somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বহুজাতিক কোম্পানির সঙ্গে জিএম শস্য নিয়ে সম্পাদিত চুক্তি বাতিল করুন

০৩ রা মার্চ, ২০১৪ রাত ১:৪৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

বীজ নিয়ে বহুজাতিক কোম্পানির যে রাজনীতি তার নিষ্করুণ শিকার হচ্ছে বাংলাদেশের কৃষি ও প্রাণবৈচিত্র্য! ব্যাসিলাস থুরিনজেনসিস (বিটি) বেগুন চাষের অনুমোদন দেয়ার পর এবার জেনেটিক্যালি মডিফাইড (জিএম) আলুর ফিল্ড ট্রায়াল চলছে বাংলাদেশে, লক্ষ্য এখানে জিএম আলুর চাষ শুরু করা। জিএম টমেটো, জিএম তুলাও আনার প্রক্রিয়া চলছে। অর্থাত্ বাংলাদেশ এখন বহুজাতিক এগ্রো করপোরেশনের জিএম বাণিজ্যের উর্বর ভূমিতে পরিণত হচ্ছে। জিএম প্রযুক্তি নিয়ে দুনিয়াজুড়ে বিজ্ঞানীরাই দুই ভাগে বিভক্ত। একপক্ষ দাবি করছে জিএম শস্য মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর, আরেক পক্ষ বলছে ক্ষতির সম্ভাবনা নেই। এ স্বাস্থ্যঝুঁকির বিতর্ক বাদ দিলেও জেনেটিক্যালি মডিফাইড অর্গানিজম (জিএমও)-এর সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েছে বীজের মালিকানা, খাদ্যনিরাপত্তা, পেটেন্ট আগ্রাসন তথা বায়োপাইরেসির প্রশ্ন অর্থাত্ এগ্রি-বিজনেস। এর সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে হাজার হাজার বছরের কৃষকের নিজস্ব সম্পদ নন-জিএম বীজের অবলুপ্তির আশঙ্কা। কৃষিতে জিএম মানে শুধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি নয়। জিএম যখন বহুজাতিক এগ্রো-করপোরেশনগুলোর এগ্রি বিজনেসের হাতিয়ার, তখন এর সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে বীজ নিয়ে রাজনৈতিক অর্থনীতি। বিজ্ঞান জিএম নিয়ে গবেষণা করতেই পারে, কিন্তু তাকে খাদ্যশস্য হিসেবে প্রয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিতে গেলে সামগ্রিকভাবেই বিষয়গুলোকে বিবেচনা করতে হবে। মানবদেহ, পরিবেশ, জীববৈচিত্র্য এসবের ওপর জিএম হুমকি কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত না হয়েই জিএম বীজের বাণিজ্যিক ব্যবহার যেমন বিপজ্জনক, তেমনি এ জিএম বীজের মধ্য দিয়ে কৃষিতে এগ্রো জায়ান্টদের করপোরেট মনোপলি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা কৃষি ও কৃষকের স্বার্থপরিপন্থী।

