বিশ শতকের সেরা চেয়ারম্যান জনাব মামুনুর রশীদ মিলন। বর্তমান সরকারের ফেনী জেলার ৮নং জায়লস্কর ইউনিয়নের ২০ শতকের সব চেয়ে জন প্রিয় চেয়ারম্যান মামুনুর রশীদ মিলন। যিনি তিন তিনবার ফেনী জেলার শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তার আমলে ৮নং ইউনিয়নের (বাসিন্দার) জনগনেরর জীবন যাত্রার মান উন্নয়নের শিখরে ধাবিত হয়। বলা হয়ে থাকে যেঃ জন প্রিয়তার দিক থেকে দীর্ঘ ২৫ বছরের পর মামুনুর রশীদ এই একমাত্র চেয়ারম্যান যিনি দলমত নির্বেশেষে সর্বস্তরের মানুষের জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হয়। বর্তমান চেয়ারম্যানেরর আমলে গ্রাম বাসীর নিত্য দিনের চলার রাস্তাঘাট সহ বাড়ির রাস্তা L.G.E.D & L.E. D সহকারে পাকা সলিং করা হয়। তা-চাড়া তার আমলে মসজিদ, মন্দির, স্কুল এবং মাদ্রসার অনুদান গুলি অতুলনীয়। নৈতিকতার প্রশ্নে তিনি কখনো নিজের দলের লোককেউ ছাড় দেয় নাই। কথিত আছে তার নিজ দলের কর্মি-সমর্থকদের মাঝে চুরি-ড়াকাতিসহ মদ, গাঁজা, ফেনসিড়িল, ইয়াবা এবং নেশা দ্রব্যের সাথে জড়িতদের নিজহাতে আচ্ছামত ধোলই করে পুলিশের হাতে তুলে দিতেও দ্বিধাবধ করতেন না। ১যুগেও যেখানে বিদুৎ যাওয়ার কথা কেউ চিন্তাও করে নাই সেইখানের মানুষরাও বিদুৎ ব্যবহার করতে পারছে। এর জন্য অবিশ্য চেয়ারম্যান এর পাশাপাশি পল্লি বিদুৎ এর চেয়ারম্যান মঈন উদ্দিনের অবধান অনস্বীকার্য। তিনিই একমাত্র ব্যক্তি যিনি কখনো অন্নাওন্য আট-দশজন নেতারমত প্রকাশ্য কারো সমালোচনা করেন নাই।।
কথিত আচে যে তার বেতনের পুরো টাকা হাসতে _হাসতে তার বন্ধুদের চা খাওয়ার জন্য দিয়ে দেয়।।
একবার জৈনিক বড় ভাইয়ের সার্টিফিকেট এর সত্যায়িত করার প্রোয়োজন হলে তিনি রাস্তায় গাড়ি থামিয়ে প্রাইভেট গাড়ি থেকে নেমে সত্যায়িত করেদেন। যা আমার মতে সত্যই নজীর বিহীন ঘটনা।।
বন্যায় কবলিত মানুষদের হাঁটু পানিতে নেমে নিজ বাড়িতে গিয়ে নিজ হাতে সাহায্য করেছেন।।
★★এবার আসুন তার পক্ষে-বিপক্ষেরর কিছু কথা শুনিঃ........
জৈনিক আবুলঃ- কথায় আছে যার সাথে মাটির কোন সম্পর্ক নাই সে আসলে মানুষেই না। বাড়ির রাস্তা সলিং করে দিওয়ার কারনে মাটির সাথে আমাদের সম্পর্ক নাই, ইটের পাথরের উপর হেটে যেতে হয়। এই অবিচারের জন্য চেয়ারম্যানের বিচার হওয়া উচিত।
/
জৈনিক তৈল দোকানদারঃ- বর্তমান চেয়ারম্যান এর জন্য প্রায় সকল বাড়িতেই বিদুৎ উৎপাদন হয়। তাই প্রত্যেক ঘরে ঘরে বিদুৎ থাকার কারনে আগেরকালের মত কেরাচিন তেল বিক্রি করতে পারি না, ইদানিং ব্যবসায় অনেক লোকসান টানতে হচ্ছে। এর জন্য অবিশ্যই তার বিচার হওয়া উচিত...
/
জৈনিক মাঝিঃ- আগে রাস্তা-ঘাট বাঙগা থাকর কারনে বর্ষা এলেই আমরা গরিব মাঝিরা প্রচুর টাকা উপার্যন করতে পারতাম। কিন্তু বর্তমান চেয়ারম্যান নৌকার সমর্থিত প্রার্থী হলেও নৌকার ব্যাসার ১২টা বাজানোর জন্যই ওনার বিচার হওয়া উচিৎ....
