somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সদ্য বিবাহিত ছেলে-মেয়ের জন্য অমুল্য উপদেশ

১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বিয়ের সময় পুত্রের উদ্দেশ্যে পিতার উপদেশ

হে আমার আত্মজ, প্রথমেই আমি আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি এ জন্য যে তিনি আমার জীবনটাকে এতটুকু প্রলম্বিত করেছেন যে আমি তোমার বিয়ের রাত দেখতে পাচ্ছি। তুমি তোমার পুরুষত্বের পূর্ণতায় পৌঁছেছো। আজ তুমি তোমার দীনের অর্ধেক পুরো করতে যাচ্ছো। হ্যাঁ, এখন তুমি সেই জীবন থেকে বেরিয়ে যাচ্ছো যেখানে তুমি একটি মুক্ত বিহঙ্গের মতো ছিলে। কোনো বাধা-বিপত্তি ছাড়া যাচ্ছে তা-ই করেছো এতদিন। কোনো চিন্তা ছাড়াই সমুদ্রে গিয়ে লাফিয়ে পড়েছো। সেখান থেকে তুমি যাচ্ছো এখন এক কর্তব্যপরায়ণতা ও পূর্ণতার জগতে।

একজন পিতা সেদিন নিজেকে সুখী মনে করেন যেদিন তিনি নিজের সন্তানকে পুরুষ হয়ে উঠতে দেখেন। তুমি এক নব্য জগতে এবং এক নতুন জীবনে পা রাখতে যাচ্ছ। তাতে অনেক কল্যাণ ও সৌন্দর্য রয়েছে, সুন্দরভাবে পরিচালিত ও নিয়ন্ত্রিত করতে পারলে তুমি তা দেখতে পাবে। আবার তাতে অনেক অপ্রিয় ও তিক্ত দিক রয়েছে যা তোমার জীবন দুর্বিষহ করে তুলতে পারে। তাই তোমাকে যথাযথ পরিচালনা ও উত্তরোত্তর উন্নতি করতে শিখতে হবে। আর অবশ্যই তোমাকে জীবন সঙ্গীনি সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা থেকে বেঁচে থাকতে হবে। তুমি দশটি বিষয়ে লক্ষ্য না রাখলে নিজ ঘরে শান্তি পাবে না। নিজের স্ত্রীর জন্য তুমি এ বিষয়গুলোর প্রতি লক্ষ্য রাখবে। অতএব কথাগুলো মনে রেখ এবং এসব অর্জনে সচেষ্ট থেকো :

প্রথম ও দ্বিতীয় বিষয় হলো :

স্ত্রীরা প্রেম ও ভালোবাসাপূর্ণ আচরণ পছন্দ করে। এবং তারা চায় ভালোবাসার সুস্পষ্ট উচ্চারণ শুনতে চায়। অতএব তোমার স্ত্রীর সাথে এ ব্যাপারে কার্পণ্য দেখাবে না। এ ব্যাপারে যদি কার্পণ্য করো, তবে তুমি তার ও নিজের মধ্যে নির্দয়তার দেয়াল টেনে দিলে। স্বামী-স্ত্রীর নির্মল ভালোবাসার ব্যকরণে ভুল করলে।

তৃতীয় বিষয় হলো :

স্ত্রীরা কঠোর ও অনড় স্বভাবের পুরুষদের অপছন্দ করে, আর দুর্বল ও কোমল চিত্তধারী পুরুষদের ব্যবহার করে। অতএব প্রতিটি গুণকে স্বস্থানে রাখবে। কারণ, এটি ভালোবাসা ডেকে আনে এবং প্রশান্তি ত্বরান্বিত করে।

চতুর্থ বিষয় হলো :

মেয়েরা স্বামীর কাছে তা-ই প্রত্যাশা করে স্বামীরা স্ত্রীর কাছে যা প্রত্যাশা করে। যেমন : ভদ্রোচিত কথা, সুন্দর চেহারা, পরিচ্ছন্ন বসন ও সুগন্ধি। অতএব তোমার প্রতিটি অবস্থায় এসবের প্রতি লক্ষ্য রাখবে। স্ত্রীকে নিজের মতো করে কাছে পেতে তার কাছে এমন অবস্থায় ঘেঁষবে না যখন তোমার শরীর ঘামে জবজবে। তোমার কাপড় ময়লা। কারণ, তুমি তা করলে যদিও সে তোমার আনুগত্য দেখাবে; কিন্তু তার অন্তরে তুমি এক ধরনের বিতৃষ্ণা তৈরি করে দিলে। ফলে তার শরীরই তোমার ডাকে সাড়া দেবে। তবে অন্তর তার পালিয়ে বেড়াবে তোমার থেকে।

