১৭ বছর বয়সী সুন্দরী জাপানিজ মেয়ে জুনকো ২৫
নভেম্বর, ১৯৮৮ সালে স্কুল শেষে ঘরে ফিরতে রাস্তায়
বেড়িয়েছিলো। কিন্তু সে আর কখনোই ঘরে ফিরতে
পারেনি।
জো কামিসাকু এবং তার ৩ সাথি জুনকোকে
কিডন্যাপ করে। তারপর একটি ঘরে তাকে ৪৪ দিন
বন্দী করে রাখা হয়। আরো ভাল হয় একে “44 days of
hell” বলা হলে।
জুনকো তাদের কাউকেই চিনতো না। তাদেরও আবার
জুনকোর সাথে কোন পূর্ব শত্রুতা ছিল না। শুধু মাত্র
তাকে নিয়ে ফূর্তি করার জন্যই তাকে
আটকে রাখা হয়। তবে এই ফূর্তি কোন সাধারণ ফূর্তি
ছিল না।
১ম দিন (২২ নভেম্বর) তাকে স্ট্রিপ ড্যান্স করানো হয়।
লাইটার দিয়ে তার চোখ, নাক, কান, ভ্যাজাইনা
জ্বালানো হয়। গরম লোহা তার ভ্যাজিনাতে প্রবেশ
করানো হয়। তাকে কিচ্ছু খেতে দেওয়া হয়না। পরে
জোর করে তেলাপোকা আর প্রস্রাব খাওয়ানো হয়।
৪৪ দিনে তাকে সর্বমোট ৪০০ বার ধর্ষণ করা হয়।
১১তম দিন (১ ডিসেম্বর) তাকে বেধরক পেটানো হয়।
তার মুখ কনক্রিটের ফ্লোরের উপর রেখে
তার উপর লাফানো হয়। সিলিং এর সাথে ঝুলিয়ে তার
মুখ থেকে রক্ত বের না হওয়া পর্যন্ত তাকে ঘুষি মারা
হয়। তার নাকে এত রক্ত জমে গিয়েছিলো যে সে শুধু
মুখ দিয়ে নিশ্বাস নিতে পারতো। পানি খেয়ে সে
বমি করে দেয়,কারণ তার পরিপাক ক্রিয়া একদম নষ্ট
হতে গিয়েছিলো। সিগারেট দিয়ে তার হাত
পোড়ানো হয়। কিছু দাহ্য লিকুয়িড তার হাতে
পায়ে ঢেলে জ্বালিয়ে দেয়া হয়। এমন আরো অনেক
কিছুই যা বলতে ইচ্ছে হচ্ছে না।
২০তম দিন (১০ ডিসেম্বর) ব্যাম্বু স্টিক দিয়ে তাকে
মারা হয়। পা জ্বলে যাওয়ার কারণে সে হাঁটতে
পুরোপুরি অক্ষম। ভারী বস্তু দিয়ে হাত ভেঙে
দেয়া হয়, আর নখ উপড়ে দেয়। গল্ফ স্টিক দিয়ে
পেটানো হয়। প্রাইভেট পার্টে সিগারেট জ্বালিয়ে
ঢুকিয়ে দেয়। তার নিজের ইউরিন তাকেই
খেতে দেয়। আবার লোহার রড দিয়ে পেটায়। চিকেন
গ্রিল করার রড তার প্রাইভেট পার্টে প্রবেশ করায় ।
সে পালানোর চেষ্টা করলে আবার তার গায়ে আগুন
ধরিয়ে দেয়। তবে এই
যাত্রায় সে বেঁচে যায়।
৩০ তম দিন (২০ ডিসেম্বর) তার মুখে ওরা গরম মোম
ঢেলে দেয়। চোখের পাতা লাইটার দিয়ে জ্বালায়।
নিপল কেটে দেয়া হয়। গরম বাল্ব তার ভ্যাজিনাতে
প্রবেশ করায়। কানের পর্দা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ব্রেইনের
সাইজ কমে যায় এর ফলে।
৪০ তম দিন (৩০ ডিসেম্বর) জুনকো কিডন্যাপারদের
কাছে তার নিজের মৃত্যুর ভিক্ষা করে।
৪৪ তম দিন (৪ জানুয়ারি) জুনকোকে আবার লোহার
রড দিয়ে পেটানো হয়। আবার তার পুরো শরীরে আগুন
ধরিয়ে দেয়। প্রায় দুই ঘন্টা চলে এই টর্চার। জুনকো
মারা যায়। ৪ জানুয়ারি, ১৯৮৯।
১৭ বছর বয়সী জুনকো ফুরুতা ত৯ব্র ব্যাথা, কষ্ট আর
প্রচণ্ড একাকিত্ব নিয়ে মারা যায়।
এই মৃত্যুর কাছে আমার পৃথিবীর যাবতীয় মৃত্যুকে খুব
ছোট মনে হয়। আমরা ছোট খাটো ব্যাপারেই
ডিপ্রেসড হয়ে পড়ি। তুচ্ছ ব্যাপার নিয়ে আত্মহত্যা
করে ফেলতে একটুও দ্বিধাবোধ করি না। জুনকোও
নিজের মৃত্যু চেয়েছিলো। কিন্তু
তার ব্যাথার কাছে আজকের তরুণীর ব্যাথাটা
নিতান্ত ছাইপাঁশ। জুনকোর এই কাহিনী শুনে তার মা
মানষিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন এবং
সাইকিয়াট্রিক থেরাপি নিতে হয়।
#Collecte
১৭ বছর বয়সী সুন্দরী জাপানিজ মেয়ে জুনকো ২৫
