১) তুরুস্কের সেনাবাহিনীর প্রধানকে উদ্ধার করা হয়েছে।
২) কু প্রচেষ্টায় জড়িত থাকার অভিযোগে সারাদেশে ৭৪৩ জন গ্রেপ্তার। এই পর্যন্ত ১২০ জন নিহত। যাদের অধিকাংশ সাধারণ মানুষ। আহত ১ হাজার।
৩) বিদ্রোহীদের হাতে দখলকৃত জেনারেল স্টাফের অফিস পুনুরুদ্ধার।
৪) ধারণা করা হচ্ছে, এই ব্যর্থ কু'তে ফতেউল্লাহ গুলেন ছাড়া ও আমেরিকা, ইরান, রাশিয়া ও সিরিয়া জড়িত।
৫) বিভিন্ন জায়গায় বিদ্রোহী সৈন্যরা আত্মসমর্পণ করছে।
৬) ছবি : কু প্রচেষ্টায় জড়িত থাকার অভিযোগে রিয়ার এডমিরালকে গ্রেপ্তার।
৭) এরদোগানের সমর্থনে সারাদেশে মানুষ নেমে এসেছে রাস্তায়। ট্যাঙ্ক দখল করে উল্লাস।তুরস্কের শেষ আপডেট:
১। চিফ অফ স্টাফ হুলুসি আকারকে ভারপ্রাপ্ত কমান্ড ইন চারজ করা হয়েছে। কারণ সেনাপ্রধান ক্যু সাপোর্ট না করায় বিদ্রোহীরা তাকে জিম্মি করেছিল।
২। বসফরাস প্রণালী অবরোধ করে রাখা সেনারা পুলিশের কাছে সারেন্ডার করায় বসফরাসের উপরের দুটি ব্রীজ এখন উন্মুক্ত। এশিয়া ও ইউরোপের যোগাযোগ প্রায় ১২ ঘন্টা পর পুনস্থাপিত।
৩। রাষ্ট্রপতি এরদোগান এ ক্যু এর পেছনে মি. গুলেন কে দায়ী করে দেয়া শেষ বক্তব্যে বলেছেন, " পেনিসেলভিনিয়াকেউদ্দেশ্য করে বলছি, এ জাতির অনেক ক্ষতি করেছেন। এখন যথেষ্ট হয়েছে। সাহস থাকলে দেশে আসুন"। উল্লেখ্য, মি. গুলেন আমারিকার পেনিসেলভিনিয়াতেবসবাস করছেন।
৪। এরদোগান বিভিন্ন বিমানবন্দর গুলোতে নিজে সফর করছেন। বিদেশের সাথে সব বিমান যোগাযোগ স্বাভাবিক রাখতে তার এই প্রচেষ্টা।
৫। জনগণ এখনো রাজপথে অবস্থান করছে। রীতিমত ঢল নামছে জনতার।
৬। বিভিন্ন শহরে জনগনের চলাচলের সকল বাহন আজ ও আগামিকালের জন্য ফ্রি ঘোষনা।
৭। রাষ্ট্রপতি ভবনের পাশে জাতীয় মসজিদের সামনে বিমান থেকে কিছু আগে বোমা ফেলেছে বিদ্রোহীরা।
৮। বিভিন্ন শহরে সংঘর্ষ বা হতাহতের ঘটনা ধীরে ধীরে কমে আসছে।
৯। বুরসা শহর সেনা ডিভিশনের চীফ সহ প্রায় ৮০০ বিদ্রোহী সেনাকে আটক করা হয়েছে।
১০। বিভিন্ন শহরে প্রশাসন, সুশীল ও রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে নিরাপত্তা সমাবেশ অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
পরিস্থিতি ৯৯% সরকারের নিয়ন্ত্রনে। মানে এই যাত্রায়ও টিকে গেলেন মুসলিম বিশ্বের ক্যারিশমাটিক লিডার ও তুরস্কের তরুণ প্রজন্মের স্বপ্নের মানুষ লৌহমানব মি. রজব তাইয়্যেপ এরদোগান।
# WeSupportErdoga n #Turkey #Coup
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:০৯