বন বেগুন, বন টমেটো, তিতবেগুন বা রাম বেগুন। আমাদের চারপাশে জন্মানো একটি অতিপরিচিত উদ্ভিদ। পথে-ঘাটে, মাঠে অহরহ জন্মাতে দেখা যায় এ উদ্ভিদটিকে। সারা শরীরে কাঁটা যুক্ত গাঢ় সবুজ পাতার এ উদ্ভিদটিতে সাদা শুভ্র ফুল আসে বর্ষায়। সাদা ফুলের পাঁপড়ির মাঝে থাকে হলুদ পুং ও স্ত্রী কেশর। টমেটো গাছের মত দেখতে এ উদ্ভিদ অঞ্চল ভেদে বিভিন্ন নামে পরিচিত। Solanacea পরিবার ভূক্ত এই উদ্ভিদটির বৈজ্ঞানিক নাম Solanum SP. এই উদ্ভিদটির অন্তত ২৬ টি প্রজাতি সারা পৃথিবীতে জন্মায় বলে জানাগেছে। ভারতীয় উপ-মহাদেশে এর বেশ কয়েকটি প্রজাতি জন্মে থাকে। বাংলাদেশে জন্মানো প্রজাতির ফলের রঙ হয়ে থাকে গাঢ় লাল রঙের। গাছটি দেখতে অনেকটা টমেটোর মত তাই এর পরিচয় বন টমেটো নামেও। এছাড়াও একই গোত্রের অন্তর্ভূক্ত বেগুন গাছের সাদৃশ্য আরেকটি প্রজাতির দেখা মেলে। গাছটির ফলে রয়েছে মেডিসিনাল ভ্যালু। ঔষধীগুণ থাকায় অ্যালার্জি সমস্যা, কাঁশি ও হাপানি সমস্যা, রক্ত পরিষ্কার করতে, পিত্ত ঠাণ্ডা রাখতে, হজম শক্তি বৃদ্ধিতে, গ্যাসট্রিক সমস্যায়, গুড়ো ক্রিমি দুুুুর করতে উদ্ভিদের ফল ব্যবহৃত হয়। সবজি হিসেবেও বিভিন্ন অঞ্চলে রান্না করে খেতেও দেখা যায়।
লিখেছেনঃ উদ্ভিদবিদ মোঃ মোসাদ্দেক হোসেন
সহকারী শিক্ষক, সারদেশ্বরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, দিনাজপুর।
ই-মেইলঃ [email protected] বন বেগুন, বন টমেটো, তিতবেগুন বা রাম বেগুন। আমাদের চারপাশে জন্মানো একটি অতিপরিচিত উদ্ভিদ। পথে-ঘাটে, মাঠে অহরহ জন্মাতে দেখা যায় এ উদ্ভিদটিকে। সারা শরীরে কাঁটা যুক্ত গাঢ় সবুজ পাতার এ উদ্ভিদটিতে সাদা শুভ্র ফুল আসে বর্ষায়। সাদা ফুলের পাঁপড়ির মাঝে থাকে হলুদ পুং ও স্ত্রী কেশর। টমেটো গাছের মত দেখতে এ উদ্ভিদ অঞ্চল ভেদে বিভিন্ন নামে পরিচিত। Solanacea পরিবার ভূক্ত এই উদ্ভিদটির বৈজ্ঞানিক নাম Solanum SP. এই উদ্ভিদটির অন্তত ২৬ টি প্রজাতি সারা পৃথিবীতে জন্মায় বলে জানাগেছে। ভারতীয় উপ-মহাদেশে এর বেশ কয়েকটি প্রজাতি জন্মে থাকে। বাংলাদেশে জন্মানো প্রজাতির ফলের রঙ হয়ে থাকে গাঢ় লাল রঙের। গাছটি দেখতে অনেকটা টমেটোর মত তাই এর পরিচয় বন টমেটো নামেও। এছাড়াও একই গোত্রের অন্তর্ভূক্ত বেগুন গাছের সাদৃশ্য আরেকটি প্রজাতির দেখা মেলে। গাছটির ফলে রয়েছে মেডিসিনাল ভ্যালু। ঔষধীগুণ থাকায় অ্যালার্জি সমস্যা, কাঁশি ও হাপানি সমস্যা, রক্ত পরিষ্কার করতে, পিত্ত ঠাণ্ডা রাখতে, হজম শক্তি বৃদ্ধিতে, গ্যাসট্রিক সমস্যায়, গুড়ো ক্রিমি দুুুুর করতে উদ্ভিদের ফল ব্যবহৃত হয়। সবজি হিসেবেও বিভিন্ন অঞ্চলে রান্না করে খেতেও দেখা যায়।
লিখেছেনঃ উদ্ভিদবিদ মোঃ মোসাদ্দেক হোসেন
সহকারী শিক্ষক, সারদেশ্বরী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, দিনাজপুর।
ই-মেইলঃ [email protected]
সর্বশেষ এডিট : ২০ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:৩৫