মেয়েদের মাঝে কাজ করে না আর অন্যদিকে ভালো ছেলেরা নিজেদের রেপুটেশন রক্ষা করতে গিয়ে নিজের যৌনতাকে এতটাই চেপে রাখতে অভ্যস্ত যে মনের গভীরে মেয়েদের মনে এই ভয়টি কাজ করে থাকে বলেই আমার ধারণা । আমাদের সমাজে এটা এত প্রখর ভাবে বোঝা না গেলেও ইউরোপ আমেরিকায় এখনো প্রচুর সংখ্যক সমকামী সমাজের ভয়ে বিয়ে করে থাকে এবং এর ফলাফল তার স্ত্রীর জীবনটাকে কিভাবে ধ্বংস করে দেয় বুঝতেই পারছেন ।
[ শারীরিক চাহিদা কোন খারাপ ব্যপার নয় – এটা বুঝতে হবে ভালো ছেলেদের আর এটাকে সুস্থভাবে প্রকাশের উপায় বের করে নিতে হবে । সাইকোলজিতে একটা কথা বলা হয় যে – “Whatever you repress, grows.” রাগ থেকে শুরু করে এমন অনেক ইমোশন আছে যেগুলো আমরা সচেতন মনে চাপা দিয়ে রাখি আর আর অবচেতনে যত্ন করতে থাকি । ফলাফল হিসাবে সেগুলো একসময় বড় হতে হতে অসুস্থ্ আকার পেয়ে বসে এবং আমাদের জীবনে বিপর্যয় নিয়ে আসে ( উদাহরণ- পুরুষের ভীমরতি নামে পরিচিত রোগ) । বুঝতে হবে যে মেয়েদের প্রতি আকর্ষণ অত্যন্ত প্রাকৃতিক একটা ব্যপার, আবার এর অসুস্থ বহিপ্রকাশ যেন না হয় সে ব্যপারেও লক্ষ্য রাখতে হবে ।
১২। ব্যক্তিগত মিশনের প্রতি পুরুষ-মানুষের কমিটমেন্ট
পুরুষ হবার পথে সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ হলো তার জীবনের মিশন । আর এই পয়েন্টটি শেষে রাখবার কারণও যেন ভালো ছেলেরা এই মুহুর্তে তাদের জীবনের মিশন বা লক্ষ্যের দিকে উঠে পড়ে লাগে । ব্যাড বয়রা এই একটা ব্যপারে ভালো ছেলেদের থেকে নিঃসন্দেহে এগিয়ে কারণ তার জীবনের নারী যত সুন্দরী হোক আর যত জ্ঞানীই হোক না কেন তার জন্য এসব ছেলে তার জীবনের মিশন কখনো ত্যাগ করে না । হতে পারে সেটা খারাপ থেকে খারাপ তর কাজ । হতে পারে চুরি-ডাকাতি, খুন, রাহাজানি, ড্রাগ ব্যবসা অথবা তার থেকেও খারাপ কাজ । এমনকি তার প্রেমিকা তাকে ছেড়ে গেলেও এরা নিজেদের মিশনে থাকে সিঙ্গেল-মাইন্ডেড । যেখানে ভালো ছেলেদের জীবনে তার ব্যক্তিগত মিশন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সুন্দরী একটি মেয়ে দেখে তাকে বিয়ে করা এবং সংসার করা, মিলেমিশে সমাজের নিয়মে চলা আর একসময় কালের স্রোতে হারিয়ে যাওয়া ।ব্যক্তিগতভাবে আমি এটাই মনে করি যে এটা ব্যাডবয়দের প্রতি নারীর আকর্ষণের সবচাইতে বড় কারণ । লক্ষ্য করবেন জেমস বন্ড এবং তার শত্রু – এদের দুজনের সাথেই সর্বদা নারী থাকবেই । কারণ এদের দুজনের জীবনেই ভালোবাসার থেকেও বেশি মুল্যবান হলো তার জীবনের মিশন ।
[ নারীর ভালোবাসা পেতে চাইলে আমাদের সমাজের ভালো ছেলেদের ঠিক এই কাজটাই করতে হবে । জীবনের দুর্ঘটনাগুলোকে সামনাসামনি ফেস করেও এগিয়ে যেতে হবে ব্যক্তিগত মিশনের দিকে । যত কঠিনই মনে হোক না কেন পার করতে হবে সকল বাধা-বিপত্তি, ভুল থেকে শিখতে হবে আর মিশন সফল হলে নতুন মিশন খুঁজে বের করতে হবে । আর এ ব্যপারে এতটাই ড্রাইভ থাকতে হবে যেন ভালোবাসার মানুষের কথায়ও নিজের ব্যক্তিগত মিশন থেকে সরে না আসি আমরা। মিশনে পাস ফেল থেকেও গুরুত্বপুর্ণ হলো মিশনের প্রতি আপনার কমিটমেন্ট । এমন নয় যে মেয়েরা আসলে চায় আপনি আপনার মিশন থেকে সরে আসুন বরং অবচেতনে মিশনের প্রতি আপনার কমিটমেন্ট নিয়ে সে আপনাকে পরীক্ষা করে দেখবে, কমিটমেন্ট দেখাতে ফেল করলে আপনার ওপর তার আকর্ষণ কমে যাবে আর যদি কমিটমেন্ট অটুট থাকে তবেই সে বুঝবে যে আপনার ব্যাপারে তার সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল। আমার খুব প্রিয় একজন লেখকের কথা – “Between love and mission, a man must choose mission over love. If he fails to do so, he would probably lose his love as well. “
বরং ব্যক্তিগত মিশনের প্রতি আপনার কমিটমেন্ট দেখেই একটি মেয়ে চাইবে আপনার এই মিশনের একটা অংশ হতে । একই লেখক আবার বলেন-
“Men understand instinctively that without respect, there is no chance for love.”
আর পুরুষ মানুষের বেলায় এই সম্মান আসে নিজের প্রতি নিজের ভেতর থেকে, সমাজ বা আশেপাশের মানুষ কি বললো তা থেকে নয়, ব্যক্তিগত মিশনের ওপর কতটা ড্রাইভ নিয়ে আপনি ঝাপিয়ে পড়লেন তা থেকে, আরেকটা মানুষের কথায় নিজেকে কতটা পরিবর্তন করলেন তা থেকে নয়, আর নিজেকে সম্মান করতে পারাটাই আমার মতে পুরুষ মানুষের জীবনের আল্টিমেট মিশন । ]
https://www.facebook.com/DoctorXBD
প্রথম পর্ব - Click This Link
দ্বিতীয় পর্ব - Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