প্রথম পর্বের লিঙ্ক -
Click This Link
দাদার বাড়ির জাম্বুরা গাছ |
গাছে ধইরা আছে ডালিম ( এখনো কাঁচা , তাই খাইতে পারি নাই ) |

কামরাঙ্গা গাছে কামরাঙ্গা |
শ্রীমঙ্গলে এখন প্রচুর লেবু হয় |
তাদের এক বন্ধু আমাদের পেটে গেছে , এই নিয়ে প্রতিবাদ ও শোক সভা |
ঢাকা সিলেট মহাসড়ক | রাস্তার দুই পাশের গাছ উপরে ছাউনির মত বিস্তার লাভ করছে |
নদীর নাম বিলাস | বর্ষার পাহাড়ি ঢল, পাহাড়ের বালু /পলিতে পানি ঘোলা হয়ে গেছে |
এর পরের ছবিগুলোতে দেখানোর চেষ্টা করব শ্রীমঙ্গলে অবস্থিত চা গবেষণা কেন্দ্রের ফ্যাক্টরিতে কিভাবে চা প্রক্রিয়াজাত করা হয় -
কমলগঞ্জ রোড দিয়ে প্রবেশ করতে চাইলে চোখে পড়বে এই নামফলক | যারা গাড়ি নিয়ে যাবেন , তারা দয়া করে খোজ নেবেন যে ব্রিজ ঠিক হয়েছে কি না | নইলে গাড়ি রেখে অনেকটুক হাটতে হবে |
চা গবেষণাকেন্দ্রের মূল ভবন |
গবেষণাকেন্দ্রের নিজস্য চা বাগান |
ফ্যাক্টরির একপাশের গেট | তবে মূল গেট আরেকটু সামনে এগিয়ে ডান পাশে |
এই যন্ত্রটির নাম উইদারিং টার্ফ |চা পাতা প্রথমে ধুয়ে এর উপর রাখা হয় |
উইদারিং টার্ফ এর পাশের বিশাল পাখা গুলি দিয়ে পাতাতে ঠান্ডা ও গরম বাতাস দেয়া হয় | ঠান্ডা বাতাস দিয়ে পাতার পানি ঝেড়ে ফেলা হয় এবং গরম বাতাস দিয়ে পাতাকে নরম করা হয় |
এই যন্ত্রটির নাম শিফটার |
শিফটারের নিচে ছিদ্রযুক্ত যে ট্রে আছে তা দিয়ে থেকে ময়লা আবর্জনা নিচে পড়ে যায় |
এর পর টানেল দিয়ে এই পাতা নিচের তলায় চলে যায় |
এই পাইপ বেয়ে পাতা নিচে নেমে আসে |
পাইপ বেয়ে পাতা নেমে এসে পড়ে লদারম্যান নামক মেশিনে |
লদারম্যান মেশিন চিপে পাতার তিত্কুটা কষ বের করে ফেলে |
এই যন্ত্রটির নাম সিডিসি | এই মেশিনে পাতা ছোট ছোট করে কাটা হয় |
এর নাম ডুবি | এতে পাতা গোল গোল আকৃতি ধারণ করে |
এই বেল্টটির নাম সিফ্রেম | এর পর এই বেল্ট দিয়ে পাতা চলে যায় পাশের রুমে |
যেখানে পাতাকে তীব্র বেগে উত্তাপ দেয়া হয় গ্যাস বার্নার দিয়ে দিয়ে | এই উত্তাপে পাতা শুকিয়ে যায় | গ্যাস বার্নারের উত্তাপ এবং শব্দ বেশ ভীতিকর |
এর পর পাওয়া যায় চা |
***এই হচ্ছে সাদামাটা ভাষায় চা ফ্যাক্টরির কার্যক্রম |***
ওই দুরে আমি | বৌকে প্রমান দিচ্ছি যে আমি সাইকেল চালাতে পারি |
এটা চা বাগানের মাঝের একটা খরস্রোতা খালের ছবি | বিশ্বাস করেন, সামান্য যত্ন আর পরিষ্কার করলে এই খাল সৌন্দর্যের দিক দিয়ে ইউরোপের অনেক পাহাড়ি সুন্দর খালের মুখে ঝামা ঘষে দেবে |
সবাইকে ধন্যবাদ | আর যারা বাংলাদেশ চা গবেষণা ইন্সটিটিউট সম্পর্কে আরো জানতে চান তারা নিচের লিঙ্কটি দেখতে পারেন -
Click This Link
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ২:৪৪