somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

44 days of hell /:) !!?? মানবতা যেখানে ধর্ষিত এবং লাঞ্চিত X(( X(

০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


১৭ বছর বয়সী সুন্দরী জাপানিজ মেয়ে জুনকো ২৫
নভেম্বর, ১৯৮৮ সালে স্কুল শেষে ঘরে ফিরতে রাস্তায়
বেড়িয়েছিলো। কিন্তু সে আর কখনোই ঘরে ফিরতে
পারেনি।
জো কামিসাকু এবং তার ৩ সাথি জুনকোকে
কিডন্যাপ করে। তারপর একটি ঘরে তাকে ৪৪ দিন
বন্দী করে রাখা হয়। আরো ভাল হয় একে “44 days of
hell” বলা হলে।
জুনকো তাদের কাউকেই চিনতো না। তাদেরও আবার
জুনকোর সাথে কোন পূর্ব শত্রুতা ছিল না। শুধু মাত্র
তাকে নিয়ে ফূর্তি করার জন্যই তাকে
আটকে রাখা হয়। তবে এই ফূর্তি কোন সাধারণ ফূর্তি
ছিল না।
১ম দিন (২২ নভেম্বর) তাকে স্ট্রিপ ড্যান্স করানো হয়।
লাইটার দিয়ে তার চোখ, নাক, কান, ভ্যাজাইনা
জ্বালানো হয়। গরম লোহা তার ভ্যাজিনাতে প্রবেশ
করানো হয়। তাকে কিচ্ছু খেতে দেওয়া হয়না। পরে
জোর করে তেলাপোকা আর প্রস্রাব খাওয়ানো হয়।
৪৪ দিনে তাকে সর্বমোট ৪০০ বার ধর্ষণ করা হয়।
১১তম দিন (১ ডিসেম্বর) তাকে বেধরক পেটানো হয়।
তার মুখ কনক্রিটের ফ্লোরের উপর রেখে
তার উপর লাফানো হয়। সিলিং এর সাথে ঝুলিয়ে তার
মুখ থেকে রক্ত বের না হওয়া পর্যন্ত তাকে ঘুষি মারা
হয়। তার নাকে এত রক্ত জমে গিয়েছিলো যে সে শুধু
মুখ দিয়ে নিশ্বাস নিতে পারতো। পানি খেয়ে সে
বমি করে দেয়,কারণ তার পরিপাক ক্রিয়া একদম নষ্ট
হতে গিয়েছিলো। সিগারেট দিয়ে তার হাত
পোড়ানো হয়। কিছু দাহ্য লিকুয়িড তার হাতে
পায়ে ঢেলে জ্বালিয়ে দেয়া হয়। এমন আরো অনেক
কিছুই যা বলতে ইচ্ছে হচ্ছে না।
২০তম দিন (১০ ডিসেম্বর) ব্যাম্বু স্টিক দিয়ে তাকে
মারা হয়। পা জ্বলে যাওয়ার কারণে সে হাঁটতে
পুরোপুরি অক্ষম। ভারী বস্তু দিয়ে হাত ভেঙে
দেয়া হয়, আর নখ উপড়ে দেয়। গল্ফ স্টিক দিয়ে
পেটানো হয়। প্রাইভেট পার্টে সিগারেট জ্বালিয়ে
ঢুকিয়ে দেয়। তার নিজের ইউরিন তাকেই
খেতে দেয়। আবার লোহার রড দিয়ে পেটায়। চিকেন
গ্রিল করার রড তার প্রাইভেট পার্টে প্রবেশ করায় ।
সে পালানোর চেষ্টা করলে আবার তার গায়ে আগুন
ধরিয়ে দেয়। তবে এই
যাত্রায় সে বেঁচে যায়।
৩০ তম দিন (২০ ডিসেম্বর) তার মুখে ওরা গরম মোম
ঢেলে দেয়। চোখের পাতা লাইটার দিয়ে জ্বালায়।
নিপল কেটে দেয়া হয়। গরম বাল্ব তার ভ্যাজিনাতে
প্রবেশ করায়। কানের পর্দা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ব্রেইনের
সাইজ কমে যায় এর ফলে।
৪০ তম দিন (৩০ ডিসেম্বর) জুনকো কিডন্যাপারদের
কাছে তার নিজের মৃত্যুর ভিক্ষা করে।
৪৪ তম দিন (৪ জানুয়ারি) জুনকোকে আবার লোহার
রড দিয়ে পেটানো হয়। আবার তার পুরো শরীরে আগুন
ধরিয়ে দেয়। প্রায় দুই ঘন্টা চলে এই টর্চার। জুনকো
মারা যায়। ৪ জানুয়ারি, ১৯৮৯।
১৭ বছর বয়সী জুনকো ফুরুতা ত৯ব্র ব্যাথা, কষ্ট আর
প্রচণ্ড একাকিত্ব নিয়ে মারা যায়।
এই মৃত্যুর কাছে আমার পৃথিবীর যাবতীয় মৃত্যুকে খুব
ছোট মনে হয়। আমরা ছোট খাটো ব্যাপারেই
ডিপ্রেসড হয়ে পড়ি। তুচ্ছ ব্যাপার নিয়ে আত্মহত্যা
করে ফেলতে একটুও দ্বিধাবোধ করি না। জুনকোও
নিজের মৃত্যু চেয়েছিলো। কিন্তু
তার ব্যাথার কাছে আজকের তরুণীর ব্যাথাটা
নিতান্ত ছাইপাঁশ। জুনকোর এই কাহিনী শুনে তার মা
মানষিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন এবং
সাইকিয়াট্রিক থেরাপি নিতে হয়।
#Collecte
১৭ বছর বয়সী সুন্দরী জাপানিজ মেয়ে জুনকো ২৫