পঞ্চম বিষয় হলো :

ঘর হলো নারীদের রাজত্ব। ঘরের মধ্যে তারা নিজেকে নিজের আসনে সমাসীন ভাবে। নিজেকে সেখানকার নেতা মনে করে। অতএব তার সাজানো এই প্রশান্তির রাজ্যটিকে তুমি তছনছ করতে যাবে না। এ আসন থেকে তাকে নামাবার চেষ্টাও করবে না। তুমি যদি তা-ই করো, তবে তাকে যেন তার রাজত্ব থেকে উচ্ছেদ করলে। আর কোনো রাজার জন্য তার চেয়ে বড় শত্রু আর কেউ হতে পারে না যে কি-না তার রাজত্ব নিয়ে টানাটানি করে। যদিও সে প্রকাশ্যে তোমাকে হয়তো কিছু বলবে না। কিন্তু এতে করে পারস্পরিক বিশ্বাস ও ভালোবাসার পরিবেশ দূষিত হবে।

ষষ্ঠ বিষয় হলো :

নারী যেমন চায় তার স্বামীকে পেতে; তেমনি তার পরিবারকেও সে হারাতে চায় না। অতএব তুমি কিন্তু তার পরিবারের সঙ্গে নিজেকে এক পাল্লায় মাপতে যাবে না। যদি এমন চাও যে সে হয়তো তোমার হবে; নয়তো পরিবারের। তবে সে যদিও তোমাকেই অগ্রাধিকার দেবে। কিন্তু মনে মনে ঠিকই বিষণ্ন হবে। যার ভার সে তোমার দৈনন্দিন জীবন পর্যন্ত বয়ে আনবে।

সপ্তম বিষয় হলো :

নিশ্চয় নারীকে সবচে বাঁকা হাড় দিয়ে সৃষ্টি করা হয়েছে। এটি তার দোষ নয়। বরং এ তার সৌন্দর্যের রহস্য। তার আকর্ষণের চাবিকাঠি। যেমন ভ্রুর সৌন্দর্য তার বক্রতায়। অতএব সে কোনো ভুল করলে তার ওপর এমন হামলা চালিও না যাতে কোনো সহমর্মিতা বা সদয়তা নেই। বাঁকাকে সোজা করতে গেলে তুমি তা ভেঙ্গেই ফেলবে। এ ক্ষেত্রে তা হলো তাকে তালাক প্রদান। পক্ষান্তরে ভুলগুলোয় প্রশ্রয় দিলে তবে তার বক্রতা বেড়েই যাবে। সে নিজেকে নিজের মধ্যে গুটিয়ে নেবে। ফলে সে তোমার জন্য যেমন নরম হবে না। তেমনি শুনবে না তোমার কথা।

অষ্টম বিষয় হলো :

নারীদের সৃষ্টিই করা হয়েছে স্বামীর অকৃতজ্ঞতা এবং উপকার অস্বীকারের উপাদান দিয়ে। তুমি যদি যুগযুগ ধরে তাদের কারো প্রতি সহৃদয়তা ও সদাচার দেখাও তারপর শুধু একটিবার তার সঙ্গে মন্দ ব্যবহার কর তবে সে বলবে, তোমার কাছে আমি জীবনে ভালো কিছুই পেলাম না। অতএব তাদের এ বৈশিষ্ট্য যেন তোমায় তাকে অপছন্দ বা ঘৃণায় প্ররোচিত না করে। কারণ, তোমার কাছে তার এ বৈশিষ্ট্যটি খারাপ লাগলেও অনেক গুণ দেখবে তার ভালো লাগার মতো।

নবম বিষয় হলো :