বাংলাদেশে চাষের জন্য অনুমোদিত বিটি বেগুনের মালিকানা কোম্পানির নাকি কৃষকের এটা নিয়েও সৃষ্টি হয়েছে ধূম্রজাল। বারি ও সরকারের পক্ষ থেকে প্রচার করা হচ্ছে, বীজের মালিকানা বাংলাদেশের থাকছে। বারি মহাপরিচালক ড. রফিকুল ইসলাম মণ্ডল বিটি বেগুনের বীজের মালিকানা বারির থাকবে বলে দাবি করেন। কিন্তু বিএনপি নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট ক্ষমতায় থাকার সময় ২০০৫ সালের ১৪ মার্চ বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বারি), মার্কিন বহুজাতিক বীজ কোম্পানি মনসান্তো পক্ষে ভারতীয় কোম্পানি মহারাষ্ট্র হাইব্রিড সিড কোম্পানি লিমিটেড (মাহিকো) ও ভারতীয় কোম্পানি সাতগুরু ম্যানেজমেন্ট কনসালট্যান্ট প্রাইভেট লিমিটেডের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় যে সাব-লাইসেন্স চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, তাতে সুস্পষ্টভাবে লেখা আছে এ বিটি বেগুনের বীজের মেধাস্বত্ব মনসান্তো-মাহিকো কোম্পানির (ধারা ১.১৯) এবং তা বাংলাদেশের বারিকে কিনে নিতে হবে কোম্পানি থেকেই (ধারা ১.৬)।
চুক্তির ধারা ৯.২ (গ)তে বলা হয়েছে, ‘This Agreement may be terminated by Sub licensor (read MHSCL) if in Sub licensor’s judgment, reasonably exercised, laws and regulations in the Territory (read Bangladesh) do not provide adequate assurance of protection for commercial and intellectual property rights, including, but not limited to: i) effective, legal and practical protection of Licensed Domestic Eggplant Products, the B.t. Gene and/or MHSCL Technology against unauthorized reproduction; and ii) implementation in the Territory of legislation affording protection for patented technology incorporated in living organisms.’ অর্থাত্ বিটি বেগুন বীজের ও প্রযুক্তির বাণিজ্যিক ও মেধাস্বত্ব অধিকারের সংরক্ষণ লঙ্ঘিত হলে কোম্পানি এ চুক্তি বাতিলের অধিকার রাখে! চুক্তির এসব ধারা অনুযায়ী প্রমাণিত হচ্ছে বাংলাদেশের বেগুন বীজের মালিকানা চলে যাবে মার্কিন-ভারতীয় কোম্পানি মনসান্তো-মাহিকোর কাছেই। এটা বায়োপাইরেসি ছাড়া আর কিছুই নয়। গেটকো এগ্রো ভিশন লিমিটেড এবং সুপ্রিম সিড কোম্পানি লিমিটেড এরই মধ্যে বিটি বেগুন বীজ উত্পাদন ও বাজারজাতকরণের জন্য আবেদন করে রেখেছে বারির কাছে। দেশী-বিদেশী কোম্পানির মুনাফা লাভের বলি হবে এ দেশের নিজস্ব বেগুন জাত। আবার কৃষিমন্ত্রী নিজেই কৃষকদের মাঝে বিটি বেগুনের চারা বিতরণ অনুষ্ঠানে দেয়া ভাষণে বলেছেন, ‘বুদ্ধিবৃত্তিক অধিকার, বাণিজ্য-সংক্রান্ত অধিকার, পেটেন্ট ইত্যাদিসহ বিদ্যমান এবং অনাগত অন্য অনেক বিধিবিধান মেনেই জিএম ফসলের বাস্তবতাকে মানবকল্যাণে ব্যবহার করতে হবে’ অর্থাত্ জিএম ফসলের পেটেন্ট, বাণিজ্য, মালিকানা সবই বহুজাতিক এগ্রো করপোরেশনের হাতে থাকবে, এর মানে বাংলাদেশের ফসল ও সবজির ওপর কোম্পানির একচেটিয়া আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশের হাজার বছরের নিজস্ব কৃষিজ সম্পদের ওপর বহুজাতিক কোম্পানির এ আগ্রাসন দেশের কৃষি ও খাদ্যনিরাপত্তাকে যে হুমকির মুখে ঠেলে দেবে, তা মন্ত্রীর কথায়ই বোঝা যায়। এতে মানবকল্যাণ না হয়ে বহুজাতিক এগ্রো করপোরেশনেরই কল্যাণ হবে। এ বীজের বিতরণ, সংরক্ষণ যে কত কঠোরভাবে বহুজাতিক এগ্রো করপোরেশন ও তাদের দেশীয় এজেন্সিগুলো নিয়ন্ত্রণ করবে, তার আরেকটি প্রমাণ সাব লাইসেন্স চুক্তির ৯.৬ ধারা, যেখানে বলা হয়েছে, চুক্তি বাতিলের সঙ্গে সঙ্গে বারিকে বাংলাদেশে এ বিটি বেগুন বীজ বিতরণ বন্ধ করতে হবে এবং সব বীজ ধ্বংস করে ফেলতে হবে। এমনকি বারিকে জিএম বেগুনের সব Germplasm (A collection of genetic sources for example seed collections) কোম্পানির প্রতিনিধির সামনে ধ্বংস করতে হবে এবং ওই প্রতিনিধি এ ব্যাপারে লিখিতভাবে কোম্পানির কাছে প্রতিবেদন দাখিল করবে। ট্রিপস চুক্তির মাধ্যমে বহুজাতিক কোম্পানির পেটেন্ট আগ্রাসন ও বায়োপাইরেসির আমরা বিরোধী বলেই বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার আলোচনায় অর্থনীতিতে পিছিয়ে পড়া দেশগুলো সম্মিলিতভাবে তাদের ছাড় দেয়ার দাবি জানালে প্রথমে ২০১৩ এবং পরে ২০২১ সাল পর্যন্ত মেধাস্বত্ববিষয়ক বিধিনিষেধ থেকে ছাড় পাওয়া যায়। কিন্তু ডব্লিউটিওর এ আইনও লঙ্ঘন করা হয়েছে মনসান্তো-মাহিকো কোম্পানি এবং বারির মাঝে ২০০৫ সালে স্বাক্ষরিত সাব-লাইসেন্স চুক্তিতে। বিটি বেগুন বীজের মেধাস্বত্ব অধিকার কোম্পানির বলে স্বীকৃতি দেয়ায় এ চুক্তি তাই ডব্লিউটিও থেকে বাংলাদেশের পাওয়া সুবিধারও সুস্পষ্ট লঙ্ঘন এবং তাই অবৈধ। এসব গণবিরোধী চুক্তি বাংলাদেশের হাজার বছরের লোকায়ত জ্ঞান, বীজ সম্পদসহ সামগ্রিক কৃষি ব্যবস্থাকে বহুজাতিক কোম্পানির করপোরেট নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যাবে। বাংলাদেশে গোল্ডেন রাইস প্রবর্তনের জন্য বহুজাতিক কোম্পানি সিনজেন্তা এবং বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউটের মধ্যেও একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। জিএম আলুর জন্যও চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, এসব চুক্তিতেও বাণিজ্যিক ও মেধাস্বত্ব অধিকার কোম্পানির বলেই বিশেষজ্ঞরা ভাবছেন। সংবিধানের ১৪৫ (ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, প্রতিটি আন্তর্জাতিক চুক্তি সংসদে তুলতে বাধ্যবাধকতা আছে। বলা আছে, জাতীয় নিরাপত্তা-সংক্রান্ত হলে সংসদের গোপন বৈঠকে উত্থাপন করতে হবে। জিএম শস্য নিয়ে ২০০৫ সালে করা চুক্তি তত্কালীন বিএনপি সরকার সংসদে আলোচনা করেছে বলে আমাদের জানা নেই। এসব চুক্তি সংসদে আলোচনা না করেই, দেশের বিশেষজ্ঞ ও নাগরিক সমাজের সঙ্গে পরামর্শ না করেই গোপনে স্বাক্ষর করার মাজেজা কি? নাকি এক্ষেত্রে সংবিধান লঙ্ঘন হলেও বহুজাতিক কোম্পানির স্বার্থে তা জায়েজ!