নভেম্বর, ১৯৮৮ সালে স্কুল শেষে ঘরে ফিরতে রাস্তায়
বেড়িয়েছিলো। কিন্তু সে আর কখনোই ঘরে ফিরতে
পারেনি।
জো কামিসাকু এবং তার ৩ সাথি জুনকোকে
কিডন্যাপ করে। তারপর একটি ঘরে তাকে ৪৪ দিন
বন্দী করে রাখা হয়। আরো ভাল হয় একে “44 days of
hell” বলা হলে।
জুনকো তাদের কাউকেই চিনতো না। তাদেরও আবার
জুনকোর সাথে কোন পূর্ব শত্রুতা ছিল না। শুধু মাত্র
তাকে নিয়ে ফূর্তি করার জন্যই তাকে
আটকে রাখা হয়। তবে এই ফূর্তি কোন সাধারণ ফূর্তি
ছিল না।
১ম দিন (২২ নভেম্বর) তাকে স্ট্রিপ ড্যান্স করানো হয়।
লাইটার দিয়ে তার চোখ, নাক, কান, ভ্যাজাইনা
জ্বালানো হয়। গরম লোহা তার ভ্যাজিনাতে প্রবেশ
করানো হয়। তাকে কিচ্ছু খেতে দেওয়া হয়না। পরে
জোর করে তেলাপোকা আর প্রস্রাব খাওয়ানো হয়।
৪৪ দিনে তাকে সর্বমোট ৪০০ বার ধর্ষণ করা হয়।
১১তম দিন (১ ডিসেম্বর) তাকে বেধরক পেটানো হয়।
তার মুখ কনক্রিটের ফ্লোরের উপর রেখে
তার উপর লাফানো হয়। সিলিং এর সাথে ঝুলিয়ে তার
মুখ থেকে রক্ত বের না হওয়া পর্যন্ত তাকে ঘুষি মারা
হয়। তার নাকে এত রক্ত জমে গিয়েছিলো যে সে শুধু
মুখ দিয়ে নিশ্বাস নিতে পারতো। পানি খেয়ে সে
বমি করে দেয়,কারণ তার পরিপাক ক্রিয়া একদম নষ্ট
হতে গিয়েছিলো। সিগারেট দিয়ে তার হাত
পোড়ানো হয়। কিছু দাহ্য লিকুয়িড তার হাতে
পায়ে ঢেলে জ্বালিয়ে দেয়া হয়। এমন আরো অনেক
কিছুই যা বলতে ইচ্ছে হচ্ছে না।
২০তম দিন (১০ ডিসেম্বর) ব্যাম্বু স্টিক দিয়ে তাকে
মারা হয়। পা জ্বলে যাওয়ার কারণে সে হাঁটতে
পুরোপুরি অক্ষম। ভারী বস্তু দিয়ে হাত ভেঙে
দেয়া হয়, আর নখ উপড়ে দেয়। গল্ফ স্টিক দিয়ে
পেটানো হয়। প্রাইভেট পার্টে সিগারেট জ্বালিয়ে
ঢুকিয়ে দেয়। তার নিজের ইউরিন তাকেই
খেতে দেয়। আবার লোহার রড দিয়ে পেটায়। চিকেন
গ্রিল করার রড তার প্রাইভেট পার্টে প্রবেশ করায় ।
সে পালানোর চেষ্টা করলে আবার তার গায়ে আগুন
ধরিয়ে দেয়। তবে এই
যাত্রায় সে বেঁচে যায়।
৩০ তম দিন (২০ ডিসেম্বর) তার মুখে ওরা গরম মোম
ঢেলে দেয়। চোখের পাতা লাইটার দিয়ে জ্বালায়।
নিপল কেটে দেয়া হয়। গরম বাল্ব তার ভ্যাজিনাতে
প্রবেশ করায়। কানের পর্দা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ব্রেইনের
সাইজ কমে যায় এর ফলে।
৪০ তম দিন (৩০ ডিসেম্বর) জুনকো কিডন্যাপারদের
কাছে তার নিজের মৃত্যুর ভিক্ষা করে।
৪৪ তম দিন (৪ জানুয়ারি) জুনকোকে আবার লোহার
রড দিয়ে পেটানো হয়। আবার তার পুরো শরীরে আগুন
ধরিয়ে দেয়। প্রায় দুই ঘন্টা চলে এই টর্চার। জুনকো
মারা যায়। ৪ জানুয়ারি, ১৯৮৯।
১৭ বছর বয়সী জুনকো ফুরুতা ত৯ব্র ব্যাথা, কষ্ট আর
প্রচণ্ড একাকিত্ব নিয়ে মারা যায়।
এই মৃত্যুর কাছে আমার পৃথিবীর যাবতীয় মৃত্যুকে খুব
ছোট মনে হয়। আমরা ছোট খাটো ব্যাপারেই
ডিপ্রেসড হয়ে পড়ি। তুচ্ছ ব্যাপার নিয়ে আত্মহত্যা
করে ফেলতে একটুও দ্বিধাবোধ করি না। জুনকোও
নিজের মৃত্যু চেয়েছিলো। কিন্তু
তার ব্যাথার কাছে আজকের তরুণীর ব্যাথাটা
নিতান্ত ছাইপাঁশ। জুনকোর এই কাহিনী শুনে তার মা
মানষিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন এবং
সাইকিয়াট্রিক থেরাপি নিতে হয়।
#Collecte
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