নানাবিধ শারীরিক দুর্বলতা ও মানসিক ক্লান্তির মাঝ দিয়ে নারী জীবন বয়ে চলে। এ দিকে লক্ষ্য রেখেই আল্লাহ তা‘আলা তাদের জন্য কিছু ফরয পর্যন্ত ক্ষমা করে দিয়েছেন যা এ সময় কর্তব্য ছিল। যেমন রজস্রাব ও সন্তান প্রসবকালে তার জন্য পুরোপুরিভাবে সালাত মাফ করে দিয়েছেন। এ সময়দুটোয় সিয়াম পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। যতক্ষণ না তার শরীরিক সুস্থতা ফিরে আসে এবং তার মেজাজ স্বাভাবিক হয়ে যায়। অতএব এ সময়গুলোয় তুমি আল্লাহ ও ইবাদতমুখী হয়ে যাবে। কারণ, তার জন্য আল্লাহ যেমন ফরযকে হালকা করে দিয়েছেন তেমনি তার থেকে তোমার চাহিদা ও নির্দেশও হালকা করে দিয়েছেন।

দশম বিষয় হলো :

মনে রাখবে স্ত্রী কিন্তু তোমার কাছে একজন বন্দিনীর মতো। অতএব তার বন্দিত্বের প্রতি সদয় থাকবে এবং তার দুর্বলতাগুলো ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবে। তাহলে সে হবে তোমার জন্য সর্বোত্তম সম্পদ। সে তোমার সর্বোত্কৃষ্ট সঙ্গী হবে। আল্লাহ তোমার কল্যাণ করুন।

বিয়ের রাতে বিদায়ী কন্যার প্রতি মমতাময়ী জননীর একগুচ্ছ উপদেশ

আদরের নন্দিনী মেয়েকে চিরতরে একজনের কাছে তুলে দিতে একজন মায়ের কী কষ্ট লাগে, মমতাময়ী জননীর তখন কী আবেগের ঢেউ খেলে যায়, তাঁর চোখে তখন কত আনন্দ-বেদনার ভাবনা ভীড় করে তা একমাত্র ওই মা জননীই জানেন। কিন্তু শুধু চোখের পানি ফেলে কলিজার টুকরা মেয়েকে শুধু বিদায় জানানোই নয়, তখন যদি তাকে এমন কিছু উপদেশ শুনিয়ে দেয়া যায় যা তার সারা জীবনের সম্বল হবে, যা তার আগামীর দিনগুলোকে উজ্জ্বল সুখময় করবে তবে তা বড্ড ভালো হয়। সে থেকেই নিচের এই অমূল্য রত্নতুল্য উপদেশগুলো ভাষান্তর করে তুলে ধরা হলো। আল্লাহ আমাদের প্রতিটি বোনের এবং মেয়ের জীবনকে করুন বর্ণিল ও সুখময়।

হে আমার মেয়ে, তুমি তোমার বাড়ি ছেড়ে যাচ্ছো। যেখানে তুমি জন্মেছিলে। যে বাসস্থানে তুমি প্রতিপালিত হয়েছো। যাচ্ছো এমন পরিবেশে যার সঙ্গে তুমি মোটেও পরিচিত নও। মিলিত হবে এমন সঙ্গীদের সঙ্গে যাদের তুমি চেনো না।

অতএব তুমি তার দাসী হয়ে যাও। সে তোমার দাস হয়ে যাবে। আর তার জন্য তুমি ১০টি বৈশিষ্ট্য ধারণ করো, তবে সে তোমার জন্য সঞ্চিত ধন হয়ে যাবে।

প্রথম ও দ্বিতীয়টি হলো :

স্বামীর সঙ্গে থাকবে অল্পে তুষ্টির সঙ্গে। এবং জীবনযাপন করবে আনুগত্য ও মান্যতার ভেতর দিয়ে।

তৃতীয় ও চতুর্থটি হলো :

স্বামীর নজরে পড়ার জায়গাগুলো দেখাশোনা করবে। এবং তার নাকে লাগার স্থানগুলো খুঁজে ফিরবে। তার দুই চোখ যেন তোমার কুৎসিত কিছুর প্রতি পতিত না হয়। আর সুবাস ছাড়া তোমার কাছে যেন কোনো গন্ধ না পায়। সুপ্রসিদ্ধ সুন্দরের সর্বোত্তম হলো চোখের সুরমা। আর পবিত্র সুবাসগুলোর আদি ও সেরা হলো সাবান ও পানি।

পঞ্চম ও ষষ্ঠটি হলো :