এখন বাংলাদেশের বেগুন বীজের ওপর মার্কিন ও ভারতীয় কোম্পানি মনসান্তো-মাহিকোর এ পেটেন্ট আগ্রাসনের বিরূপ প্রভাব কি হবে? প্রথমত বিটি বেগুনের বাণিজ্যিক ব্যবহার আমাদের বেগুনের জেনেটিক বৈচিত্র্যকে হুমকির মুখে ফেলে দেবে। অধিক ফলনের বিজ্ঞাপন দিয়ে বিটি বেগুন চাষে কৃষকদের উত্সাহিত করা হলে কৃষকরা শুধু জিএম জাতের ফলনের দিকে নজর দেবে ফলে ঐতিহ্যবাহী লোকায়ত জাতগুলোর জায়গা দখল করে নেবে জিএম বীজ। দ্বিতীয়ত পরাগায়নের মাধ্যমে বিটি বেগুনের বাইরে জিনটি বাংলাদেশের নিজস্ব অন্য জাতের বেগুনে প্রবেশ করলে এসব জাতও জেনেটিক দূষণের কবলে পড়বে এবং কোম্পানি তারও মালিকানা দাবি করতে পারে। ফলে বাংলাদেশের নিজস্ব জাতের সব বেগুনের ওপর কোম্পানির মেধাস্বত্ব প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আশঙ্কা আছে। আবার বিটি বেগুনের মধ্যে থাকা বিটি টক্সিনের প্রতি প্রতিরোধী হয়ে উঠতে পারে বেগুনের পোকা। উদাহরণস্বরূপ ২০০৯ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রুট ওয়ার্ম নামের পোকা দমনকারী বিটি ভুট্টার বিটি টক্সিন প্রতিরোধী রুট ওয়ার্মের সন্ধান পাওয়া যায়। ফলে বিটি ভুট্টা চাষের মূল লক্ষ্যই ভেস্তে যেতে পারে। মাহিকো কোম্পানির সঙ্গে বারির সাব লাইসেন্স চুক্তির ৯.২ (ই) ধারায়ও বলা হয়েছে, ‘বারি এ চুক্তি বাতিল করতে পারবে যদি পোকা এ বিটি বেগুনের প্রতি প্রতিরোধী হয়ে উঠে।’ শুধু বিটি বেগুনেই সীমাবদ্ধ না, জিএম আলুর ফিল্ড ট্রায়ালও চালাচ্ছে বারি। এ জিএম আলু প্রকল্প হচ্ছে মার্কিন সংস্থা ইউএসএআইডির অর্থায়নে; উদ্দেশ্য এ দেশের শস্য-বীজের ওপর মার্কিন কোম্পানির মনোপলি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা। এভাবে একে একে কৃষিতে বীজ আগ্রাসন আমাদের হাজার বছরের বীজবৈচিত্র্যকে হুমকির মুখে ঠেলে দেবে। ফলন বৃদ্ধির নামে বীজ মালিকানা নিজের দখলে নেয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে এগ্রো জায়ান্টরা। এবারতো আলুর বাম্পার ফলন হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় প্রচার চালাচ্ছে, পত্রিকায় খবর এল কৃষক আলুর দাম না পেয়ে প্রচুর আলু রাস্তায় ফেলে দিয়ে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন। তো তার পরও জিএম আলুর কি দরকার?

