স্বপ্নের ঘুঙ্গুর
নিঃসঙ্গ রাত আর তার পিঠের উল্টো পাশে তুমি তাকিয়ে আছো
আলো ছড়ানো চেনা বাতাসে ঠায় মিশে যাচ্ছে দূর বিদ্যুতের মুখ
ধর্মগুলোর আওয়াজে সাঙ্গ হয় জীবনচাষ; উর্বর নাভীর উপর
হাঁপিয়ে ঘুমচলে আসে পুরোটা পাহাড়ে
আর
ভ্রমনে ভ্রমনে আমিও আত্মাহূতি দিতেযাবো দেহাতীত এই দেহে।
অথচ অরন্যের আয়ু না জেনেই যুথবদ্ধ ঘাসে”
দাঁড়িয়ে প্রাচীন কৃষকেরা। তাদেরকে কথা দিয়েছিলাম;
প্রতিচাদরের ভাঁজ থেকে শস্য তুলে এনে দেবো অজস্র হাত ধরে।
ম্রিয়মাণ জ্যোৎস্নার আলোয় ছায়া ফেলে দেখাবো
কিভাবে কুঞ্জের রাধা ফুলে-কামে-জীবনের আলতা পরায়।
আমি জলকাদা পা গুলোদের বলেছিলাম নদীরা ঘুঙ্গুর পড়ে নাচতে পারে।।
আল্লাইয়ার