/
জৈনিক নেশাখোর ঃ- আনন্দ এবং মজার পরও যেই জিনিসটা একধরনের অনুভূতির জন্মদেয় এবং সাতরং এর বাহিরের দুনিয়া হল নেশার দুনিয়া। যেটা খেলে নিজেকে প্রধান মন্ত্রির চেয়েও প্রভাবশালী মনে হয়। পৃথিবী ছাড়াও সুখের দুনিয়া হল নেশার দুনিয়।। যা থেকে এই চেয়ারম্যান আমাদের বঞ্চীত করচেন। এর জন্য অবশ্যই বিচার হওয়া দরকার....
/
জৈনিক বিরোধী দলের নেতা(BNP) ঃ- আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবার ঈদেরপর সরকার পতন করবেন!! আমরা তখন এর চেয়েও অধীক উন্নয়ন করে দেখিয়ে দিবো, বর্তমান চেয়য়ারম্যান আমাদের কাছে কিছুই না.....
/
জৈনিক আমুলীগঃ- ( যিনি মূলত সতন্ত্র পার্থীর সাপোর্টার্স) বর্তমান চেয়ারম্যান যাই কুরুক আমাদের নেতা যদি চেয়ারম্যান হতো!! তাহলে তেনার চেয়েও ভালো করতো বলে আমার ধরনা। উনি প্রোয়োজনে রাস্তা কেটে নর্দমা, ড্রেন বানিয়ে পানি নিস্কাষনের ব্যবস্থা করতেন।।
/
বছরের সেরা আলোচিত দল যামাত-শিবিরঃ-- উনি একজন পলিটিশিয়ান। জনগনেই বিচার করবে কে কেমুন। সময় স্বাপেক্ষ সকল কিছুর জবাব দেওয়া হবে। অনেকটা যতকাল ত্বত বিবেচনার মত.....
/
জৈনিক সুবিদা-বাধীঃ-- যদিও চেয়ারম্যান নিজ তত্যবধানে বাড়ির রাস্তা চলিন করে দিলেন তথাপি আমি আমার নিজ দল চেঞ্জ করার সুবাদে ঘরের আঙ্গিনা এবং ভাতরুম পাঁকা করে দেওয়ার জোর ততবীর জানাই তার কাছে।
/
জৈনিক মতি মিঞাঃ--- এবারের নির্বাচনে সতন্ত্র তুন হেতে ধারাইচে!! হেতে নাকি কনক্তে আমুলীগ করতো!! আর আন্ডা হেতেরে চিনিনা। হেতে আমুলীগ করুক আর যাই কুরুক আন্ডা হেতেরে কোন ভোটেই দিতান্ন...
/
জৈনিক চেতনা খোরঃ--- চেয়ারম্যান উন্নতি করুক আর নাইবা করুক, ভোট যে কোন মূল্যই হেতেই হাইবো। অমুগ জায়গার তোমুক মানুষেরা ভোট না দিয়ে বুজের অঙ্গা!! হাতাগোহেমুই আন্ডা চেং*** রেনেনো। হাতাগো রাস্তা ঘাট করি দিবারলাই আঙ্গু চে*** আড়ের। আন্ডা করিওনো করতামোনো হে হে হে.....
//
★ জনাব মামুনুর রশীদ মিলন চেয়ারম্যান ঃ-- আসলে নিন্দুকেরা আমার বিরুদ্বে যাই বলুক না কেনে। আল্লাহ আমাকে বাচিঁয়ে রাখলে আমি জনগনের জন্য কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ। দলমত নির্বেশেষে আসুন আমরা সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যাই। দশে মিলে করি কাজ হারি জিতি নাহি লাজ......
//
অতঃপর আমি / আমার বাণী ঃ-- দলবল নির্বেশেষে অবশ্যই সত্য কথা শিকার করা উচিত। এতে করে ভালো কাজের উৎসাহ দেওয়া এবং আরো অনুপ্রেরিত করা হয়। যাতে করে উনি আরো ভালো কাজ করতে পারে। যদিও কিছু-কিছু ব্যাপারে সবারেই দ্বিমত থাকতে পারে। তারপরও বলবো আমার মতে আপনে একজন গুনি ব্যাক্তি।
আর কবির ভাষায় বলে যাই: যে দেশে জ্ঞানী-গুনীর কদর হয় না, সেই দেশে কখনো জ্ঞুনী লোক জন্মায় না....
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে জুন, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২