নভেম্বর, ১৯৮৮ সালে স্কুল শেষে ঘরে ফিরতে রাস্তায়
বেড়িয়েছিলো। কিন্তু সে আর কখনোই ঘরে ফিরতে
পারেনি।
জো কামিসাকু এবং তার ৩ সাথি জুনকোকে
কিডন্যাপ করে। তারপর একটি ঘরে তাকে ৪৪ দিন
বন্দী করে রাখা হয়। আরো ভাল হয় একে “44 days of
hell” বলা হলে।
জুনকো তাদের কাউকেই চিনতো না। তাদেরও আবার
জুনকোর সাথে কোন পূর্ব শত্রুতা ছিল না। শুধু মাত্র
তাকে নিয়ে ফূর্তি করার জন্যই তাকে
আটকে রাখা হয়। তবে এই ফূর্তি কোন সাধারণ ফূর্তি
ছিল না।
১ম দিন (২২ নভেম্বর) তাকে স্ট্রিপ ড্যান্স করানো হয়।
লাইটার দিয়ে তার চোখ, নাক, কান, ভ্যাজাইনা
জ্বালানো হয়। গরম লোহা তার ভ্যাজিনাতে প্রবেশ
করানো হয়। তাকে কিচ্ছু খেতে দেওয়া হয়না। পরে
জোর করে তেলাপোকা আর প্রস্রাব খাওয়ানো হয়।
৪৪ দিনে তাকে সর্বমোট ৪০০ বার ধর্ষণ করা হয়।
১১তম দিন (১ ডিসেম্বর) তাকে বেধরক পেটানো হয়।
তার মুখ কনক্রিটের ফ্লোরের উপর রেখে
তার উপর লাফানো হয়। সিলিং এর সাথে ঝুলিয়ে তার
মুখ থেকে রক্ত বের না হওয়া পর্যন্ত তাকে ঘুষি মারা
হয়। তার নাকে এত রক্ত জমে গিয়েছিলো যে সে শুধু
মুখ দিয়ে নিশ্বাস নিতে পারতো। পানি খেয়ে সে
বমি করে দেয়,কারণ তার পরিপাক ক্রিয়া একদম নষ্ট
হতে গিয়েছিলো। সিগারেট দিয়ে তার হাত
পোড়ানো হয়। কিছু দাহ্য লিকুয়িড তার হাতে
পায়ে ঢেলে জ্বালিয়ে দেয়া হয়। এমন আরো অনেক
কিছুই যা বলতে ইচ্ছে হচ্ছে না।
২০তম দিন (১০ ডিসেম্বর) ব্যাম্বু স্টিক দিয়ে তাকে
মারা হয়। পা জ্বলে যাওয়ার কারণে সে হাঁটতে
পুরোপুরি অক্ষম। ভারী বস্তু দিয়ে হাত ভেঙে
দেয়া হয়, আর নখ উপড়ে দেয়। গল্ফ স্টিক দিয়ে
পেটানো হয়। প্রাইভেট পার্টে সিগারেট জ্বালিয়ে
ঢুকিয়ে দেয়। তার নিজের ইউরিন তাকেই
খেতে দেয়। আবার লোহার রড দিয়ে পেটায়। চিকেন
গ্রিল করার রড তার প্রাইভেট পার্টে প্রবেশ করায় ।
সে পালানোর চেষ্টা করলে আবার তার গায়ে আগুন
ধরিয়ে দেয়। তবে এই
যাত্রায় সে বেঁচে যায়।
৩০ তম দিন (২০ ডিসেম্বর) তার মুখে ওরা গরম মোম
ঢেলে দেয়। চোখের পাতা লাইটার দিয়ে জ্বালায়।
নিপল কেটে দেয়া হয়। গরম বাল্ব তার ভ্যাজিনাতে
প্রবেশ করায়। কানের পর্দা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ব্রেইনের
সাইজ কমে যায় এর ফলে।
৪০ তম দিন (৩০ ডিসেম্বর) জুনকো কিডন্যাপারদের
কাছে তার নিজের মৃত্যুর ভিক্ষা করে।
৪৪ তম দিন (৪ জানুয়ারি) জুনকোকে আবার লোহার
রড দিয়ে পেটানো হয়। আবার তার পুরো শরীরে আগুন
ধরিয়ে দেয়। প্রায় দুই ঘন্টা চলে এই টর্চার। জুনকো
মারা যায়। ৪ জানুয়ারি, ১৯৮৯।
১৭ বছর বয়সী জুনকো ফুরুতা ত৯ব্র ব্যাথা, কষ্ট আর
প্রচণ্ড একাকিত্ব নিয়ে মারা যায়।
এই মৃত্যুর কাছে আমার পৃথিবীর যাবতীয় মৃত্যুকে খুব
ছোট মনে হয়। আমরা ছোট খাটো ব্যাপারেই
ডিপ্রেসড হয়ে পড়ি। তুচ্ছ ব্যাপার নিয়ে আত্মহত্যা
করে ফেলতে একটুও দ্বিধাবোধ করি না। জুনকোও
নিজের মৃত্যু চেয়েছিলো। কিন্তু
তার ব্যাথার কাছে আজকের তরুণীর ব্যাথাটা
নিতান্ত ছাইপাঁশ। জুনকোর এই কাহিনী শুনে তার মা
মানষিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন এবং
সাইকিয়াট্রিক থেরাপি নিতে হয়।
#Collecte
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩
২টি মন্তব্য ২টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ট্রাম্প ভাইয়ের প্রেসিডেন্সিয়াল টিমের সদস্য এর মধ্যে এই তিন জন সদস্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