দুই দশক ধরেই বহুজাতিক কোম্পানিগুলো তৃতীয় বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী লোকায়ত জ্ঞান, প্রাণ বৈচিত্র্য তথা জেনেটিক সম্পদকে অবৈধভাবে পেটেন্ট করে নিয়ে এসব সম্পদের ওপর তাদের নিরঙ্কুশ মালিকানা প্রতিষ্ঠা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে। এ ধরনের পেটেন্ট আগ্রাসনের সুযোগ করে দিয়েছে বিশ্ববাণিজ্য সংস্থার ট্রিপস চুক্তির ২৭.৩ (খ) ধারা, যেখানে দুনিয়ার সব প্রাণ ও প্রাকৃতিক প্রক্রিয়ার ওপর পেটেন্ট করার বৈধ অধিকার রাখা হয়েছে। প্রাণ এবং জীবনের পেটেন্টকরণ শুধু অনৈতিক এবং অন্যায়ই নয়, তা জীববৈচিত্র্যের পণ্যকরণ ও বাণিজ্যিকীকরণের মাধ্যমে তৃতীয় বিশ্বের স্থানীয় জনসাধারণের নিজস্ব লোকায়ত জ্ঞানের ওপর বহুজাতিক করপোরেশনের মালিকানা প্রতিষ্ঠা করে ঐতিহ্যবাহী সম্পদের লুণ্ঠনের পথ প্রশস্ত করে দেবে। জিএম দিয়ে পেটেন্ট আগ্রাসন চালিয়ে কোম্পানি যখন বায়োপাইরেসি করে আর এর মাধ্যমে আমাদের হাজার হাজার বছরের শস্যবীজের মালিকানা দাবি করে, তখন তাকে আর নির্মোহ বিজ্ঞান বলা যায় না— এটা করপোরেটের হাতিয়ার হিসেবেই কাজ করে। এ পেটেন্ট আগ্রাসন, এ বায়োপাইরেসি আমাদের খাদ্যনিরাপত্তা আর প্রাণ বৈচিত্র্য ধ্বংস করতে উদ্যত, এ আগ্রাসন থেকে আমাদের কৃষিকে রক্ষা করতে হবে। আমরা মনে করি, বহুজাতিক কোম্পানির সঙ্গে জিএম শস্য নিয়ে সম্পাদিত চুক্তির ফলে বাংলাদেশের ফসল ও সবজির ওপর কোম্পানির একচেটিয়া আধিপত্য প্রতিষ্ঠিত হবে। অবিলম্বে এসব চুক্তি বাতিল করে দেশের কৃষিতে করপোরেট আগ্রাসন বন্ধ করার দাবি জানাই।

