_________________________________________
একবার এক বিজ্ঞ ব্যক্তি তার শিষ্যদের ডেকে বলিলেন, এ নাও কাচাঁমরিচ। একটা বিড়ালের দিকে আঙ্গুল দেখাইয়া বলিলেন, উহাকে কাচঁমরিচ খাওয়াইতে হবে।
গুরুর আদেশ শিরোধার্য। প্রথম শিষ্য বিড়ালকে ধরিয়া তাহার মুখে কাচাঁমরিচ ঠাসিয়া দিতে লাগিল কিন্তু কিছুতেই কিছু হল না। সেই উহাতে ব্যর্থ হইল। বিড়ালের নখের আঘাতে খনিকটা আহতও হইল। পরের শিষ্য অতি চালাকি করিয়া এক বাটি দুধ আনিয়া তাহাতে কাচাঁমরিচ মিশাইয়া দিল। বিড়ালকে জোর করিয়া বাটির কাছে আনাও হইল। কিন্তু দুষ্ট বিড়াল খানিক কয়েকবার গন্ধ শুকিয়া ভেংচি কাটিয়া চলিয়া গেল। এভাবেই প্রত্যেক শিষ্যই ভিন্ন ভিন্ন পন্হা অবলম্বন করিয়াও ব্যর্থ হইল।
অবশেষে বিজ্ঞ ব্যক্তি বলিলেন, আমাকে একটি কাচাঁমরিচ দাও। তিনি উহা নিয়া বিড়ালের পশ্চাতদেশে ঢলিয়া লাগাইয়া দিলেন। এবার সকলে অবাক হইয়া দেখিলেন, বিড়াল নিজে থেকেই আপন পশ্চাদদেশ চাটিয়া চাটিয়া কাচাঁমরিচ খাইতেছে....................................
__________________________________________
__________________________________________
পাকিস্হানীরা আমাদের জোর করিয়া উর্দু খাওয়াইতে চাহিয়াছিল, পারে নাই। ব্যর্থ হইয়াছে। এখন ভারতীয়রা আমাদের পশ্চাতদেশে হিন্দি ডলিয়া দিয়াছে। জ্বলিতেছে বটে! কিন্ত আপন পশ্চাতদেশ চাটিয়া হিন্দিও খাইতেছি আর ছম্মাক ছলো ছম্মাক ছলো বলে নেংটো হয়ে ধেই ধেই করে নাচিতেছি, জয় হিন্দ!!!!