লিখেছেন অতনু কুমার সেন , ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:৪৮

প্রথম জন হলো: জেডি ভান্স, উনি মেবি ভাইস প্রেসিডেন্ট হচ্ছেন। ভদ্রলোকের বউ আবার ইন্ডিয়ান হিন্দু। ওনার নাম উষা ভান্স। পেশায় তিনি একজন অ্যাডভোকেট।

দ্বিতীয় জন হলো বিবেক রামাস্বামী। এই ভদ্রলোক আরেক... ...বাকিটুকু পড়ুন

দেশে ইসলামি আইন প্রতিষ্ঠা করা জরুরী?

লিখেছেন রাজীব নুর, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:০২



বিশ্ব ইসলামের নিয়মে চলছে না।
এমনকি আমাদের দেশও ইসলামের নিয়মে চলছে না। দেশ চলিছে সংবিধান অনুযায়ী। ধর্মের নিয়ম কানুন মেনে চললে পুরো দেশ পিছিয়ে যাবে। ধর্ম যেই সময় (সামন্ত... ...বাকিটুকু পড়ুন

আসল 'আয়না ঘর' থাকতে রেপ্লিকা 'আয়না ঘর ' তৈরির প্রয়োজন নেই।

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ০৭ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৩৮


স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ৫ই আগস্ট সর্বস্তরের জনতা রাস্তায় নেমে এসে। শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসন আমলে অসংখ্য মানুষ কে... ...বাকিটুকু পড়ুন

একটি ছবি হাজার কথা বলে

লিখেছেন ইফতেখার ভূইয়া, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৩:৫৩

আগস্টের ৩ তারিখ আমি বাসা থেকে বের হয়ে প্রগতি স্মরণী গিয়ে আন্দোলনে শরিক হই। সন্ধ্যের নাগাদ পরিবারকে নিয়ে আমার শ্বশুর বাড়ি রেখে এসে পরদিনই দুপুরের মধ্যেই রওনা হয়ে যাই। আগস্টের... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। নিজের বানানো টেলিস্কোপ দিয়ে কালপুরুষ নীহারিকার ছবি

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০৮ ই নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯






ঢাকায় নিজের বাসার ছাদ থেকে কালপুরুষ নীহারিকার ছবি তুলেছেন বাংলাদেশি অ্যাস্ট্রোফটোগ্রাফার জুবায়ের কাওলিন। যে টেলিস্কোপ দিয়ে তিনি এই ছবি তুলেছেন, সেটিও স্থানীয় উপকরণ ব্যবহার... ...বাকিটুকু পড়ুন

×