এই লেখায় বীজ মালিকানাই মুখ্য বিষয়। তবে অনেকেই নানান মন্তব্য করছেন দেখে আরও কিছু লিংক দিচ্ছি ফলে বিটি বেগুন নিয়ে বিতর্ক আমরা ধরতে পারব-

Click This Link

Click This Link

পুনশ্চ ঃ

Article 1.6: It is expressly understood by Sublicensee (BARI) that this sublicense is granted solely for the distribution of ‘Licensed Domestic Eggplant products’ (i.e. Bt seeds) at Cost (defined in article 1.6 and elaborated in Annexure 2)

Article 9.2 (c): Early termination: This Agreement may be terminated by Sublicensor (read MHSCL) if in Sublicensor’s judgement, reasonably exercised, laws and regulations in the Territory (read Bangladesh) do not provide adequate assurance of protection for commercial and intellectual property rights, including, but not limited to: i) effective, legal and practical protection of Licensed Domestic Eggplant Products, the B.t. Gene and/or MHSCL Technology against unauthorized reproduction; and ii) implementation in the Territory of legislation affording protection for patented technology incorporated in living organisms;

সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৫৯
৫৩টি মন্তব্য ২৪টি উত্তর পূর্বের ৫০টি মন্তব্য দেখুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান।

লিখেছেন আহা রুবন, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ৯:৫০





ফখরুল সাহেব দেশটাকে বাঁচান। আমরা দিন দিন কোথায় যাচ্ছি কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। আপনার দলের লোকজন চাঁদাবাজি-দখলবাজি নিয়ে তো মহাব্যস্ত! সে পুরাতন কথা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হচ্ছে।... ...বাকিটুকু পড়ুন

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। প্রধান উপদেষ্টাকে সাবেক মন্ত্রীর স্ত্রীর খোলা চিঠি!

লিখেছেন শাহ আজিজ, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:০৩




সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনকে মুক্তি দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে খোলা চিঠি দিয়েছেন মোশাররফ হোসেনের স্ত্রী আয়েশা সুলতানা। মঙ্গলবার (২৯... ...বাকিটুকু পড়ুন

কেমন হবে জাতীয় পার্টির মহাসমাবেশ ?

লিখেছেন শিশির খান ১৪, ০১ লা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১০:৫৬


জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিক্ষুব্দ ছাত্র জনতা আগুন দিয়েছে তাতে বুড়ো গরু গুলোর মন খারাপ।বুড়ো গরু হচ্ছে তারা যারা এখনো গণমাধ্যমে ইনিয়ে বিনিয়ে স্বৈরাচারের পক্ষে কথা বলে ,ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ হওয়াতে... ...বাকিটুকু পড়ুন

দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী

লিখেছেন সামিউল ইসলাম বাবু, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:১৩

ফিতনার এই জামানায়,
দ্বীনদার জীবন সঙ্গিনী খুব প্রয়োজন ..! (পর্ব- ৭৭)

সময়টা যাচ্ছে বেশ কঠিন, নানান রকম ফেতনার জালে ছেয়ে আছে পুরো পৃথিবী। এমন পরিস্থিতিতে নিজেকে গুনাহ মুক্ত রাখা অনেকটাই হাত... ...বাকিটুকু পড়ুন

জাতির জনক কে? একক পরিচয় বনাম বহুত্বের বাস্তবতা

লিখেছেন মুনতাসির, ০২ রা নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪

বাঙালি জাতির জনক কে, এই প্রশ্নটি শুনতে সোজা হলেও এর উত্তর ভীষণ জটিল। বাংলাদেশে জাতির জনক ধারণাটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যেখানে একজন ব্যক্তিত্বকে জাতির প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মর্যাদা দেওয়া হয়। তবে পশ্চিমবঙ্গের... ...বাকিটুকু পড়ুন

×