স্বামীকে খাওয়াবার সুযোগ তালাশ করবে। এবং তাঁর নিদ্রার সময় নিরব থাকবে। কারণ, ক্ষুধার তাপ মানুষকে তাতিয়ে দেয়। আর ঘুম থেকে কেঁপে ওঠা তাকে ক্ষেপিয়ে দেয়।

সপ্তম ও অষ্টম হলো :

স্বামীর বাসা ও সম্পদের যত্ন নেবে। এবং তাঁর ও তাঁর পরিবারের প্রতি লক্ষ্য রাখবে।

নবম ও দশম হলো :

তার কোনো নির্দেশ অমান্য করবে না। এবং তার কোনো দোষ খুঁজে বের করবে না। কারণ, তুমি তার নির্দেশের অবাধ্য হলে অর্থ তার মনটাকে চটিয়ে দিলে। যদি তার কোনো দোষ প্রকাশ করলে তো তার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করায় অনিরাপদ হয়ে গেলে।

এরপর আরও মনে রাখবে, তাঁর বিষণ্নতার সময় আনন্দ প্রকাশ করবে না। আবার তাঁর আনন্দের সময় বিষণ্নতা প্রকাশ করবে না। কারণ, প্রথমটি তার কাছে অবহেলা মনে হবে এবং দ্বিতীয়টি তাকে বিরক্ত করবে। তাকে সবচে মর্যাদা তুমি তখনই দেবে যখন তাঁকে সবচে বেশি সম্মান করবে।

আর এ অবস্থায় তুমি সে পর্যন্ত পৌঁছতে পারবে না যাবৎ না তোমার পছন্দ বা অপছন্দের বিষয়ে তাঁর সন্তুষ্টিকে তোমার সন্তুষ্টির ওপর এবং তাঁর চাওয়াকে তোমার চাওয়ার ওপর অগ্রাধিকার না দাও। অবশেষে প্রার্থনা, আল্লাহ তোমার সার্বিক কল্যাণ করুন। তোমাদের দাম্পত্য জীবনকে সুখময় করুন। আমীন
৬টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=চলে যায় নিরবে মাহে রমজান=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২০ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:২৮



কী শান্ত ধীর পায়ে হেঁটে রহমতের মাস চলে যায় ঐ,
যায় চলে রমজান দিয়ে ঈদ আনন্দ হইচই,
দীর্ঘশ্বাসের লহর বুকে
তারে কাছে রাখতে, দাঁড়াতে পারবো না রুখে।

সে যায় আপন মহিমায়, সে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Deep State : সরকারের ভিতর সরকার ?

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২০ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:১৬


বিশ্ব রাজনীতিতে "ডিপ স্টেট" শব্দটা যেন এক অদৃশ্য ভূতের মতো। সবাই এর অস্তিত্ব নিয়ে সন্দেহ করে, কিন্তু কেউই প্রমাণ হাতে পায় না। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে ট্রাম্পের সময় থেকে এই শব্দটা... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। সাময়িক মৃত্যু

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২০ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৪



লখনউয়ের হাসপাতাল মিরাকেল করলো! কিং জর্জেস মেডিক্যাল ইউনিভার্সিটির চিকিৎসকরা ৬ মিনিটের জন্য রোগীকে মৃত করে অপারেশন, অসম্ভবকে সম্ভব করলেন!

১ বছর আগে হৃদযন্ত্রের ২টি ভালভ বদল করা হয়েছিল... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাপ মা যা বলেন, সন্তানের মঙ্গলের জন্যেই বলেন।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ২০ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:১২

এই ভিডিওটি আগে দেখবেন।



একদেশে ছিলো এক মেয়ে। মেয়েটি ছিলো ভালো। কিন্তু ওর পিতা মাতা তাকে বিভিন্ন খারাপ কাজে বাধা দিতেন। খারাপ লোকদের সাথে যেন... ...বাকিটুকু পড়ুন

নামাজের দায়ভার!

লিখেছেন জাদিদ, ২১ শে মার্চ, ২০২৫ ভোর ৫:০১

'নামাজ' - শব্দটা আমার মত বেশ কিছু মানুষের জন্য বেশ বিব্রতকর। কারন একজন মুসলিম হিসাবে দৈনিক পাঁচ রাকাত নামাজ পড়ার যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে তা অনেক সময় আমরা পালন করতে পারি... ...বাকিটুকু পড়ুন

×